জনাব আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব আইএস নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে জিহাদের ব্যাপারে বলেন,
“যাদের মোকাবেলা করতে হবে,তাদের সমতূল্য না হলে মোকাবেলা ইসলামে জায়েয নয় !!!!” (২৪ সেকেন্ডের পর)
ভিডিও লিংক..... https://www.youtube.com/watch?v=XZtqPsrsbxk
ভিডিওটিতে তিনি আরো বলেছেন,
“অতদিন পর্যন্ত যুদ্ধ বৈধ নয়, যতদিন পর্যন্ত মুসলিম নেতা কোনো হিন্দু বা ইহুদী বা খ্রিস্টানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা না করেছে ,ততদিন পর্যন্ত কাউকে মারা জায়েয নয়,যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা জায়েয নয়। যতদিন পর্যন্ত আপনার কোনো মুসলিম নেতা ইহুদী-খ্রিস্টানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা না করেছে,ততদিন পর্যন্ত সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হারাম।সেটাই কাবীরা গুণাহ। সেটাই মানুষকে হত্যা করা। ”
আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআন এবং সহীহ হাদীসের কোথায় জিহাদের জন্য উপরোক্ত এই ২ টি শর্ত আরোপ করা হয়েছে ???
আমি উনাকে এবং উনার এই মতবাদের সমর্থকদেরকে এই ২ টি শর্তের সপক্ষে কুরআন এবং সহীহ হাদীস থেকে দলীল প্রদান করার বিনীত আহবান জানাচ্ছি।
আমার আরো প্রশ্ন হচ্ছে, শরীয়ত প্রণেতা তথা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন যে বিধানকে মুত্বলাক্ব(সাধারণভাবে প্রযোজ্য,শর্তহীন) করেছেন তাকে আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত অন্য কেউ মুক্বাইয়্যাদ(শর্তযুক্ত) করার ইখতিয়ার রাখে কিনা ??? আর যদি কেউ মুত্বলাক্ব বিধানকে মুক্বাইয়্যাদ বানায় কিংবা মুক্বাইয়্যাদ বিধানকে মুত্বলাক্ব বানায় তাহলে তার হুকুম কী ???
ইমামুল মুজাহিদীন শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ কে নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন,
“কে লাদেন ? কে ওসামা ? কে তারা ??? কোথায় তারা বের হলো এভাবে ??? কেনইবা বের হচ্ছে ? ”
এর উত্তর আমি দিচ্ছি না। এর উত্তর সৌদি আরবের প্রখ্যাত আলিম,যার নাম নিতেও উনারা গর্ববোধ করেন, সেই আলিম শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ ই দিয়েছেন। উক্ত বক্তব্যে তিনি শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর পরিচয়,উনি কোথা থেকে বের হয়েছেন,কেনো বের হয়েছেন এসব বিবরণ দিয়েছেন। শুধু তাই নয় শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ দীর্ঘদীন ধরে তামান্না করে আসছিলেন একথাও বলেছেন ! সুবহানাল্লাহ্* !
শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ এর অডিও বক্তব্যের লিংক....... https://www.youtube.com/watch?v=6Z43w6IHRIA (ইংরেজি সাব-টাইটেলসহ)
শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর ব্যাপারে আরব উলামায়ে কিরামের বিপরীতে জনাব আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের বক্তব্য দেখুন(বাংলা সাব-টাইটেলসহ)......
এছাড়া জনাব আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব আইএসের কার্যক্রমকে "ইহুদীদের পরিচালিত" বলেছেন । আমরা আইএসকে খারিজী আকীদার একটি ভ্রান্ত দল বলে গণ্য করি। কী প্রমাণের ভিত্তিতে তিনি আইএসের কার্যক্রমকে ইহুদী পরিচালিত বলেছেন, তা জানলে আমরা উপকৃত হবো আশা করি। আর প্রমাণ না থেকে থাকলে একজন মুসলিম কীভাবে আন্দাজে এধরণের কথা বলতে পারে তা আমাদের বোধগম্য হচ্ছে না। আশা করি কেউ তা বুঝিয়ে দিবেন।
বিঃদ্রঃ আমরা কাউকে হেয় করার জন্য কথা বলি না এবং বলবোও না ইনশাআল্লাহ্*। কিন্তু ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরয বিধান জিহাদ নিয়ে যারা মনগড়া ও দ্বীন বহির্ভূত কথা বলবে,আমরা প্রাথমিকভাবে তাদের ভুল সংশোধনের নিমিত্তে তাদের সামনে সেসব তুলে ধরবো। যেহেতু তারা এসব বক্তব্য প্রকাশ্যে বলেছেন,তাই তাদেরকে প্রকাশ্যেই প্রশ্নের মুখোমুখি করা যুক্তিযুক্ত মনে করি। তাদের এসব দ্বীন বহির্ভূত বক্তব্যের ব্যাপারে তাদের অবস্থান জানার প্রেক্ষিতে এসবের জবাব দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ্*।
[কমেন্ট করার ক্ষেত্রে দ্বীনী শিষ্টাচার ও ইনসাফ বজায় রাখার অনুরোধ করছি।]
https://www.facebook.com/permalink.p...00011204868334
“যাদের মোকাবেলা করতে হবে,তাদের সমতূল্য না হলে মোকাবেলা ইসলামে জায়েয নয় !!!!” (২৪ সেকেন্ডের পর)
ভিডিও লিংক..... https://www.youtube.com/watch?v=XZtqPsrsbxk
ভিডিওটিতে তিনি আরো বলেছেন,
“অতদিন পর্যন্ত যুদ্ধ বৈধ নয়, যতদিন পর্যন্ত মুসলিম নেতা কোনো হিন্দু বা ইহুদী বা খ্রিস্টানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা না করেছে ,ততদিন পর্যন্ত কাউকে মারা জায়েয নয়,যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা জায়েয নয়। যতদিন পর্যন্ত আপনার কোনো মুসলিম নেতা ইহুদী-খ্রিস্টানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা না করেছে,ততদিন পর্যন্ত সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হারাম।সেটাই কাবীরা গুণাহ। সেটাই মানুষকে হত্যা করা। ”
আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআন এবং সহীহ হাদীসের কোথায় জিহাদের জন্য উপরোক্ত এই ২ টি শর্ত আরোপ করা হয়েছে ???
আমি উনাকে এবং উনার এই মতবাদের সমর্থকদেরকে এই ২ টি শর্তের সপক্ষে কুরআন এবং সহীহ হাদীস থেকে দলীল প্রদান করার বিনীত আহবান জানাচ্ছি।
আমার আরো প্রশ্ন হচ্ছে, শরীয়ত প্রণেতা তথা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামীন যে বিধানকে মুত্বলাক্ব(সাধারণভাবে প্রযোজ্য,শর্তহীন) করেছেন তাকে আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত অন্য কেউ মুক্বাইয়্যাদ(শর্তযুক্ত) করার ইখতিয়ার রাখে কিনা ??? আর যদি কেউ মুত্বলাক্ব বিধানকে মুক্বাইয়্যাদ বানায় কিংবা মুক্বাইয়্যাদ বিধানকে মুত্বলাক্ব বানায় তাহলে তার হুকুম কী ???
ইমামুল মুজাহিদীন শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ কে নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন,
“কে লাদেন ? কে ওসামা ? কে তারা ??? কোথায় তারা বের হলো এভাবে ??? কেনইবা বের হচ্ছে ? ”
এর উত্তর আমি দিচ্ছি না। এর উত্তর সৌদি আরবের প্রখ্যাত আলিম,যার নাম নিতেও উনারা গর্ববোধ করেন, সেই আলিম শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ ই দিয়েছেন। উক্ত বক্তব্যে তিনি শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর পরিচয়,উনি কোথা থেকে বের হয়েছেন,কেনো বের হয়েছেন এসব বিবরণ দিয়েছেন। শুধু তাই নয় শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ দীর্ঘদীন ধরে তামান্না করে আসছিলেন একথাও বলেছেন ! সুবহানাল্লাহ্* !
শাইখ মুহাম্মাদ বিন উসাইমীন রাহিঃ এর অডিও বক্তব্যের লিংক....... https://www.youtube.com/watch?v=6Z43w6IHRIA (ইংরেজি সাব-টাইটেলসহ)
শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর ব্যাপারে আরব উলামায়ে কিরামের বিপরীতে জনাব আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের বক্তব্য দেখুন(বাংলা সাব-টাইটেলসহ)......
এছাড়া জনাব আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব আইএসের কার্যক্রমকে "ইহুদীদের পরিচালিত" বলেছেন । আমরা আইএসকে খারিজী আকীদার একটি ভ্রান্ত দল বলে গণ্য করি। কী প্রমাণের ভিত্তিতে তিনি আইএসের কার্যক্রমকে ইহুদী পরিচালিত বলেছেন, তা জানলে আমরা উপকৃত হবো আশা করি। আর প্রমাণ না থেকে থাকলে একজন মুসলিম কীভাবে আন্দাজে এধরণের কথা বলতে পারে তা আমাদের বোধগম্য হচ্ছে না। আশা করি কেউ তা বুঝিয়ে দিবেন।
বিঃদ্রঃ আমরা কাউকে হেয় করার জন্য কথা বলি না এবং বলবোও না ইনশাআল্লাহ্*। কিন্তু ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরয বিধান জিহাদ নিয়ে যারা মনগড়া ও দ্বীন বহির্ভূত কথা বলবে,আমরা প্রাথমিকভাবে তাদের ভুল সংশোধনের নিমিত্তে তাদের সামনে সেসব তুলে ধরবো। যেহেতু তারা এসব বক্তব্য প্রকাশ্যে বলেছেন,তাই তাদেরকে প্রকাশ্যেই প্রশ্নের মুখোমুখি করা যুক্তিযুক্ত মনে করি। তাদের এসব দ্বীন বহির্ভূত বক্তব্যের ব্যাপারে তাদের অবস্থান জানার প্রেক্ষিতে এসবের জবাব দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ্*।
[কমেন্ট করার ক্ষেত্রে দ্বীনী শিষ্টাচার ও ইনসাফ বজায় রাখার অনুরোধ করছি।]
https://www.facebook.com/permalink.p...00011204868334
Comment