Home Schooling/ গৃহ পাঠদান এর প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার সময় চলে এসেছে।যেসকল পিতা-মাতা দ্বীন সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন তাদের উচিত Home Schooling এর দিকে মারাত্মক পরিমাণে নজর দেওয়া।আর যে সকল পিতা মাতা দ্বীন সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন না তাদের জন্য তাদের সন্তানদের কওমী মাদ্রাসায় জাতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে নজর দেওয়া অত্যান্ত জরুরী। আর দ্বীন সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন এমন পরিবারের দুটি ছেলে হলে প্রথম জনকে কওমী মাদরাসা জাতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও দ্বিতীয় সন্তানকে জেনারেল/ স্কুলে দেওয়া উচিত। কিন্তু এক্ষেত্রে হোম স্কুলিং এর দিকে মারাত্মক পরিমাণে নজর দিতে হবে। স্কুল থেকে একেবারে বিমুখ হয়ে গেলে তো স্কুল থেকে যারাই বের হবে তারাই নাস্তিক হবে।আর মাদ্রাসা বা একমুখী শিক্ষার মাধ্যমে ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত কঠিন হয়ে যাবে। তাই সবদিক থেকে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। অস্বাভাবিক নয়, যে আপনার একজন সন্তানের দ্বারা তার আশেপাশের বন্ধু ও সহপাঠীদের ভেতর পরিবর্তন হতে পারে। কারণ সত্যর উপস্থিতিই তো পারে মিথ্যা ধোঁয়াশা মিটিয়ে দিতে।
শিক্ষাব্যবস্থা আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না, এই জমিনে দ্বীন প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত। আর পরিস্থিতি দিনে দিনে আরো খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। এমনতাবস্থায়, দাওয়াহ ও পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত। আর হোম স্কুলিং এর ক্ষেত্রে নজর দিতে হবে। এজন্য পিতা-মাতা ও যাদের ছোট ভাই বোন রয়েছে, হোম টিউটর , শিক্ষক, কোচিং ইত্যাদিতে অবস্থানে যারা ভূমিকা পালন করছে তাদের নিজ থেকে উদ্যোগ নেওয়া উচিত। এছাড়া এলাকাভিত্তিক সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত। অনলাইনেও নজর দেওয়া উচিত। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছিলাম, যখন ছোট ভাই আলী বেলাত ফাক্কাল্লাহু আসরাহ যে কিনা তুরস্কের মত সেকুলার , অর্ধনগ্ন ও সেকুলার চিন্তাধারার মত দেশে বড় হয়েছে। তার থেকে যখন তাওহীদুল হাকিমিয়্যাহর স্পষ্ট ব্যাখা শুনলাম। সত্যিই বিস্মিত হয়েছিলাম।
যা হোম স্কুলিং এর এক জলন্ত উদাহরণ।যার ব্যাপারে শাইখ আহমেদ মূসা জিবরীল , ড্যানিয়েল হাকিকাতু ইত্যাদি স্কলারগণপূর্বেই বলেছেন।
শিক্ষাব্যবস্থা আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না, এই জমিনে দ্বীন প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত। আর পরিস্থিতি দিনে দিনে আরো খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। এমনতাবস্থায়, দাওয়াহ ও পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত। আর হোম স্কুলিং এর ক্ষেত্রে নজর দিতে হবে। এজন্য পিতা-মাতা ও যাদের ছোট ভাই বোন রয়েছে, হোম টিউটর , শিক্ষক, কোচিং ইত্যাদিতে অবস্থানে যারা ভূমিকা পালন করছে তাদের নিজ থেকে উদ্যোগ নেওয়া উচিত। এছাড়া এলাকাভিত্তিক সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত। অনলাইনেও নজর দেওয়া উচিত। আমি সবচেয়ে অবাক হয়েছিলাম, যখন ছোট ভাই আলী বেলাত ফাক্কাল্লাহু আসরাহ যে কিনা তুরস্কের মত সেকুলার , অর্ধনগ্ন ও সেকুলার চিন্তাধারার মত দেশে বড় হয়েছে। তার থেকে যখন তাওহীদুল হাকিমিয়্যাহর স্পষ্ট ব্যাখা শুনলাম। সত্যিই বিস্মিত হয়েছিলাম।
যা হোম স্কুলিং এর এক জলন্ত উদাহরণ।যার ব্যাপারে শাইখ আহমেদ মূসা জিবরীল , ড্যানিয়েল হাকিকাতু ইত্যাদি স্কলারগণপূর্বেই বলেছেন।
Comment