Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফোরাম, ইহা সমস্ত মুসলিমদের সাইট।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফোরাম, ইহা সমস্ত মুসলিমদের সাইট।

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
    প্রিয় ভাইয়েরা, গ্লোবাল জিহাদের সময়ে মিডিয়ার গুরুত্ব কী পরিমাণ আমরা সকলেই জানি। বলা হয় মিডিয়া হচ্ছে গ্লোবাল জিহাদের অর্ধেক / ৮০%। সেই দিকটি মাথায় রেখেই আমাদের ফোরামের পথ চলা। গ্লোবাল / 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের জন্য প্রতিটি যুদ্ধা দলকেই যেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে হয়, নিরাপত্তা, জনসমর্থন, মিডিয়া, টার্গেট।
    যখন একটি বাহিনী / যুদ্ধাদল চিনতে পারবে তার/ তাদের শত্রু কারা, তখন তাদের জন্য যুদ্ধে জয় লাভ করা অতি সহজ। শত্রুকে চিনতে পারা বিজয়ের অর্ধেক। তাই আমরা যেনো আমাদের শত্রুকে চিনতে ভুল না করি। টার্গেট, টার্গেট এমন একটি বিষয়, যা নির্বাচন করা ভুল হলে যুদ্ধের পুরো ফলাফল উল্টে যাবে। টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও কখনো হত্যা না করে আপন হালতে ছেড়ে দিতে হয়। টার্গেট নির্ধারণ করার মাঝে নিহিত থাকে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের/ সামনের দিনগুলোতে যুদ্ধ করে যাওয়ার উপর। কখনো টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও ছেড়ে দিতে হয়, জনগনের সিমপিথী অর্জন করার জন্য। তাই আমাদেরকে টার্গেট নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে ভুল করা যাবে না। জনসমর্থন এটি 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের অন্যতম একটি দিক। বিশেষ করে আমাদের মতো সমতল ভূমীর দেশে, যেখানে পালিয়ে বেড়ানোর কোন জায়গা নেই। আমাদের দেশের যুদ্ধের অবস্থা জনগন বিচ্ছিন্ন হলে পরাজয় নিশ্চিত। বা কখনো দু'একটা আক্রমণ সফল হলেও অতিদ্রুত অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। যেমনঃ দাউলার ভাইয়েরা, হলির আক্রমণ এর পরে কার্যক্রম নিস্তেজ হয়ে যাওয়া/ চেইন ভেঙ্গে পড়া। তাই জনগনকে হাত ছাড়া করা যাবে না। আর আমাদের দেশের জনগনকে ছেড়ে দিলে কাফের ও মুর্তাদরা লুফে নিবে। তাই জনগনকে আমাদের সাথে রাখতে হবে। জনগনই জচ্ছে আমাদের আশ্রয়ের কেন্দ্রবিন্দু। এদেশে নাই পাহাড়, নাই মরুভূমি। যেখানে গিয়ে আত্মগোপনে থাকা যাবে।
    চলবে....
    বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

  • #2
    মিডিয়া,,
    মিডিয়া একটি অস্ত্র, যার মাধ্যমে শুধু একটি দেশের নয়, পুরো দুনিয়ার মানুষদের ব্রেইন ওয়াশ করে দেওয়া যায়! যেমনটি বুশ প্রশাসন করেছিলো ইরাকে আক্রমণ করার পূর্বে। তারা তাদের তৈরি ও তাদের দালালদের মিডিয়াগুলো দিয়ে একযোগে প্রচার করতে লাগলো যে, সাদ্দাম হুসাইনের কাছে মারণাস্ত্র আছে। যা দিয়ে আমেরিকাকে মূহুর্তেই উড়িয়ে দেওয়া যাবে। একদল গোয়েন্দা পাঠালো যারা ইরাকে গিয়ে নিশ্চিত হয়ে আসলো যে, সাদ্দাম হুসাইনের কাছে পরমাণু নেই। কিন্তু মিডিয়া প্রচার করলো তার পুরো উল্টো। বুশ ইরাকে আক্রমণ করলো। পাশের দেশের মুসলিমরা বসেবসে মাসজিদে নববীতে তাসবিহ টিপলো। আচ্ছা যাক এগুলো হচ্ছে অতীত, যার দ্বারা উপদেশ গ্রহণ করা যায়। ইরাকে আক্রমণ করার ফলে আমরা কয়েকটি শত্রু চিনতে পারলাম। এক বুশ তথা কাফের সম্প্রদায়, ২য় হচ্ছে সৌদি প্রশাসন মুসলিম নামের কুকুরগুলো। তাই মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক কিছুই করা যায়। কিছু পূর্বে মুভ ফাউন্ডেশন উপর ভাইদের করা ডকুমেন্টারি ভিডিওটির প্রভাব এতো ছিলো যে, ভাষায় প্রকাশ করা প্রায় অসম্ভব। মুভের কিছু দালালদের প্রকাশ্যে এক জায়গায় গরুর মতো করে পেটানো হয়ে, আলহামদুলিল্লাহ। যাদেরকে পেটানো হয়েছে তারা এক সময় আলিমদের নেতৃত্ব দিতো। কিন্তু কালের পরিক্রমায় তারা আজ দালাল।
    আলহামদুলিল্লাহ, ইউটিউবে আমাদের ভাইদের পদচারণ আমাদের আনন্দিত করে।
    বিলাসিতা জিহাদের শুত্রু,শাইখ উসামা রাহ।

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ।
      আনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।
      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

      Comment


      • #4
        শিরোনামটা আরো ব্যপকতার সাথে লিখলে ভাল হত ৷
        "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

        Comment


        • #5
          আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ কবুল করুন আমীন। সময় উপযোগী পোস্ট।
          আল্লাহ আমাদের সাইটকে কবুল করুন আমীন।
          একটি বইয়ে পড়েছিলাম। জিহাদী সাইটগুলো শুধু জিহাদ ও মুজাহিদদের নিউজ নির্ভর না হয়ে বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদের জন্য একটি সংবাদ মাধ্যম হলে অনেক অনেক উপকৃত হবে। সাথে সাথে জনগমের সমর্থনও অর্জন করা যাবে। এদেশের সবচেয়ে বিপদজনক হচ্ছে আওয়ামীলীগ! লীগের বিরুদ্ধে যারাই বলছে জনগন তাদেরকে গ্রহণ করছে। এই ত্বাগুত সরকার দেশে অনেক উন্নয়ন করছে, কিন্তু মানুষের চরিত্রের উন্নয়নকে ধংস করে দিচ্ছে। খুন ধর্ষণ, ডাকাতি, চোরি। এসবগুলোই ত্বাগুতের চ্যালাচামুণ্ডারা প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে। ত্বাগুতের ছত্রছায়ায় এদেশে কুফরি এনজিওগুলো কাজ করে যাচ্ছে। ২০০৯ সাথে বিডআর বিদ্রহের নাম দিয়ে ইন্ডিয়া বিরোধী সেনাদের হত্যা করেছে। বিরোধী দলগুলোর সাথে কী আচরণ করছে আমরা জানি। বিরোধী দল দমনে নামে হত্যার কর্ম বাস্তবায়ন করছে। কখনো দেশের মাঠিতে, কখনো ইন্ডিয়ার মাঠিতে। ইলিয়াস আলিকে তো আর খুজেই পাওয়া যায়নি, বিএনপির আরেক সম্পাদককে শেষে ইন্ডিয়াতে পাওয়া গেছে। হেফাজতের কালো রাতের কথা কে না জানে??? যদি হেফাজত নেতা ভুলে গেছে!!!আমরা মুসলিমদের খবরগুলো আমাদের সাইটে প্রচার করতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ আস্তে আস্তে মুসলিমরা আমাদের ভালো বাসবে। আসলে আমরা তো মুসলিমদের প্রকৃত বন্ধু, যদিও তারা বুঝতেছে না। গনতন্ত্রের ধোকা দিয়ে তাদেরকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখছে। ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে কিন্তু ফলাফল আমার দিকেই। এক হাস্যকর পরিস্থিতি। দলে দলে ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে যাচ্ছে, কিন্তু দিনশেষে তাল গাছটা আমারই। এদেশে গুমখুন এর ফিরিস্তি বয়ান করে শেষ করা যাবে না। আমাদের ভাইদের প্রতি অনুরোধ থাকবে অন্তত গুমখুনের একটা লিস্ট করা হউক। যার সবদলের লোকের নাম থাকবে।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            Originally posted by bokhtiar View Post
            আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ কবুল করুন আমীন। সময় উপযোগী পোস্ট।
            আল্লাহ আমাদের সাইটকে কবুল করুন আমীন।
            একটি বইয়ে পড়েছিলাম। জিহাদী সাইটগুলো শুধু জিহাদ ও মুজাহিদদের নিউজ নির্ভর না হয়ে বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদের জন্য একটি সংবাদ মাধ্যম হলে অনেক অনেক উপকৃত হবে...

            সুন্দর বলেছেন। আল-ফিরদাউস এর ভাইদের https://alfirdaws.org উদ্যোগ খুবই সময়োপযোগী, আপনার চাহিদার অনুরূপ।
            হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ ভাই চমৎকার বলেছেন,জলন্ত এক বাস্তবতা ফুটে উঠেছে লিখায়
              আল্লাহ তায়ালা আপনার কলমকে আরো ক্ষুরধার করে দিন আমীন
              জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
              পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

              Comment


              • #8
                Originally posted by Khonikermusafir View Post
                বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
                প্রিয় ভাইয়েরা, গ্লোবাল জিহাদের সময়ে মিডিয়ার গুরুত্ব কী পরিমাণ আমরা সকলেই জানি। বলা হয় মিডিয়া হচ্ছে গ্লোবাল জিহাদের অর্ধেক / ৮০%। সেই দিকটি মাথায় রেখেই আমাদের ফোরামের পথ চলা। গ্লোবাল / 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের জন্য প্রতিটি যুদ্ধা দলকেই যেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করতে হয়, নিরাপত্তা, জনসমর্থন, মিডিয়া, টার্গেট।
                যখন একটি বাহিনী / যুদ্ধাদল চিনতে পারবে তার/ তাদের শত্রু কারা, তখন তাদের জন্য যুদ্ধে জয় লাভ করা অতি সহজ। শত্রুকে চিনতে পারা বিজয়ের অর্ধেক। তাই আমরা যেনো আমাদের শত্রুকে চিনতে ভুল না করি। টার্গেট, টার্গেট এমন একটি বিষয়, যা নির্বাচন করা ভুল হলে যুদ্ধের পুরো ফলাফল উল্টে যাবে। টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও কখনো হত্যা না করে আপন হালতে ছেড়ে দিতে হয়। টার্গেট নির্ধারণ করার মাঝে নিহিত থাকে যুদ্ধে জয় পরাজয়ের/ সামনের দিনগুলোতে যুদ্ধ করে যাওয়ার উপর। কখনো টার্গেট হত্যাযোগ্য হওয়ার পরও ছেড়ে দিতে হয়, জনগনের সিমপিথী অর্জন করার জন্য। তাই আমাদেরকে টার্গেট নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে ভুল করা যাবে না। জনসমর্থন এটি 4gw যুদ্ধে বিজয় লাভের অন্যতম একটি দিক। বিশেষ করে আমাদের মতো সমতল ভূমীর দেশে, যেখানে পালিয়ে বেড়ানোর কোন জায়গা নেই। আমাদের দেশের যুদ্ধের অবস্থা জনগন বিচ্ছিন্ন হলে পরাজয় নিশ্চিত। বা কখনো দু'একটা আক্রমণ সফল হলেও অতিদ্রুত অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। যেমনঃ দাউলার ভাইয়েরা, হলির আক্রমণ এর পরে কার্যক্রম নিস্তেজ হয়ে যাওয়া/ চেইন ভেঙ্গে পড়া। তাই জনগনকে হাত ছাড়া করা যাবে না। আর আমাদের দেশের জনগনকে ছেড়ে দিলে কাফের ও মুর্তাদরা লুফে নিবে। তাই জনগনকে আমাদের সাথে রাখতে হবে। জনগনই জচ্ছে আমাদের আশ্রয়ের কেন্দ্রবিন্দু। ()
                চলবে....
                মাশাল্লাহ আখি,
                সংক্ষেপে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন!
                মুসলিম উম্মাহ তো জিহাদের উম্মাহ!

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের মিডিয়া ভাইদের কবুল করুন।
                  فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِيَآءَ الشَّيْطٰنِ

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ তা‘আলা মিডিয়ার ভাইদের কাজে বরকত দান করুন। আমীন
                    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                    Comment

                    Working...
                    X