Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ০৭ || মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)|| - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)|| শেষ পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ০৭ || মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)|| - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)|| শেষ পর্ব

    আত্তিবয়ান পাবলিকেশন্স কর্তৃক পরিবেশিত

    মুসলিম ভূমিকে প্রতিরক্ষা করা
    (ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্)||
    - শহীদ শাইখ ড. আব্দুল্লাহ আযযাম (রহিমাহুল্লাহ্)||
    এর থেকে = শেষ পর্ব
    ==================================================
    =====

    উপসংহার

    পরিশেষে আমরা বলতে চাই যে, অনেক যুক্তি এবং দলিল প্রমাণ বর্ণনা করলে এই সমস্যা সমাধান হবে না বরং এগুলো অন্তর থেকে গ্রহণ করতে হবে আল্লাহ্ যদি অন্তরে নূর দেন শুধুমাত্র তাহলেই অন্তর হাক্ককে গ্রহণ করতে পারবে। এবং সমস্ত ব্যাপারগুলি প্রকাশিত হবে। অপরপক্ষে অন্তর যদি অন্ধকারাচ্ছন্ন হয় তবে সে অন্তর দেখতে পায় না।

    أَفَلَمْ يَسِيرُوا فِي الْأَرْضِ فَتَكُونَ لَهُمْ قُلُوبٌ يَعْقِلُونَ بِهَا أَوْ آَذَانٌ يَسْمَعُونَ بِهَا فَإِنَّهَا لا تَعْمَى الْأَبْصَارُ وَلَكِنْ تَعْمَى الْقُلُوبُ الَّتِي فِي الصُّدُورِ

    “…বস্তুত চক্ষু তো অন্ধ নয় বরং অন্ধ হচ্ছে বক্ষস্থিত হৃদয়।”

    অন্তর্দৃষ্টি দ্বারা দলিল বুঝতে হয়, রবের আয়াত দিয়ে তাকওয়ার চাষ করতে হয়, আগ্রহ এবং আনুগত্যের মাধ্যমে ইবাদাত করতে হয়।

    قَدْ جَاءَكُمْ بَصَائِرُ مِنْ رَبِّكُمْ فَمَنْ أَبْصَرَ فَلِنَفْسِهِ وَمَنْ عَمِيَ فَعَلَيْهَا وَمَا أَنَا عَلَيْكُمْ بِحَفِيظٍ

    “…তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণ অবশ্যই এসেছে। সুতরাং কেউ তা দেখলে তার দ্বারা সে নিজেই লাভবান হবে, আর কেউ না দেখলে তাতে সে নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমি তোমাদের সংরক্ষক নই।”

    এই দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর চক্ষু খুলে দেয়। যা শুধুমাত্র অধ্যয়নের মাধ্যমে অর্জন করা সম্ভব নয়। বরং এটা এমন এক বুঝশক্তি যা আল্লাহ্ তাঁর (কিতাব ও দ্বীনের জন্য) বান্দার প্রতি দান করেন অন্তরের ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী। এই দৃষ্টিশক্তি একজনের অন্তরে উর্বর হতে থাকে যা সত্য এবং মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে, আল্লাহ্ তা’আলা বলেছেন,

    إِنَّ فِي ذَلِكَ لايَةً لِلْمُؤْمِنِينَ

    অবশ্যই ইহাতে মু’মিনদের জন্য রহিয়াছে নিদর্শন।”

    মুজাহিদ (রহিমাহুল্লাহ্­) বলেছেন, রসূল বলেছেনঃ “ঈমানদারের দৃষ্টির ভয় করবে কারণ একজন ঈমানদার সর্বশক্তিমান আল্লাহর নূর দ্বারা দেখে।” অতঃপর তিনি তেলাওয়াত করলেন,

    إِنَّ فِي ذَلِكَ لايَةً لِلْمُؤْمِنِينَ

    অবশ্যই ইহাতে মুমিনদের জন্য রহিয়াছে নিদর্শন।”

    যে সমস্ত আলিমগণ দুনিয়ার উপর আখেরাতকে প্রাধান্য দেয়, সে যেন অবশ্যই তার খুতবায়, উপদেশ দানের ক্ষেত্রে আল্লাহকে ভয় করে কথা বলে কারণ আল্লাহর অনেক আইন মানুষের আইনের সাথে সাংঘর্ষিক। বিশেষ করে নেতৃস্থানীয় মানুষদের তৈরি আইন। যারা নফসের খাহেশাত ও নিজের ইচ্ছা মত চলে তারা সবসময় হক্কের বিরোধিতা করে অথবা হক্কের একটা অংশ বর্জন করে। যে সমস্ত আলিমরা ক্ষমতাকে ভালবাসে এবং নিজের ইচ্ছামত চলে তারা সবসময় হক্কের বিরোধিতা করে, বিশেষ করে যখন ওদের অন্তরের সন্দেহ ঘনীভূত হয়, ফলে ওদের নিচু প্রবৃত্তি ওয়াস-ওয়াসার সম্মুখীন হয়। তখন সত্যকে লুকানো হয় এবং সত্যের চেহারাকে ঢেকে ফেলা হয়। যদি সন্দেহাতীতভাবে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয় তখন সে নিজের অজুহাত হিসেবে বিতর্কিত বিষয় গ্রহণ করে।

    তাদের জন্য এবং তাদের মত লোকদের জন্য আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেছেন,

    فَخَلَفَ مِنْ بَعْدِهِمْ خَلْفٌ أَضَاعُوا الصَّلاةَ وَاتَّبَعُوا الشَّهَوَاتِ فَسَوْفَ يَلْقَوْنَ غَيًّا

    “…উহাদের পরে আসিল অপদার্থ পরবর্তীগণ, তাহারা সলাত নষ্ট করিল (সলাত না পড়ার মাধ্যমে অথবা পরিপূর্ণভাবে না পড়ারমাধ্যমে অথবা নির্দিষ্ট সময়ে না পড়ার মাধ্যমে) ও লালসার পরবশ হইল।”

    আল্লাহ্ তাদের ব্যাপারে আরো বলেছেন,

    فَخَلَفَ مِنْ بَعْدِهِمْ خَلْفٌ وَرِثُوا الْكِتَابَ يَأْخُذُونَ عَرَضَ هَذَا الْأَدْنَى وَيَقُولُونَ سَيُغْفَرُ لَنَا وَإِنْ يَأْتِهِمْ عَرَضٌ مِثْلُهُ يَأْخُذُوهُ أَلَمْ يُؤْخَذْ عَلَيْهِمْ مِيثَاقُ الْكِتَابِ أَنْ لا يَقُولُوا عَلَى اللَّهِ إِلا الْحَقَّ وَدَرَسُوا مَا فِيهِ وَالدَّارُ الْآَخِرَةُ خَيْرٌ لِلَّذِينَ يَتَّقُونَ أَفَلا تَعْقِلُونَ

    “(কিন্তু) তাদের (অযোগ্য) উত্তরসূরিরা (একের পর এক) এ জমীনে উত্তরাধিকারী হলো, তারা আল্লাহ্ তা’আলার কিতাবেরও উত্তরাধিকারী হলো, তারা এ দুনিয়ার ধন-সম্পদকরায়ত্ত করে নেয়, (অপরদিকে মূর্খের মতো) বলতে থাকে, আমাদের (শেষ বিচারেরদিন) মাফ করে দেয়া হবে, কিন্তু (অর্জিত সম্পদের) অনুরূপ সম্পদ যদি তাদেরকাছে এসে পড়ে, তারা সাথে সাথেই তা হস্তগত করে নেয়, (অথচ) তাদের কাছ থেকেআল্লাহ্ তা’আলার কিতাবের এ প্রতিশ্রুতি কি নেয়া হয়নি যে, তারা আল্লাহ্তা’আলা সম্বন্ধে সত্য ছাড়া কিছু বলবে না! আল্লাহ্ তা’আলার সেই কিতাবে যাআছে তা তো তারা (নিজেরা বহুবার) অধ্যয়নও করেছে, আর পরকালীন ঘরবাড়ি! (হাঁ)যারা (আল্লাহকে) ভয় করে তাদের জন্যে তো তাই হচ্ছে উত্তম (নিবাস), তোমরা কি (এ বিষয়টি) অনুধাবন করো না?”

    নফসের খাহেশাত অনুসরণ করার কারণে অন্তর্চক্ষু অন্ধ হয়ে যায়। ফলে সে ‘সুন্নাহ’ ও ‘বিদআত’ এর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। ইহা প্লেগের মত রোগ। আলিমগণ যখন দুনিয়ার জীবনকে আখিরাতের উপর প্রাধান্য দেয়, নফস এবং নেতাদের হুকুম মত চলে তখন এই রোগ তাদের মধ্যে ঢুকে। তাদের বর্ণনা নিম্নের আয়াতে আসছেঃ

    وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آَتَيْنَاهُ آَيَاتِنَا فَانْسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ
    وَلَوْ شِئْنَا لَرَفَعْنَاهُ بِهَا وَلَكِنَّهُ أَخْلَدَ إِلَى الْأَرْضِ وَاتَّبَعَ هَوَاهُ فَمَثَلُهُ كَمَثَلِ الْكَلْبِ إِنْ تَحْمِلْ عَلَيْهِ يَلْهَثْ أَوْ تَتْرُكْهُ يَلْهَثْ ذَلِكَ مَثَلُ الْقَوْمِ الَّذِينَ كَذَّبُوا بِآَيَاتِنَا فَاقْصُصِ الْقَصَصَ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُونَ

    “(হে মুহাম্মাদ,) তুমি তাদের কাছে (এমন) একটি মানুষের কাহিনী (পড়ে) শোনাও, যার কাছে আমি (নাবীর মাধ্যমে) আমার আয়াতসমূহ নাযিল করেছিলাম, সে তা থেকে বিচ্যুত হয়েপড়ে, অতঃপর শয়তান তার পিছু নেয় এবং সে সম্পূর্ণ গোমরাহ লোকদের দলভুক্ত হয়েপড়ে। (অথচ) আমি চাইলে তাকে এ (আয়াতসমূহ) দ্বারা উচ্চ মর্যাদা দান করতেপারতাম, কিন্তু সে তো (ঊর্ধ্বমুখী আসমানের বদলে) নিম্নমুখী জমীনের প্রতিইআসক্ত হয়ে পড়ে এবং (পার্থিব) কামনা-বাসনার অনুসরণ করে। তার উদাহরণ হচ্ছেকুকুরের উদাহরণের মতো, যদি তুমি তাকে দৌড়াতে থাকো তবু সে (জিহ্বা বের করে)হাঁপাতে থাকে, আবার তোমরা সেটিকে ছেড়ে দিলেও সে (জিহ্বা ঝুলিয়ে) হাঁপাতেথাকে, এ হচ্ছে তাদের দৃষ্টান্ত যারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করেছে, কাহিনীগুলো (তাদের) তুমি পড়ে শোনাও, হয়তো বা তারা চিন্তা গবেষণা করবে।”

    শুধুমাত্র দলীল উপস্থাপন করাই যথেষ্ট নয়, কারণ আলোকিত অন্তর দ্বারা সত্যকে উপলব্ধি করা যায়। অন্তর যখন দুনিয়ার প্রতি ঝুঁকে পড়ে এবং এই অন্তরের মানুষটা যখন গুনাহের মধ্যে হাবুডুবু খায় তখনরন’ (কালো দাগ) দ্বারা অন্তর ঢেকে যায়। কারণ প্রত্যেক গুনাহের জন্য অন্তরে একটা করে দাগ পড়ে। এই কালো দাগ গুলি অন্তরে বাড়তে থাকে এবং একসময় ‘রন’ দ্বারা অন্তর পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এবং এই ‘রন’-ই অন্তরকে আলোকিত হতে বাধা দেয়। যখন অন্তর অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়, তখন যে কোন জিনিসকে আর সত্যিকার রূপে দেখা যায় না, যেমনঃ সত্য ঘোলাটে হয়ে যায় এবং ইহার স্বরূপ প্রকাশিত থাকে না। অন্তরটা বদলিয়ে যায় এবং হক্ককে বাতিল হিসেবে দেখে এবং বাতিলকে হক্ক হিসেবে দেখে।

    অন্তরে অবশ্যই তাক্বওয়া থাকতে হবে যাতে উপলব্ধি করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অন্তর পরিষ্কার হয় এবং ইহা প্রতিটি জিনিস এর আসল রূপকে নির্ণয় করতে পারে।

    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا إِنْ تَتَّقُوا اللَّهَ يَجْعَلْ لَكُمْ فُرْقَانًا وَيُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَيَغْفِرْ لَكُمْ وَاللَّهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِيمِ

    হে ঈমানদারগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে আনুগত্য কর এবং ভয় কর, তাহলে তিনি তোমাদেরকে ফুরকান (সত্য এবং মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করারমানদণ্ড অথবা মাখরাজ, অর্থাৎ প্রতিটি কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়), এবংতোমাদের পাপ মোচন করবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন এবং আল্লাহ্ অতিশয়মঙ্গলময়।”

    পূর্বযুগীয় আলিমগণ যখনই কোন প্রশ্ন উত্তর দানে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেন তখন তারা বলতেন, “যুদ্ধের ময়দানে মুজাহিদদের প্রশ্ন করো কারণ তারা আল্লাহর সবচাইতে নিকটে আছে”, তারা আহমাদ বিন হাম্বলকে প্রশ্ন করেছিল “আপনার পরে আমরা কাকে প্রশ্ন (জানার জন্য) করবো?” তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, “আবু বাক্বর আল ওয়ারাক কে জিজ্ঞেস করবে কারণ সে সেরকম তাক্বওয়ার অধিকারী যেরকম থাকা উচিত এবং আমি আশা করি সে উত্তর দানে সফল হবে।”

    একটি সহীহ্ হাদীসে এসেছে রসূল বলেছেনঃতোমাদের পূর্বের জাতিতে প্রেরণা দানকারী লোক ছিল (যারা নাবী নয়), এবং আমার উম্মতে যদি এমন কেউ থেকে থাকে সে অবশ্যই উমার (রদিআল্লাহু আনহু)।” এবং উমার (রদিআল্লাহু আনহু) সত্যিই এমন ছিলেন।

    আয়িশা (রদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আর একটি সহীহ হাদীসে এসেছে যে, “রসূল যখন রাতের সলাতে দাঁড়াতেন তখন তিনি এই বলে শুরু করতেনঃ হে জিবরাইল ও মীকাঈলের রব, আসমান ও যমীনের উৎপত্তিকারী, দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, বান্দাদের বিবাদপূর্ণ বিষয়ের ব্যাপারে ফয়সালা কারী, তারা যখন হক্কের ব্যাপারে মত পার্থক্য করে তখন আপনি আমাকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন, আপনি যাকে চান তাকেই হিদায়াত দিয়ে থাকেন।”

    পরিশেষে, আমরা বরকতপূর্ণ আয়াত দিয়ে দু’আ করছিঃ

    قَدِ افْتَرَيْنَا عَلَى اللَّهِ كَذِبًا إِنْ عُدْنَا فِي مِلَّتِكُمْ بَعْدَ إِذْ نَجَّانَا اللَّهُ مِنْهَا وَمَا يَكُونُ لَنَا أَنْ نَعُودَ فِيهَا إِلا أَنْ يَشَاءَ اللَّهُ رَبُّنَا وَسِعَ رَبُّنَا كُلَّ شَيْءٍ عِلْمًا عَلَى اللَّهِ تَوَكَّلْنَا رَبَّنَا افْتَحْ بَيْنَنَا وَبَيْنَ قَوْمِنَا بِالْحَقِّ وَأَنْتَ خَيْرُ الْفَاتِحِينَ

    “…হে আমাদের রব! আনুগত্যের ব্যাপারে আমাদের এবং আমাদের জাতির মধ্যে ফয়সালা করে দিন, আপনি হচ্ছেন সবেচেয়ে উত্তম ফায়সালাকারী।”

    আমরা সহীহ মুসলিম থেকে বর্ণিত সেই দু’আর পুনরাবৃত্তি করছি যা রসূল করতেনঃ “হে আল্লাহ! তারা সত্যের ব্যাপারে যে বিবাদ করছে তা থেকে আপনি আমাদেরকে হিদায়াত দান করুন। আপনি যাকে চান হিদায়াত দান করে থাকেন। হে আমাদের রব! আমাদের এবং ঈমানে অগ্রগামী ভাইদের ক্ষমা করে দেন এবং আমাদের অন্তরে কোন মু’মিনদের প্রতি বিদ্বেষ রাখবেন না। হে আমাদের রব! আপনি অসীম দয়ালু এবং করুণাময়।”

    হে আল্লাহ! আমাদের জীবনে পরিতৃপ্তি দান করুন এবং শহীদ হিসেবে মৃত্যুদান করুন এবং মুহাম্মাদ এর জামা’য়াতের অন্তর্ভূক্ত করুন। হে আল্লাহ! আপনি মহিমাময় এবং সমস্ত প্রশংসা আপনার, আমি সাক্ষী দিচ্ছি আপনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই, আমি আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনার কাছে তওবা করি।



    আরও পড়ুন
    ১৫ তম পর্ব



  • #2
    মুমতাহারাম ভাই! আপনার কাছে কি "ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্" এর dox file হবে..?

    Comment


    • #3
      হে আল্লাহ! আমাদের জীবনে পরিতৃপ্তি দান করুন এবং শহীদ হিসেবে মৃত্যুদান করুন এবং মুহাম্মাদ এর জামা’য়াতের অন্তর্ভূক্ত করুন।
      আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        মুমতাহারাম ভাই! আপনার কাছে কি "ঈমান আনার পর প্রথম ফারদ্" এর dox file হবে..?
        মুহতারাম ভাই! gazwah.net .. এই সাইটে আছে। আপনি ওখান থেকে কপি করে নিতে পারেন ইনশা আল্লাহ।

        Comment

        Working...
        X