বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
*আজকে ইনশাল্লাহ কতক গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবো।
#গেসট্রিক নেই এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না । অতিরিক্ত গ্যাসট্রিক জীবনকে অতিষ্ট করে তুলে ।
যাদের গ্যাস্ট্রিক নেই তারা অবশ্য গ্যাস্ট্রিক হয় এমন খাবার থেকে বেচে থাকতে হবে।
আর যাদের গ্যাস্ট্রিক আছে ,যদি বেশি পরিমাণে থাকে তাহলে ভালো একজন ডাক্তারের পরাওমর্ষ নেওয়া খুব জরুরি।
যাদের সল্প পরিমাণ আছে , নিজেরা চেষ্ঠা করলে কন্ট্রোল করতে পারবেন।
#গ্যাস হয় এমন সব খাবার থেকে বেচে থাকা।
# খানা খাওয়ার কমপক্ষে ২০ মিনিট পর পানি খাওয়া।
#খানার আগেপরে ইসব গুল খাওয়া।
ইনশাল্লাহ আল্লাহ হিফাজত করবেন ।
আরেকটি কারণে গ্যাস্ট্রিক হয় , সেটা হলো বেশি খাওয়া । অল্প খাওয়া নবী জি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা এর একটি সুন্নাহ।
২য়।
অনেক সময় আমাদের কানে কিংবা নাকে পোকাম আকড় ঢুকে যায় । যখন ঢুকে গেলো তখন আমাদের অনেক কষ্ঠ হয় । ইনশাল্লাহ এই পদ্ধতি মানা গেলা হয়ত কষ্ঠ থেকে বাচা যাবে ।
#কানে কিছু ঢুকে গেলে সাথেসাথে তাকে বের করার চেষ্ঠা করতে হবে । যদি কোন পোকা / পিপড়ে ঢুকে যায় তাহলে অলিব অয়েল দিয়ে তাকে মেরে ফেলতে হবে । তারপর তাকে বের করার জন্য সাবধানে চেষ্ঠা চালাতে হবে ,কারণ কানের ভেতরের জায়গাটা অতি নরম । অনেক সময় কানে পিপড়া ঢুকলে ,যেই কানে ঢুকেছে সেই কানটা বালিশের উপর দিয়ে শুয়ে পড়া । এর দ্বারাও কাজ হয় পিপড়া নিজ থেকে বের হয়ে আসে ।
৩য়।
এক ধরণের পোকা আছে মানুষের শরীরে তাদের বিষাক্ত গ্যাস ছেরে দেয়। যার ফলে ঐ অংশটাতে ঘা হয়ে যায় । কিছু ক্ষেত্রে পচনও ধরে যায় ।
এ ক্ষেত্রে আমরা কি করতে পারি? যখন কোন বিষাক্ত পোকা তার বিষাক্ত গ্যাস আমাদের শরীরে ছেরে দিবে ,বুঝার সাথেসাথে জায়গাটাকে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে । এর দ্বারা গ্যাসের প্রভাবটা কমে যাবে । তারপর ডাক্তার দেখাবো ।
ভাইদের জন্য আজকে এতটুকুই ।
মা আসসালামু।
*আজকে ইনশাল্লাহ কতক গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবো।
#গেসট্রিক নেই এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না । অতিরিক্ত গ্যাসট্রিক জীবনকে অতিষ্ট করে তুলে ।
যাদের গ্যাস্ট্রিক নেই তারা অবশ্য গ্যাস্ট্রিক হয় এমন খাবার থেকে বেচে থাকতে হবে।
আর যাদের গ্যাস্ট্রিক আছে ,যদি বেশি পরিমাণে থাকে তাহলে ভালো একজন ডাক্তারের পরাওমর্ষ নেওয়া খুব জরুরি।
যাদের সল্প পরিমাণ আছে , নিজেরা চেষ্ঠা করলে কন্ট্রোল করতে পারবেন।
#গ্যাস হয় এমন সব খাবার থেকে বেচে থাকা।
# খানা খাওয়ার কমপক্ষে ২০ মিনিট পর পানি খাওয়া।
#খানার আগেপরে ইসব গুল খাওয়া।
ইনশাল্লাহ আল্লাহ হিফাজত করবেন ।
আরেকটি কারণে গ্যাস্ট্রিক হয় , সেটা হলো বেশি খাওয়া । অল্প খাওয়া নবী জি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা এর একটি সুন্নাহ।
২য়।
অনেক সময় আমাদের কানে কিংবা নাকে পোকাম আকড় ঢুকে যায় । যখন ঢুকে গেলো তখন আমাদের অনেক কষ্ঠ হয় । ইনশাল্লাহ এই পদ্ধতি মানা গেলা হয়ত কষ্ঠ থেকে বাচা যাবে ।
#কানে কিছু ঢুকে গেলে সাথেসাথে তাকে বের করার চেষ্ঠা করতে হবে । যদি কোন পোকা / পিপড়ে ঢুকে যায় তাহলে অলিব অয়েল দিয়ে তাকে মেরে ফেলতে হবে । তারপর তাকে বের করার জন্য সাবধানে চেষ্ঠা চালাতে হবে ,কারণ কানের ভেতরের জায়গাটা অতি নরম । অনেক সময় কানে পিপড়া ঢুকলে ,যেই কানে ঢুকেছে সেই কানটা বালিশের উপর দিয়ে শুয়ে পড়া । এর দ্বারাও কাজ হয় পিপড়া নিজ থেকে বের হয়ে আসে ।
৩য়।
এক ধরণের পোকা আছে মানুষের শরীরে তাদের বিষাক্ত গ্যাস ছেরে দেয়। যার ফলে ঐ অংশটাতে ঘা হয়ে যায় । কিছু ক্ষেত্রে পচনও ধরে যায় ।
এ ক্ষেত্রে আমরা কি করতে পারি? যখন কোন বিষাক্ত পোকা তার বিষাক্ত গ্যাস আমাদের শরীরে ছেরে দিবে ,বুঝার সাথেসাথে জায়গাটাকে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে । এর দ্বারা গ্যাসের প্রভাবটা কমে যাবে । তারপর ডাক্তার দেখাবো ।
ভাইদের জন্য আজকে এতটুকুই ।
মা আসসালামু।
Comment