জিহাদের প্রতি ভালোবাসার কারণে অনেক জিহাদ সমর্থক ভাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। জিহাদ করতে ইচ্ছুক অন্য ভাইদের সাথে অনলাইনে যোগাযোগ করেন। এরই সুবাধে কিছু ভাই জিহাদের উদ্দেশ্যে ফেইসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ইত্যাদি মাধ্যমে গ্রুপ খুলে একত্রিত হওয়ার আহবান জানান। কিছু ভাই আরেকটু অগ্রসর হয়ে কারাবন্দী মাজলুম আলিমদের মুক্তির জন্য কিছু করতে চান কিংবা তাদের জন্য অর্থ উত্তোলন করে তাদেরকে সহায়তা করতে চান।
বিনয়ের সাথে বলতে চাই, কোনো কাজের জন্য ইখলাস থাকাই যথেষ্ট নয় বরং কাজের পদ্ধতি সুন্নাহ অনুযায়ী হওয়াও জরুরি। এই ভাইদের নিঃসন্দেহে ইখলাস আছে কিন্তু তাদের এই পদ্ধতি খুবই ক্ষতিকর, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
অতীতে এধরণের অনেক গ্রুপ অনলাইনে হয়ে তার মাধ্যমে অসংখ্য ভাই গ্রেপ্তার হয়েছে। 'দারুল জান্নাত' গ্রুপের কথা মনে আছে ? সেসময় আল কায়েদার সাথে সম্পৃক্ত ভাইয়েরা বারবার অনুরোধ করেছেন, এই গ্রুপ থেকে দূরে থাকতে। কিন্তু তারাতো কথা শুনেই নাই বরং সতর্ককারী ভাইদের উপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন। অতঃপর ফল কী হয়েছিল ? ঐ গ্রুপে থাকা প্রায় ২০ জনের মতো ব্যক্তি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
কাছাকাছি সময়ে জিহাদের লক্ষ্যে অনলাইনে গ্রুপ খুলে সংগঠিত হওয়া এরকম আরেকটি গ্রুপ থেকে প্রায় ৩০-৪০ জনের মতো ভাইকে গ্রেপ্তার করেছিল। এধরণের প্রতিটি গ্রুপেই কোনো না কোনোভাবে ত্বগুতের গোয়েন্দারা খুব সহজেই ঢুকে পড়তে পারে।
বিশ্বব্যাপী জিহাদের সুমহান ফরজিয়্যাত আঞ্জাম দেওয়া তানজিম আল কায়েদার পক্ষ থেকে অনলাইনে এধরণের গ্রুপ খোলা ও অর্থ কালেকশনের ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আছে। এধরণের কাজের মাধ্যমে সাধারণ ভাইদের গ্রেপ্তার, অনেকের মনে ভয় ধরিয়ে দেওয়া, মামলার বেড়াজালে সারাজীবনের জন্য আটকে যাওয়া সহ যেসব ক্ষতি হয় তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
এধরণের কাজ যারা করছেন, তার বেশকিছু প্রমাণাদি আমার কাছে এসেছে। তাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ করবো, যদি এদেশে জিহাদ করতে চান, তাহলে অনলাইনের সবধরণের গ্রুপ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। নিজের ঈমান-ইলম-আমলকে শক্তিশালী করুন এবং অফলাইনে আল কায়েদার ভাইদেরকে সন্ধান করতে থাকুন। আশা করি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
বিনয়ের সাথে বলতে চাই, কোনো কাজের জন্য ইখলাস থাকাই যথেষ্ট নয় বরং কাজের পদ্ধতি সুন্নাহ অনুযায়ী হওয়াও জরুরি। এই ভাইদের নিঃসন্দেহে ইখলাস আছে কিন্তু তাদের এই পদ্ধতি খুবই ক্ষতিকর, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
অতীতে এধরণের অনেক গ্রুপ অনলাইনে হয়ে তার মাধ্যমে অসংখ্য ভাই গ্রেপ্তার হয়েছে। 'দারুল জান্নাত' গ্রুপের কথা মনে আছে ? সেসময় আল কায়েদার সাথে সম্পৃক্ত ভাইয়েরা বারবার অনুরোধ করেছেন, এই গ্রুপ থেকে দূরে থাকতে। কিন্তু তারাতো কথা শুনেই নাই বরং সতর্ককারী ভাইদের উপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন। অতঃপর ফল কী হয়েছিল ? ঐ গ্রুপে থাকা প্রায় ২০ জনের মতো ব্যক্তি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
কাছাকাছি সময়ে জিহাদের লক্ষ্যে অনলাইনে গ্রুপ খুলে সংগঠিত হওয়া এরকম আরেকটি গ্রুপ থেকে প্রায় ৩০-৪০ জনের মতো ভাইকে গ্রেপ্তার করেছিল। এধরণের প্রতিটি গ্রুপেই কোনো না কোনোভাবে ত্বগুতের গোয়েন্দারা খুব সহজেই ঢুকে পড়তে পারে।
বিশ্বব্যাপী জিহাদের সুমহান ফরজিয়্যাত আঞ্জাম দেওয়া তানজিম আল কায়েদার পক্ষ থেকে অনলাইনে এধরণের গ্রুপ খোলা ও অর্থ কালেকশনের ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আছে। এধরণের কাজের মাধ্যমে সাধারণ ভাইদের গ্রেপ্তার, অনেকের মনে ভয় ধরিয়ে দেওয়া, মামলার বেড়াজালে সারাজীবনের জন্য আটকে যাওয়া সহ যেসব ক্ষতি হয় তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
এধরণের কাজ যারা করছেন, তার বেশকিছু প্রমাণাদি আমার কাছে এসেছে। তাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ করবো, যদি এদেশে জিহাদ করতে চান, তাহলে অনলাইনের সবধরণের গ্রুপ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন। নিজের ঈমান-ইলম-আমলকে শক্তিশালী করুন এবং অফলাইনে আল কায়েদার ভাইদেরকে সন্ধান করতে থাকুন। আশা করি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
Comment