“সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ’বলে মন্তব্য করেছেন ড.শাহদীন মালিক
দেশের সর্বত্র খুন, গুম, ঘুষ, ধর্ষণ, চাদাঁবাজি, রাহজানি। ঘরে বাহিরে নিরাপদে নেই কেউ।
নয়া দিগন্ত পত্রিকার বরাতে জানা যায়, মৌলিক অধিকার সুরক্ষা কমিটির সদস্য ড.শাহদীন মালিক বলেছেন, সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ। একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার আগে এমন পরিস্থিতিই থাকে। তিনি জনগণকে মানবাধিকারসহ গুম নির্যাতন বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে দেশের ভেতরে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কথা বলার আহবান জানান। তা না হলে দেশে একটা অকার্যকর রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে গেলে কেউ রুখে দিতে পারবে না।
সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ। একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার আগে এমন পরিস্থিতিই থাকে। তিনি বর্তমানে বিশ্বের কয়েকটি দেশের গৃহযুদ্ধেও প্রসঙ্গ টেনে আনেন।
তিনি বলেন, ওইসব দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছিল। জনগনের গড় আয় আমোদের চেয়ে অনেক বেশি ছিল। কিন্তু মানবাধিকার ছিল নাবলেই আজ ওইসব দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এদেশগুলি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবার আগে নির্যাতন দিয়েই শুরু করেছিল। বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ডে জবাবহিতিা না থাকার কারণে এমন পরিনতি হয়েছে। এটা হচ্ছে আসলে অকার্যকর রাষ্ট্রে যাওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। উন্নয়ন একদম বাজে কথা। লিবিয়া, সিরিয়া-এদের গড় আয় আমাদেরও চেয়ে ত্রিশগুন বেশি ছিল। এখনতো একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। যখন আইন শৃংখলা বাহিনী জবাবদিহিতার উর্ধ্বে উঠে যায় তখনই এমন হয়।
তবে ইসলামি বিশ্লেষকগণ একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার পিছনে রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে ইসলামী বিধি বিধান বাদ দেওয়াকেই আন্যতম কারণ সাব্যস্ত করেছেন।
দেশের সর্বত্র খুন, গুম, ঘুষ, ধর্ষণ, চাদাঁবাজি, রাহজানি। ঘরে বাহিরে নিরাপদে নেই কেউ।
নয়া দিগন্ত পত্রিকার বরাতে জানা যায়, মৌলিক অধিকার সুরক্ষা কমিটির সদস্য ড.শাহদীন মালিক বলেছেন, সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ। একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার আগে এমন পরিস্থিতিই থাকে। তিনি জনগণকে মানবাধিকারসহ গুম নির্যাতন বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে দেশের ভেতরে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কথা বলার আহবান জানান। তা না হলে দেশে একটা অকার্যকর রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে গেলে কেউ রুখে দিতে পারবে না।
সব মিলিয়ে দেশের অবস্থা নিঃসন্দেহে ভয়াবহ। একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার আগে এমন পরিস্থিতিই থাকে। তিনি বর্তমানে বিশ্বের কয়েকটি দেশের গৃহযুদ্ধেও প্রসঙ্গ টেনে আনেন।
তিনি বলেন, ওইসব দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছিল। জনগনের গড় আয় আমোদের চেয়ে অনেক বেশি ছিল। কিন্তু মানবাধিকার ছিল নাবলেই আজ ওইসব দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এদেশগুলি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হবার আগে নির্যাতন দিয়েই শুরু করেছিল। বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ডে জবাবহিতিা না থাকার কারণে এমন পরিনতি হয়েছে। এটা হচ্ছে আসলে অকার্যকর রাষ্ট্রে যাওয়ার প্রথম পদক্ষেপ। উন্নয়ন একদম বাজে কথা। লিবিয়া, সিরিয়া-এদের গড় আয় আমাদেরও চেয়ে ত্রিশগুন বেশি ছিল। এখনতো একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। যখন আইন শৃংখলা বাহিনী জবাবদিহিতার উর্ধ্বে উঠে যায় তখনই এমন হয়।
তবে ইসলামি বিশ্লেষকগণ একটি দেশ অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার পিছনে রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে ইসলামী বিধি বিধান বাদ দেওয়াকেই আন্যতম কারণ সাব্যস্ত করেছেন।
Comment