Announcement

Collapse
No announcement yet.

"Secret revealed" এর সিক্রেট রিভিলড (রহস্য উন্মোচন)

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    উনি নতুন যেই ভিডিওটা দিয়েছে ঐ টার ২১ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের পর থেকে কয়েক সেকেন্ড দেখলেই বোঝা যাবে এই বিষয়ে ওনার রিসার্চ আর ইলমের গভীরতা, এবং উনি যে কনফর্মমেশন বায়াস এ আক্রান্ত সেটাও স্পষ্ট।

    Comment


    • #17
      আল্লাহ আমাদের সহীহ ইলম দান করুন। বিভ্রান্তকার তথ্য থেকে হেফাযত করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #18
        সিক্রেট রিভিল্ডের কিবরিয়া কে শাইখ আইমান আল যাওয়াহিরি হাফিযাহুল্লাহ কিছু প্রশ্ন করেছেন (প্রতীকী)।
        কেউ প্রশ্নগুলো তার কাছে পৌঁছে দিবেন। আর তাহল-
        তাদের উদ্দেশ্যটা কি? আমরা কি জিহাদ ছেড়ে দেবো?!

        তারা ‘নিরীহ মানুষ হত্যা’ নামে মিথ্যা সাইনবোর্ড ব্যবহার করল। তারা বলল, তোমরা টুইন টাওয়ারে নিরাপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করেছ। অথচ আল্লাহর অনুগ্রহে আমরা আগেই এসব সংশয় নিরসন করেছি। কিন্তু সংশয় পোষণকারীর অপবাদ থেকে পরিত্রাণের জন্য বলছি, যেহেতু তোমরা ধারণা করছ যে (অথচ তা ভুল ধারণা) আমরা টুইন টাওয়ারে নিরহ লোকদের হত্যা করেছি। তাহলে কি পেন্টাগনেও নিরাপরাধ লোক ছিল? নাকি আঘাত করা হয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামরিক শক্তির কেন্দ্রে এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে প্রধান সামরিক অপরাধীদের লক্ষ্য করে?

        কংগ্রেস ও হোয়াইট হাউজ অভিমুখী বিমানটি কি নিরপরাধ লোকদের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলো?

        আচ্ছা! তোমরা যখন চাচ্ছ, জিহাদ শুধু সামরিক ঘাঁটিকেই টার্গেট করে হবে। তাহলে এই যে আমেরিকার সামরিক শক্তি, পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমে বিস্তৃত হয়ে আছে। বরং তার ঘাঁটি, ফেতনা ফাসাদ ও নষ্টামী দ্বারা তোমাদের দেশ ভরে দিয়েছে। তো এসো, সেখানে হামলা করো। তোমাদের সংশয়মুক্ত নিখুঁত জিহাদ আমাদের দেখাও।

        এই যে বৃটেন, ফ্রান্স ও ন্যাটোর মিত্র শক্তি সমগ্র বিশ্ব এবং বিশেষকরে মুসলিম বিশ্বকে ভরপুর করে দিয়েছে। তো ইসরাইলকে তাদের সমর্থন ও ফিলিস্তীনে তাদের অপরাধের বদলা হিসেবে তাদের উপর হামলা করে বসো।

        এই তো ফ্রান্সের শক্তি মালি জবর দখল করে আছে। মরুভূমি ও তীরবর্তী অঞ্চলে তারা মুসলমানদের হামলা করছে। তাহলে কেন না জানার ভান করছ? সেখানকার মুসলিম ভাইদের তাদের বলির জন্য ছেড়ে দিচ্ছ? এটা কি মুসলিমদের সম্মানের উপর সীমা লঙ্ঘনকারী ক্রুসেডীয় শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ নয়? এখন কোথায় তোমরা?”

        তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেই থাকবে! – শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ
        https://gazwah.net/?p=25555

        Comment


        • #19
          হে ইরানি মদদপুস্ট! আসো, শাইখ আইমান হাফিজাহুল্লাহের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করো--
          এই যে ইসরাইলী দূতাবাস ও সংস্থগুলো সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে আছে। আসুন, এগুলোকে ধ্বংস করুন। নিজেদের মাঝে টুইন টাওয়ার নিয়ে ঝগড়ায় ব্যস্ত না থেকে।

          সাথে আমেরিকার তথাকথিত সন্ত্রাস বিরোধী হামলায় একই পন্থায় ইরানও অংশ নিয়েছে। ফলে সে বাঁশিতে ফু দিয়ে বলে, এটা ইসরাইল-আমেরিকার ষড়যন্ত্র। এটা তাদের প্রত্যেক বিরোধীদের সাথে আচারণ। এমনকি তারা যখন নির্বাচন নিয়ে মতানৈক্য করে তখন একে অপরকে দোষারোপ করে।

          ইরান তো আমেরিকারই অংশীদার আফগান যুদ্ধে, ইরাক যুদ্ধে ও সিরিয়া আক্রমণে। সুতরাং সিরিয়ায় শিয়া মিলিশিয়া নিজের কর্মক্ষেত্রের জন্য আমেরিকার নির্ধারণ, বণ্টন, অনুমোদন ও নির্দেশে লড়াই করছে।

          দুঃখজনক ও হাস্যকর ব্যাপার হচ্ছে, শিয়া মিলিশিয়ারা যখন ইরাকে কথিত ইবরাহিম খলিফার দলের বিরুদ্ধে আকাশ নিরপত্তায়, আমেরিকান কামান দিয়ে এবং আমেরিকান গোয়েন্দার নেতৃত্বে ও পলিসিতে লড়াই করত। তখন তারা যুদ্ধের ময়দান থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বের হত। তখন আমেরিকান বিমান তাদের উপরে থাকত। কিন্তু তারা গর্ব করে বলত, আমরা একাই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জয়লাভ করব।

          তো উদ্দেশ্য হল, আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমানে ইরান আমেরিকার সাথে সমঝোতায় আছে। আবার অন্য সাইটে আমেরিকা তার সাথে মতবিরোধ করে। তাই আমেরিকা কখনো তার সাথে মতৈক্যের অপেক্ষায় থাকে। কখনো অনৈক্য বেশী পরিমাণে হয় এবং এক সময় ছিনতাই অপহরণ পর্যন্ত গড়ায়।

          ইরান একান্ত প্রত্যাশী, যেন আহলুস সুন্নাহর সাহায্যের বাস্তবতা এবং তাঁদের আসল শত্রু আমেরিকার সামর্থনের বাস্তবতা প্রকাশ না হয়। পাশাপাশি সে আরো প্রত্যাশা করে, যাতে এটা প্রকাশ না পায় যে, ক্রুসেডযুদ্ধে আহলুস সুন্নাহর মুজাহিদরাই মুসলিম উম্মাহর মূল যোদ্ধা। আল্লাহর অনুগ্রহে, যেমন ছিলেন তাঁদের দীর্ঘ ইতিহাসে সাহাবীদের যুগসহ ও রোম পারস্য বিজয় থেকে আজ পর্যন্ত। যদি সাহাবীদের জিহাদ না হতো তবে পারস্যবাসী অগ্নি-পূজক থেকে যেত।

          তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেই থাকবে! – শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ
          https://gazwah.net/?p=25555

          Comment


          • #20
            ইরান এবং তার অনুসারীদের অবস্থানের বিষয়ে মতামত
            শায়খ খালিদ বিন উমর বাতারফি হাফিযাহুল্লাহ
            https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...A6%BE%E0%A6%B9


            প্রশ্ন: ইরান এবং তার অনুসারীদের অবস্থানের ব্যাপারে আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী?

            ইরান এবং তার অনুসারীদের অবস্থানের ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হলো: সাম্প্রতিক এই অপারেশন থেকে আমরা বুঝতে পারি, রাফেজী ইরান এ সম্পর্কে কিছুই জানতো না। শুধু তাই নয়, আমরা আরও বুঝতে পারি, এ জাতীয় অপারেশনের কথা তারা কল্পনাও করতে পারেনি।

            আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার অনুগ্রহে অপারেশনের পর প্রথম বিবৃতিতেই তারা সুস্পষ্টভাবে এ কথা জানিয়ে দিয়েছে। ইরানের রাফেজীদের সুস্পষ্ট বিবৃতি এই ছিল: যদি ইরান হামলা করতো তাহলে রকেটগুলো লেবানন, ইরান, ইরাক অথবা ইয়েমেন থেকে নিক্ষেপ করা হতো। যদি ইরান হামলা করতো, তাহলে অচিরেই গোলান থেকে সিরিয়ান বাহিনী তৎপর হয়ে উঠতো।” তাদের সুস্পষ্ট বিবৃতিতে এ জাতীয় কথাগুলোই তারা বলেছে।

            এ কথা থেকে আমাদের প্রমাণ মেলে, ফিলিস্তীন নিয়ে ইরানের কোনো চিন্তা নেইইসলামী দলগুলোর ব্যাপারে তাদের কোনো মাথা ব্যথা নেইফিলিস্তীন অথবা অন্য কোনো ভূখণ্ডের মুসলিমদের অবস্থা, বিশেষ করে আহলে সুন্নাহ তথা সুন্নীদের ব্যাপারে তাদের কোনো ভাবনা নেইতাদের ভাবনা শুধু নিজেদেরকে নিয়ে।

            এই বিষয়ে যদি তুলনা করা হয় অর্থাৎ আল্লাহর শপথ করে যদি তুলনা করি ইরানের ভূমি রক্ষা করা কি বাইতুল মুকাদ্দাস অপেক্ষা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ? (তাহলে উত্তর হবেহ্যাঁ; ইরানের দৃষ্টিতে অন্তত তাই)। ইরান কি আল-আকসা অপেক্ষা অধিক মূল্যবান?
            ইরান যদি হামলার শিকার হতো, তাহলে তার পৃষ্ঠপোষকতা গ্রহণকারীরা সকলেই তৎপর হয়ে উঠতো এবং মোকাবেলা করতে আরম্ভ করতো।

            আজ আল-আকসায় ইহুদীরা অপবিত্রতা ঘটাচ্ছে ইহুদীদের কারাগারগুলোতে মুসলিম বন্দীদেরকে নির্যাতন-নিপীড়ন করা হচ্ছেআল-আকসা প্রাঙ্গনে মুসলিম নারীদেরকে অসম্মান ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছেগাজায় গণহত্যা চালানো হচ্ছেএখানে নারী, শিশু কিংবা বৃদ্ধের সম্মান ও নিরাপত্তার বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে নাএগুলোর কোনো কিছু নিয়েই ইরানের মাথা ব্যথা নেই! এগুলো নিয়ে রাফেজীদের কোনো ভাবনা নেই!! শুধু ইরান আঘাতপ্রাপ্ত হলেই তার সকল অনুসারীরা সর্বতোভাবে জেগে উঠতো।

            এই বিষয়ে আমি একটি ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। সেই ঘটনা থেকে আলোচ্য ইস্যুতে ইরানের আচরণের বাস্তবতা আমাদের কাছে ফুটে উঠবে। আমরা বুঝতে পারবো, মুসলিমদের ইস্যুতে তারা কতটা সোচ্চার! আমাকে প্রিয় আবু হাফস আরব রহিমাহুল্লাহ ঘটনাটি বলেছেন।
            তিনি যখন ইরানের কারাগারে ছিলেন, তখন জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য এক ব্যক্তি এসে তাকে বললো: “তোমরা কেমন করে এই কাজটা করলে?” অর্থাৎ সে নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে বরকতময় হামলার কথা বুঝিয়েছে। তোমরা কেমন করে এ কাজ করে তোমাদের রাষ্ট্রের পতনের কারণ হলে?!” অর্থাৎ ২০০১ সালে তদানীন্তন ইমারতে ইসলামিয়া তালেবানের রাষ্ট্রের কথা বোঝানো হয়েছে।
            তখন ভাই আবু হাফস তাকে জবাবে বললেন: আমরা কিছু মূলনীতির অনুসারী। আমাদের আদর্শ রক্ষা ও বাস্তবায়নের জন্য আমরা সব কিছু উৎসর্গ করে দিতে প্রস্তুত।তখন ইরানি জিজ্ঞাসাবাদকারী তাকে বললো: “এটাই তোমাদের আর আমাদের মধ্যকার পার্থক্যতোমরা তোমাদের আদর্শের জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দাও। আর আমাদের অবস্থা হল: ইরান তার স্বার্থ রক্ষার জন্য শয়তানের সঙ্গেও জোট গঠন করতে প্রস্তুত।

            এই হল ইসলামিক ইস্যুগুলোতে ইরানের আচরণের প্রকৃত চেহারা। ইরানের অনুসারীরা এই ইস্যুতে যা কিছু বলছে ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, সবই তাদের স্বার্থ রক্ষার বিনিয়োগ। আমরা নিজ চোখে দেখেছি, একেকজন উঠে মানুষকে অসংলগ্ন কথা-বার্তা শোনাচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে তাদের কার্যকরী পদক্ষেপ আমরা কিছুই দেখিনি।

            দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহ যা করছে, তা ফিলিস্তীনের বর্তমান বিপর্যয় মোকাবেলার মতো পর্যাপ্ত নয়। এছাড়াও হিজবুল্লাহ নামক দলটির যতটা শক্তি-সামর্থ্য আছে, তাদের বর্তমান কার্যকলাপ সে সবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। গাজায় সম্মিলিতভাবে সকল সশস্ত্র দলের শক্তি সামর্থ্যের চেয়ে কয়েকগুণ বেশী শক্তি রয়েছে হিজবুল্লাহর। এই দলটা এবং ইরানের অনুসারী অন্যান্য দলগুলো ওই মাত্রায় প্রতিরোধ তৈরি করছে না, যেমনটা তারা দাবি করে যাচ্ছে। কয়েক দশক যাবৎ তারা কেবল তাদের মিথ্যা প্রতিরক্ষার কাহিনী শুনিয়ে আসছে। এটা এক দিক।

            ইরানের আরেক চেহারা
            অন্যদিক হলো: ফিলিস্তীনের চলমান পরিস্থিতিতে সময়ের দাবি লক্ষ্য রেখে তারা যা করছে, আর সিরিয়াতে সিরিয়ান মুসলিম জনসাধারণের বিরুদ্ধে এক দশকের অধিককাল যাবৎ নুসাইরি আসাদ সরকারকে যে সাহায্য-সহায়তা ও সমর্থন দিয়ে আসছে, উভয়টার মাঝে কোনো তুলনাই হয় না!

            রাশিয়ার সঙ্গে মিলে সুন্নীদের বিরুদ্ধে তারা ইরান, ইরাক, ইয়েমেন, লেবানন এবং অন্য জায়গায় যেসকল লজ্জাজনক কর্মকাণ্ড করেছে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এটাই হচ্ছে তাদের পরিচয়। আসলে তারা মুসলিম জনসাধারণের সামনে তাদের অনুসারীদের মনকে বোকা বানাচ্ছে। তারা মনে করে, এগুলো করে তারা কিছু সময়ের জন্য মানুষকে ধোঁকা দিতে থাকবে। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় যখনই এই ধরনের অভিযান হয়, তখনই তাদের মুখোশ খসে পড়েতাদের প্রকৃত চেহারা সবার সামনে চলে আসে। এই চেহারা তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য লুকিয়ে রাখতে পারবে না।

            Comment


            • #21
              তারাও চক্রান্ত করে, আল্লাহ্‌ও কৌশল করেন, আর আল্লাহ্‌ই সর্বোত্তম কৌশলী
              অচিরেই সে তা দেখতে পাবে ইনশাআল্লাহ

              Comment

              Working...
              X