Announcement

Collapse
No announcement yet.

কুফফাররা যদি আমাদের নারী-শিশু হত্যা করে, তবে আমরাও কি তাদের নারী-শিশু করতে পারব?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    Originally posted by Zakaria Abdullah View Post
    ভাই, পেশোয়ারে স্কুল হামলা করেছিল তেহরিকে তালেবানের এক অংশ। তালিবান ও আল-কায়েদার তরফ থেকে এই হামলার বৈধতা দেয়া হয় নি বরং এটা তাদের মানহাজ নয় বলে উল্লেখ করেছেন।
    ভাই আপনার কথাটি শুনে আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম, কারণ আমি যতটুকু জানি, কুফ্ফার মিডিয়া এই হামলার পর মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে ছিল, তালেবানরা শিশুদের হত্যা করেছে, অথচ এখানে যারাই নিহত হয়ে ছিল, ১৭-২০ বছর বয়সের যুবক ছিল, কুফ্ফারদের ভাষায় তারা হল শিশু, আমি তালেবানদের পক্ষ থেকে এমন বিব্রিতিই পেয়ে ছিলাম, আমি বিব্রিতিটি খোজ করতেছি,পেলে এখানে দিয়ে দিব, আর কারো কাছে যদি থাকে, তাহলে দিতে পারেন।
    দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
    জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

    Comment


    • #17
      জুমহুর হত্যা বৈধ হওয়ার জন্য কুফরের পাশাপাশি ইত্বাক্বাতুল ক্বিতাল বা যুদ্ধ করার ক্ষমতা শর্ত করেছেন।
      ভাই আপনি তো অবশ্যই একটা কায়দা জানবেন যে, شرط الشئ خارج الشئ ( কোন জিনিসের শর্ত তার মূল হুকুমের অন্তর্ভুক্ত নয়) । যোদ্ধ্য না করার কারণে তাদের মাধ্যমে ক্ষতি না হওয়া ও বিভিন্ন মানফায়াতের কারণে এই শর্ত যোগ করা হয়েছে( দুই দল ফোকাহা দুই ধরণের শর্ত যোগ করেছেন) এবং কাফেরের রক্ত হালালের মূলনীতি থেকে তাদেরকে ইসতেসনা করা হয়েছে।
      না হয় আরেক হাদীসে তো আল্লাহর নবী বলেছেনইঃ- { هم منهم } কাফেরদের পরিবার তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।
      Last edited by আবু মুহাম্মাদ; 07-21-2016, 06:31 PM.
      মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
      রোম- ৪৭

      Comment


      • #18
        Originally posted by আবুল ফিদা View Post
        ভাই আপনার কথাটি শুনে আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম, কারণ আমি যতটুকু জানি, কুফ্ফার মিডিয়া এই হামলার পর মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে ছিল, তালেবানরা শিশুদের হত্যা করেছে, অথচ এখানে যারাই নিহত হয়ে ছিল, ১৭-২০ বছর বয়সের যুবক ছিল, কুফ্ফারদের ভাষায় তারা হল শিশু, আমি তালেবানদের পক্ষ থেকে এমন বিব্রিতিই পেয়ে ছিলাম, আমি বিব্রিতিটি খোজ করতেছি,পেলে এখানে দিয়ে দিব, আর কারো কাছে যদি থাকে, তাহলে দিতে পারেন।
        জি ভাই তেহরিকে তালেবান এই হামলার পক্ষে বিবৃতি দিয়েছিল। এবং তাঁরা এটাও বলেছিলেন যে আমরা কোন শিশু হত্যা করিনি বরং কিছু শিশু পাকিস্তানী আর্মির গুলিতে মারা গিয়েছিল। কিন্তু অপরাধীরা এটাকে মুজাহিদ ভাইদের উপর চাপিয়ে দেয়।
        কিন্তু ইমারাতে ইসলামী ও আল কায়েদা উপমহাদেশের পক্ষ থেকে এই হামলা থেকে বারাআত ঘোষণা করা হয়। এবং পরবর্তীতে তেহরিকে তালেবান এর মূল অংশ এই ধরণের হামলা থেকে বিরত থাকেন। তবে বাচাখান ইউনিভার্সিটি সহ এই ধরণের অন্যান্য হামলা থেকে পাকিস্তানী তালেবানের মূল অংশ নিজেদের মুক্ত ঘোষণা করেন। এই অংশের জিম্মাদার হচ্ছেন তালেবে হক আমীর ফজলুল্লাহ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ। আর মুখপাত্র হচ্ছেন মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ।

        Comment


        • #19
          Originally posted by Anjem Chowdhury View Post
          উহুম, ভাই। সবাই একমত না। Abu Anwar Hindi ভাই লিখেছেন তাদের হত্যা করা ঠিক আছে। ফেসবুকের হানীন ইলদারম বলছে, কাফিরদের নারী-শিশু হত্যা ঠিক হয়েছে। জঙ্গীর সাথে কথোপকথন পেজ বলছে, ঠিক হয়েছে। Base in the land of Bengal বলছে ঠিক হয়েছ।

          আপনার মনে হয় জানা নেই, আত তিবইয়ান প্রকাশনী থেকে নারী-শিশুদের হত্যা জায়েয প্রমাণ করে একটি বেনামী (লেখকের নাম নেই) বইও বের হয়েছে।

          শায়খ আবু ক্বাতাদা ফিলিস্তিনী বলেছেন, জায়েয আছে।

          ইবনে উসাইমীন বলেছেন, জায়েয আছে।
          ------------------------------------------
          আপনার দেখি কোন আইডিয়াই নেই!?
          ভাই তাহলে উনারা কিসের ভিত্তিতে জায়েজ বলেছেন ? সেই দলীল গুলো উল্লেখ করে খন্ডন করুন।

          Comment


          • #20
            Originally posted by আবুল ফিদা View Post
            ভাই আপনার কথাটি শুনে আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম, কারণ আমি যতটুকু জানি, কুফ্ফার মিডিয়া এই হামলার পর মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে ছিল, তালেবানরা শিশুদের হত্যা করেছে, অথচ এখানে যারাই নিহত হয়ে ছিল, ১৭-২০ বছর বয়সের যুবক ছিল, কুফ্ফারদের ভাষায় তারা হল শিশু, আমি তালেবানদের পক্ষ থেকে এমন বিব্রিতিই পেয়ে ছিলাম, আমি বিব্রিতিটি খোজ করতেছি,পেলে এখানে দিয়ে দিব, আর কারো কাছে যদি থাকে, তাহলে দিতে পারেন।
            ভাই প্রথম প্রশ্ন হল এই ধরনের স্কুলে হামলা জায়েজ কিনা যেখানে শিশুরা পড়াশুনা করে ।এবং মুরতাদের সন্তান বা পরিবার কাফের নয়,যদি না সে কুফুরী করে। যদি সাথে কিছু বালেগও থাকে ? এই ধরনের হামলা থেকে অবশ্যই বিরত থাকা উচিত যা মুসলিমদের মাঝে ধুয়াশা তৌরি করে।
            Last edited by Ahmad Faruq M; 07-22-2016, 03:20 AM.

            Comment


            • #21
              ولكن هذا النهي عن قتل الأطفال الأبرياء ليس مطلقا، وهناك نصوص أخرى تقيده، فقوله سبحانه وتعالى: (وَإِنْ عَاقَبْتُمْ فَعَاقِبُوا بِمِثْلِ مَا عُوقِبْتُم بِهِ) قال أهل العلم صاحب الاختيارات وغيره من أهل العلم وابن القيم والشوكاني وغيرهم كثير والقرطبي رحمه الله في تفسيره، أن الكفار إذا تقصدوا أن يقتلوا لنا نساء أو أطفال، فلا حرج أن نعاملهم بالمثل، ردعا لهم أن يعيدوا الكرة لقتل أطفالنا ونسائنا، فهذا من الناحية الشرعية. وأما الذين يتكلمون دون علم بالشريعة، ويقولون: لا ينبغي هذا طفلا أن يقتل .. وعلما أن هؤلاء الشباب الذين فتح الله
              عليهم لم يتعمدوا قتل الأطفال، وإنما ضربوا أكبر مركز للقوة العسكرية في العالم ـ البنتاجون، الذي هي أكثر من أربعة وستين ألف موظف ـ مكان عسكري ومركز فيه القوة والخبرة العسكرية

              الأبراج التجارة العالمية ـ الذين ضوربوا فيها وقتلوا فيها هم قوة اقتصادية وليسوا مدرسة أطفال وليس سكن، الأصل، الذين هم في هذه المراكز رجال، يدعمون أكبر قوة اقتصادية في العالم تعيث في الأرض فسادا. فهؤلاء لابد أن يقفوا وقفة لله سبحانه وتعالى ويعيدوا الحسابات لابد أن يعيدوا هذه الحسابات، فنحن نعامل بالمثل: الذين يقتلون نسائنا وأبرياءنا نقتل نساءهم وأبرياءهم إلى أن يكفوا عن ذلك).

              (إن الذين يتكلمون عن الأبرياء في أمريكا، لم يذوقوا حرارة فقد الأبناء، ولم يذوقوا أن ينظروا إلى أشلاء أبناءهم في فلسطين وفي غيرها، بأي حق يحرم أهلنا في فلسطين الأمن، تصطادهم طائرات الهليكوبتر في بيوتهم، بين نساءهم وأطفالهم؟ كل يوم يشلون الجرحى والجثث، ثم يأتي هؤلاء السفهاء يتباكون على قتلى أمريكا ولا يتباكون على أبناءنا؟


              إرشاد الحيارى في إباحة دماء النصارى في جزيرة العرب ـ حفيد أبي بصير (ص: 40)
              روى بن أبي شيبة 7/ 366 قال لما كان يوم أحد وانصرف المشركون فرأى المسلمون بإخوانهم مثلة سيئة جعلوا يقطعون آذانهم وآنافهم ويشقون بطونهم فقال أصحاب رسول الله (لئن أنالنا الله منهم لنفعلن فأنزل الله: (وإن عاقبتم فعاقبوا بمثل ما عوقبتم به ولئن صبرتم لهو خير للصابرين) فقال رسول الله ((بل نصبر).
              فالمثلة منهي عنها ومحرمة لقول الرسول (كما جاء عند البخاري عن عبد الله ين يزيد رضي الله عنه (أنه نهى عن النهبى والمثلة) قال ابن حجر في الفتح 5/ 120 المثلة: تشويه خلقة القتيل، كجدع أطرافه، وجب مذاكره ونحو ذلك.
              وفي صحيح مسلم من حديث بريدة أن النبي (كان يوصي قادة جيوشه وسراياه بقوله (اغزوا باسم الله، قاتلوا من كفر بالله، اغزوا، ولا تغلوا ولا تغدروا، ولا تمثلوا، ولا تقتلوا وليداً .. ).
              إرشاد الحيارى في إباحة دماء النصارى في جزيرة العرب ـ حفيد أبي بصير (ص: 41)
              إلا أن العدو إذا مثل بقتلى المسلمين جاز للمسلمين أن يمثلوا بقتلى العدو وترتفع الحرمة في هذه الحالة، والصبر وترك المثلة أفضل للمسلمين، أما الرسول (فالصبر وترك المثلة في حقه على الوجوب لأن الله سبحانه وتعالى أمره بالصبر وقال له: (واصبر وما صبرك إلا بالله) وقال للمؤمنين: (ولئن صبرتم) ندباً على الصبر، فالشاهد من الآية أن المثلة محرمة وارتفعت الحرمة في حال المعاقبة بالمثل، والآية عامة فيجوز أن يعامل المسلمون عدوهم بالمثل في كل شيء ارتكبوه ضد المسلمين، فإذا قصد العدو النساء والصبيان بالقتل، فإن للمسلمين أن يعاقبوا بالمثل ويقصدوا نساءهم وصبيانهم بالقتل لعموم الآية.
              قال ابن مفلح في الفروع 6/ 218 نقلاً عن شيخ الإسلام ابن تيمية: إن المثلة حق لهم، فلهم فعلها للاستيفاء وأخذ الثأر، ولهم تركها، والصبر أفضل، وهذا حيث لا يكون في التمثيل بهم زيادة في الجهاد، ولا يكون نكالاً لهم عن نظيرها، فأما إذا كان في التمثيل الشائع دعاءً لهم إلى الإيمان أو زجراً لهم عن العدوان، فإنه هنا من باب إقامة الحدود والجهاد المشروع. و انظر الاختيارات لشيخ الإسلام 5/ 521.
              قال ابن القيم في حاشيته 12/ 180: وقد أباح الله تعالى للمسلمين أن يمثلوا بالكفار إذا مثلوا بهم وإن كانت المثلة منهيا عنها فقال تعالى: (وإن عاقبتم فعاقبوا بمثل ما عوقبتم به) وهذا دليل على جدع الأنف وقطع الأذن وبقر البطن ونحو ذلك هي عقوبة بالمثل ليست بعدوان والمثل هو العدل، وأما كون المثلة منهيا عنها فلما روى أحمد في مسنده من حديث سمرة بن جندب وعمران بن حصين قال ما خطبنا رسول الله خطبة (إلا أمرنا بالصدقة ونهانا عن المثلة
              Last edited by murabit; 07-23-2016, 09:04 AM.

              Comment

              Working...
              X