সম্মানিত salahuddin aiubi ভাই! আপনার কথা ও কথার টোন যে কোন নরম তবিয়তের ব্যক্তিকে আহত করবে। আপনি মাসুলদের বিশেষ করে ফোরামে আপনাদের সেবায় দায়িত্বরত খাদেমদের যেভাবে আঘাত করলেন। এটা কোন আদাবের মধ্যে পড়ে কিনা আমি নিশ্চিত নই। আপনার কথায় বুঝা যায় ফোরামের দায়িত্বশীলরা অন্যায়ভাবে তাদের মতের সাথে মিল না হলে মেম্বারদের আইডি ব্যান করে দেয়। নিঃসন্দেহে এটি অপবাদ। এটা তো জানা কথা যে, কোন আইডি ব্যান করা হলেও সেটা তানযিমের যথাযথ ভাইদের সিদ্ধান্তেই ব্যান করা হয়। কোন ভাই ব্যক্তিগত উদ্যোগে আইডি ব্যান করেন না। আপনার আইডি ব্যান করা হলেও আপনাকে জানানো হবে এবং কারণও জানানো হবে।
Announcement
Collapse
No announcement yet.
👉মাসউল ও মামুরের আদাব রক্ষা মাকবুলিয়্যাতের এক অলংঘনীয় শর্ত! {২য় পর্ব- মাসউলের আদাবসমুø
Collapse
This is a sticky topic.
X
X
-
সম্মানিত salahuddin aiubi ভাই! আপনি কমেন্ট এডিট করেছেন। কিন্তু আমার উপরের রিপ্লাই হল আপনার এডিট-পূর্ব কমেন্টের ভিত্তিতে। যে কেউ আপনার রিপ্লাই ও আমার রিপ্লাই দেখলে ভুল বুঝবেন। কমেন্ট এডিট করলে কারণ উল্লেখ করে দিবেন, না হলে আপনি পূর্বের কথায় অটল আছেন কিনা বুঝা যাবে না।
- Likes 3
Comment
-
Originally posted by আবু আব্দুল্লাহ View Postসম্মানিত salahuddin aiubi ভাই! আপনার কথা ও কথার টোন যে কোন নরম তবিয়তের ব্যক্তিকে আহত করবে। আপনি মাসুলদের বিশেষ করে ফোরামে আপনাদের সেবায় দায়িত্বরত খাদেমদের যেভাবে আঘাত করলেন। এটা কোন আদাবের মধ্যে পড়ে কিনা আমি নিশ্চিত নই। আপনার কথায় বুঝা যায় ফোরামের দায়িত্বশীলরা অন্যায়ভাবে তাদের মতের সাথে মিল না হলে মেম্বারদের আইডি ব্যান করে দেয়। নিঃসন্দেহে এটি অপবাদ। এটা তো জানা কথা যে, কোন আইডি ব্যান করা হলেও সেটা তানযিমের যথাযথ ভাইদের সিদ্ধান্তেই ব্যান করা হয়। কোন ভাই ব্যক্তিগত উদ্যোগে আইডি ব্যান করেন না। আপনার আইডি ব্যান করা হলেও আপনাকে জানানো হবে এবং কারণও জানানো হবে।
Comment
-
১। মাসউলের সকল বৈধ আদেশ মান্য করা। এক্ষেত্রে নিজের পক্ষ হতে যুক্তি ও খোঁড়া অজুহাত পেশ না করা। নিঃসন্দেহে যে তার মাসউলকে মান্য করলো, সে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মান্য করলো।
২। কখনো কোন বিষয়ে মাসউলের সাথে তর্কে জড়িয়ে না যাওয়া। এক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা। {হে ভাই! উস্তাদের সাথে তর্কে জড়িয়ে যাওয়া কী আদাব পরিপন্থী নয়??}
৩। মাসউল ভাইয়ের সাথে কথা বলার সময় শব্দ চয়নে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা। এমন সব শব্দ ব্যবহার থেকে বিরত থাকা, যার কারণে মাসউল ভাইয়ের মনে আঘাত লাগতে পারে। {আমাকে সবসময় একথা স্মরণ রাখতে হবে যে, তিনি আমার দায়িত্বশীল, আমি তাঁর দায়িত্বশীল নই; তিনি আমার উস্তাদ সমতুল্য, আমার সহপাঠী নন।}
৪। মাসউল ভাই থেকে আগে বেড়ে কিংবা তাঁর মুখ থেকে কথা টেনে নিয়ে কথা না বলা।
৫। কথা ও আচরণে সর্বাধিক নম্রতা ও কোমলতা অবলম্বন করা। রাগ ইত্যাদির স্বরে বা কঠোর ভাষায় কথা না বলা।
৬। সাক্ষাতে আগে আগে সালাম দেয়া ও হাল-হাকিকত জিজ্ঞেস করা।
৭। সবসময় মাসউল ভাইয়ের সামনে নিজেকে ছোট মনে করা। {হে ভাই! নিঃসন্দেহে এটিই আমার জন্য কল্যাণকর}
৮। কখনো এমন যেনো না হয় যে, আমি নিজেকে আমার মাসউল থেকে অধিকতর যোগ্য মনে করছি। { নিশ্চয়ই এটি অহংকার সৃষ্টিকারী ও আনুগত্যের শেকল ছিন্নকারী। }
৯। গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে, সামনে কিংবা পেছনে তাঁর দোষ-ত্রুটি বর্ণনা না করা। {তবে হাঁ! যদি মাসউল ভাইয়ের এমন কোন ত্রুটি থাকে, যা সংশোধন করা জরুরী ; তাহলে সর্বোচ্চ আদাব-সম্মান বজায় রেখে, একান্তভাবে তা মাসউল ভাইকে তাঁর কল্যাণকামী হয়ে জানানো যেতে পারে}
১০। নিজেকে মাসউলের হাতে ন্যাস্ত করে দেয়া। যেনো মাসউল ভাই নির্দ্বিধায় ও স্বাচ্ছন্দ্যে আমার শাষণ, সংশোধন ও উন্নয়নে যেকোন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন।
১১। যথাসম্ভব সকল বিষয় মাসউল ভাইয়ের সাথে মাশওয়ারা করে করা। একা একা নিজ থেকে সিদ্ধান্তগ্রহণ না করা।
১২। মাসউল ভাইয়ের জন্য সবসময় প্রাণ খুলে দোয়া করা
১- এগুলো কিছু আদাব। না মানলে গুনাহ হবে এমন কিছু নয়। তবে এই আদাবগুলো পালন করলে লাভ বৈ কোন ক্ষতি নেই।
২- এগুলো মুতলাকান আদাব। স্বাভাবিক ক্ষেত্রে এগুলোই আদাব। মাসুলের প্রতি মামুর এই আদাবগুলো রাখবেন, কেননা তানযিমের একজন মাসুল সাধারণত একজন মামুর ভাইয়ের সার্বিক জিম্মাদার হয়ে থাকেন। যারা মাদরাসায় পড়েছেন, তারা উস্তাদ শাগরিদের সম্পর্ক কেমন হয় তা নিশ্চই জানেন। অথবা হক্কানি পীর মুরিদি সম্পর্কে যারা জানেন, তারাও এই বিষয়গুলো খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।
৩- অনেক সময় হতে পারে মাসুল একজন জেনারেল ভাই বা বয়সে ছোট ভাই, মামুর একজন বয়স্ক ভাই অথবা বড় আলিম। এ ক্ষেত্রে মাসুলের উচিত তার অধিনস্ত বয়স্ক অথবা আলিমকে তার যথাযথ সম্মান প্রদান করা। আর মামুরের কর্তব্য হল স্বীয় মাসুলের আদাবের সর্বোচ্চটুকু দেওয়া। তবে এই ক্ষেত্রগুলো হচ্ছে ব্যতিক্রম এই সকল ক্ষেত্রে মাসুলদের আচরণ কেমন হবে, এ সম্পর্কে অবশ্যই নীতিমালা রয়েছে। তাছাড়া যিনি আলিম বা বয়স্কদের মাসুল হবেন, তিনি নিশ্চয় বিভিন্ন দিক থেকে উক্ত আলিম বা বয়স্ক ভাইয়ের সিনিয়র, এমনটি না হলে তো আর উনাকে মাসুল করা হতো না।
৪- আদাব-ই হল তানযিমের ভাইদের মধ্যকার একটি খুঁটি। শরীয়তের সীমারেখার মধ্যে থেকে মাসুলকে মামুর সর্বচ্চ আদাব দেখাবেন। মাসুল তার মামুরকে সর্বোচ্চ আদাব দেখাবেন। মাসুলকে আদাব দেখাবেন, এর অর্থ তো এটা নয় যে, মামুর গোলামে পরিণত হয়েছেন।
৫- এই আদাবগুলো শুধু মাসুলের সাথেই খাস নয়। যে কোন বড়, মুরুব্বী ও জিম্মাদারদের সাথেই এই আদাব। তাহলে এখানে আলাদা মাসুলের কথা কেন বলা হচ্ছে? কারণ মাসুলও বড় ও মুরুব্বী ও জিম্মাদারদের মাঝে অন্তর্ভুক্ত।
৬- মাসুল কি উস্তাদ নাকি বন্ধু? - উত্তর হল দুটাই হতে পারেন। কিন্তু সামগ্রিকভাবে মাসুল একজন উস্তাদ। অনেক সময় বন্ধুও মাসুল হতে পারেন। এটি দোষের কিছু নয়। বন্ধু হলে বন্ধু সুলভ আচরণ হতে পারে। কিন্তু যে ব্যক্তি আমাকে হাত ধরে জিহাদের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আমাকে প্রতিটি ধাপের কাজ শিখাচ্ছেন, প্রতিটি মোড়ে আমাকে সতর্ক করছেন? ইলমি, আমলি সহ সামগ্রিকভাবে আমার ইসলাহের জন্য কাজ করছেন। আমাকে যোগ্য করে তোলার জন্য কাজ করছেন। তিনি উস্তাদ নয় তো আর কি? আমার বন্ধু হলেও তো তিনি উস্তাদের মর্যাদা পাবেন, তাই নয় কি?
সার্বিকভাবে কথা হল- উপরে বর্ণিত আদাবগুলো আমভাবে পালনে কোন সমস্যা নেই। এখানে শরিয়াহ বিরোধী কোন পয়েন্ট নেই। বরং এগুলো দীনি ও ইলমি সিলসিলাগুলোতে চলে আসছে। এই আদাব ও সম্মানের কারণেই কোণ সংগঠন ঠিকঠাক চলমান থাকতে পারে। এখন কারো যদি এগুলোতে আপত্তি মনে হয়, তার নিজের উচিত নিজের বড় কারো সাথে আলোচনা করা, পরামর্শ করা, হতে পারে, তার নিজের বুঝের মধ্যেই সমস্যা রয়েছে। অথবা অমুক আদবটি শরীয়তের কোন উসুলের খেলাফ, সেটা পরিষ্কার করে দলীলসহ জানানো।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে হেদায়েতের পথে অটল থাকার তাওফিক দান করুন। আমীন।
- Likes 2
Comment
-
১। ভাই! আপনার সাথে তর্ক বাড়াতে চাচ্ছি না। এটা মানসিক পেরেশানির কারণ হয়। আপনার থেকে কোন কিছু আমি গ্রহণ করতে চাচ্ছি না। গ্রহণ করার মতো আরো অনেক লোক আছে।
২। আপনি আমার মাসুল না। আমার উপর আপনার কোন কর্তৃত্ব নেই। আপনি অপেন ফোরামের মডারেটর। এখানে তানযীমের বাইরের অনেক লোকও আসে। আপনি শুধু ফোরাম পরিচালনা করেন। সেটা আপনার ব্যাপার। এছাড়া আপনি আর আমি সমান। কারণ আপনি তো আমার মাসুল না।
৩। আপনি আমাকে কী মিথ্যা অপবাদ দিয়েছেন সেটা একটা কমেন্টে স্পষ্টভাবে বলেছি। যেটার উত্তরও আপনি দিয়েছেন। আপনার কথায় সহজে একজন মানুষ কী বুঝে সেটাই দেখবেন। ঘুরিয়ে পেচিয়ে নিজেকে দোষ থেকে মুক্ত করার চেষ্টা করলে নিজে নিজেই দোষমুক্ত হতে পারবেন। কিন্তু অপরপক্ষের কাছে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না।
৪। অশ্বারোহী ভাইয়ের আদবের পয়েন্টগুলোতে কী কী সমস্যা, সেটা কত স্পষ্ট করে বলেছি। তাও আবার সেই কথাই বলছেন। যেটা বিশেষ একটা অবস্থানে বলার কারণে ভিন্ন একটা অর্থ ধারণ করেছে, সেটাকে আপনি স্বাভাবিক করে ফেলতে চাইলে অপরপক্ষ কি সেটা মেনে নিবে? নিবে না।
৫। একজন লোক অস্থিরতার কারণে কথা থামিয়ে দিতে চাচ্ছে। তাই কমেন্ট বন্ধ করে দিল। কিন্তু তখন অপরজন মনে করল, তার কাছে মনে হয় দলিল নেই, তাই এখন থেমে গেছে। সেজন্য বারবার বলল, দলিল দিচ্ছেন না কেন? দলিল দিচ্ছেন না কেন? কিন্তু অপরপক্ষ যখন অনেক দলিল দিয়ে সিরিজ আকারে নতুন করে পোষ্টই দেওয়া শুরু করল, তখন তার পোস্টই এপ্রুভ করা হলো না। এমনকি পরিশেষে তার আইডিই ব্যন্ড করে দেওয়া হল। এই কাজটা কেমন হল? মনের অসততাই প্রমাণ করল। আর ওই ব্যক্তি আর এই ব্যক্তির কাছে আদিল হতে পারবে না। এমন ঘটনা কোন একভাইয়ের ঘটেছে বলে শুনেছি।
তাই এখানেও যেন এমন না হয়। আমি ক্ষান্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।
আশা করি, আমার এই কমেন্টেরে পরে এমন কমেন্ট করবেন, যাতে নতুন করে কথা বাড়াতে বাধ্য না হই।
Comment
-
সালাহুদ্দীন ভাইয়ের অনাকাঙ্ক্ষিত আপত্তির জবাব-
১। ভাই! আপনার সাথে তর্ক বাড়াতে চাচ্ছি না। এটা মানসিক পেরেশানির কারণ হয়। আপনার থেকে কোন কিছু আমি গ্রহণ করতে চাচ্ছি না। গ্রহণ করার মতো আরো অনেক লোক আছে।
২। আপনি আমার মাসুল না। আমার উপর আপনার কোন কর্তৃত্ব নেই। আপনি অপেন ফোরামের মডারেটর। এখানে তানযীমের বাইরের অনেক লোকও আসে। আপনি শুধু ফোরাম পরিচালনা করেন। সেটা আপনার ব্যাপার। এছাড়া আপনি আর আমি সমান। কারণ আপনি তো আমার মাসুল না।
৩। আপনি আমাকে কী মিথ্যা অপবাদ দিয়েছেন সেটা একটা কমেন্টে স্পষ্টভাবে বলেছি। যেটার উত্তরও আপনি দিয়েছেন। আপনার কথায় সহজে একজন মানুষ কী বুঝে সেটাই দেখবেন। ঘুরিয়ে পেচিয়ে নিজেকে দোষ থেকে মুক্ত করার চেষ্টা করলে নিজে নিজেই দোষমুক্ত হতে পারবেন। কিন্তু অপরপক্ষের কাছে সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না।
৪। অশ্বারোহী ভাইয়ের আদবের পয়েন্টগুলোতে কী কী সমস্যা, সেটা কত স্পষ্ট করে বলেছি। তাও আবার সেই কথাই বলছেন। যেটা বিশেষ একটা অবস্থানে বলার কারণে ভিন্ন একটা অর্থ ধারণ করেছে, সেটাকে আপনি স্বাভাবিক করে ফেলতে চাইলে অপরপক্ষ কি সেটা মেনে নিবে? নিবে না।
৫। একজন লোক অস্থিরতার কারণে কথা থামিয়ে দিতে চাচ্ছে। তাই কমেন্ট বন্ধ করে দিল। কিন্তু তখন অপরজন মনে করল, তার কাছে মনে হয় দলিল নেই, তাই এখন থেমে গেছে। সেজন্য বারবার বলল, দলিল দিচ্ছেন না কেন? দলিল দিচ্ছেন না কেন? কিন্তু অপরপক্ষ যখন অনেক দলিল দিয়ে সিরিজ আকারে নতুন করে পোষ্টই দেওয়া শুরু করল, তখন তার পোস্টই এপ্রুভ করা হলো না। এমনকি পরিশেষে তার আইডিই ব্যন্ড করে দেওয়া হল। এই কাজটা কেমন হল? মনের অসততাই প্রমাণ করল। আর ওই ব্যক্তি আর এই ব্যক্তির কাছে আদিল হতে পারবে না। এমন ঘটনা কোন একভাইয়ের ঘটেছে বলে শুনেছি।
তাই এখানেও যেন এমন না হয়। আমি ক্ষান্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি।
- আপনি বারবার অন্যায্য ভাবে কারো পোস্ট এপ্রভ না করা অথবা আইডি ব্যান করার অভিযোগ করছেন। মোডারেটরদের আঘাত করে কথা বলছেন। বাস্তবেই মোডারেটররা এই রকম হলে কি আপনার আইডি ব্যান করা হতো না?
- আপনি যে ভাইয়ের কথা ইশারা করছেন, সে মাসুলদের আদাব ও সম্মান নিয়ে উগ্রতা প্রদর্শন করেছিলেন। আর যেটা উগ্রতা ও শরীয়তের উসুলের খেলাফ, সেটা এপ্রভ করতে যাবো কোন দুঃখে? কারো আইডি ব্যান কি মোডারেটর ব্যক্তিগতভাবে করতে পারে? আপনি কেন বারবার ব্যক্তিগতভাবে আঘাত করছেন?
- আপনাদের যদি ফোরামের মোডারেটরদের আদিল হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্ন থাকে তাহলে আপনারা ইমারাহর কেউ হয়ে থাকলে যথাযথ চেইনে নালিশ করতে পারেন। সেখান থেকেই তো আপনারা সঠিক ছিলেন কিনা তা স্পষ্ট হওয়া যেতো।
- আমিও ক্ষান্ত করার আহ্বান জানাচ্ছি। আপনার মেম্বার হিসেবে যে সুবিধা রয়েছে, আপনি সেটার অপব্যাবহার করছেন। এটা অনুচিত। ফোরাম কর্তৃপক্ষ ও মাসুলদের প্রতি [আপনি ইমারাহর কেউ হয়ে থাকলে] দায়বদ্ধতা থাকা উচিত।
আমিও বলবো- আশা করি, আমার এই কমেন্টেরে পরে এমন কমেন্ট করবেন, যাতে নতুন করে কথা বাড়াতে বাধ্য না হই।
- Likes 3
Comment
-
salahuddin aiubi
মুহতারাম! আপনার সমীপে অধমের কিছু আরজ!
[বিশেষ কারণ বশত কমেন্টটি মুছে দেওয়া হলো।-মডারেটর]Last edited by Munshi Abdur Rahman; 03-31-2023, 08:04 PM.হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।
Comment
-
Originally posted by আবু আব্দুল্লাহ View Postএই পোস্টে তর্ক-বিতর্ক এখানেই সমাপ্ত করার অনুরোধ করা হচ্ছে। কোন ভাইকে আর কোন ধরণের কমেন্ট না করার অনুরোধ হচ্ছে। আল্লাহ সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন। আমীন।Last edited by Munshi Abdur Rahman; 03-31-2023, 11:29 PM.হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।
Comment
-
আমার একটা কথা বলা প্রয়োজন মনে হচ্ছে। তা হলো:
কোন কোন ভাই ভেবেছেন, আমার সাথে কোন মাসুল ভাইয়ের সাথে হয়তো সম্পর্ক ভালো নয়, তাই আমি এমন কমেন্ট করেছি, তার মানে ব্যক্তিগত কারণে। এই ধারণাটা ওই ভাইয়ের কমেন্ট থেকে বুঝা গেছে।
কিন্তু বাস্তবে ব্যাপারটা মোটেও এমন না। আমার সাথে আমার মাসুল ভাইয়ের সম্পর্ক ভালোই আছে আলহামদু লিল্লাহ। বর্তমান মাসুল ভাইয়ের সাথেও, পূর্বের মাসুল ভাইদের সাথেও।
তাই আমি সঠিক নীতি প্রকাশ করার জন্য কমেন্ট করেছি। মানে নৈতিক কারণে। বিবেক ও জ্ঞান-বুদ্ধির কারণে। ব্যক্তিগত কারণে নয়। মাসুল ভাইদেরকে বিভ্রান্তি থেকে বাঁচানোর জন্য এবং তাদের মনে যেন আত্মম্ভরিতা চলে না আসে+তারা সাদাসিধে মনোভাব নিয়ে নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব পরিচালনা করে সেজন্য। আর মামুর ভাইদেরকে ক্ষমতাশীলদের প্রশংসা ও তোষামোদের স্থান থেকে দূরে রাখার জন্য। সরাসরি তোষােোদ নয়; তোষামোদের স্থান। তোষামোদের সন্দেহ হতে পারে যেখানে, সেই স্থান থেকে বাঁচানোর জন্য।
এর একটা কারণ হলো, মাসুল বা আমীরদের অবস্থানটা এমননিতেই দাপট ও ক্ষমতার অবস্থান। সেই অবস্থানে থেকে তারা আদেশ-নিষেধ করেন। আর মামুরগণ তার আনুগত্য করতে বাধ্য। তাই এটা অটোমেটিকলী সম্মান ও শ্রদ্ধা লাভ করার স্থান। একজনের আদেশ-নিষেধ অবধারিতভাবে মানতে মানতে এমনিতেই তার ব্যাপারে অন্তরে বিশাল গাম্ভীর্যের অনুভূতি, শ্রদ্ধা ও সম্মানের অনুভূতি চলে আসে, এমনকি ভয় ও আতঙ্কের অনুভূতি চলে আসে। এই অবস্থায় আবার তাদের প্রতি আদব ও শ্রদ্ধার কথা অন্তত এভাবে বলার প্রয়োজন হয় না। বললে হীতে বিপরীত হয়। অর্থাৎ তাদের মহান স্থান আরো মহান হয়ে প্রভূত্ব, স্বেচ্ছারিতা ও আত্মম্ভরিতায় চলে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা থাকে। অর্থাৎ তেলা মাথায় আরো তেল দেওয়ার মতো হয়।
আর এতে মামুরগণ ধীরে ধীরে তাদের সামনে হক কথাটা বলতেও ভয় পান। তাদের ভুল দেখলে ধরতে ভয় পান। কোন বিষয়ে সন্দেহ হলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে ভয় পান। তারা কারো প্রতি অন্যায় আচরণ করলে প্রতিবাদ করতে ভয় পান।
এছাড়া আমীরদের প্রশংসা করা ও তাদের শ্রদ্ধা ও সম্মানের কথা বলা একটা ফুল বিছানো পথ। কোমল মসৃণ রঙ্গীন পথ। এ পথে লোকরে অভাব নেই। এ পথে সাবাস ও উৎসাহ আসতে থাকে চতুর্দিক থেকে। তাই এটা কোন কাজের কাজ না। এটা কোন দৃঢ়চেতা মানুষের কাজ না। উল্টো এটা করলে ভিন্ন তোহমতের সম্ভাবনা থাকে যে, সে নিজে একটা পদ লাভ করার জন্য তোষামোদ করতেছে। বা কোন টাকা পয়সা লাভ করার জন্য তোষামোদ করতেছে। বো কোন সুবিধা লাভ করার জন্য করছে। বা এজাতীয় আরো অনেক বিষয়।
উপরন্তু যেহেতু হাদিসে এ বিষয়টাতে তেমন উৎসাহের বাণী দেখি না। বরং উল্টো শাসককে হাত ধরে হকের উপর থাকতে বাধ্য করার কথা আছে। তাদের গাম্ভীর্য যেন হক কথা বলতে বাধা না হয় সেটা আসে। শাসকের দরবারে বেশি আসা-যাওয়া না করতে উৎসাহ আছে। তাদের প্রশংসা করা তো দূরের কথা।
আর তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও আদব তো অটোমেটিকলী হতে বাধ্য। কারণ তারা তো ক্ষমতাবান। চাইলেই কাউকে উঠিযে দিতে পারে বা নামিয়ে দিতে পারে।
Comment
-
জাযাকাল্লাহ খাইর, পোস্টকারী ভাই ! আল্লাহ আপনার কলমকে উম্মাহর কল্যাণে চালু রাখুন ।Last edited by Munshi Abdur Rahman; 04-01-2023, 04:33 PM.''এই উম্মাহর অবস্থা পরিবর্তন হবে না , যদি না মুসলিমরা সাহাবায়ে কেরাম যা করেছিলেন তার দিকে ফিরে যায়'' - শাইখ আনোয়ার আল আওলাকি রহি.
Comment
Comment