Originally posted by salahuddin aiubi
View Post
Announcement
Collapse
No announcement yet.
তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন - শফী উসমানী। মুসলিম দেশে বসবাসরত হিন্দু/ বৌদ্ধ/ খ্রিস্টানদের হ
Collapse
X
-
-
আপনার প্রশ্নটি তো মোটা মোটা মাসআলাগুলোরই অন্তর্ভূক্ত। আপনার বর্ণিত অবস্থায় মুসলিমগণ এখান থেকে ভেগে যাবে না। বরং এখানে থেকেই দেশকে পুনরূদ্ধারের জন্য জিহাদ করবে। আর জিহাাদের জন্য তো থাকা যায়ই। বিশেষ করে তখন তো জিহাদ ফরজেে আইন। আল্লাহই ভাল জানেন।Last edited by salahuddin aiubi; 08-09-2016, 11:56 AM.
- Stuck
Comment
-
শাইখ জাওয়াহিরী বলেন “খ্রিষ্টান, শিখ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের যারা মুসলিম ভূখণ্ডে বসবাস করছে তাদের সাথে ঝগড়া না করা যদি তারা সীমালংঘন করে তবে তাদের সীমালংঘনের আনুপাতিক প্রতিক্রিয়া করা যথেষ্ট হবে। এই প্রতিক্রিয়া একটি বিবৃতি সহ আসতে পারে যে আমরা তোমাদের সাথে যুদ্ধ শুরু করতে চাই না যেহেতু আমরা কুফরের প্রধান আমেরিকার সাথে যুদ্ধে রত আছি এবং নিকট ভবিষ্যতে আল্লাহর ইচ্ছায় ইসলামী রাস্ট্র কায়েমের পরে আমরা তোমাদের সাথে শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করতে চাই।”
(জেনারেল গাইডলাইন থেকে)
শাইখ জাওয়াহিরী আরো বলেন “সাধারন ভাবে যারা আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারন করেনি অথবা, এই ধরনের শত্রুতাপূর্ণ কর্মকান্ডে জড়িত হয়নি তাদের সাথে যুদ্ধ করা অথবা লক্ষ্যবস্তু বানানো পরিহার করবেন এবং প্রাথমিক লক্ষ্য ক্রুসেডার বাহিণীর উপর আর তারপরে তাদের স্থানীয় সহযোগীদের উপর রাখবেন।
যারা যুদ্ধে জড়িত নয় এমন নারী এবং শিশু এবং এমনকি যদি যারা আমাদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত তাদের পরিবার ও হয় তবুও তাদেরকে হত্যা ও তাদের সাথে যুদ্ধ করা থেকে বিরত থাকুন। তাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানানো থেকে যতটুকু সম্ভব বিরত থাকুন।” (জেনারেল গাইডলাইন থেকে)বিন কাসিমের রণ বেশে
কাঁপন তুলো হিন্দ দেশে!
দিকে দিকে লাগাও নারাহ
জিহাদেই শান্তির ফোয়ারা!!
- Stuck
Comment
-
ফুকাহায়ে কিরাম স্পষ্ট বলেছেন যে নিরা পত্তা প্রদানের জন্য শর্ত হলো নিরাপত্তা দানের ক্ষমতা থাকা। যার নিরাপত্তা দানের ক্ষমতা নেই সে ষ্পষ্ট ঘোষনার মাধ্যমেও যদি কাহাকে ও নিরাপত্তা দেয় তাহলে সেটি কার্যকর হবে না। যেমন কাফের দের দেশে বন্দি, ব্যবসায়ি যদি কাফেরদের আমান দেয় তাহলে এটা মুসলমানদের উপর প্রযোয্য হবেনা।
কারো নেতা যদি নিরাপত্তার সর্ত লংঘন করে তাহলে এর কারনে অধিনস্তরা ও লংঘনের আওতায় অনিরাপদ হয়ে যায়।
সুমামা ইবনে উসাল রাঃ কুফরি অবস্থায় একা বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করতে এসেছেন সাহাবায়ে কিরাম তাকেধরে নিয়ে এসেছেন। মাসজিদে নববিতে তিনদিন যাবত বাধা পড়ে আছেন ।
তিনি মক্কার কুরায়শের কেহ নহেন আরবের সাধারন এক কবিলার সর্দার । যেই আরবে স্বাভাবিক ভাবে হজ্জের জন্য চলা ফিরার ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই, এটা কে কী বলা হবে? অঘুষিত সামাজিক নিরাপত্তা বিধানের লংঘন?
যারা সমাজে অধর্ম মুনকারাত ছড়ায় তাদের হত্যা করে দেয়াকে কে ফুকাহায়ে কিরাম অনুমোদন করেছেন।
এর আওতায় কাদিয়ানি কুফরি মতবাদ বিস্তার কারি বেদাতি নেতৃবৃন্দের হত্যা শরয়ি বৈধতার ব্যপারে সন্দেহ নেই।
এমনি ভাবে মাযাহেরে কুফর প্রকাশ্যে প্রদর্শন দ্বারা যিম্মিদের আহদে আমান ও আয়েম্মায়ে সালার মতানুযায়ি ভেঙ্গে যায়।
মুসা আলাহিচ্ছালাম ও মুগিরা ইবনে শু"বা রাঃ ঘটনা এগুলো আগের ঘটনা পরবর্তি ইসলামি শরিয়তের বিধান এর বিপরিত না হলে এগুলো দলীল হবে । জিহাদের সারিয়্যাগুলো সব গুলোই ছিল মুলত গোপন অভিযান।ঘোষিত চুক্তি ছাড়া আরবের কোন কবিলা কে বা তাদের কোন সদস্য কে কোন মুসলমান হত্যা করেছে,বন্দি করেছে ,মাললুট করেছে এবং এটা কে রাসুল সাঃ নিন্দা করেছেন এমনটি শুনা যায় নি । মুগিরা রাঃ ইসলামি যুদ্ধা হিসাবে এটা করেন নি।
এই জন্য বিষয়টি আরো ভাবতে হবে।
একটি বিষয় জানা জরুরি সেটি হলো স্বাভাবিক হালত আর যুদ্ধের ইমারজেন্সি হালত উভয়ের বিধান একনহে।
এই জন্য ফুকাহায়ে কিরাম যুদ্ধ ফরজে কিফায়া থাকাবস্থায় যে সব মাসয়ালা মূলনীতি নির্দ্ধারন করেছেন যুদ্ধ ফরজে আইনের সময় অনেক ক্ষেত্রেইসে গুলো হুবহু প্রযোয্য হবেনা। ইমার জেন্সির মাত্রা আবার ভিন্ন ভিন্ন আছে । যেমনঃ খন্দকের যুদ্ধে পুরু জামাত যুহর আছর মাগরিব নামাজ কাজা করে দিয়েছেন । মক্কা বিজয়ের সফরে রমজান মাসে সাহাবায়ে কিরাম রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেহই রোযার সাথে ছিলেন যারা রোযা রেখেছিলেন তাদেরকে তিরষ্কার করা হয়েছে, এই জন্য কি কোন এলাকায় কাফের আক্রমন করে দিলে মুসলমানগন নামাজ রোজা ছেড়ে দেয়া যায়েজ হবে? বিধায় এমারজেন্সির মাত্রা নির্দ্ধারনের দায়িত্ব আমরা রণাঙ্গনপরিচালনায় রত উমারা উলামাদের হাতে ছেড়ে দেয়।
Comment
-
Originally posted by salahuddin aiubi View Postমুরাবিত ভাই! আপনার কথায় মনে হয় আকাবিররা নিষ্পাপ ও নির্ভেজাল?! আকাবিরদের কারো কারো থেকে জিহাদের ব্যাপারে চরম বিমুখতা পাওয়া যাওয়ার বিষয়টি তো স্পষ্ট!
আমি যে কারো থেকে হক্ক গ্রহণ করি এবং যে কারো থেকে বাতিল প্রত্যাখ্যান করি।
সন্মানিত মুরাবিত ভাই দেওবন্দ কে নিস্পাপ বুঝান নি। বরং দেওবন্দ যেই মাকসাদে গঠিত হয়েছে তা বুঝিয়েছেন ভাই।
যদিও অনেকেই আজকে সেই মাকসাদ থেকে মাশরিক-মাগরিবের দুরত্বে সরে পড়েছেন।
- Stuck
Comment
-
ভাই, আমার মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে জিহাদের জন্য যে সব মাসলামাসায়েল গুলো প্রয়োজন বা যে মাসলামাসায়েল নিয়ে ফিতনা সৃষ্টি হত, এই ব্লগে আলেমদের মত-বিনিময়ের মাধ্যমে উঠে আসছে। ইহা একটি উত্তম লক্ষণ। মোজাহিদদের প্রতিটা আক্রমনে এই ব্লগে আলেমদের মধ্যে মত-বিনিময় হচ্ছে, আর এ দেশে জিহাদের মাসলামাসায়েল গুলো প্রকাশ পাচ্ছে। আল্লাহ, এদেশে জিহাদের একটি একটি করে দরজা খোলে দিচ্ছে।ইনশাআল্লাহ, আর আমার মনের আশা ফলতে শুরু করেছে।আমি সেই ভাইকে ভাই মনে করি না,যে নিজ ধর্মের শত্রুকে বন্ধু মনে করে।
- Stuck
Comment
-
deoband bhai er lekha'r style dekhe mone hoche uni anjem choudry.
vul hole khoma prarthi. amake maaf kore diben. tobe evabe fitna shrishti kora theke biroto thakun.
apnar kono kichu janar thakle apni shorashori jigesh korte paren. in sha Allah bhai ra daleel er maddhome uttor dawar cheshta korben.
Allah amader shokol prokar fitna theke hefajot koruk.
ami abaro bolchi, vul hole ami khoma prarthi.
admin bhai der bolchi, jodi ei post e apotti theke thake tahole post approve koiren na.
fi amanillah
Comment
Comment