আলবানী রহ:কে আল্লাহ ক্ষমা জরুন।সারা জীবন তিনি জামাআা গঠনের বিরোধিতা করে গেছেন।অথচ এর উপর যে দলীল তিনি উল্লেখ করেছেন সেটা তার যথাস্হানে প্রয়োগ না করে ভুল জায়গায় প্রয়োগ করেছেন।কোন জিহাদী দাওয়াতী অথবা কল্যাণমূলক কাজের জন্য দল গঠন করতে গেলে এসব দলীল তিনি খুব বয়ান করতেন,কিন্তু যখন ফতোয়া দিতেন প্রত্যেক মুসলিম রাষ্ট্রের জনগণের উপর ওয়াজিব সে দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের আনুগত্য করা,কারণ সে ফাসিক হলেও মুসলিম।তখন আর তার মনে পড়তো না যে হাদীসে একই সময়ে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বাইআত ও আনুগত্য করতে নিষেধ করা হয়েছে।এই দুই রাস্ট্রপ্রধানের মাঝে ভৌগোলিক দূরত্ব যতই বেশি হোক।আর আলবানী রহ. এবং তার মতাদর্শীদের ফতোয়া অনুযায়ী ফলাফল কি দাঁড়াচ্ছে?
ফলাফল দাড়াচ্ছে মুসলিম উম্মাহর উপর একই সময়ে ৯০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রাধানকে বাইআত দেওয়া ও আনুগত্য করা।যাদের মাঝে কেউ সেকুলার কেউ কম্যুনিস্ট কেউ বাতেনী কেউ খারেজী কেউ রাফেজী কেউ মহিলা এবং সবাই গণতান্ত্রিক ও সেকুলার, কাফের মুর্তাদদের সহযোগী এবং আল্লাহর বিধান বাতিলকারী।যখন তিনি এবং তার অনুসারীরা মুসলমান শাসকদের আনগত্য ওয়াজিব ও বিদ্রোহ হারাম বলে ফতোয়া দেয় তখন আর মনে থাকেনা তাদের ফতোয়া অনুযায়ী মুসলিম উম্মাহর উপর নব্বইয়েরও বেশি দলে বিভক্ত হওয়া ওয়াজিব হয়ে যাচ্ছে।কারণ মুসলিম রাষ্ট্রের সংখ্যা ৯০ টিরও বেশি।
তাদের মনে পড়ে না তাবেয়ী সাইদ ইবনুল মুসাইয়াব রা: একই সময়ে খলিফা আব্দুল মালেক বিন মারওয়ানের এর দুই পুত্রের হাতে বাইয়াত দেননি-অথচ তারা একই সময়ে খেলাফত চায়নি-তারা চেয়েছিল একভাইয়ের মৃত্যুর পর আরেকভাই খলিফা হবে।তারপরও ইবনুল মুসাইয়াব বাইয়াত দেননি-আর এজন্য খলিফার গভর্ণরের আদেশে তাকে ৬০ টি দোররা মারা হয়েছে, মাথান্যাড়া করে গাধার পিঠে চড়িয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘোরানো হয়েছে।
আলবানী রহ: এর অনুসারীদের মনে থাকেনা-উম্মাহ কোনোদিনই একই সঙে দুইটা খিলাফাহকে এবং দুইটা রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।কেন্দ্রীয় খিলাফাহ থেকে বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্রটির দূরত্ব যতই বেশি হোক,যোগাযোগ ব্যবস্হা যতই দূর্গম হোক।অথচ উমাইয়া খিলাফত থেকে শুরু থেকে করে উসমানী খেলাফত পর্যন্ত প্রতিটু খিলাফার সময়েই কিছু বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র ছিল।কিন্তু উম্মাহর উলামায়ে কেরাম কখনই বলেননি সেসব দেশের অধিবাসীদের উপর সেই রাষ্ট্রের আনুগত্য ওয়াজিব।বরং উবাইদী বা ফাতেমী,কারামেতাহ,তাতারী,তৈমুর সাম্রাজ্য যারাই আল্লাহর বিধানের বিরোধিতা করেছে তাদেরকে কাফের ফতোয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ঘোষণা দিয়েছেন।
এভবেই তারা উম্মাহর উপর সেকুলার কম্যুনিস্ট দলে বিভক্ত হওয়া ওয়াজিব করেন আবার হক জামাতের সাথে ঐকবদ্ধ হতে নিষেধ করেন।খলিফা না থাকলে কোন দলে যোগ দেয়া যাবেনা মর্মে ফতোয়া দেয়ার সময় তাদের মনে থাকেনা যে মক্কায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেও মুসলিমরা একটা জামাত ছিল,নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন আমীর।
তারা ভুলে যান হযরত আবুবাসীর রা: আবু জান্দাল রা: প্রমুখ গেরিলা সাহাবীরাও মদীনা রাষ্ট্রের ভৌগোলিক আওতার বাইরে একটা জামাত ছিলেন,আবুবাসীর রা:তাদের আমীর ছিলেন এবং সকলে আল্লাহর রাসুল সা: এর প্রতি মনে প্রানে কাজে কর্মে আনুগত্যশীল ছিলেন।
এখনকার আফগানিস্তান সোমালিয়া আর চেচনিয়া মদীনার মডেলেই প্রতিষ্ঠিত এবং তাদের ভৌগোলিক আওতার বাইরের গেরিলা দলগুলো তাদের প্রতি অানুগত্যশীল।এবং সবাই একজন আমীরের অধীনে ঐক্যবদ্ধ।
খিলাফা প্রতিষ্ঠা ও কিতাল করে খেলাফত ফিরিয়ে আনার জন্য হকজামাত গঠন করা যাবেনা বলে যারা ফতোয়া দেন তারা জানেননা যে খেলাফত থাক বা না থাক জামাআহ মুসলমানদের সার্বজনীন সুন্নাহ।খেলাফাহ থাকলে খলিফার অধীনে একটা জামাত হবে আর না থাকলে শোনা, মানা, জামাত গঠন, হিজরত ও কিতালের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় খেলাফাহ ফিরিয়ে আনতে হবে।তারা যেন এই হাদীসটি শুনেনইনি
*عَنْ الْحَارِثَ الْأَشْعَرِيَّ, أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " إِنَّ اﷲ امر ْيَىحي بْنَ زَكَرِيَّا بِخَمْسِ كَلِمَاتٍ أَنْ يَعْمَلَ بِهَا وَيَأْمُرَ بَنِي إِسْرَائِيلَ أَنْ يَعْمَلُوا بِهَا ....,..,....
َ:*وَأَنَا آمُرُكُمْ بِخَمْسٍ اللَّهُ أَمَرَنِي بِهِنَّ:*السَّمْعُ وَالطَّاعَةُ وَالْجِهَادُ وَالْهِجْرَةُ وَالْجَمَاعَةُ*فَإِنَّهُ مَنْ فَارَقَ الْجَمَاعَةَ قِيدَ شِبْرٍ فَقَدْ خَلَعَ رِبْقَةَ الْإِسْلَامِ مِنْ عُنُقِهِ إِلَّا أَنْ يَرْجِعَ, وَمَنْ ادَّعَى دَعْوَى الْجَاهِلِيَّةِ فَإِنَّهُ مِنْ جُثَا جَهَنَّمَ, فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَإِنْ صَلَّى وَصَامَ؟ قَالَ: وَإِنْ صَلَّى وَصَامَ, فَادْعُوا بِدَعْوَى اللَّهِ الَّذِي سَمَّاكُمْ الْمُسْلِمِينَ الْمُؤْمِنِينَ عِبَادَ اللَّهِ ".*
قَالَ أَبُو عِيسَى(الترمذي): هَذَا حَدِيثٌ حسن
এখন প্রশ্ন হলো কারা সেকুলারিজম গণতন্রের মতো জাহেলী মতবাদের দাওয়াত দেয়?আলবানী প্রমুখ যাদের অনুগত্য ওয়াজিব মনে করেন সেইসব রাষ্ট্রপ্রধান নাকি খিলাফত প্রতিষ্ঠায় চেষ্টারত হক জামাতগুলো?
আর যদি খলিফাও না থাকে জামাতও না থাকে তখন সেকুলার গণতন্ত্রী ও জাহেলী দলগুলোর আওতার বাইরে থেকে একা একা ইবাদত করতে হবে।এতে যত কষ্টই হোকনা কেন।
আসলে এই সহজ মাসআলা বোঝানোর জন্য এতকথা খরচ করার প্রয়োজন হয়না এটাতো ফিতরী বিষয়,খেলাফত না থাকলে কি মুসলমানরা দলবেধে সফর করতে পারবেনা,সফরের আমীর বানাতে পারবেনা?জামাতে নামাজ পড়তে পারবেনা?পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজকর্মের সুবিধার জন্য দলগঠন ও নেতা নির্ধারণ করতে পারবেনা?
আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তাওফিক দান করুন।হ্যা,এই কথা সত্য যে খিলাফাবিহীন সময়ে প্রতিষ্ঠিত কোন দল নিজেদের জন্য খিলাফাতে কুবরা ও ইমামাতে উজমার দাবী করতে পারবেনা(যেমনটা আজকাল দায়েশ করছে)।
ওয়াল্লাহু আলাম।
ফোরামের ভাইদের প্রতি অনুরোধ আমার লেখায় ভুল থাকলে যেন ধরিয়ে দেন।আল্লাহ সবাইকে জাযায়ে খায়ের দান করুন।
আমীন।
ফলাফল দাড়াচ্ছে মুসলিম উম্মাহর উপর একই সময়ে ৯০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রাধানকে বাইআত দেওয়া ও আনুগত্য করা।যাদের মাঝে কেউ সেকুলার কেউ কম্যুনিস্ট কেউ বাতেনী কেউ খারেজী কেউ রাফেজী কেউ মহিলা এবং সবাই গণতান্ত্রিক ও সেকুলার, কাফের মুর্তাদদের সহযোগী এবং আল্লাহর বিধান বাতিলকারী।যখন তিনি এবং তার অনুসারীরা মুসলমান শাসকদের আনগত্য ওয়াজিব ও বিদ্রোহ হারাম বলে ফতোয়া দেয় তখন আর মনে থাকেনা তাদের ফতোয়া অনুযায়ী মুসলিম উম্মাহর উপর নব্বইয়েরও বেশি দলে বিভক্ত হওয়া ওয়াজিব হয়ে যাচ্ছে।কারণ মুসলিম রাষ্ট্রের সংখ্যা ৯০ টিরও বেশি।
তাদের মনে পড়ে না তাবেয়ী সাইদ ইবনুল মুসাইয়াব রা: একই সময়ে খলিফা আব্দুল মালেক বিন মারওয়ানের এর দুই পুত্রের হাতে বাইয়াত দেননি-অথচ তারা একই সময়ে খেলাফত চায়নি-তারা চেয়েছিল একভাইয়ের মৃত্যুর পর আরেকভাই খলিফা হবে।তারপরও ইবনুল মুসাইয়াব বাইয়াত দেননি-আর এজন্য খলিফার গভর্ণরের আদেশে তাকে ৬০ টি দোররা মারা হয়েছে, মাথান্যাড়া করে গাধার পিঠে চড়িয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘোরানো হয়েছে।
আলবানী রহ: এর অনুসারীদের মনে থাকেনা-উম্মাহ কোনোদিনই একই সঙে দুইটা খিলাফাহকে এবং দুইটা রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।কেন্দ্রীয় খিলাফাহ থেকে বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্রটির দূরত্ব যতই বেশি হোক,যোগাযোগ ব্যবস্হা যতই দূর্গম হোক।অথচ উমাইয়া খিলাফত থেকে শুরু থেকে করে উসমানী খেলাফত পর্যন্ত প্রতিটু খিলাফার সময়েই কিছু বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র ছিল।কিন্তু উম্মাহর উলামায়ে কেরাম কখনই বলেননি সেসব দেশের অধিবাসীদের উপর সেই রাষ্ট্রের আনুগত্য ওয়াজিব।বরং উবাইদী বা ফাতেমী,কারামেতাহ,তাতারী,তৈমুর সাম্রাজ্য যারাই আল্লাহর বিধানের বিরোধিতা করেছে তাদেরকে কাফের ফতোয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ঘোষণা দিয়েছেন।
এভবেই তারা উম্মাহর উপর সেকুলার কম্যুনিস্ট দলে বিভক্ত হওয়া ওয়াজিব করেন আবার হক জামাতের সাথে ঐকবদ্ধ হতে নিষেধ করেন।খলিফা না থাকলে কোন দলে যোগ দেয়া যাবেনা মর্মে ফতোয়া দেয়ার সময় তাদের মনে থাকেনা যে মক্কায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেও মুসলিমরা একটা জামাত ছিল,নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন আমীর।
তারা ভুলে যান হযরত আবুবাসীর রা: আবু জান্দাল রা: প্রমুখ গেরিলা সাহাবীরাও মদীনা রাষ্ট্রের ভৌগোলিক আওতার বাইরে একটা জামাত ছিলেন,আবুবাসীর রা:তাদের আমীর ছিলেন এবং সকলে আল্লাহর রাসুল সা: এর প্রতি মনে প্রানে কাজে কর্মে আনুগত্যশীল ছিলেন।
এখনকার আফগানিস্তান সোমালিয়া আর চেচনিয়া মদীনার মডেলেই প্রতিষ্ঠিত এবং তাদের ভৌগোলিক আওতার বাইরের গেরিলা দলগুলো তাদের প্রতি অানুগত্যশীল।এবং সবাই একজন আমীরের অধীনে ঐক্যবদ্ধ।
খিলাফা প্রতিষ্ঠা ও কিতাল করে খেলাফত ফিরিয়ে আনার জন্য হকজামাত গঠন করা যাবেনা বলে যারা ফতোয়া দেন তারা জানেননা যে খেলাফত থাক বা না থাক জামাআহ মুসলমানদের সার্বজনীন সুন্নাহ।খেলাফাহ থাকলে খলিফার অধীনে একটা জামাত হবে আর না থাকলে শোনা, মানা, জামাত গঠন, হিজরত ও কিতালের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় খেলাফাহ ফিরিয়ে আনতে হবে।তারা যেন এই হাদীসটি শুনেনইনি
*عَنْ الْحَارِثَ الْأَشْعَرِيَّ, أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: " إِنَّ اﷲ امر ْيَىحي بْنَ زَكَرِيَّا بِخَمْسِ كَلِمَاتٍ أَنْ يَعْمَلَ بِهَا وَيَأْمُرَ بَنِي إِسْرَائِيلَ أَنْ يَعْمَلُوا بِهَا ....,..,....
َ:*وَأَنَا آمُرُكُمْ بِخَمْسٍ اللَّهُ أَمَرَنِي بِهِنَّ:*السَّمْعُ وَالطَّاعَةُ وَالْجِهَادُ وَالْهِجْرَةُ وَالْجَمَاعَةُ*فَإِنَّهُ مَنْ فَارَقَ الْجَمَاعَةَ قِيدَ شِبْرٍ فَقَدْ خَلَعَ رِبْقَةَ الْإِسْلَامِ مِنْ عُنُقِهِ إِلَّا أَنْ يَرْجِعَ, وَمَنْ ادَّعَى دَعْوَى الْجَاهِلِيَّةِ فَإِنَّهُ مِنْ جُثَا جَهَنَّمَ, فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَإِنْ صَلَّى وَصَامَ؟ قَالَ: وَإِنْ صَلَّى وَصَامَ, فَادْعُوا بِدَعْوَى اللَّهِ الَّذِي سَمَّاكُمْ الْمُسْلِمِينَ الْمُؤْمِنِينَ عِبَادَ اللَّهِ ".*
قَالَ أَبُو عِيسَى(الترمذي): هَذَا حَدِيثٌ حسن
এখন প্রশ্ন হলো কারা সেকুলারিজম গণতন্রের মতো জাহেলী মতবাদের দাওয়াত দেয়?আলবানী প্রমুখ যাদের অনুগত্য ওয়াজিব মনে করেন সেইসব রাষ্ট্রপ্রধান নাকি খিলাফত প্রতিষ্ঠায় চেষ্টারত হক জামাতগুলো?
আর যদি খলিফাও না থাকে জামাতও না থাকে তখন সেকুলার গণতন্ত্রী ও জাহেলী দলগুলোর আওতার বাইরে থেকে একা একা ইবাদত করতে হবে।এতে যত কষ্টই হোকনা কেন।
আসলে এই সহজ মাসআলা বোঝানোর জন্য এতকথা খরচ করার প্রয়োজন হয়না এটাতো ফিতরী বিষয়,খেলাফত না থাকলে কি মুসলমানরা দলবেধে সফর করতে পারবেনা,সফরের আমীর বানাতে পারবেনা?জামাতে নামাজ পড়তে পারবেনা?পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজকর্মের সুবিধার জন্য দলগঠন ও নেতা নির্ধারণ করতে পারবেনা?
আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তাওফিক দান করুন।হ্যা,এই কথা সত্য যে খিলাফাবিহীন সময়ে প্রতিষ্ঠিত কোন দল নিজেদের জন্য খিলাফাতে কুবরা ও ইমামাতে উজমার দাবী করতে পারবেনা(যেমনটা আজকাল দায়েশ করছে)।
ওয়াল্লাহু আলাম।
ফোরামের ভাইদের প্রতি অনুরোধ আমার লেখায় ভুল থাকলে যেন ধরিয়ে দেন।আল্লাহ সবাইকে জাযায়ে খায়ের দান করুন।
আমীন।
Comment