বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
প্রিয় ভাইয়েরা, গ্লোবাল জিহাদের সময়ে মিডিয়ার গুরুত্ব কী পরিমাণ আমরা সকলেই জানি। বলা হয় মিডিয়া হচ্ছে গ্লোবাল জিহাদের অর্ধেক / ৮০%। সেই দিকটি মাথায় রেখেই আমাদের ফোরামের পথ চলা। গ্লোবাল / 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের জন্য প্রতিটি যুদ্ধা দলকেই যেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে হয়, নিরাপত্তা, জনসমর্থন, মিডিয়া, টার্গেট।
যখন একটি বাহিনী / যুদ্ধাদল চিনতে পারবে তার/ তাদের শত্রু কারা, তখন তাদের জন্য যুদ্ধে জয় লাভ করা অতি সহজ। শত্রুকে চিনতে পারা বিজয়ের অর্ধেক। তাই আমরা যেনো আমাদের শত্রুকে চিনতে ভুল না করি। টার্গেট, টার্গেট এমন একটি বিষয়, যা নির্বাচন করা ভুল হলে যুদ্ধের পুরো ফলাফল উল্টে যাবে। টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও কখনো হত্যা না করে আপন হালতে ছেড়ে দিতে হয়। টার্গেট নির্ধারণ করার মাঝে নিহিত থাকে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের/ সামনের দিনগুলোতে যুদ্ধ করে যাওয়ার উপর। কখনো টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও ছেড়ে দিতে হয়, জনগনের সিমপিথী অর্জন করার জন্য। তাই আমাদেরকে টার্গেট নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে ভুল করা যাবে না। জনসমর্থন এটি 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের অন্যতম একটি দিক। বিশেষ করে আমাদের মতো সমতল ভূমীর দেশে, যেখানে পালিয়ে বেড়ানোর কোন জায়গা নেই। আমাদের দেশের যুদ্ধের অবস্থা জনগন বিচ্ছিন্ন হলে পরাজয় নিশ্চিত। বা কখনো দু'একটা আক্রমণ সফল হলেও অতিদ্রুত অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। যেমনঃ দাউলার ভাইয়েরা, হলির আক্রমণ এর পরে কার্যক্রম নিস্তেজ হয়ে যাওয়া/ চেইন ভেঙ্গে পড়া। তাই জনগনকে হাত ছাড়া করা যাবে না। আর আমাদের দেশের জনগনকে ছেড়ে দিলে কাফের ও মুর্তাদরা লুফে নিবে। তাই জনগনকে আমাদের সাথে রাখতে হবে। জনগনই জচ্ছে আমাদের আশ্রয়ের কেন্দ্রবিন্দু। এদেশে নাই পাহাড়, নাই মরুভূমি। যেখানে গিয়ে আত্মগোপনে থাকা যাবে।
চলবে....
প্রিয় ভাইয়েরা, গ্লোবাল জিহাদের সময়ে মিডিয়ার গুরুত্ব কী পরিমাণ আমরা সকলেই জানি। বলা হয় মিডিয়া হচ্ছে গ্লোবাল জিহাদের অর্ধেক / ৮০%। সেই দিকটি মাথায় রেখেই আমাদের ফোরামের পথ চলা। গ্লোবাল / 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের জন্য প্রতিটি যুদ্ধা দলকেই যেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে হয়, নিরাপত্তা, জনসমর্থন, মিডিয়া, টার্গেট।
যখন একটি বাহিনী / যুদ্ধাদল চিনতে পারবে তার/ তাদের শত্রু কারা, তখন তাদের জন্য যুদ্ধে জয় লাভ করা অতি সহজ। শত্রুকে চিনতে পারা বিজয়ের অর্ধেক। তাই আমরা যেনো আমাদের শত্রুকে চিনতে ভুল না করি। টার্গেট, টার্গেট এমন একটি বিষয়, যা নির্বাচন করা ভুল হলে যুদ্ধের পুরো ফলাফল উল্টে যাবে। টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও কখনো হত্যা না করে আপন হালতে ছেড়ে দিতে হয়। টার্গেট নির্ধারণ করার মাঝে নিহিত থাকে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের/ সামনের দিনগুলোতে যুদ্ধ করে যাওয়ার উপর। কখনো টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও ছেড়ে দিতে হয়, জনগনের সিমপিথী অর্জন করার জন্য। তাই আমাদেরকে টার্গেট নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে ভুল করা যাবে না। জনসমর্থন এটি 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের অন্যতম একটি দিক। বিশেষ করে আমাদের মতো সমতল ভূমীর দেশে, যেখানে পালিয়ে বেড়ানোর কোন জায়গা নেই। আমাদের দেশের যুদ্ধের অবস্থা জনগন বিচ্ছিন্ন হলে পরাজয় নিশ্চিত। বা কখনো দু'একটা আক্রমণ সফল হলেও অতিদ্রুত অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। যেমনঃ দাউলার ভাইয়েরা, হলির আক্রমণ এর পরে কার্যক্রম নিস্তেজ হয়ে যাওয়া/ চেইন ভেঙ্গে পড়া। তাই জনগনকে হাত ছাড়া করা যাবে না। আর আমাদের দেশের জনগনকে ছেড়ে দিলে কাফের ও মুর্তাদরা লুফে নিবে। তাই জনগনকে আমাদের সাথে রাখতে হবে। জনগনই জচ্ছে আমাদের আশ্রয়ের কেন্দ্রবিন্দু। এদেশে নাই পাহাড়, নাই মরুভূমি। যেখানে গিয়ে আত্মগোপনে থাকা যাবে।
চলবে....
Comment