Announcement

Collapse
No announcement yet.

দ্বীনের ক্ষেত্রে অজুহাত এ এক মারাত্মক ব্যাধি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • দ্বীনের ক্ষেত্রে অজুহাত এ এক মারাত্মক ব্যাধি

    দ্বীনের ক্ষেত্রে অজুহাত এ এক মারাত্মক ব্যাধি

    প্রিয় যুবক ভাই!
    অজুহাত! বড্ড একটি বাজে অভ্যাস। উদাসীন লোকদের বেশ প্রিয় একটি স্বভাব। অজুহাত! অলস লোকদের সবচেয়ে পছন্দনীয় একটি শব্দ। দ্বীনি যে কোন বিধান সমাধান না করার ব্যাপারে প্রথম ভূমিকা তারই। দ্বীনি যে কোন বিষয়ে পিছিয়ে থাকার কলকাঠিও তারই।

    তার অপকার নামক উপকারের কথা কোন মুমিনবান্দা ভুলতে পারে না। নাফরমান বান্দা তাকে ছাড়তে বেশ বেগ পেতে হয়। সাধারণ মুসলমানদের ব্যাপারে কোন কথায় নেই৷ তাদের রগরেশায় দাপুটে ঘুরে বেড়ায়।

    উম্মাহকে ছোট বড় ফজিলত থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে সে খুব পারদর্শী। পরাজয়ের গ্লানি টানতে সে খুব দুরদর্শী। চোখের অশ্রু ঝরাতে। শরীরের তাজা রক্ত গড়াতে। পেরেশানি বাড়িয়ে দিতে। লাঞ্চনার অলংকারে অলংকৃত করতে। মুক্তির বাণী থেকে ফিরিয়ে রাখতে সে খুব কৌশলী।

    প্রিয় যুবক ভাই!
    এত গুণে গুণান্বিত যে তাকে কি করে ভুলা যায়? এত রংয়ের মিলনমেলা যার মাঝে তার কাছ থেকে কি করে দূরে সরা যায়। অজুহাত থেকে বিচ্ছিন্ন হলাম মানে মুনাফিকদের কাতার থেকে নামটা উঠে গেলো। মুমিনদের কাতারে গিয়ে শামিল হলো। নিজ হাতে নিজ ইচ্ছায় কিভাবে এ উপকারটা করতে পারি? হতেই পারে না।

    অজুহাত শয়তানের শলাপরামর্শের প্রথম ভূমিকা। তাদের পাঠ্য সিলেবাসের গুরুত্বপূর্ণ এক অধ্যায়। কত শয়তান তাতে গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। কত মানুষ তাদের এ কর্মশালার সদস্য হয়েছে তারও কোন হিসাবই নেই। তাই বলে কি তারা সফল? কক্ষনো না।

    আল্লাহ বলেই দিয়েছেন-তুই শয়তান ভুল করাবি? করাতে থাক । আমি আল্লাহ চাওয়া মাত্র আদম সন্তানকে ক্ষমা করে দিবো। সুবহানাল্লাহ!

    আরেকটু বলি- অজুহাত! ধূমপান বা মদ্যপানের চেয়েও বেশি ক্ষতিকর। যাদের ধূমপান বা মদ্যপানের অভ্যাস আছে তারা একদিন না একদিন এই বদ অভ্যাসটা ছেড়ে দিতে পারে। কিন্তু অজুহাত অভ্যাসটি যার মধ্যে একবার লেগে যায় তার থেকে তা সহজে দূর হয় না। তাদের মনে অজুহাতের শিকড় আঠার মত লেগে থাকে।

    ছুটাতে চাইবেন! ছুটাতে পারবেন কোন সমস্যা নেই। তবে যে কোন জিনিসের বা যে কোন অঙ্গের সাথে কিঞ্চিৎ হলেও তার অংশবিশেষ সাথে লেগে থাকে এটা হলো আঠার ফিতরী গুণ। তেমনিভাবে অজুহাত থেকে সরে আসতে চাইবেন! তাহলে সুখের বড় একটা অংশ তার কাছে জলাঞ্জলি দিয়ে আসতে হবে। সফলতা অর্জনের বড় একটা ভাগ তার কাছে ত্যাগ দিয়ে আসতে হবে।

    জানা কথাই বলি- অজুহাত তাবুক যুদ্ধে বেশ কজন সাহাবীকে সাদিকীনদের কাতার থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। ফলাফল স্বরুপ আল্লাহ তাদের সংশোধনের ব্যবস্থাও করেছেন। তাদেরকে প্রিয় হাবিব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের থেকে কথায় কাজে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন। বিশাল দুনিয়া তাদের জন্য সংকীর্ণ করে দিয়েছিলেন। এখানেও আবার কেউ মিথ্যা অজুহাতে পার পেয়েছে। আবার কেউ সত্য উপস্থাপনে শাস্তি ভোগ করেছে।

    একটু অজুহাত তাদের কি ভয়াবহ পরিণাম করে দিয়েছে? সামান্য অলসতা তাদের কি এক কঠিন ভোগান্তিতে ফেলে দিয়েছে?

    একটু ভাবুন তো? একটু ফিকির করুন তো? কিছুটা সময় নিয়ে। নির্জন একটা পরিবেশে গিয়ে।
    চিন্তা পেরেশানিকে সামান্য সময় হাতে রেখে।

    এটাই বাস্তবতা! দ্বীনের ক্ষেত্রে অজুহাত! পারলৌকিক সব নেয়ামত থেকে বঞ্চিত করে। বারাকাহ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। রহমত পাওয়ার নূর হারিয়ে ফেলে। সাহসিকতার গুণ চির বিদায় জানায়। দুর্বলতার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ায়। সফলতার রাস্তাগুলো এক এক করে গুলিয়ে ফেলে। তখনই মানবের জীবনে হতাশা আর নিরাশার বাসা বাঁধে। সাথে সাথে অলসতার ও উদাসীনতার। তখনই শরীয়ত তাকে মুনাফিক বলে আখ্যা দিয়ে থাকে।

    প্রিয় যুবক ভাই!
    আমরা কি পারিনা অজুহাত না দেখিয়ে দ্বীনের কাজগুলো করে যেতে? সব বাঁধা পেরিয়ে সমস্যাগুলো সমাধান করে দিতে? শরীরের একটু রক্ত ঝরিয়ে মা-বোনদের জন্য খেলাফতের একটা রাজ্য কায়েম করে দিতে? মনের একটু প্রতিভা ছড়িয়ে যুবকদেরকে শাহাদাতের আশ্রয়তলে জমা করে দিতে?

    কেন যুবক ভাই! অজুহাত তো আপনাকে কোনদিন না খাইয়ে রাখেনা। কোনদিন না পড়িয়ে রাখেনা। সুখ-শান্তিতে কোন ফাটল ধরায় না। ঘুরতে ফিরতে কোন সমস্যা করে না। তাহলে কেন বিধানের ক্ষেত্রে এত অজুহাত? এত গড়িমসি? এত পিছুটান?

    আজ থেকেই আপনাকে পণ করতে হবে। মনে মনে প্রতিজ্ঞার রশিকে শক্ত হাতে থাবা দিয়ে ধরতে হবে। যেকোন মূল্যে আপনি আপনার কাজগুলো সম্পূর্ণরুপে আঞ্জাম দিবেন। দ্বীনের বিধানগুলো সঠিকভাবে পালন করবেন। সেটা দ্বীনের হোক বা দুনিয়ার। নিজের হোক বা অপরের। পরিবারের হোক বা উম্মাহর। স্বার্থ থাকুক বা না থাকুক।

    কারণ আজকে যদি আপনি কঠিন পরিশ্রম করে কাজগুলো শেষ না করেন। সঠিক সময়ে বিধানগুলো পালন না করেন তাহলে আপনি অনেক পিছিয়ে পড়বেন। শুধু পিছিয়ে না। চোখ মুখ ঝাপসা হয়ে যাবে। উত্তরণের কোন উপায় খোঁজে পাবেন না। সে মনোবলই আপনার ভিতর তৈরি হবে না। যার মাশুল বলেকয়ে দিয়ে না দিয়ে শেষ করা যাবে না।

    সুতরাং আপনাকে আমাকে শক্ত মনে প্রতিহত করতে হবে।কিভাবে করবো? স্রষ্টার আনুগত্যের মাত্রা বাড়িয়ে। হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহকে জিন্দা করে। ডুবে যাওয়া বিধানকে উদ্ধার করে। ঘুমন্ত যুবকদের চোখে জিহাদের পানি ছিটিয়ে দিয়ে। নেতিয়ে পড়া বোনদের ইমানকে জাগ্রত করে। মোহরাংকিত যুবকদের কলবকে শানিত করে।

    এ অজুহাত শেষ পর্যন্ত মৃত্যু সময় কালিমা না পড়ার অজুহাতও হতে পারে। তখন কি করে আপনি রবের সামনে দাঁড়াবেন? তাঁর হিসাব থেকে কোন উপায়ে পার পাবেন? আছে কোন রব-
    দেখিয়ে দিবে মুক্তির পথ? যার অনুস্বরণে করুণ পরিণতি হবে সে শয়তানই বলবে- আমি তোমাদের থেকে মুক্ত। আমি আল্লাহকে ভয় করি।

    তখন এ দুঃখের কথা কাকে শুনাবে? এ বেদনার দায়ভার কার উপর বর্তাবে? আফসোসের কোন অন্ত থাকবে না। আপ্লনার কোন শেষ থাকবে না।
    দাঁতগুলো হয়ে যাবে কাটার মেশিন। আঙ্গুলগুলো হয়ে যাবে তার মূল পদার্থ।

    জাক্কুম ফলের তিক্ত রস পান করতে পারবো তো? পঁচাগলা নাপাক রক্তে পিপাসা মিটাতে পারবে তো ? না- বরং নাড়িভুড়ি ছিঁড়ে বের হয়ে আসবে। সূর্যের প্রচন্ড তাপ সহ্য করতে পারবো তো? মাত্র মাথার এক হাত উপরে। কি যে এক করুণ অবস্থা হবে! মাথার মগজ থেকে নিয়ে পাঁ পর্যন্ত মোমের মত গলেগলে টপটপ করে মাটিতে পড়বে। আহ! কি অসহায়ত্ব না মনে হবে। কি পরিমাণ ধিক্কার না নিজেকে জানাতে হবে। পানাহ চাই প্রভু! পানাহ চাই!

    প্রিয় যুবক ভাই!
    জীবনে যারা বড় হয়েছে তাদের জীবন সূচিতে অজুহাত বলতে কোন শব্দ ছিলো না। যারা সফল হয়েছে তারা তো অজুহাত নামক শব্দকে ভুলেই বসেছিলো। আর যারা উম্মাহর লড়াইয়ে যুক্ত হয়েছে তারা তো তার মুখে মহর এটে দিয়েছে। তাই তারা সফলতার উচ্চ শীখড়েও পৌঁছেছে।

    সুতরাং আমরা যদি শরীয়ার রাজপথের বীর সৈনিক হতে চাই তাহলে খোলাফায়ে রাশিদীনের পথকে গ্রহণ করতে হবে। আশারায়ে মোবাশ্বারার মতকে মাপকাঠি বানাতে হবে। আসহাবে সুফফার জীবন চলাকে জিয়নকাঠি মানতে হবে। তাতেই কায়েম ও কামিয়াবীর রাস্তা। তাতেই সফল ও সফলতার দরজা। মুক্তির অফুরন্ত খাজানা।

  • #2
    আল্লাহ আপনার খেদমতকে কবুল করুন। আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
      আল্লাহ আপনার খেদমতকে কবুল করুন। আমিন
      আমিন! আমিন! ইয়া রাব্বাল আলামিন।

      Comment


      • #4
        ..............
        Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-06-2021, 09:45 PM.
        “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

        Comment


        • #5
          প্রিয় Munshi Abdur Rahman ভাই !
          বর্তমানে নুআইম আন-নাহহাম ভাইয়ের পোষ্ট সংখ্যা ২৯০ টি।
          এর মধ্যে কমেন্টও রয়েছে । কমেন্ট ছাড়া মনে করলাম ভাইয়ের পোস্ট সংখ্যা ১০০ টি প্রায় ।
          তাঁর পোস্ট গুলো যথেষ্ট সুন্দর ও প্রাণবন্ত।
          আর এগুলো মাত্র ৪ মাসের মধ্যে প্রায় ।
          তিনি যথেষ্ট কোমল হৃদয়ের অধিকারী পোস্ট পড়ে তাই অনুভব হয় আর আদিব হুজুরের সাথে সম্পর্কের একটা ছোঁয়া পাওয়া যায়।
          তারপরও তাঁর নামের পাশে Junior Member লেখাটা যথেষ্ট অসামঞ্জস্য ।
          হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

          Comment


          • #6
            Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
            মুহতারাম ভাইয়ের কাছে একটি বিষয় জানতে চাচ্ছি-
            সেটা হলো: আপনাকে একাধিকবার একক মশওয়ারাতে যোগাযোগ করতে বলার পরেও যোগাযোগ না করার কারণ কি?
            আশা করি জানাবেন। শুকরান
            মুহতারাম ভাই! প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। ভাইদের আহবানে সঠিক সময়ে সাড়া দিতে না পেরে।

            [ঠিক আছে মুহতারাম ভাই... আপনার সমস্যা বুঝতে পেরেছি। জাযাকাল্লাহ।
            একক মশওয়ারাহতে কিভাবে সাড়া দিতে হয়? কোন এক ভাই লিখে দিয়ে উনাকে সহযোগিতা করতে পারেন। অগ্রীম জাযাকাল্লাহ।-মডারেটর]
            Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-10-2021, 11:26 AM.

            Comment


            • #7
              আল্লাহ্ তায়া-লা দ্বীনের কাজে আমাদের অগ্রগামী করুন..আমাদের জান মাল কবুল করে নিন,আমিন ইয়া রব্ব।

              Comment


              • #8
                [একক মশওয়ারাহতে কিভাবে সাড়া দিতে হয়? কোন এক ভাই লিখে দিয়ে উনাকে সহযোগিতা করতে পারেন। অগ্রীম জাযাকাল্লাহ।-মডারেটর]
                মুহতারাম ভাই! আপনি পোস্ট করার সময় যেভাবে ফোরাম সিলেক্ট করেন যেমন আপনি এই পোস্টে “তাযকিয়াতুন নাফস” সিলেক্ট করেছেন, এভাবেই আপনি একক মাশওয়ারাহ সিলেক্ট করে পোস্ট করলে আপনার পোস্ট একক মাশওয়ারাহতে চলে যাবে ইনশা-আল্লাহ।
                Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-06-2021, 09:43 PM.

                Comment


                • #9
                  একক মশোয়ারাতে যেভাবে নক করবেন?

                  প্রথমে আপনি https://dawahilallah.com লিখে সার্চ করবেন। দাওয়াহ ফোরাম চলে আসবে। আইডি ও পাসওয়ার্ড বসিয়ে লগইন করে নিন। এবার বামপাশে নিচের দিকে Administrative লেখার নিচে একক মাশোয়ারা লেখার উপর টাচ বা ক্লিক করবেন। এরপর একটি পেইজ চলে আসেব। যেভাবে আপনি পোস্ট করেন,ঠিক সেভাবেই আপনি লিখবেন।
                  তবে পার্থক্য এতটুকু-পোস্ট করতে গেলে দুটি ঘর থাকে। একটিতে শিরোনাম লিখতে হয়। অপরটিতে বিস্তারিত পোস্ট লিখতে হয়।
                  কিন্তু একক মাশোয়ারায় তিনটি ঘর পাবেন। প্রথম ঘরে no prefix এর সামনে টাচ বা ক্লিক করবেন। এরপর নিচের দিকে একক মশোয়ারা লেখার উপর টাচ বা ক্লিক করবেন। আর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঘরে আগের মত শিরোনাম ও পোস্ট লিখে সাবমিট করলেই হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ
                  Last edited by Munshi Abdur Rahman; 06-06-2021, 09:43 PM.
                  গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                  Comment


                  • #10
                    শুকর আখি!লাকা জাজিলুশ শুকর

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by আফ্রিদি View Post
                      প্রিয় Munshi Abdur Rahman ভাই !
                      বর্তমানে নুআইম আন-নাহহাম ভাইয়ের পোষ্ট সংখ্যা ২৯০ টি।
                      এর মধ্যে কমেন্টও রয়েছে । কমেন্ট ছাড়া মনে করলাম ভাইয়ের পোস্ট সংখ্যা ১০০ টি প্রায় ।
                      তাঁর পোস্ট গুলো যথেষ্ঠ সুন্দর ও প্রাণবন্ত।
                      আর এগুলো মাত্র ৪ মাসের মধ্যে প্রায় ।
                      তিনি যথেষ্ঠ কোমল হৃদয়ের অধিকারী পোস্ট পড়ে তাই অনুভব হয় আর আদিব হুজুরের সাথে সম্পর্কের একটা ছোঁয়া পাওয়া যায়।
                      তারপরও তাঁর নামের পাশে Junior Member লেখাটা যথেষ্ঠ অসামঞ্জস্য ।
                      --------------
                      জ্বী মুহতারাম ভাই! একদম মনের কথাটি বলেদিয়েছেন। জাজাকাল্লাহু খাইরান!
                      এই পোস্ট পড়ে এর উপযুক্ত ভাষা হারিয়ে ফেলায় কমেন্ট করার সাহস পাইনি। লেখার প্রতিটি অনুচ্ছেদে রয়েছে ভাষার মাধুর্যতা ও অনুপম বর্ননা শৈলী।
                      ইয়া আল্লাহ!
                      আল্লাহ তার লিখনীতে আসমানী নূর ঢেলে দিন। আমীন! আমীন!! ইয়া রাব্বাল আরশিল কারিম!!!
                      দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ তা‘আলা ভাইয়ের সকল ইলমী খেদমতকে কবুল করুন ও জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment


                        • #13
                          আল্লাহুম্মা আমিন। এ দুআ কিছুতেই বৃথা যাবে না। কারণ আল্লাহ সাদিকীনদেরকে নিজে ভালোবাসেন। এ দুআতে যদি ফোরামের সকল সাথি শরীক হতো। কতই না ভালো হতো!

                          Comment


                          • #14
                            রাজা-বাদশা তার রাজত্ব নিয়ে যে আনন্দ পায় আমি তারচেয়ে বেশি আনন্দিত হই দুআমূলক বাণীগুলো পড়ে। আল্লাহ তাদের দিগুণ জাজা খায়ের দান করুন।

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহ্ তায়া-লা দ্বীনের কাজে আমাদের অগ্রগামী করুন..আমাদের জান মাল কবুল করে নিন,আমিন ইয়া রব্ব।
                              হে আমার পালনকর্তা। আর আমার দো'আ কবুল করুন

                              Comment

                              Working...
                              X