'আত্মশুদ্ধি'
মানে হলো রবের ইবাদাতে আমার নাসফের মন্দ চাহিদার বিরোধিতা করা, একনিষ্ট ভাবে আল্লাহর জন্যেই নিজের সব কিছু নির্ধারণ করে নেওয়া। তাই এপথের শুরুটাই হবে আমি দুনিয়ার মোহ ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে। আমার টার্গেট কেবল পার্থিব জীবনেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে না। জীবন যাপনের জন্যে আমি আসবাব গ্রহণ করবো, কিন্তু এসব কিছুর পেছনে টার্গেট থাকবে আমার রবের সন্তুষ্টি ও আখিরাতে সফলতা।
তাই জীবনে প্রয়োজন মেটাতে আমি উপার্জন করবো ঠিক, কিন্তু হারামে হাত দেওয়া যাবে না। আমি রবের নিয়ামত ভোগে বিলাসী হলেও, তা নিয়ে অহংকার করতে আছে কঠিন মানা। আমি ধনে সুখী হলেও গরিবের হক তার কাছে পৌছানোটা রবে আমারই দায়িত্বে, আমি বেঁচে থাকবো সব অনর্থকতা থেকে, জবানে জারী থাকবে সদা ইল্লাল্লাহর যিকির।
সব ঠিক আছে, আমি যদি এগুলা করতে চাই তাহলে উৎসাহের অভাব থাকবে না জানি।
এভাবে রবের পথে তুমি চলতে চাও,
এতো মহৎ কাজ- দেখবে মুশরিকরাও তুমায় বিপদে হাতছানি দিবে, শ্রদ্ধার আতিশয্যে বাসায় দাওয়াত খাওয়াবে, আর পূজুর আগে হয়তু দু'আও চাইবে।
আর আমরা জানি, যে কাজে কষ্ট বেশি, তার প্রতিদানটাও বেশি হয়, আবার যে কাজে কষ্ট যত বেশি, মানুষ তা থেকে তত বেশি দূরে সরেথাকে।
বাস্তবতা তাই যদি হয়,
তাহলে একজন মানুষ, যে আত্মশুদ্ধির পথে সব ক্ষতির ঊর্ধ্ব যা- স্বয়ং তার জীবনটাই বিলিয়ে দেয়, তবে এটা কি সর্বোচ্চের আত্মশুদ্ধি হবে না?
হয়ে থাকে যদি, তাহলে ক্বিতালের পথে যে আত্মশুদ্ধিটা হয়, আমার তো মনে হয় না, ভিন্ন এমন কোনো খানকা আছে, যেথায় রণাঙ্গনের প্রেক্টিকেলি অর্জন করা আত্মশুদ্ধির চেয়েও উচ্চমানের আত্মশুদ্ধির কেবল সবক দেওয়া হয়।
সত্য যদি এমনই হয়,
তাহলে এটা কেমন আত্মশুদ্ধি হবেরে ভাই, যেখানে জিহাদের কোনো অংশ নাই, জিহাদ যেথায় সহিংসবাদ, দীন কায়েমে রাসুল (সা.) এর শেখানো এপথ যেখানে ফিতনার কারণ বলে উল্লেখ পায়।
উম্মাহর এ দুরদিনে যখন জিহাদ ফরজে 'আইন আমার উপর, তখন আমি আত্মশুদ্ধির এ অচেনা পথে চলে, জানিনা আবার না কোন আত্মহননের পথ ধরলাম, যার পরিণতি ঠেকবে হয়তো শত্রুর অস্ত্রের নিচে প্রাণভিক্ষা চাওয়া পর্যন্ত, (ইতিহাস তো এটাই বলে) নেক সুরতে এটা ইবলিসের ধোঁকা নয়তো আবার!!
আল্লাহই ভালো জানেন।
পথপ্রদর্শকের নিকট শঠিক পথ প্রার্থনা করি।
মানে হলো রবের ইবাদাতে আমার নাসফের মন্দ চাহিদার বিরোধিতা করা, একনিষ্ট ভাবে আল্লাহর জন্যেই নিজের সব কিছু নির্ধারণ করে নেওয়া। তাই এপথের শুরুটাই হবে আমি দুনিয়ার মোহ ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে। আমার টার্গেট কেবল পার্থিব জীবনেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে না। জীবন যাপনের জন্যে আমি আসবাব গ্রহণ করবো, কিন্তু এসব কিছুর পেছনে টার্গেট থাকবে আমার রবের সন্তুষ্টি ও আখিরাতে সফলতা।
তাই জীবনে প্রয়োজন মেটাতে আমি উপার্জন করবো ঠিক, কিন্তু হারামে হাত দেওয়া যাবে না। আমি রবের নিয়ামত ভোগে বিলাসী হলেও, তা নিয়ে অহংকার করতে আছে কঠিন মানা। আমি ধনে সুখী হলেও গরিবের হক তার কাছে পৌছানোটা রবে আমারই দায়িত্বে, আমি বেঁচে থাকবো সব অনর্থকতা থেকে, জবানে জারী থাকবে সদা ইল্লাল্লাহর যিকির।
সব ঠিক আছে, আমি যদি এগুলা করতে চাই তাহলে উৎসাহের অভাব থাকবে না জানি।
এভাবে রবের পথে তুমি চলতে চাও,
এতো মহৎ কাজ- দেখবে মুশরিকরাও তুমায় বিপদে হাতছানি দিবে, শ্রদ্ধার আতিশয্যে বাসায় দাওয়াত খাওয়াবে, আর পূজুর আগে হয়তু দু'আও চাইবে।
আর আমরা জানি, যে কাজে কষ্ট বেশি, তার প্রতিদানটাও বেশি হয়, আবার যে কাজে কষ্ট যত বেশি, মানুষ তা থেকে তত বেশি দূরে সরেথাকে।
বাস্তবতা তাই যদি হয়,
তাহলে একজন মানুষ, যে আত্মশুদ্ধির পথে সব ক্ষতির ঊর্ধ্ব যা- স্বয়ং তার জীবনটাই বিলিয়ে দেয়, তবে এটা কি সর্বোচ্চের আত্মশুদ্ধি হবে না?
হয়ে থাকে যদি, তাহলে ক্বিতালের পথে যে আত্মশুদ্ধিটা হয়, আমার তো মনে হয় না, ভিন্ন এমন কোনো খানকা আছে, যেথায় রণাঙ্গনের প্রেক্টিকেলি অর্জন করা আত্মশুদ্ধির চেয়েও উচ্চমানের আত্মশুদ্ধির কেবল সবক দেওয়া হয়।
সত্য যদি এমনই হয়,
তাহলে এটা কেমন আত্মশুদ্ধি হবেরে ভাই, যেখানে জিহাদের কোনো অংশ নাই, জিহাদ যেথায় সহিংসবাদ, দীন কায়েমে রাসুল (সা.) এর শেখানো এপথ যেখানে ফিতনার কারণ বলে উল্লেখ পায়।
উম্মাহর এ দুরদিনে যখন জিহাদ ফরজে 'আইন আমার উপর, তখন আমি আত্মশুদ্ধির এ অচেনা পথে চলে, জানিনা আবার না কোন আত্মহননের পথ ধরলাম, যার পরিণতি ঠেকবে হয়তো শত্রুর অস্ত্রের নিচে প্রাণভিক্ষা চাওয়া পর্যন্ত, (ইতিহাস তো এটাই বলে) নেক সুরতে এটা ইবলিসের ধোঁকা নয়তো আবার!!
আল্লাহই ভালো জানেন।
পথপ্রদর্শকের নিকট শঠিক পথ প্রার্থনা করি।
Comment