৫ দিনের ভারি বর্ষণ ও ঝড়ো হাওয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ২ জন নিহত, বিপুল ক্ষয় ক্ষতি!
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/09/24537/
কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গত ৫ দিনের ভারি বর্ষণ ও ঝড়ো হাওয়ায় আশ্রয়স্থল হারিয়েছে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা। এ সময় পৃথক কারণে প্রাণ হারিয়েছে দুই রোহিঙ্গা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিন হাজার চারশত ঘরবাড়ি।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে মৃতদের পরিচয় প্রকাশ করেনি সংস্থাটি।
আইওএম’র ন্যাশনাল কমিউনিটি অফিসার তারেক মাহমুদ জানিয়েছেন, প্রবল বৃষ্টি এবং ঝড়ো বাতাসের কারণে গত পাঁচ দিনে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মারা গেছে দুই জন। আশ্রয়স্থল হারিয়েছে দুই হাজার সাতশ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা এবং প্রায় সাড়ে তিন হাজার ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি আরও বলেছেন, ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালের ক্ষয়ক্ষতির থেকেও বেশি হয়েছে।
আইওএম’র হিসাব মতে, গত ২ থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত থাকা প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হচ্ছে, ভূমিধ্বসে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ১৮৬ টি, পানির তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ২১৬টি, ঝড়ো হাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ৮৪০ টি, অন্যান্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৫৩৪ জন। ভূমিধ্বস হয়েছে ৩৯১টি, ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে ৫১ বার এবং রবিবার রাত পর্যন্ত (৭ জুলাই) জন্য হয়েছে ২৬ বার।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে মৃতদের পরিচয় প্রকাশ করেনি সংস্থাটি।
আইওএম’র ন্যাশনাল কমিউনিটি অফিসার তারেক মাহমুদ জানিয়েছেন, প্রবল বৃষ্টি এবং ঝড়ো বাতাসের কারণে গত পাঁচ দিনে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মারা গেছে দুই জন। আশ্রয়স্থল হারিয়েছে দুই হাজার সাতশ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা এবং প্রায় সাড়ে তিন হাজার ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি আরও বলেছেন, ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালের ক্ষয়ক্ষতির থেকেও বেশি হয়েছে।
আইওএম’র হিসাব মতে, গত ২ থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত থাকা প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হচ্ছে, ভূমিধ্বসে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ১৮৬ টি, পানির তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ২১৬টি, ঝড়ো হাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ৮৪০ টি, অন্যান্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৫৩৪ জন। ভূমিধ্বস হয়েছে ৩৯১টি, ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছে ৫১ বার এবং রবিবার রাত পর্যন্ত (৭ জুলাই) জন্য হয়েছে ২৬ বার।
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/09/24537/
Comment