হাউসটনে বিক্ষোভে মোদিকে ভারতীয় সন্ত্রাসবাদের চেহারা আখ্যা দিল শিখ-কাশ্মীরিরা
হাজার হাজার কাশ্মীরি, শিখ ও মানবাধিকার সংস্থার কর্মীরা টেক্সাসের হাউসটনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। এতে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা পাকিস্তানিরাও অংশ নিয়েছেন।
মোদির জনসমাবেশকে রুখে দিতে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন এনআরজি স্টেডিয়ামের বাইরের সড়ক।
হাউসটনে গত রোববারের স্লোগানে শিখ সম্প্রদায়ের লোকজনও দলে দলে অংশ নিয়েছে। অর্ধশত বাসযোগে ৪০ হাজার বিক্ষোভকারী জড়ো হয়ে মোদির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভেন্যুর চারপাশে ভারত, মোদিবিরোধী ফেস্টুন ও ব্যানার দিয়ে ভরিয়ে দেয়া হয়। উইফরনিউজের খবরে বলা হয়েছে, ২০ হাজার পাকিস্তানি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী শিখ ধর্মীয় লোকজন মোদির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে জড়ো হয়েছে।
মোদির বিরুদ্ধে যখন তারা স্লোগান দিচ্ছিল, তখন সে মঞ্চেই ছিল। মোদিকে তারা ভারতীয় সন্ত্রাসবাদের চেহারা হিসেবে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দেয়া বক্তৃতায় মোদিকে উদ্দেশ্য করে ট্রাম্প বলে, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম নিবেদিত, সর্বাধিক অনুগত বন্ধু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেক্সাসের এই অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত বোধ করছি।
জবাবে মোদি বলে হোয়াইট হাউসের সত্যিকার বন্ধু ভারত। সে ট্রাম্পকে উষ্ণ, বন্ধুসুলভ, সহজগম্য, উদ্যমী ও বুদ্ধিদীপ্ত নেতা হিসেবে উল্লেখ করে।
মোদিবিরোধী বিক্ষোভকারীরা বলেছে, মোদির শাসনামলে ভারতে নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ভারতকে গণহত্যার নজরদারির তালিকায় রেখেছে।
পাঁচ বছর আগে সে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশটিতে সামাজিক ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা মারাত্মক রূপ নিয়েছে।
সাঈদ আলী নামে এক বিক্ষোভকারী বলেন, কাশ্মীরে আট লাখ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সেখানকার অধিবাসীদের স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে। তারা ঘর থেকে বের হতে পারছেন না।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, শিশুদের কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে পুলিশ। আর ভারতীয় সেনারা তাদের গুলি করে হত্যা করছে। রাজ্যটির ইন্টারনেট ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে।
মোদিকে হাউসটনে স্বাগত জানানো হয়নি- সেই খবর তার কানে পৌঁছাতে চাচ্ছেন বলে দাবি করেন বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, মোদি অন্ধ ও বধির। কারণ সে যদি কিছু দেখত, তা হলে কাশ্মীরে ৮০ লাখ লোককে হত্যা করতে যাচ্ছে বলেও ইতিমধ্যে দেখতে পেত।
সূত্র: সাউথ এশিয়ান মনিটর
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/24/27102/
হাজার হাজার কাশ্মীরি, শিখ ও মানবাধিকার সংস্থার কর্মীরা টেক্সাসের হাউসটনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। এতে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা পাকিস্তানিরাও অংশ নিয়েছেন।
মোদির জনসমাবেশকে রুখে দিতে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন এনআরজি স্টেডিয়ামের বাইরের সড়ক।
হাউসটনে গত রোববারের স্লোগানে শিখ সম্প্রদায়ের লোকজনও দলে দলে অংশ নিয়েছে। অর্ধশত বাসযোগে ৪০ হাজার বিক্ষোভকারী জড়ো হয়ে মোদির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভেন্যুর চারপাশে ভারত, মোদিবিরোধী ফেস্টুন ও ব্যানার দিয়ে ভরিয়ে দেয়া হয়। উইফরনিউজের খবরে বলা হয়েছে, ২০ হাজার পাকিস্তানি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী শিখ ধর্মীয় লোকজন মোদির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে জড়ো হয়েছে।
মোদির বিরুদ্ধে যখন তারা স্লোগান দিচ্ছিল, তখন সে মঞ্চেই ছিল। মোদিকে তারা ভারতীয় সন্ত্রাসবাদের চেহারা হিসেবে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দেয়া বক্তৃতায় মোদিকে উদ্দেশ্য করে ট্রাম্প বলে, যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম নিবেদিত, সর্বাধিক অনুগত বন্ধু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেক্সাসের এই অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি রোমাঞ্চিত বোধ করছি।
জবাবে মোদি বলে হোয়াইট হাউসের সত্যিকার বন্ধু ভারত। সে ট্রাম্পকে উষ্ণ, বন্ধুসুলভ, সহজগম্য, উদ্যমী ও বুদ্ধিদীপ্ত নেতা হিসেবে উল্লেখ করে।
মোদিবিরোধী বিক্ষোভকারীরা বলেছে, মোদির শাসনামলে ভারতে নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ভারতকে গণহত্যার নজরদারির তালিকায় রেখেছে।
পাঁচ বছর আগে সে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশটিতে সামাজিক ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা মারাত্মক রূপ নিয়েছে।
সাঈদ আলী নামে এক বিক্ষোভকারী বলেন, কাশ্মীরে আট লাখ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সেখানকার অধিবাসীদের স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে। তারা ঘর থেকে বের হতে পারছেন না।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, শিশুদের কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে পুলিশ। আর ভারতীয় সেনারা তাদের গুলি করে হত্যা করছে। রাজ্যটির ইন্টারনেট ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে।
মোদিকে হাউসটনে স্বাগত জানানো হয়নি- সেই খবর তার কানে পৌঁছাতে চাচ্ছেন বলে দাবি করেন বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, মোদি অন্ধ ও বধির। কারণ সে যদি কিছু দেখত, তা হলে কাশ্মীরে ৮০ লাখ লোককে হত্যা করতে যাচ্ছে বলেও ইতিমধ্যে দেখতে পেত।
সূত্র: সাউথ এশিয়ান মনিটর
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/24/27102/
Comment