Announcement

Collapse
No announcement yet.

শাইখ তামিম আল আদনানীর পরিচয় পাওয়া গেছে আলহামদুলিল্লাহ।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শাইখ তামিম আল আদনানীর পরিচয় পাওয়া গেছে আলহামদুলিল্লাহ।

    শাইখ
    তামিম আল আদনানীর পরিচয় পাওয়া গেছে আলহামদুলিল্লাহ
    দেখুন। নিচে তার পরিচয়

    রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “ইসলামের শুরু হয়েছে এক গারীব [অপরিচিত/আজব/আত্মীয়-বান্ধবহীন] বিষয় হিসেবে। এটা আবার ফিরে যাবে সে গারীব অবস্থায়। আর সে সময়ের গুরাবাদের জন্য সুসংবাদ।” বলা হলো, “হে আল্লাহ্*র রসূল (সঃ), কারা গুরাবা?” তিনি (সঃ) বললেন, “যারা অপরিচিত/বান্ধবহীন অবস্থায় যখন লোকেরা ইসলামের মধ্যে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে সে সময় এর সংশোধন করবে।” [মুসনাদ আহমদ, মুসলিম, ইবন মাজাহ্*]

    নষ্ট স্রোতের সয়লাভে যখন দীনের মাঝে বিপর্যয় সৃষ্টি হয় তখন এই গুরাবারা স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্যের ঝাণ্ডা উঁচুতে তুলে ধরে রাখে। নষ্ট স্রোত এমনই প্রভাবশালী যে মানুষ তাকেই মনে করে মূলধারা। আব্দুল্লাহ্* ইবন মাসঊদ (রাঃ) বলেছেন, “তোমাদের কি হবে যখন ফিতনা (বিপর্যয়) তোমাদের ঘিরে ধরবে – এমনকি ফিতনার মাঝেই তোমাদের বড়রা বৃদ্ধ হবে, ছোটরা বড় হবে এবং লোকেরা এই ফিতনাগুলোকে মনে করবে সুন্নাহ্*। আর যখন ফিতনাগুলোকে পরিবর্তন করা হবে তখন লোকেরা বলবে সুন্নাতকে পরিবর্তন করা হলো‏।” [সুনান আদ-দারিমী] নস্টস্রোতের ধারক-বাহকগণ তাদের প্রভাব এবং প্রতিপত্তি দিয়ে সত্যকে ধুমায়িত করে রাখে। মানুষ তখন মনে করতে থাকে ওটাই মূলধারা। আর যারা সত্যের অনুসারী তারা হয়ে পড়ে আশ্চর্য প্রজাতির। তাদের আচরণগুলোকেই মনে হয় ডিভিয়েন্ট।

    এরা যখন হকের দিকে দাও‘আত দেন তখন বিপর্যয় পন্থীরা বলতে থেকে এগুলোতো নতুন কথা। আমরা আমাদের পূর্বপুরূষদের এরকম বলতে শুনিনি। তারা দীন হিসেবে পালন করে নিজেদের বাপ-দাদার রসম-রেওয়াজ়কে। একে তারা ছাড়তে চায়না। আল্লাহ্* [সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা] বলেন (তর্জমা), “তাদেরকে যখন এই বলে আহ্বান করা হয় যে, ‘এসো আল্লাহ্* যা নাজ়িল করেছেন সেদিকে এবং রসূলের দিকে’, তারা বলে ‘আমাদের জন্য তা-ই যথেষ্ট যা আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের কাছে পেয়েছি’ যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই জানতনা এবং সত্*পথ প্রাপ্তও ছিলোনা।” [কুরআন, ৫/১০৪]


    শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজুল্লাহ গুরাবা আমরা তার পরিচয় পেয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ


    👉তাওহীদের ডাক 👈

  • #2
    আল্লাহ যেন শায়েখকে হেফাযতে রাখেন!
    আমরা হয়তো বাঁচি, নয়তো শহীদ হই!

    Comment


    • #3
      মাসা আল্লাহ......

      Comment


      • #4
        ----------------

        Comment


        • #5
          ---
          আছহাবে কাহফের(গুহাবাসি)লোকদের অবস্থাতো ছিলো এমনঃ যা আল্লাহ তায়ালা তাঁর পবিত্র কালামে উল্ল্যেখ করেছেন যে তারা গুহায় আশ্রয় গ্রহন করলো এবং দুয়া করলে যে হে আমাদের রব্ব আমাদেরকে আপনার পক্ষথেকে রহমত দিন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজের যথাযথ দিশা লাভ করার ব্যবস্থা করে দিন।
          إِذْ أَوَى الْفِتْيَةُ إِلَى الْكَهْفِ فَقَالُوا رَبَّنَا آتِنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا (10)
          তারা আরো বললোঃ
          وَإِذِ اعْتَزَلْتُمُوهُمْ وَمَا يَعْبُدُونَ إِلَّا اللَّهَ فَأْوُوا إِلَى الْكَهْفِ يَنْشُرْ لَكُمْ رَبُّكُمْ مِنْ رَحْمَتِهِ وَيُهَيِّئْ لَكُمْ مِنْ أَمْرِكُمْ مِرْفَقًا (16)
          যখন তোমরা তাদেরকে (তথা কথিত মূলধারার লোকদেরকে আল্লাহ তায়ালার নাযিলকরা গ্রন্থ এবং ছুন্নাহর মূলথেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারনে ) এবং তারা আল্লাহ ভিন্ন যাদের এবাদত করে তাদেরকে ছেড়ে দিয়েছ , এবার তোমরা গুহায় আশ্রয় নাও , তোমাদের রব্ব তোমাদেরজন্য তাঁর রহমত ছড়িয়ে দিবেন এবং তোমাদের জন্য তোমাদের কাজ সহজ করে দিবেন।
          গুহায় আশ্রয় নেয়ামুলতঃ
          ১- রহমত প্রাপ্তির জন্য,নির্জনে আল্লাহর অধিক সান্যিধ্যের আসা থাকে,
          ২-সঠিক দিশা লাভের জন্য,কারন ফিতনার সমাজে আরামে বসবাস করতে গেলে তাগুতের জন্য দ্বীন বিকৃত করে তার মন যোগিয়ে চলতে হয়।
          ৩-কাজ সহজ হওয়ার জন্য , কারন তাগুতের ধরা ছুয়ার বাইরে নিজে লুকিয়ে থাকতে পারলে সত্য দ্বীনকে প্রকাশ করা সহজ হয়, আর তাগুতের কাছে প্রকাশ হয়ে পড়লে সত্যদ্বীন প্রকাশ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
          কোনটি ভালো ব্যক্তি নিজে গুপন থেকে সত্য দ্বীন প্রকাশ করা না নিজেকে প্রকাশ রেখে সত্যদ্বীনকে গুপন করা?।
          দ্বীনের দুরাবস্থা কিন্তু দরবারিদের অবস্থা খুব ভালো, পক্ষান্তরে দ্বীনের এই দুরাবস্থার সময়ে গুরাবাদের বাহ্যিক অবস্থা ভালো নেই , তাহলে বলুন দ্বীনের সাথে কার কতটুকু ঘনিষ্ঠতা বিদ্যমান।
          দ্বীনের যতক্ষন বিজয় হয়নি ছাহাবায়ে কিরামের বাহ্যিক অবস্থা ভালো হয়নি , কিন্তু দরবারিদের কোন সর্দি নেই।
          পৃথিবীর সকল বিপ্লবের নেতৃত্ব দেশের বাইরে থেকে নয়ত আত্ম গোপনে থেকে হয়েছে, আর বিপ্লবীরা সব সময়ই ক্ষমতাসীনদের কাছে সন্ত্রাসী হিসেবেই পরিচিত ছিল, কিন্তু এতে বিপ্লব থেমে থাকেনি।

          Comment

          Working...
          X