শাইখ
তামিম আল আদনানীর পরিচয় পাওয়া গেছে আলহামদুলিল্লাহ
দেখুন। নিচে তার পরিচয়
রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ইসলামের শুরু হয়েছে এক গারীব [অপরিচিত/আজব/আত্মীয়-বান্ধবহীন] বিষয় হিসেবে। এটা আবার ফিরে যাবে সে গারীব অবস্থায়। আর সে সময়ের গুরাবাদের জন্য সুসংবাদ।” বলা হলো, “হে আল্লাহ্*র রসূল (সঃ), কারা গুরাবা?” তিনি (সঃ) বললেন, “যারা অপরিচিত/বান্ধবহীন অবস্থায় যখন লোকেরা ইসলামের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে সে সময় এর সংশোধন করবে।” [মুসনাদ আহমদ, মুসলিম, ইবন মাজাহ্*]
নষ্ট স্রোতের সয়লাভে যখন দীনের মাঝে বিপর্যয় সৃষ্টি হয় তখন এই গুরাবারা স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্যের ঝাণ্ডা উঁচুতে তুলে ধরে রাখে। নষ্ট স্রোত এমনই প্রভাবশালী যে মানুষ তাকেই মনে করে মূলধারা। আব্দুল্লাহ্* ইবন মাসঊদ (রাঃ) বলেছেন, “তোমাদের কি হবে যখন ফিতনা (বিপর্যয়) তোমাদের ঘিরে ধরবে – এমনকি ফিতনার মাঝেই তোমাদের বড়রা বৃদ্ধ হবে, ছোটরা বড় হবে এবং লোকেরা এই ফিতনাগুলোকে মনে করবে সুন্নাহ্*। আর যখন ফিতনাগুলোকে পরিবর্তন করা হবে তখন লোকেরা বলবে সুন্নাতকে পরিবর্তন করা হলো।” [সুনান আদ-দারিমী] নস্টস্রোতের ধারক-বাহকগণ তাদের প্রভাব এবং প্রতিপত্তি দিয়ে সত্যকে ধুমায়িত করে রাখে। মানুষ তখন মনে করতে থাকে ওটাই মূলধারা। আর যারা সত্যের অনুসারী তারা হয়ে পড়ে আশ্চর্য প্রজাতির। তাদের আচরণগুলোকেই মনে হয় ডিভিয়েন্ট।
এরা যখন হকের দিকে দাও‘আত দেন তখন বিপর্যয় পন্থীরা বলতে থেকে এগুলোতো নতুন কথা। আমরা আমাদের পূর্বপুরূষদের এরকম বলতে শুনিনি। তারা দীন হিসেবে পালন করে নিজেদের বাপ-দাদার রসম-রেওয়াজ়কে। একে তারা ছাড়তে চায়না। আল্লাহ্* [সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা] বলেন (তর্জমা), “তাদেরকে যখন এই বলে আহ্বান করা হয় যে, ‘এসো আল্লাহ্* যা নাজ়িল করেছেন সেদিকে এবং রসূলের দিকে’, তারা বলে ‘আমাদের জন্য তা-ই যথেষ্ট যা আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের কাছে পেয়েছি’ যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই জানতনা এবং সত্*পথ প্রাপ্তও ছিলোনা।” [কুরআন, ৫/১০৪]
শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজুল্লাহ গুরাবা আমরা তার পরিচয় পেয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ
👉তাওহীদের ডাক 👈
তামিম আল আদনানীর পরিচয় পাওয়া গেছে আলহামদুলিল্লাহ
দেখুন। নিচে তার পরিচয়
রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ইসলামের শুরু হয়েছে এক গারীব [অপরিচিত/আজব/আত্মীয়-বান্ধবহীন] বিষয় হিসেবে। এটা আবার ফিরে যাবে সে গারীব অবস্থায়। আর সে সময়ের গুরাবাদের জন্য সুসংবাদ।” বলা হলো, “হে আল্লাহ্*র রসূল (সঃ), কারা গুরাবা?” তিনি (সঃ) বললেন, “যারা অপরিচিত/বান্ধবহীন অবস্থায় যখন লোকেরা ইসলামের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে সে সময় এর সংশোধন করবে।” [মুসনাদ আহমদ, মুসলিম, ইবন মাজাহ্*]
নষ্ট স্রোতের সয়লাভে যখন দীনের মাঝে বিপর্যয় সৃষ্টি হয় তখন এই গুরাবারা স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্যের ঝাণ্ডা উঁচুতে তুলে ধরে রাখে। নষ্ট স্রোত এমনই প্রভাবশালী যে মানুষ তাকেই মনে করে মূলধারা। আব্দুল্লাহ্* ইবন মাসঊদ (রাঃ) বলেছেন, “তোমাদের কি হবে যখন ফিতনা (বিপর্যয়) তোমাদের ঘিরে ধরবে – এমনকি ফিতনার মাঝেই তোমাদের বড়রা বৃদ্ধ হবে, ছোটরা বড় হবে এবং লোকেরা এই ফিতনাগুলোকে মনে করবে সুন্নাহ্*। আর যখন ফিতনাগুলোকে পরিবর্তন করা হবে তখন লোকেরা বলবে সুন্নাতকে পরিবর্তন করা হলো।” [সুনান আদ-দারিমী] নস্টস্রোতের ধারক-বাহকগণ তাদের প্রভাব এবং প্রতিপত্তি দিয়ে সত্যকে ধুমায়িত করে রাখে। মানুষ তখন মনে করতে থাকে ওটাই মূলধারা। আর যারা সত্যের অনুসারী তারা হয়ে পড়ে আশ্চর্য প্রজাতির। তাদের আচরণগুলোকেই মনে হয় ডিভিয়েন্ট।
এরা যখন হকের দিকে দাও‘আত দেন তখন বিপর্যয় পন্থীরা বলতে থেকে এগুলোতো নতুন কথা। আমরা আমাদের পূর্বপুরূষদের এরকম বলতে শুনিনি। তারা দীন হিসেবে পালন করে নিজেদের বাপ-দাদার রসম-রেওয়াজ়কে। একে তারা ছাড়তে চায়না। আল্লাহ্* [সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা] বলেন (তর্জমা), “তাদেরকে যখন এই বলে আহ্বান করা হয় যে, ‘এসো আল্লাহ্* যা নাজ়িল করেছেন সেদিকে এবং রসূলের দিকে’, তারা বলে ‘আমাদের জন্য তা-ই যথেষ্ট যা আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের কাছে পেয়েছি’ যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই জানতনা এবং সত্*পথ প্রাপ্তও ছিলোনা।” [কুরআন, ৫/১০৪]
শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজুল্লাহ গুরাবা আমরা তার পরিচয় পেয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ
👉তাওহীদের ডাক 👈
Comment