বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
সউদি আরবের প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ আব্দুল মুহসিন আল- আব্বাদ আল - বদর জিহাদের নামে বোমা হামলা, ব্রাশ ফায়ার, ও অন্যান্য কৌশলে হত্যাকাণ্ড পরিচালনার প্রতিবাদে একটি পুস্তক লিখেছেন। নাম করণ করেছেন, بای عقل ودین یکون لتفجیر والتدمین جهاد ؟অর্থাৎ কোন জ্ঞান এবং কোন দীনের আলোকে বিস্ফোরণ ঘটানো ও ধংসাত্বক কর্মকান্ড চালানো জিহাদ হতে পারে????? মাননীয় লেখক সাম্প্রতিক কালের এ সমস্ত হত্যাকাণ্ডকে চরমপন্থী খারিজীদের আকিদার সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বলেন, নিশ্চয়ই শয়তান দ্বীনের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার লক্ষেই ইবাদতকারী মধ্যে প্রবেশ করে। তার একমাত্র পথ হলো। দ্বীন সম্পর্কে সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ি সৃষ্টি করা। যেমন খারিজী ও অন্যান্য ভ্রান্ত ফেরকা থেকে প্রমানিত হয়েছে। তারা নিজেদের প্রবৃদ্ধি দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ১৪২৪ হিজরিতে ( ২০০৩) সউদি আরবের রাজধানী রিয়ায এবং মক্কা - মদিনাতে বোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্রের মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে, তাতে পূর্নিমার রাতের ন্যায় স্পষ্ট হয়েছে যে, এগুলো শয়তানের দ্বারা পথভ্রষ্ট, সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ির পরিণতি মাত্র।
তিনি আরো বলেন, যে ব্যক্তি এটাকে জিহাদ মনে করে, নিঃসন্দেহে শয়তান তাকে প্ররোচনায় উদ্বুদ্ধ করেছে। কোন জ্ঞান এবং দ্বীনের আলোকে সাধারণ জনগনকে এবং মুসলিম ও যিম্মীদেরকে হত্যা করা, নিরাপদ ব্যক্তিদের আতংকিত করা, মহিলাদের স্বামীহারা করা, শিশু সন্তানদের ইয়াতীম করা, বিশাল বিশাল স্থাপনা ধ্বংস জিহাদ হতে পারে???
সূত্রঃ ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন বয়ের ৩৬ নং পৃষ্ঠা।
মুহতারাম ভাইয়েরা, আপনাদের কমেন্ট আশাকরি।
সউদি আরবের প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ আব্দুল মুহসিন আল- আব্বাদ আল - বদর জিহাদের নামে বোমা হামলা, ব্রাশ ফায়ার, ও অন্যান্য কৌশলে হত্যাকাণ্ড পরিচালনার প্রতিবাদে একটি পুস্তক লিখেছেন। নাম করণ করেছেন, بای عقل ودین یکون لتفجیر والتدمین جهاد ؟অর্থাৎ কোন জ্ঞান এবং কোন দীনের আলোকে বিস্ফোরণ ঘটানো ও ধংসাত্বক কর্মকান্ড চালানো জিহাদ হতে পারে????? মাননীয় লেখক সাম্প্রতিক কালের এ সমস্ত হত্যাকাণ্ডকে চরমপন্থী খারিজীদের আকিদার সাথে তুলনা করেছেন।
তিনি বলেন, নিশ্চয়ই শয়তান দ্বীনের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার লক্ষেই ইবাদতকারী মধ্যে প্রবেশ করে। তার একমাত্র পথ হলো। দ্বীন সম্পর্কে সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ি সৃষ্টি করা। যেমন খারিজী ও অন্যান্য ভ্রান্ত ফেরকা থেকে প্রমানিত হয়েছে। তারা নিজেদের প্রবৃদ্ধি দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ১৪২৪ হিজরিতে ( ২০০৩) সউদি আরবের রাজধানী রিয়ায এবং মক্কা - মদিনাতে বোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্রের মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে, তাতে পূর্নিমার রাতের ন্যায় স্পষ্ট হয়েছে যে, এগুলো শয়তানের দ্বারা পথভ্রষ্ট, সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ির পরিণতি মাত্র।
তিনি আরো বলেন, যে ব্যক্তি এটাকে জিহাদ মনে করে, নিঃসন্দেহে শয়তান তাকে প্ররোচনায় উদ্বুদ্ধ করেছে। কোন জ্ঞান এবং দ্বীনের আলোকে সাধারণ জনগনকে এবং মুসলিম ও যিম্মীদেরকে হত্যা করা, নিরাপদ ব্যক্তিদের আতংকিত করা, মহিলাদের স্বামীহারা করা, শিশু সন্তানদের ইয়াতীম করা, বিশাল বিশাল স্থাপনা ধ্বংস জিহাদ হতে পারে???
সূত্রঃ ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন বয়ের ৩৬ নং পৃষ্ঠা।
মুহতারাম ভাইয়েরা, আপনাদের কমেন্ট আশাকরি।
Comment