সম্মানিত ভাইয়েরা! কিছু দিন আগের পত্রিকার একটি নিউজ নিয়ে আমি খুব ভাবছি। ভাবার কারণ, কোন এক মুরজিআ সেটা দিয়ে তালেবানদের উপর আপত্তি করেছে। আমি উক্ত নিউজ ও তার লিংক নিচে দিচ্ছি:
লিংক:
এই নিউজে দেখা যাচ্ছে, তালেবানরা আফগান সরকারি বাহিনীর সঙ্গে মিলে গেছে। যাদেরকে তারা এতদিন মুরতাদ ঘোষণা করে যুদ্ধ করত, তাদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে শুভেচ্ছা জানানো, কোলাকোলি করা এবং চিরদিনের জন্য যুদ্ধবিরতি পালন করার আগ্রহ প্রকাশ করা কি বুঝায়।
সম্মানিত হিন্দ আকসা ভাই ও অন্যান্য নিউজ পরিবেশনকারী ও বিশেষজ্ঞ ভাইদেরকে আবেদন করছি, সংবাদটির সত্যতা যাচাই ও এর ব্যাখ্যা প্রদান করে সংশয়টি নিরসন করার চেষ্টা করলে ভাল হয়।
আরেকটি সংবাদে দেখা গেছে, ইয়ামেনের আলকায়েদার শাখা আনসারুশ শরীয়ার মুজাহিদ ভাইয়েরা সৌদি জোটের সাথে মিলে একসঙ্গে *যুদ্ধ করছে! এত মারাত্মক শত্রুর সঙ্গে কিভাবে মিলতে পারল? অনুগ্রহ পূর্বক সংবাদটির সত্যতা যাচাই সহ ব্যাখ্যা প্রদান করবেন। সংবাদটি নিচে দেওয়া হল:
এদিকে, আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াইস আহমাদ বারমাক তালেবান নেতাদের সঙ্গে শনিবার রাজধানী কাবুলে সাক্ষাৎ করেছেন। এছাড়া, বাতিকোট জেলায় আফগান নিরাপত্তা বাহিনী ও তালেবান যোদ্ধারা ঈদে একসঙ্গে নামায পড়েছে। কয়েকদিন আগে এমন দৃশ্য আফগানিস্তানে কল্পনাও করা যেত না। নামাজের পাশাপাশি তালেবান যোদ্ধা ও নিরাপত্তা বহিনীর সদস্যরা এক অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করে।
তালেবানের এক সদস্য বলেন, আমরা এখানে এসেছি আমাদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ভাইদেরকে শুভেচ্ছা জানাতে। আমরা এখন যুদ্ধবিরতি পালন করছি। সবাই যুদ্ধের কারণে ক্লান্ত।যদি আমাদের নেতারা যুদ্ধবিরতি অব্যাহত রাখার নির্দেশ দেন তাহলে আমরা তা চিরদিনের জন্য পালন করে যাব।
তালেবানের এক সদস্য বলেন, আমরা এখানে এসেছি আমাদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ভাইদেরকে শুভেচ্ছা জানাতে। আমরা এখন যুদ্ধবিরতি পালন করছি। সবাই যুদ্ধের কারণে ক্লান্ত।যদি আমাদের নেতারা যুদ্ধবিরতি অব্যাহত রাখার নির্দেশ দেন তাহলে আমরা তা চিরদিনের জন্য পালন করে যাব।
এই নিউজে দেখা যাচ্ছে, তালেবানরা আফগান সরকারি বাহিনীর সঙ্গে মিলে গেছে। যাদেরকে তারা এতদিন মুরতাদ ঘোষণা করে যুদ্ধ করত, তাদেরকে ভাই বলে সম্বোধন করে শুভেচ্ছা জানানো, কোলাকোলি করা এবং চিরদিনের জন্য যুদ্ধবিরতি পালন করার আগ্রহ প্রকাশ করা কি বুঝায়।
সম্মানিত হিন্দ আকসা ভাই ও অন্যান্য নিউজ পরিবেশনকারী ও বিশেষজ্ঞ ভাইদেরকে আবেদন করছি, সংবাদটির সত্যতা যাচাই ও এর ব্যাখ্যা প্রদান করে সংশয়টি নিরসন করার চেষ্টা করলে ভাল হয়।
আলকায়েদা কি ফেৎনাগ্রস্ত হল?
আরেকটি সংবাদে দেখা গেছে, ইয়ামেনের আলকায়েদার শাখা আনসারুশ শরীয়ার মুজাহিদ ভাইয়েরা সৌদি জোটের সাথে মিলে একসঙ্গে *যুদ্ধ করছে! এত মারাত্মক শত্রুর সঙ্গে কিভাবে মিলতে পারল? অনুগ্রহ পূর্বক সংবাদটির সত্যতা যাচাই সহ ব্যাখ্যা প্রদান করবেন। সংবাদটি নিচে দেওয়া হল:
ইয়েমেনে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের পাশে থেকে শিয়া হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়ছে আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত জঙ্গিরাও। বিবিসি এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, এ বিষয়ে তাদের কাছে প্রমাণ আছে। দেশটিতে শিয়া হুতিদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হতে সরকারি বাহিনীকে সহায়তা করছে সৌদি জোট।
বিবিসি জানায়, একজন নারী তথ্যচিত্র নির্মাতা ইয়েমেনের তায়েজ শহরে গিয়ে দেখেন, সৌদি জোটের সদস্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সেনাদের সহায়তায় সরকারপন্থী যোদ্ধাদের পাশাপাশি আল-কায়েদার জিহাদিরাও লড়ছে। যদিও সৌদি জোটভুক্ত আরব দেশগুলো আল-কায়েদাকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেখে।
সাফা আল আহমেদ নামের ওই তথ্যচিত্র নির্মাতা গত বছর তায়েজ শহর ঘুরে দেখার সময় সরকার সমর্থক যোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁকে জানানো হয়, এই সুন্নি যোদ্ধারা আরব উপদ্বীপের (একিউএপি) আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত আনসার আল-শরিয়ার সদস্য। প্রায় ১০টি সুন্নি আরব দেশের জোট শিয়াদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইয়েমেনের সরকারি বাহিনীকে সহায়তা দিচ্ছে। সূত্র : বিবিসি।
বিবিসি জানায়, একজন নারী তথ্যচিত্র নির্মাতা ইয়েমেনের তায়েজ শহরে গিয়ে দেখেন, সৌদি জোটের সদস্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সেনাদের সহায়তায় সরকারপন্থী যোদ্ধাদের পাশাপাশি আল-কায়েদার জিহাদিরাও লড়ছে। যদিও সৌদি জোটভুক্ত আরব দেশগুলো আল-কায়েদাকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেখে।
সাফা আল আহমেদ নামের ওই তথ্যচিত্র নির্মাতা গত বছর তায়েজ শহর ঘুরে দেখার সময় সরকার সমর্থক যোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁকে জানানো হয়, এই সুন্নি যোদ্ধারা আরব উপদ্বীপের (একিউএপি) আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পৃক্ত আনসার আল-শরিয়ার সদস্য। প্রায় ১০টি সুন্নি আরব দেশের জোট শিয়াদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইয়েমেনের সরকারি বাহিনীকে সহায়তা দিচ্ছে। সূত্র : বিবিসি।
Comment