Announcement

Collapse
No announcement yet.

ভ্রান্তির বেড়াজালে ইকামতে দ্বীন বই (১)

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ভ্রান্তির বেড়াজালে ইকামতে দ্বীন বই (১)

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
    সউদি আরবের প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ আব্দুল মুহসিন আল- আব্বাদ আল - বদর জিহাদের নামে বোমা হামলা, ব্রাশ ফায়ার, ও অন্যান্য কৌশলে হত্যাকাণ্ড পরিচালনার প্রতিবাদে একটি পুস্তক লিখেছেন। নাম করণ করেছেন, بای عقل ودین یکون لتفجیر والتدمین جهاد ؟অর্থাৎ কোন জ্ঞান এবং কোন দীনের আলোকে বিস্ফোরণ ঘটানো ও ধংসাত্বক কর্মকান্ড চালানো জিহাদ হতে পারে????? মাননীয় লেখক সাম্প্রতিক কালের এ সমস্ত হত্যাকাণ্ডকে চরমপন্থী খারিজীদের আকিদার সাথে তুলনা করেছেন।
    তিনি বলেন, নিশ্চয়ই শয়তান দ্বীনের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার লক্ষেই ইবাদতকারী মধ্যে প্রবেশ করে। তার একমাত্র পথ হলো। দ্বীন সম্পর্কে সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ি সৃষ্টি করা। যেমন খারিজী ও অন্যান্য ভ্রান্ত ফেরকা থেকে প্রমানিত হয়েছে। তারা নিজেদের প্রবৃদ্ধি দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ১৪২৪ হিজরিতে ( ২০০৩) সউদি আরবের রাজধানী রিয়ায এবং মক্কা - মদিনাতে বোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্রের মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে, তাতে পূর্নিমার রাতের ন্যায় স্পষ্ট হয়েছে যে, এগুলো শয়তানের দ্বারা পথভ্রষ্ট, সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ির পরিণতি মাত্র।
    তিনি আরো বলেন, যে ব্যক্তি এটাকে জিহাদ মনে করে, নিঃসন্দেহে শয়তান তাকে প্ররোচনায় উদ্বুদ্ধ করেছে। কোন জ্ঞান এবং দ্বীনের আলোকে সাধারণ জনগনকে এবং মুসলিম ও যিম্মীদেরকে হত্যা করা, নিরাপদ ব্যক্তিদের আতংকিত করা, মহিলাদের স্বামীহারা করা, শিশু সন্তানদের ইয়াতীম করা, বিশাল বিশাল স্থাপনা ধ্বংস জিহাদ হতে পারে???



    সূত্রঃ ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন বয়ের ৩৬ নং পৃষ্ঠা।

    মুহতারাম ভাইয়েরা, আপনাদের কমেন্ট আশাকরি।
    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

  • #2
    Originally posted by Bara ibn Malik View Post
    শিশি সন্তানদের ইয়াতীম করা, বিশাল বিশাল স্থাপনা ধ্বংস জিহাদ হতে পারে???
    ভাই!শব্দটা ঠিক করে লিখলে চোখে চমৎকার দেখাত ৷ কিন্তু বর্তমানে.......

    কিছু মনে করলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ৷
    "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

    Comment


    • #3
      ভ্রান্তির বেড়াজালে ইকামতে দ্বীন বই (১)

      বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।

      সউদি আরবের প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ আব্দুল মুহসিন আল-আব্বাদ আল-বদর জিহাদের নামে বোমা হামলা, ব্রাশ ফায়ার ও অন্যান্য কৌশলে হত্যাকাণ্ড পরিচালনার প্রতিবাদে একটি পুস্তক লিখেছেন। নামকরণ করেছেন, بای عقل ودین یکون لتفجیر والتدمین جهاد ؟ অর্থাৎ কোন জ্ঞান এবং কোন দীনের আলোকে বিস্ফোরণ ঘটানো ও ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড চালানো জিহাদ হতে পারে?।

      মাননীয় লেখক সাম্প্রতিক কালের এ সমস্ত হত্যাকাণ্ডকে চরমপন্থী খারিজীদের আকিদার সাথে তুলনা করেছেন।

      তিনি বলেন, নিশ্চয়ই শয়তান দ্বীনের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার লক্ষ্যেই ইবাদতকারীর মধ্যে প্রবেশ করে। তার একমাত্র পথ হলো, দ্বীন সম্পর্কে সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ি সৃষ্টি করা। যেমন খারিজী ও অন্যান্য ভ্রান্ত ফেরকা থেকে প্রমানিত হয়েছে। তারা নিজেদের প্রবৃত্তি দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ১৪২৪ হিজরিতে (২০০৩) সউদি আরবের রাজধানী রিয়ায এবং মক্কা-মদিনাতে বোমা বিস্ফোরণ ও অস্ত্রশস্ত্রের মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে, তাতে পূর্নিমার রাতের ন্যায় স্পষ্ট হয়েছে যে, এগুলো শয়তানের দ্বারা পথভ্রষ্ট, সীমালঙ্ঘন ও বাড়াবাড়ির পরিণতি মাত্র।

      তিনি আরো বলেন, যে ব্যক্তি এটাকে জিহাদ মনে করে, নিঃসন্দেহে শয়তান তাকে প্ররোচনায় উদ্ধুদ্ধ করেছে। কোন জ্ঞান এবং দ্বীনের আলোকে সাধারণ জনগনকে এবং মুসলিম ও যিম্মীদেরকে হত্যা করা, নিরাপদ ব্যক্তিদের আতংকিত করা, মহিলাদের স্বামীহারা করা, শিশু সন্তানদের ইয়াতীম করা, বিশাল বিশাল স্থাপনা ধ্বংস জিহাদ হতে পারে???


      সূত্রঃ ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন বইয়ের ৩৬ নং পৃষ্ঠা।
      হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

      Comment


      • #4
        আরবের এই শাইখরা কথাগুলো নিজেদের সুলতানদের বলে কেনো??? মুহাম্মদ সে নিজেই তো ইয়ামানের শিশুদের হত্যা করছে। যারা বোবা শয়তান তারাই এরকম কিতাব লিখতে পারে। বলা হচ্ছে শিশুদের ইয়াতিম করা হচ্ছে, তাহলে এদোষ সবার আগে নবীর( সাঃ)'উপর পড়ে। রাসূলের নেতৃত্বেই জিহাদ শুরু হয়, জিহাদের পরাজিত হয়ে কাফেরদের বহু শিশু ইয়াতিম হয়ে যায় ( নাউজুবিল্লাহ) বড় বড় প্রাসাদ ধ্বংস করার কথা হচ্ছে, বড় বড় প্রাসাদে বসে ইসলামকে ধ্বংস করবে আর আমরা বসে থাকবো??????
        ان المتقین فی جنت ونعیم
        سورة الطور

        Comment


        • #5
          মুজাহিদ ভাইদের আক্রমণগুলো এমন হওয়া যাতে বাতিলরা সমালোচনা না করতে পারে। আক্রমণ করার আগে টার্গেটের ব্যাপারে স্টাডি করা যাতে করে ভুলক্রমে কোন মুসলিম / নিরাপদ মানুষের জানমালের ক্ষতি না হয়।
          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

          Comment


          • #6
            Originally posted by খুররাম আশিক View Post
            মুজাহিদ ভাইদের আক্রমণগুলো এমন হওয়া যাতে বাতিলরা সমালোচনা না করতে পারে। আক্রমণ করার আগে টার্গেটের ব্যাপারে স্টাডি করা যাতে করে ভুলক্রমে কোন মুসলিম / নিরাপদ মানুষের জানমালের ক্ষতি না হয়।

            আপনার কথা ঠিক। কিন্তু জিহাদই যাদের সমস্যা, আক্রমণ যত সুন্দর ও ন্যায়ানুগই হোক না কেন তা তাদের কাছে বিদঘুটে। আসলে ওদের হৃদয় বক্র, হেদায়েত ও সত্য থেকে ওরা শত সহস্র ক্রোশ দূরে।
            হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

            Comment


            • #7
              কোন জ্ঞান এবং কোন দীনের আলোকে বিস্ফোরণ ঘটানোধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড চালানো জিহাদ হতে পারে?।

              এ অংশটুকু পড়ার পর আমরা নিচের শব্দগুলা খুব মনোযোগ সহকারে পড়ি।

              কোন জ্ঞান এবং কোন দ্বীনের আলোকে “তরবারী চালানো” , “তীর উড়ানো” ও সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি সর্বত্র ন্যায় প্রতিষ্ঠা মূলক “ধ্বনাত্মক কর্মকান্ড” চালানো জিহাদ হতে পারে?।

              আমরা সবাই জানি যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিহাদের ময়দানে স্বীয় তরবারী কাফেরদের উপর উত্তোলন করেছিলেন। কাফেরদের উপর তীর নিক্ষেপ মুসলিমরাই করেছিলেন। আর এই বিষয়গুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপস্থিতিতে হয়েছিলো। এমনকি তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজ হাতে তরবারী চালনা করেন। তীরও নিক্ষেপ করেন। কাফেরদের সহীত যুদ্ধাস্ত্র দিয়া জিহাদ করেন। ফলে কী হয়? ফলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়। এবার বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেয়ে ভালো ন্যায় বিচার করতে পারবে এমন কেউ আছে কি?! হতেই পারে না। এখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি তরবারী উঠিয়ে থাকেন, তবে সেটাই ন্যায়। তীর নিক্ষেপ করে থাকলে, সেটাই জিহাদ। এখানে এসে রাসূলের উপর প্রশ্ন করার কোন সুযোগ নাই।

              বাকী থাকলো, বিস্ফোরণ ঘটানো/ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড চালানো - এই শব্দগুলো। আসলে কেমন যেন এই শব্দগুলোর উপরই আমরা মুসলমানদের দুর্বলতা বিদ্যমান! নতুবা এই শব্দগুলোকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে, তার গোলে পড়ে আমরা কোথায় যেন হারিয়ে যাই! আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি কেন এভাবে বলছি(?) চলুন তাহলে খুলে বলি :-

              ১। বিস্ফোরণ : ওরে কী ভয়ংকর! এটা তো ভাল হতেই পারে না। তারপর কেহ বিস্ফোরণ ঘটালে; তার কাজটা মন্দ - আমরা চোখ বুজে বলে দিবো। (তাই না?) কিন্তু কেন??

              ২। ধ্বংসাত্মক : এই বুঝি মস্তবড় মসিবত এসে গেলো! ধ্ব-ং-স ! কত জানি শক্ত কথা!! ওখানে লেখা দেখলাম, কেউ ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড ঘাটাবে! না না। এটা ভাল হতে পারে না। আমরা নিন্দা জানাই। (এভাবেই তো মাথায় আসে প্রথমে)। আবারও একই প্রশ্ন, কেন?

              এই রকম যতো প্রশ্ন হতে পারে, তার উত্তর আমরা এভাবে দিতে পারি যে :-
              “এই শব্দগুলোকে আমাদের মাথায় এভাবেই ঢোকানো হয়েছে। এক্ষেত্রে একটা সুনির্দিষ্ট অর্থকে সামনে রাখা হয়েছে। আর এই কাজটা সম্পন্ন করা হয়েছে আমাদের নিজেদের অজান্তেই।”

              এবার আমি আপনাদের সাথে কয়েকটা জিনিস শেয়ার করতে চাই যে,

              (ক) শুধুমাত্র ক্ষতি সাধনের জন্যই কোন বিস্ফোরক দ্রব্যের ব্যবহার সীমাবদ্ধ থাকবে কেন? মঙ্গল ও কল্যাণ বয়ে আনবে; এমন স্থানেও তাকে ব্যবহার করার সুযোগ আছে তো। জায়গা মতো ব্যবহার করলেই হয়। তাহলে কোন প্রশ্নও আসলো না।

              (খ) আগুন। ইহা তার আশপাশকে পুড়িয়ে দেয়। মানে ধ্বংস করে ফেলে। তাই বলে রান্নার জন্যও আমরা আগুন জ্বালাবো না(?) তা কেমন করে হয়!!

              (গ) তরবারী, তীর বা যুদ্ধাস্ত্র - এই সমস্থ শব্দ ব্যবহার করে প্রশ্ন তুলা হয় না কোথাও। খুব ভালভাবে খুজাখুজি করেও এমন প্রশ্ন পাওয়া যায় না। এর কারণ কী? আমার মনে হয়, এভাবে প্রশ্ন করলে তো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর প্রশ্ন ওঠে আসবে। আর আগেই তাহা নিষেধ করা হয়েছে। এখন করবে কী(?) প্রশ্ন তো করা লাগবে। তখন সাজানো গোছানো কিছু শব্দ নিয়ে আসে, এমন... এমন...। তবে এভাবে আর কতো! মানুষজন ইদানিং এর হেতু জানতে শুরু করেছে আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর কাছে দো’আ করি, তিনি আমাদেরকে সহীহ সমঝ দান করুন। আমিন ইয়া মুহাফিজাল মুজাহিদীন।

              (ঘ) সবশেষে আমারও কিছু প্রশ্ন বলে শেষ করবো ইনশাআল্লাহ। আমাকে কেহ মারবে। সেজন্য তরবারী ব্যবহার যথেস্ট বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তাই কিনা বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার করে আমাকে আঘাত করছে। এবার আমি কি তরবারী নিয়ে আগাবো? সে তীর-ধনুক না ছুড়ে বোমা নিক্ষেপ করে, ড্রোন হামলা করছে। আমরা তার প্রতি তীর-ধনুক ছুড়বো নাকি?? ওরা আমাদের সাথে একজন পরিপূর্ণ যোদ্ধার মতো আচরণ করবে আর আমরা তাদের কে প্রতিহত করার জন্য হলেও নূনতম জ্ঞান প্রয়োগ মানা? কাফেররা মুসলমানদেরকে শেষ করে দিচ্ছে, আর আমরা ওদের বানানো, ওদের পুথিত শব্দমালার উপর কথাও বলতে পারবো না?? অত্যাচারের এইটা আবার কোন ধরণ?? নাম তো জানা নাই...

              Comment


              • #8
                আমার জানা মতে বাংলাদেশ নামধারী আহলে হাদিসরা কয়েকটি কিতাব লিখেছেন জঙ্গিবাদ বিরোধী ( জিহাদ বিরোধী) দুইটি কিতাব আমার কাছে আছে, কে বড় সফলকাম কিতাবটি লিখছেন আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। কিতাবটি কিনার জন্য চেষ্টা করছি। ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন কিতাবে উনি এসব কি লিখলো????? একজন আলিম হয়ে এসব কিছু লিখতে পারে?? এদের চোখে এমেরিকার, চীন, রাশিয়ার জুলুম নির্যাতন পড়ে না। এরা শুধু মুজাহিদ ভাইদের দোষগুলোই দেখে।
                ان المتقین فی جنت ونعیم
                سورة الطور

                Comment


                • #9
                  ওনাদের কিতাবগুলোতে এসব কী লিখা। ওনারা কি মুসলিমদের জুলুমের ইতিহাস দেখে না। আরাকানের অবস্থার জন্য কি মুজাহিদরা দায়ী??? ওনারা আসলে কী চাই!??? কুফরকে মেনে নেওয়া,কুফরের সাথে সহবস্থানঅই কি আপনাদের আদর্শ মানহাজ।
                  আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                  আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                  Comment


                  • #10
                    ভ্রান্তির বেড়াজালে এক্বামাতে দ্বীন বইয়ের লেখক বলেছেন, ওনাদের মতে যারা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করছে তারা নাকি খারেজিদের একটি অংশ!!! নাউজুবিল্লাহ। আসলে ওনারা যাদেরকে সরকার মনে করে!মুজাহিদরা তাদেরকে মুরতাদ মনে করে। আজকে যারা ইসলামের বিধান ছাড়া ভিন্ন কিছু দিয়ে দেশ চালাচ্ছে তারা যে মুরতাদ, এব্যাপারে ইমামদের মতামত ই মুজাহিদীনরা গ্রহণ করেছে। মুজাহিদীনরা নিজস্ব কোন মত গ্রহণ করেননি।

                    Comment


                    • #11
                      ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ বইয়ে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির সাহেবের কিছু ভুল তথ্য।
                      তথাকথিত ( ইসলামী সন্ত্রাসী) বা জঙ্গিবাদের নেতৃত্বে উসামা বিন লাদেনের মত সৌদি বংশোদ্ভূত ব্যক্তিত্ব রয়েছে বলে শোনা যায়। উসামা বিন লাদেনের আন্দোলনের গোড়া পত্তন হয় সৌদি -ওয়াহাবী রাষ্ট্রের বিরোধিতার মাধ্যমে। তার অনুসারীরা তথাকার রাজতন্ত্র, মার্কিন সৈন্য, অনাচার ইত্যাদির বিরোধিতা করেন, এবং সৌদি রাষ্ট্র ও নাগরিকদের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। এছাড়া মুহাম্মদ ইবনু আব্দুল ওয়াহাবের বংশধরসহ সকল সৌদি আলিম বিন লাদেনের আন্দোলনের ও কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অত্যন্ত সোচ্চার।
                      আমাদের শাইখ কি সৌদির জনগনের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়েছিলেন??????
                      আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির তুমি আজকে দুনিয়াতে নাই, কিন্তু কথাগুলো রয়ে গেছে বইয়ের পাথায়।
                      আল কায়দার ভাইয়েরা,আপনাদের ব্যাপারে মারহুম শাইখের উক্তি।
                      (( ইসলামকে কলঙ্কিত করতে, ইসলামী দেশগুলোর অর্থ- সামাজিক উন্নয়ন বন্ধ করতে এবং এসকল দেশে সামরিক আধিপত্য বিস্তার করতেই তারা গোপনে অর্থায়নে কিছু মুসলিম যুবকদের বিভ্রান্ত করে এরুপ জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছেন))
                      মারহুম শাইখের কথামতো ভাইয়েরা মার্কিন অর্থায়নের দ্বারা পরিচালিত!!!!!????
                      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                      Comment

                      Working...
                      X