সম্প্রীতি এক ভাই একটা বিষয় জানতে চেয়ে প্রশ্ন করেছেন। ইতি পূর্বে প্রশ্নের একটি পার্ট আলোচনা করা হয়েছে। পুনরায় প্রশ্নটি হুবহু তুলে ধরছি সবার সুবিধার জন্য।
ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত? বা ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
প্রশ্নের প্রথম পার্ট ইতিপূর্বে আলোচনা করা হয়েছে। আজকে পরের অংশ
ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
এই প্রশ্নের উত্তর একটি বড় আলোচনার দাবি রাখে তবে আমি ভাইয়ের সুবিধার জন্য সহজ এ আলোচনার চেষ্টা করছি।
এই ফরজে আইন জিহাদ আমাদের অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা তার জন্য আমরা একটি আয়াত এর দিকে লক্ষ্য করতে পারি। আল্লাহ বলেন,
কোন ব্যক্তিকেই আল্লাহ তার সাধ্যের অতিরিক্ত কর্তব্য পালনে বাধ্য করেননা; সে যা উপার্জন করেছে তা তারই জন্য এবং যা সে অর্জন করেছে তা তারই উপর বর্তাবে। হে আমাদের রাব্ব! আমরা যদি ভুলে যাই অথবা ভুল করি সেজন্য আমাদেরকে অপরাধী করবেননা। হে আমাদের রাব্ব! আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর যেরূপ গুরুভার অর্পণ করেছিলেন আমাদের উপর তদ্রুপ ভার অর্পণ করবেননা। হে আমাদের রাব্ব! যা আমাদের শক্তির বাইরে ঐরূপ ভার বহনে আমাদেরকে বাধ্য করবেননা, এবং আমাদের পাপ মোচন করুন ও আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদেরকে দয়া করুন, আপনিই আমাদের আশ্রয়দাতা! অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।(২:২৮৬)
এই আয়াত এ আল্লাহ তা আলা স্পস্ট ভাবেই বলে দিয়েছেন আমাদের সাধ্যের বাইরে কোনো কর্তব্য পালনে বাধ্য করেন না। আমরা এখান থেকেই আমাদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাই । আমরা যদি আমাদের সাধ্যের মধ্যে ফরজে আইন জিহাদ এর জন্য যা কিছু করা প্রয়জন তা না করি এবং অবহেলা করি তাহলেই বুঝতে হবে আমাদের ফরজে আইন জিহাদের হক অনাদায় থেকে যাচ্ছে। বর্তমানে সবার সাধ্য এক রকম নয়। তাই ভাই আপনিই জানেন আপনার সাধ্য কতটুকু । এবং নিজেই বুঝতে পারবেন এই বিষয়ে আপনি আপনার সাধ্যের কতটুক ব্যয় করেছেন।
বি: দ্র: কোনো ভুলত্রুটি হলে ধরিয়ে দিয়ে উপকৃত করবেন
ওয়াক্ত হয়ে গেলে, ফরজে আইন সালাত যেমন অন্য কাজ সরিয়ে রেখে হলেও আদায় করে নিতে হয়, ফরজে আইন জিহাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কীরকম হবে জানতে পারলে উপকার হতো। যেমন দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে কতটুকু সময় কোনো না কোনোভাবে মাজলুম ফরজের জন্য ব্যয় করা উচিত? বা ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
প্রশ্নের প্রথম পার্ট ইতিপূর্বে আলোচনা করা হয়েছে। আজকে পরের অংশ
ঠিক কীভাবে বুঝতে পারবো যে এই ফরজে আইন আমার অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা?
এই প্রশ্নের উত্তর একটি বড় আলোচনার দাবি রাখে তবে আমি ভাইয়ের সুবিধার জন্য সহজ এ আলোচনার চেষ্টা করছি।
এই ফরজে আইন জিহাদ আমাদের অনাদায় থেকে যাচ্ছে কিনা তার জন্য আমরা একটি আয়াত এর দিকে লক্ষ্য করতে পারি। আল্লাহ বলেন,
কোন ব্যক্তিকেই আল্লাহ তার সাধ্যের অতিরিক্ত কর্তব্য পালনে বাধ্য করেননা; সে যা উপার্জন করেছে তা তারই জন্য এবং যা সে অর্জন করেছে তা তারই উপর বর্তাবে। হে আমাদের রাব্ব! আমরা যদি ভুলে যাই অথবা ভুল করি সেজন্য আমাদেরকে অপরাধী করবেননা। হে আমাদের রাব্ব! আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর যেরূপ গুরুভার অর্পণ করেছিলেন আমাদের উপর তদ্রুপ ভার অর্পণ করবেননা। হে আমাদের রাব্ব! যা আমাদের শক্তির বাইরে ঐরূপ ভার বহনে আমাদেরকে বাধ্য করবেননা, এবং আমাদের পাপ মোচন করুন ও আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদেরকে দয়া করুন, আপনিই আমাদের আশ্রয়দাতা! অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।(২:২৮৬)
এই আয়াত এ আল্লাহ তা আলা স্পস্ট ভাবেই বলে দিয়েছেন আমাদের সাধ্যের বাইরে কোনো কর্তব্য পালনে বাধ্য করেন না। আমরা এখান থেকেই আমাদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাই । আমরা যদি আমাদের সাধ্যের মধ্যে ফরজে আইন জিহাদ এর জন্য যা কিছু করা প্রয়জন তা না করি এবং অবহেলা করি তাহলেই বুঝতে হবে আমাদের ফরজে আইন জিহাদের হক অনাদায় থেকে যাচ্ছে। বর্তমানে সবার সাধ্য এক রকম নয়। তাই ভাই আপনিই জানেন আপনার সাধ্য কতটুকু । এবং নিজেই বুঝতে পারবেন এই বিষয়ে আপনি আপনার সাধ্যের কতটুক ব্যয় করেছেন।
বি: দ্র: কোনো ভুলত্রুটি হলে ধরিয়ে দিয়ে উপকৃত করবেন
Comment