আলহারবু খাদাআ , যুদ্ধ হলো ধোকা।
জিহাদের জন্য এমন অনেক বিষয় বৈধ যা অন্যত্র বৈধ নয়, (কারন যুদ্ধ হলো ধোকা )
যুদ্ধের মাঠে দম্ভ অহংকারের ভাব নিয়ে বিচরন করা যায় অথচ (অন্যত্র ) এটিকে আল্লাহ তায়ালা অপছন্দ করেন ,
যুদ্ধে মিথ্যা বলা যায় অথচ মৌলিকভাবে এটি নিষিদ্ধ।
কালো খিযাব মুজাহিদের জন্য বৈধ , অথচ অন্যদের জন্য নিষেধ।
বরং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কিরামের জন্য একব্যক্তিকে হত্যা করার সুবিদার্থে তাঁর নিজের ব্যপারে্ এবং (দ্বীনের)দাওয়াতের ব্যপারে (উলটা পালটা মিথ্যা এবং কুফরি ) কথা বলার অনুমতি দিয়েছেন। যেমনঃ কাব ইবনে আশরাফের হত্যার ঘটনা , সাল্লাম ইবনে আবিল হুকাইকের হত্যা,খালিদ ইবনে সুফিয়ান হুজালির হত্যা।
বরং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কিরামের জন্য একব্যক্তিকে হত্যা করার সুবিদার্থে তাঁর নিজের ব্যপারে্ এবং (দ্বীনের)দাওয়াতের ব্যপারে (উলটা পালটা মিথ্যা এবং কুফরি ) কথা বলার অনুমতি দিয়েছেন। যেমনঃ কাব ইবনে আশরাফের হত্যার ঘটনা , সাল্লাম ইবনে আবিল হুকাইকের হত্যা,খালিদ ইবনে সুফিয়ান হুজালির হত্যা।
মুজাহিদদের জন্য জরুরত হলে রেশম পরিধানের অবকাশ কে ইবনে তাইমিয়্যা রহঃ মুসলিমদের সর্বসম্যত রায় বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন যদি এতে শত্রুকে ভীত সন্ত্রস্ত করার কোন বিষয় থাকে তাহলে জায়েজ আছে।
মুজাহিদদের জন্য এমন সব বিষয়ের অবকাশ আছে যা অন্যদের জন্য নেই এর উপর দলীল প্রমান অনেক রয়েছে। যেমন যুদ্ধ এবং তার প্রস্তুতির জন্য শত্রু দেশে সফরের করতে গিয়ে ফটো উঠানো। এমনি ভাবে প্রয়োজন এবং জরুরতের সময় দাড়ি মুন্ডন করা,প্যন্টপরিধান করা এবং টাখনুগিড়ার নিচে লটকিয়েদেয়া,ফেইক ভিসা তৈরি করা , নাম পরিচয় পালটে দেয়া ... ইত্যাদি।
ইবনে তাইমিয়্যা রাঃ আরো বলেনঃ
কোন মুসলমান যদি দারুলহরবে /দারুলকুফরে থাকে তাহলে বাহ্যিক ঢঙ্গে তাদের বিরোধিতার নির্দেশ তার প্রতি থাকবেনা , কারন এটি তার ক্ষতির কারন হবে। বরং কখনো ব্যক্তির জন্য মুস্তাহাব বরং কখনো ওয়াজিব হয়ে পড়ে বাহ্যিক অবয়ব গ্রহনে তাদের অংশীদার হওয়া যদি এতে ধর্মিয় কোন উপকারিতা থাকে , যেমন তাদেরকে দীনের দিকে আহবান করা তাদের আভ্যন্তরিন বিষয়ের ব্যপারে অবগতি লাভ করা, যেন মুসলমানদেরকে তাদের সংবাদ জানানো যায় অথবা মুসলমানদের থেকে তাদের অনিষ্ঠতাকে রোখা যায়, এই ধরনের সৎ উদ্দ্যেশ্যে।
কারন ঈমানের পরে বড় ফরজ জিহাদ আদায়ে জন্য নামাজের মত করণীয় ফরজ আমল ও অগত্যা ছাড়ার যেখানে অবকাশ আছে সেখানে বর্জনিয় কাজগুলো করার অবকাশ সৃষ্টি হওয়া আরো স্বাভাবিক ।
জিহাদের জন্য এমন অনেক বিষয় বৈধ যা অন্যত্র বৈধ নয়, (কারন যুদ্ধ হলো ধোকা )
যুদ্ধের মাঠে দম্ভ অহংকারের ভাব নিয়ে বিচরন করা যায় অথচ (অন্যত্র ) এটিকে আল্লাহ তায়ালা অপছন্দ করেন ,
যুদ্ধে মিথ্যা বলা যায় অথচ মৌলিকভাবে এটি নিষিদ্ধ।
কালো খিযাব মুজাহিদের জন্য বৈধ , অথচ অন্যদের জন্য নিষেধ।
বরং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কিরামের জন্য একব্যক্তিকে হত্যা করার সুবিদার্থে তাঁর নিজের ব্যপারে্ এবং (দ্বীনের)দাওয়াতের ব্যপারে (উলটা পালটা মিথ্যা এবং কুফরি ) কথা বলার অনুমতি দিয়েছেন। যেমনঃ কাব ইবনে আশরাফের হত্যার ঘটনা , সাল্লাম ইবনে আবিল হুকাইকের হত্যা,খালিদ ইবনে সুফিয়ান হুজালির হত্যা।
বরং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কিরামের জন্য একব্যক্তিকে হত্যা করার সুবিদার্থে তাঁর নিজের ব্যপারে্ এবং (দ্বীনের)দাওয়াতের ব্যপারে (উলটা পালটা মিথ্যা এবং কুফরি ) কথা বলার অনুমতি দিয়েছেন। যেমনঃ কাব ইবনে আশরাফের হত্যার ঘটনা , সাল্লাম ইবনে আবিল হুকাইকের হত্যা,খালিদ ইবনে সুফিয়ান হুজালির হত্যা।
মুজাহিদদের জন্য জরুরত হলে রেশম পরিধানের অবকাশ কে ইবনে তাইমিয়্যা রহঃ মুসলিমদের সর্বসম্যত রায় বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন যদি এতে শত্রুকে ভীত সন্ত্রস্ত করার কোন বিষয় থাকে তাহলে জায়েজ আছে।
মুজাহিদদের জন্য এমন সব বিষয়ের অবকাশ আছে যা অন্যদের জন্য নেই এর উপর দলীল প্রমান অনেক রয়েছে। যেমন যুদ্ধ এবং তার প্রস্তুতির জন্য শত্রু দেশে সফরের করতে গিয়ে ফটো উঠানো। এমনি ভাবে প্রয়োজন এবং জরুরতের সময় দাড়ি মুন্ডন করা,প্যন্টপরিধান করা এবং টাখনুগিড়ার নিচে লটকিয়েদেয়া,ফেইক ভিসা তৈরি করা , নাম পরিচয় পালটে দেয়া ... ইত্যাদি।
ইবনে তাইমিয়্যা রাঃ আরো বলেনঃ
কোন মুসলমান যদি দারুলহরবে /দারুলকুফরে থাকে তাহলে বাহ্যিক ঢঙ্গে তাদের বিরোধিতার নির্দেশ তার প্রতি থাকবেনা , কারন এটি তার ক্ষতির কারন হবে। বরং কখনো ব্যক্তির জন্য মুস্তাহাব বরং কখনো ওয়াজিব হয়ে পড়ে বাহ্যিক অবয়ব গ্রহনে তাদের অংশীদার হওয়া যদি এতে ধর্মিয় কোন উপকারিতা থাকে , যেমন তাদেরকে দীনের দিকে আহবান করা তাদের আভ্যন্তরিন বিষয়ের ব্যপারে অবগতি লাভ করা, যেন মুসলমানদেরকে তাদের সংবাদ জানানো যায় অথবা মুসলমানদের থেকে তাদের অনিষ্ঠতাকে রোখা যায়, এই ধরনের সৎ উদ্দ্যেশ্যে।
কারন ঈমানের পরে বড় ফরজ জিহাদ আদায়ে জন্য নামাজের মত করণীয় ফরজ আমল ও অগত্যা ছাড়ার যেখানে অবকাশ আছে সেখানে বর্জনিয় কাজগুলো করার অবকাশ সৃষ্টি হওয়া আরো স্বাভাবিক ।
Comment