ভারতে কেবল মুসলিম হওয়ার কারণে হামলার শিকার পরিবার, আহত চার!
রবিবার দুপুরে ভারতের আলিগড় রেলস্টেশনে কেবলই মুসলিম হওয়ার কারণে ১০-১২ জন অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসী একটি মুসলমান পরিবারের উপর বর্বরোচিত হামলা চালায়। এতে, চারজন আহত হয়।
কান্নজের নিকটবর্তী একটি গ্রামের বাসিন্দা সাহিম খান তার পরিবার নিয়ে কানপুর-আনন্দ বিহার এক্সপ্রেসে উঠেছিলেন এবং বেলা সাড়ে ৪ টায় আলিগড় জংশনে নামেন। তখন ১০-১২ উগ্র তাদের প্ল্যাটফর্মে আক্রমণ করে। জনাব খানের ভাতিজা তৌফিক খান মাথায় আঘাত পান। তাদের স্ত্রীদেরও মারধর করা হয়েছিল। এর মধ্যে যারা আহত হন তাদেরকে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।
পরিবারটি জেএন মেডিকেল কলেজে তাদের বাচ্চাদের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। জনাব খানের এক আত্মীয় মোকাররম আলীর বাড়িতে তাদের পরিবারের থাকার কথা ছিল। জনাব সাহিমের মেয়ের মানসিক রোগ রয়েছে, আর ছেলের লিভারের অসুস্থতা ছিল।
অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তৌফিককে একটি পাথর দিয়ে আক্রমণ করে যার ফলে সে মাথায় আঘাত পায়। সাহিম ও নারীদেরকে সন্ত্রাসীরা ঘুষিও মেরেছিল। হামলার সময় একজন মুসলিম নারী প্লাটফর্মে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন।
জনাব আলী দাবি করেছিলেন যে, তাদের উপর হামলা করা লোকেরা বাইরে থেকে এসেছিল এবং তারা ট্রেনে ভ্রমণ করেনি। তিনি বলেন, “তারা ট্রেনে উঠেনি। তারা হঠাৎ এসেছিল এবং পরিবারকে টার্গেট করেছিল।”
বোরকা পরিহিত মুসলিম মহিলাদের উপরও ঐ সন্ত্রাসীরা হামলা করে।
জনাব খান একজন সাধারণ কৃষক এবং যাত্রা চলাকালীন সময়ে যাত্রীদের সাথে কোন বিতর্কও করেননি।” বলছিলেন জনাব আলী। ‘‘এটি ছিল তৌফিকের শহরে প্রথম সফর এবং এইভাবেই তাকে স্বাগত জানানো হলো!” জনাব আলী ব্যাথিত হৃদয়ে বললেন।
তিনি আরো জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ দেরিতে সাড়া দিয়েছে। তা না হলে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করা যেত।
এভাবে, ভারতে প্রতিনিয়তই কেবলই মুসলিম হওয়ার কারণে বর্বরোচিত হামলার শিকার হচ্ছেন মুসলিম জাতি। কখনো গেরুয়া সন্ত্রাসবাদের প্রকাশ্য ব্যানারে, আবার কখনো অজ্ঞাত পরিচয়ে মুসলিমদের উপর চালানো হচ্ছে এসকল হামলা।
রবিবার দুপুরে ভারতের আলিগড় রেলস্টেশনে কেবলই মুসলিম হওয়ার কারণে ১০-১২ জন অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসী একটি মুসলমান পরিবারের উপর বর্বরোচিত হামলা চালায়। এতে, চারজন আহত হয়।
কান্নজের নিকটবর্তী একটি গ্রামের বাসিন্দা সাহিম খান তার পরিবার নিয়ে কানপুর-আনন্দ বিহার এক্সপ্রেসে উঠেছিলেন এবং বেলা সাড়ে ৪ টায় আলিগড় জংশনে নামেন। তখন ১০-১২ উগ্র তাদের প্ল্যাটফর্মে আক্রমণ করে। জনাব খানের ভাতিজা তৌফিক খান মাথায় আঘাত পান। তাদের স্ত্রীদেরও মারধর করা হয়েছিল। এর মধ্যে যারা আহত হন তাদেরকে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।
পরিবারটি জেএন মেডিকেল কলেজে তাদের বাচ্চাদের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। জনাব খানের এক আত্মীয় মোকাররম আলীর বাড়িতে তাদের পরিবারের থাকার কথা ছিল। জনাব সাহিমের মেয়ের মানসিক রোগ রয়েছে, আর ছেলের লিভারের অসুস্থতা ছিল।
অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তৌফিককে একটি পাথর দিয়ে আক্রমণ করে যার ফলে সে মাথায় আঘাত পায়। সাহিম ও নারীদেরকে সন্ত্রাসীরা ঘুষিও মেরেছিল। হামলার সময় একজন মুসলিম নারী প্লাটফর্মে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন।
জনাব আলী দাবি করেছিলেন যে, তাদের উপর হামলা করা লোকেরা বাইরে থেকে এসেছিল এবং তারা ট্রেনে ভ্রমণ করেনি। তিনি বলেন, “তারা ট্রেনে উঠেনি। তারা হঠাৎ এসেছিল এবং পরিবারকে টার্গেট করেছিল।”
বোরকা পরিহিত মুসলিম মহিলাদের উপরও ঐ সন্ত্রাসীরা হামলা করে।
জনাব খান একজন সাধারণ কৃষক এবং যাত্রা চলাকালীন সময়ে যাত্রীদের সাথে কোন বিতর্কও করেননি।” বলছিলেন জনাব আলী। ‘‘এটি ছিল তৌফিকের শহরে প্রথম সফর এবং এইভাবেই তাকে স্বাগত জানানো হলো!” জনাব আলী ব্যাথিত হৃদয়ে বললেন।
তিনি আরো জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ দেরিতে সাড়া দিয়েছে। তা না হলে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করা যেত।
এভাবে, ভারতে প্রতিনিয়তই কেবলই মুসলিম হওয়ার কারণে বর্বরোচিত হামলার শিকার হচ্ছেন মুসলিম জাতি। কখনো গেরুয়া সন্ত্রাসবাদের প্রকাশ্য ব্যানারে, আবার কখনো অজ্ঞাত পরিচয়ে মুসলিমদের উপর চালানো হচ্ছে এসকল হামলা।
Comment