Originally posted by কালো পতাকাবাহী
View Post
Announcement
Collapse
No announcement yet.
জিহাদে দানের নিয়তে খতম তারাবীহর হাদিয়া গ্রহণ
Collapse
This is a sticky topic.
X
X
-
জাযাকাল্রাহু খাইরান ।
আল্রাহ তায়ালা আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুন, আমীন।
ভাই আরেকটা বিষয় জানার ছিল।
এখন আমি যদি টাকা না নিই তাহলেও আমার নাম করে টাকা তুলা হবে । হয়ত আমি না নিলে সাথের হাফেজ সাহেবকে, ইমাম ও মুয়াজ্জিনকে দিয়ে দিবে বা মাসজিদের কাজে লাগাবে। এক্ষেত্রে কি করতে পারি ? যেহেতু টাকা তুলা বন্ধ করা যাচ্ছেনা তারা টাকা তুলবেই এক্ষেত্রে যদি আমি নিয়ে দান করে ফেলি তাহলে কি গুনাহ হবে?আনসারকে ভালোবাসা ঈমানের অংশ।
নিজে আনসার হব, অন্যকে আনসার বানানোর চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
Comment
-
Originally posted by Abo Khaled View Postজাযাকাল্রাহু খাইরান ।
এখন আমি যদি টাকা না নিই তাহলেও আমার নাম করে টাকা তুলা হবে । হয়ত আমি না নিলে সাথের হাফেজ সাহেবকে, ইমাম ও মুয়াজ্জিনকে দিয়ে দিবে বা মাসজিদের কাজে লাগাবে। এক্ষেত্রে কি করতে পারি ? যেহেতু টাকা তোলা বন্ধ করা যাচ্ছেনা তারা টাকা তুলবেই এক্ষেত্রে যদি আমি নিয়ে দান করে ফেলি তাহলে কি গুনাহ হবে?
يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا عَلَيْكُمْ أَنْفُسَكُمْ لَا يَضُرُّكُمْ مَنْ ضَلَّ إِذَا اهْتَدَيْتُمْ
হে ইমানদারগণ, তোমরা নিজেদের আমল ঠিক করো, তোমরা যদি হেদায়াতপ্রাপ্ত হও (অর্থাৎ নিজেরা নেক আমল করো, গুনাহ থেকে বেঁচে থাক এবং যথাসাধ্য আমল বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার করো) তাহলে অন্যদের গোমরাহীতে তোমাদের কোন ক্ষতি হবে না। -সূরা মায়েদা, আয়াত, ১০৫
আর আপনার টাকা না নেওয়া নাহী আনিল মুনকারের আমলী রুপ। আপনি নিয়মিত টাকা না নিলে হয়তো একসময় তারা টাকা উঠানো বন্ধ করবে বা এক্ষেত্রে তাদের উৎসাহে ভাটা পড়বে। কমপক্ষে তারা মাসয়ালাটা তো জানবে।الجهاد محك الإيمان
জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর
Comment
-
তারাবীহ'র হাদীয়া জায়েয-নাজায়েয নিয়ে দারুল উলুম দেওবন্দের #মুফতী_সাঈদ_আহমদ_পালনপুরী হাফি. এর ফাতওয়া৷আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন, যারা তার পথে সারিবদ্ধভাবে লড়াই করে, যেন তারা সীসাগালানো প্রাচীর।
Comment
-
Originally posted by মারজান View Post
মোহতারাম আবু আহমাদ ভাইয়ের এই লেখাটির উত্তর দিলে উপকার হতো, আল্লাহ আপনাকে ইলম ও আমাল দ্বারা মালামাল করে দিন, আমিন।
عن عبادة بن الصامت، قال: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يشغل، فإذا قدم رجل مهاجر على رسول الله صلى الله عليه وسلم، دفعه إلى رجل منا يعلمه القرآن، فدفع إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم رجلا، وكان معي في البيت أعشيه عشاء أهل البيت، فكنت أقرئه القرآن، فانصرف انصرافة إلى أهله، فرأى إن عليه حقا، فأهدى إلي قوسا لم أر أجود منها عودا ولا أحسن منها عطفا، فأتيت رسول الله صلى الله عليه وسلم، فقلت: ما ترى يا رسول الله فيها؟ قال: "جمرة بين كتفيك تقلدتها أو تعلقتها". رواه أبو داود في سننه: (3417) أحمد في مسنده: (22766)، وقال محققه الشيخ شعيب (9/17 ط. مؤسسة الرسالة): إسناده صحيح، وصححه الحاكم، ووافقه الذهبي. وقال الشيخ أيضا في هامش تحقيقه لسنن أبي داود: (5/291 ط. دار الرسالة العالمية) : وفي الباب عن أبي الدرداء عند البيهقي 6/ 126. وقال ابن التركماني: إسناده جيد.
উবাদা বিন সামেত রাযিআল্লাহু আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকতেন, তাই কোন মুহাজির তার কাছে আসলে তিনি তাকে কোন সাহাবীর হাওয়ালা করে দিতেন, একবার রাসূল এক মুহাজিরকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিলেন, সে আমার বাড়িতে থাকতো, আমি তাকে সন্ধ্যায় আমার পরিবারকে যা খাওয়াতাম তাকে সেই খাবারই খাওয়াতাম এবং তাকে কুরআন শিক্ষা দিতাম। একবার সে বাড়িতে ফিরে গেল, তখন তার মনে হলো, তার উপর আমার হক আছে, তাই সে আমাকে খুব উৎকৃষ্ট মানের একটি তীর হাদিয়া দিল, আমি রাসূলকে বিষয়টি জানালে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যদি তুমি এটা তোমার কাধে চড়াও তাহলে তা তোমার দুই কাধের মধ্যে আগুনের অঙ্গার হয়ে থাকবে। -সুনানে আবু দাউদ, ৩৪১৭; মুসনাদে আহমদ, ২২৭৬৬; শায়েখ শুয়াইব আরনাউত বলেন, এই হাদিসটির সনদ সহিহ, হাকেম রহিমাহুল্লাহ হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন এবং হাফেয যাহাবী তা সমর্থণ করেছেন। ইমাম বাইহাকী আবুদ্দারদা রাযিআল্লাহু আনহু থেকে একই বিষয়ের আরেকটি হাদিস বর্ণণা করেছেন এবং হাফেয আলাউদ্দীন মারদিনী সেই হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন। (দেখুন, সুনানে আবু দাউদ, তাহকীক শায়েখ শুয়াইব, ৫/২৯১; মুসনাদে আহমদ, তাহকীক শায়েখ শুয়াইব, ৯/১৭)
তো উবাদা বিন সামেত রাযি. কিন্তু শর্ত করেননি। বরং তিনি যাকে কুরআন শিক্ষা দিয়েছিলেন সেই সাহাবী মনে করেছিলেন, তাকে কষ্ট করে কুরআন শিক্ষা দেওয়ার কারণে নিজের উপর তাঁর হক রয়েছে এবং এ কারণে তাকে হাদিয়া দিয়েছিলেন, কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে তা নিতে বারণ করেছেন।
অবশ্য মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী হাফিযাহুল্লাহ যে মত দিয়েছেন তার স্বপক্ষেও হানাফী মাযহাবের একাধিক ফকিহের বক্তব্য রয়েছে। যেমন, এক হাদিসে মুয়াজ্জিনকে বিনিময় গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছে। উক্ত হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম তহাবী, সারাখসী রহ. সহ অনেকেই বলেছেন, মুয়াজ্জিন যদি শর্ত করে বিনিময় নেয় তবে তা হারাম হবে, কিন্তু যদি শর্ত করা ব্যতীত এমনিতেই লোকেরা তাকে হাদিয়া দেয় তবে তা জায়েয। আর এটাই হলো, হাদিয়া ও পারিশ্রমিকের মাঝে পার্থক্য। -দেখুন, শরহু মুশকিলুর আছার, ১৫/২৬৩ বাহরুর রায়েক, ১/২৬৮ ফাতহুল কাদীর, 1/247 মাবসূতে সারাখসী, ১/১৪০
তাই সতর্কতা হলো হাদিস অনুযায়ী আমল করা, কোন ধরণের হাদিয়াও না নেয়া। কিন্তু তারপরও যদি কেউ পালনপুরী সাহেবের ফতোয়াগ্রহণ করে তো এ কারণে তাকে তিরস্কার করা যাবে না। বরং নম্রভাবে বুঝিয়ে বিরত রাখা যেতে পারে। মতভেদপূর্ণ মাসায়েলের ক্ষেত্রে এটাই মূলনীতি। সুফিয়ান সাওরী রহ. বলেন,
إذا رأيت الرجل يعمل العمل الذي قد اختلف فيه وأنت ترى غيره فلا تنهه
“যখন তুমি মতভেদপূর্ণ মাসয়ালাতে কাউকে কোন একটি মতের অনুসরণ করতে দেখো, তবে তুমি ভিন্নমতের অনুসারী হলেও তাকে নিষেধ করো না।” -আলফকিহ ওয়াল মুতাফাক্কিহ, খতীব বাগদাদী, ২/১৩৬
ইমাম নববী রহ. বলেন,
ثم إنه إنما يأمر وينهى من كان عالما بما يأمر به وينهى عنه، وذلك يختلف باختلاف الشيء، فإن كان من الواجبات الظاهرة والمحرمات المشهورة كالصلاة والصيام والزنا والخمر ونحوها فكل المسلمين علماء بها، وإن كان من دقائق الأفعال والأقوال ومما يتعلق بالاجتهاد لم يكن للعوام مدخل فيه ولا لهم إنكاره، بل ذلك للعلماء. ثم العلماء إنما ينكرون ما أجمع عليه، أما المختلف فيه فلا إنكار فيه، لأن على أحد المذهبين كل مجتهد مصيب، وهذا هو المختار عند كثيرين من المحققين أو أكثرهم، وعلى المذهب الآخر المصيب واحد والمخطىء غير متعين لنا، والإثم مرفوع عنه، لكن إن ندبه على جهة النصيحة إلى الخروج من الخلاف فهو حسن محبوب مندوب إلى فعله برفق، فإن العلماء متفقون على الحث على الخروج من الخلاف إذا لم يلزم منه إخلال بسنة أو وقوع في خلاف آخر. (شرح مسلم للنووي 2/ 23) :
এখন তাহলে প্রশ্ন হতে পারে, বর্তমানে খতম তারাবীহর জন্য যে হাদিয়া দেওয়া হয় তাও তো শর্ত ব্যতীত দেয়া হয়, তাহলে তো তা জায়েয হওয়ার কথা, অথচ পালনপুরী সাহেব সহ নির্ভরযোগ্য কেউ তো তা জায়েয বলেন না। তো এর উত্তর পালনপুরী সাহেব নিজেই দিয়েছেন, তিনি বলেছেন, ফিকহের মূলনীতি হলো, المعروف كالمشروط ‘যার প্রচলন হয়ে যায়, তা শর্তের মতই হয়ে যায়’। তো বর্তমানে যেহেতু তারাবীহর জন্য টাকা উঠিয়ে হাফেয সাহেবকে দেয়ার প্রচলন হয়ে গেছে, তাই শর্ত না করলেও তা শর্ত বলে গণ্য হবে এবং তা পারিশ্রমিক হয়ে যাবে।
আর এখানে যে পালনপুরী সাহেব এককভাবে দেয়া হাদিয়াকে জায়েয বলেছেন তো এর কারণ সম্ভবত এটা যে, হাফেয সাহেবকে এককভাবে হাদিয়া দেয়ার যেহেতু প্রচলন নেই তাই তা হাদিয়াই হবে, পারিশ্রমিক নয়।
তবে এখানেও কথা থেকে যায় যে, তারাবীহ না পড়ালে তো এ হাদিয়া দেয়া হতো না। সুতরাং এটা তারাবীহরই পারিশ্রমিক। এ কারণেই ইমাম তহাবী যদিও শর্ত ব্যতীত হাদিয়া নেয়াকে জায়েয বলেছেন, কিন্তু তিনি সুস্পষ্টরূপে বলেছেন, উল্লিখিত কারণে হাদিয়াও না নেয়া উত্তম। ইমাম তহাবীর ইবারত দেখুন,
عن عثمان بن أبي العاص قال: قال لي رسول الله صلى الله عليه وسلم: " اتخذ مؤذنا لا يأخذ على أذانه أجرا " [ص:264] فقال قائل: في هذا الحديث ما يدل على جواز أخذ الأجر على الأذان. فكان جوابنا له في ذلك: أنا قد رأينا الأجر يكون بالإجارات المعقودة قبل وجوبه مما يأخذ المستأجرون بالخروج منها إلى المستأجرين لهم عليها، وقد يكون بما سوى ذلك من غير إجارات معقودات قبلها، ولكن بالمثوبات عليها، والتنويل لفاعليها، وقد جاء القرآن بهذين المعنيين، فأما ما جاء بالأجر الواجب بالإجارات المعقودات قبله، فقوله تعالى [ص:265]: {فإن أرضعن لكم فآتوهن أجورهن} [الطلاق: 6] ، ثم قال: {وأتمروا بينكم بمعروف} [الطلاق: 6] . والائتمار فلا يكون إلا عند الاختلاف فيما تعقد الإجارات عليه. وأما ما جاء بالأجر فيما سوى ذلك، فقوله عز وجل: {قل ما أسألكم عليه من أجر، وما أنا من المتكلفين} [ص: 86] ، وقوله عز وجل: {قل ما سألتكم من أجر فهو لكم} [سبأ: 47] . فكان ذلك على المثوبات للأفعال، لأن عقود الإجارات كانت قبلها، وكان قول رسول الله صلى الله عليه وسلم لعثمان بن أبي العاص ما قد ذكرناه عنه في هذا الحديث على الأجر الذي يجعل ثوابا وتنويلا، كما يفعل الناس بمن يفعل الأفعال التي يحمدونه عليها من التأذين في مساجدهم، وعمارتها، واللزوم لها بلا استئجار منهم على ذلك، فينولونهم عليه ما ينول أمثالهم ليدوموا على ذلك، ويكون قوة لهم عليه بلا إجارات متقدمات على ذلك، فيكون ذلك محمودا من فاعليه، ويكون المفعول ذلك بهم منهم من يقبل ذلك، ومنهم من لا يقبله لعلمه بسببه الذي من أجله قصد إليه بذلك، فيكون من يأبى قبول ذلك منهم فاضلا، ومن يقبله مفضولا، فأمر النبي صلى الله عليه وسلم عثمان أن يتخذ مؤذنا أفضل المؤذنين وأعلاهم رتبة على الثواب على الأذان، وترك التعوض عليه شيئا من الدنيا. شرح مشكل الآثار (15/ 263)
পরিশেষে যারা তারাবীহর হাদিয়া নেয়াকে নির্শতভাবে জায়েয বলেন, তাদের সমীপে আরজ করবো, আপনারা গ্রাম্য মৌলভীদের ব্যাপারে কি বলবেন, যারা খতম পড়ে হাদিয়া নেয়? তারাও তো শর্ত করে নেয় না, মানুষ তাদেরকে হাদিয়া বলেই অর্থ দেয়। তাহলে কি সেটাও জায়েয হবে? অথচ এতে যে কুরআনের কি পরিমান বেহুরমতি হয় তা তো সকলেরই জানা। আল্লামা শামী রহ. এখানে অত্যন্ত দ্বীনি গায়রত নিয়ে বলেছেন,
فالحاصل أن ما شاع في زماننا من قراءة الأجزاء بالأجرة لا يجوز؛ لأن فيه الأمر بالقراءة وإعطاء الثواب للآمر والقراءة لأجل المال؛ فإذا لم يكن للقارئ ثواب لعدم النية الصحيحة فأين يصل الثواب إلى المستأجر ولولا الأجرة ما قرأ أحد لأحد في هذا الزمان بل جعلوا القرآن العظيم مكسبا ووسيلة إلى جمع الدنيا - إنا لله وإنا إليه راجعون - اهـ. (رد المحتار6/ 56)
الجهاد محك الإيمان
জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর
Comment
-
Originally posted by Ibn Umar View Postসম্মানিত ভাই , ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত সুদের টাকা(যা কিনা সাওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করতে হবে বলে উলামায় কেরাম বলেন) এর ক্ষেত্রেও কি একই বিধান আসবে?
العرف الشذي شرح سنن الترمذي (1/ 38)
قال ابن قيم في بدائع الفوائد: من اجتمع عنده مال حرام فتصدق يثاب عليه، وفي الهداية: من اجتمع عنده مال حرام سبيله التصدق وقع التعارض بين الدر والهداية، أقول في دفع التعارض إن ها هنا شيئان:
أحدهما: ائتمار أمر الشارع والثواب عليه.
والثاني: التصدق بمال خبيث، والرجاء من نفس المال بدون لحاظ رجاء الثواب من امتثال الشارع، فالثواب إنما يكون على ائتمار الشارع، وأما رجاء الثواب من نفس المال فحرام، بل ينبغي لمتصدق الحرام أن يزعم بتصدق المال تخليص رقبته ولا يرجو الثواب منه، بل يرجوه من ائتمار أمر الشارع، وأخرج الدارقطني في أواخر الكتاب: أن أبا حنيفة رحمه الله سئل عن هذا فاستدل بما روى أبو داود من قصة الشاة والتصدق بها.
আর ইবনে তাইমিয়া রহ. এর বক্তব্য থেকে বুঝা যায় এতে জিহাদের সওয়াবও পাওয়া যাবে। কেননা সে ব্যক্তি ইচ্ছা করলে অন্য কোথাও খরচ করতে পারতো, নিজের গরিব আত্মীয়স্বজনকে দিয়ে দিতে পারতো, কিন্তু যখন সে সকল খাতের মধ্য হতে জিহাদকেই নির্বাচন করলো, তখন এ নির্বাচনের কারণে সে আলাদা সওয়াব পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।الجهاد محك الإيمان
জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর
Comment
-
Originally posted by Ibn Umar View Postসম্মানিত ভাই , ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত সুদের টাকা(যা কিনা সাওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করতে হবে বলে উলামায় কেরাম বলেন) এর ক্ষেত্রেও কি একই বিধান আসবে?
العرف الشذي شرح سنن الترمذي (1/ 38).
قال ابن قيم في بدائع الفوائد: من اجتمع عنده مال حرام فتصدق يثاب عليه، وفي الهداية: من اجتمع عنده مال حرام سبيله التصدق وقع التعارض بين الدر والهداية، أقول في دفع التعارض إن ها هنا شيئان:
أحدهما: ائتمار أمر الشارع والثواب عليه.
والثاني: التصدق بمال خبيث، والرجاء من نفس المال بدون لحاظ رجاء الثواب من امتثال الشارع، فالثواب إنما يكون على ائتمار الشارع، وأما رجاء الثواب من نفس المال فحرام، بل ينبغي لمتصدق الحرام أن يزعم بتصدق المال تخليص رقبته ولا يرجو الثواب منه، بل يرجوه من ائتمار أمر الشارع، وأخرج الدارقطني في أواخر الكتاب: أن أبا حنيفة رحمه الله سئل عن هذا فاستدل بما روى أبو داود من قصة الشاة والتصدق بها
আর ইবনে তাইমিয়া রহ. এর বক্তব্য থেকে বুঝা যায় এতে জিহাদের সওয়াবও পাওয়া যাবে। কেননা সে ব্যক্তি ইচ্ছা করলে অন্য কোথাও খরচ করতে পারতো, নিজের গরিব আত্মীয়স্বজনকে দিয়ে দিতে পারতো, কিন্তু যখন সে সকল খাতের মধ্য হতে জিহাদকেই নির্বাচন করলো, তখন এ নির্বাচনের কারণে সে আলাদা সওয়াব পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।الجهاد محك الإيمان
জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর
Comment
Comment