আমাদের সবার জানা কথা যে দ্বীনের জন্যই আমাদের সবার জীবন অর্থাৎ বেঁচে থাকা। এগুলি আমাদের বিশ্বাসেরও অংশ, যা বিশ্বাস করে আমরা মুমিন হয়েছি। এটা মুমিনের ঈমানের অংশ যে, সে এটা বিশ্বাস করবে- দুনিয়ায় অল্প সময়ে পরীক্ষা দিয়ে মূল গন্তব্য আখিরাতে চলে যেতে হবে। দুনিয়ার পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আল্লাহ কিছু আমল, করণীয়, বর্জনীয় ইত্যাদি বলে দিয়েছেন। মাকসাদ আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, চিরস্থায়ী ঠিকানা আখিরাতে সুখে থাকা।
তো দুনিয়ার ছোট কোন কাজ বা ঐচ্ছিক কোন কাজে যেমন সময় বা গুরুত্ব দেই আখিরাতের কাজে এর কতটুকু দিতে পারি??
সারাজীবন দুনিয়ার জন্য কত সময় ফিকির, মেহনত, আলোচনা ইত্যাদি চলে? আর দ্বীনের জন্য কতটুকু চলে?
তাহলে আমাদের বিশ্বাস কি শুধু তাত্ত্বিকতার মাঝেই? এভাবে মুক্তি পাওয়া সম্ভব?
খাবার খাওয়াকে ভালবাসলেই কি পেট ভরে নাকি মেহনত করে পেটে দিতে হয়? তাহলে দ্বীনকে শুধু মনে মনে ভালবাসলে, মেহনত করে আমল না করলে কীভাবে মুক্তি আশা করা যায়? জিহাদ ও দ্বীন কায়েমের ফরজকে শুধু মুহাব্বাত ও সমর্থন করলেই আদায় হয়ে যাবে?
সাহাবা রাঃ এর ঈমান-আমল এমন দুনিয়ামূখী ছিল? উনাদের জীবনে আখিরাতের আলোচনা, ফিকির, প্রতিনিয়ত বাস্তব আমল কতটুকু ছিল আর আমাদের কতটুকু? উনাদের পথ ছাড়া সফলতার ভিন্ন পথ আছে কি বা আমরা বিশ্বাস করি? যদি বলি নাই তাহলে তাদের পথে চলি না কেন?
এ কেমন বিশ্বাস যা আমল করাতে পারে না? দুনিয়ার কেউ যদি সংবাদ দেয় যে, বাইরে বের হলে গ্রেফতার হতে হবে, তাহলে সংবাদদাতাকে বিশ্বাস করলে বাইরে যাওয়া হয় না ও বিপদ থেকে বাঁচা যায়। তাহলে আমরা রাসূলের সংবাদ কেমন বিশ্বাস করি? যে বিশ্বাস দ্বারা আমল করা যায় না?
আসলে আমাদের সময়ের অনেক বড় এক ফিতনা হল, জড়তা ও শিথিলতা। দ্বীনের ক্ষেত্রে তাত্ত্বিকতার মাঝে সীমাবদ্ধ থাকা, আর দুনিয়ার সব ক্ষেত্রে বাস্তববাদী হওয়া। তাই আসুক দ্বীন কায়েম সহ সকল দ্বীনী বিষয়ে আমরা সাহাবাদের মত আমলমুখী ও বাস্তববাদী হওয়ার চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর উপর যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য সফলতার অন্য আর কোন রাস্তা খোলা নাই।
তো দুনিয়ার ছোট কোন কাজ বা ঐচ্ছিক কোন কাজে যেমন সময় বা গুরুত্ব দেই আখিরাতের কাজে এর কতটুকু দিতে পারি??
সারাজীবন দুনিয়ার জন্য কত সময় ফিকির, মেহনত, আলোচনা ইত্যাদি চলে? আর দ্বীনের জন্য কতটুকু চলে?
তাহলে আমাদের বিশ্বাস কি শুধু তাত্ত্বিকতার মাঝেই? এভাবে মুক্তি পাওয়া সম্ভব?
খাবার খাওয়াকে ভালবাসলেই কি পেট ভরে নাকি মেহনত করে পেটে দিতে হয়? তাহলে দ্বীনকে শুধু মনে মনে ভালবাসলে, মেহনত করে আমল না করলে কীভাবে মুক্তি আশা করা যায়? জিহাদ ও দ্বীন কায়েমের ফরজকে শুধু মুহাব্বাত ও সমর্থন করলেই আদায় হয়ে যাবে?
সাহাবা রাঃ এর ঈমান-আমল এমন দুনিয়ামূখী ছিল? উনাদের জীবনে আখিরাতের আলোচনা, ফিকির, প্রতিনিয়ত বাস্তব আমল কতটুকু ছিল আর আমাদের কতটুকু? উনাদের পথ ছাড়া সফলতার ভিন্ন পথ আছে কি বা আমরা বিশ্বাস করি? যদি বলি নাই তাহলে তাদের পথে চলি না কেন?
এ কেমন বিশ্বাস যা আমল করাতে পারে না? দুনিয়ার কেউ যদি সংবাদ দেয় যে, বাইরে বের হলে গ্রেফতার হতে হবে, তাহলে সংবাদদাতাকে বিশ্বাস করলে বাইরে যাওয়া হয় না ও বিপদ থেকে বাঁচা যায়। তাহলে আমরা রাসূলের সংবাদ কেমন বিশ্বাস করি? যে বিশ্বাস দ্বারা আমল করা যায় না?
আসলে আমাদের সময়ের অনেক বড় এক ফিতনা হল, জড়তা ও শিথিলতা। দ্বীনের ক্ষেত্রে তাত্ত্বিকতার মাঝে সীমাবদ্ধ থাকা, আর দুনিয়ার সব ক্ষেত্রে বাস্তববাদী হওয়া। তাই আসুক দ্বীন কায়েম সহ সকল দ্বীনী বিষয়ে আমরা সাহাবাদের মত আমলমুখী ও বাস্তববাদী হওয়ার চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর উপর যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য সফলতার অন্য আর কোন রাস্তা খোলা নাই।
Comment