ভারতীয় মালাউনদের কারাগারে চিকিৎসাহীন মৃত্যুর প্রহর গুণছে দুই ডজন কাশ্মীরী
ভারতের উত্তর প্রদেশ জেলে ( ইউ পি জেল ) কাশ্মীরী কয়েদিদের মধ্যে প্রায় দুই ডজন মুসলিম মারাত্মক অসুস্থতায় ভোগছেন।
আর্টিকেল ৩৭০ ইস্যুতে ভারত যাদের গ্রেফতার করে, তাদের মধ্য থেকে ২৩ জন কয়েদি মারাত্মক শারিরিক ও মানসিক অসুস্থতায় ভোগছেন। এ তথ্য জেলের রেকর্ড অনুযায়ী। খবর-নিউজক্লিক ডট ইন
কাশ্মীরের দুই শতাধিক বন্দীর মধ্যে আগরা জেলে আছেন ৮৩ জন। তাদের মধ্যে ৭০ বছর বয়স্ক জম্মু-কাশ্মীর বার এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মিয়া কাইয়ুুম খুব বেশি অসুস্থ। তার হার্ট ও ডাইবেটিসের অবস্থা দ্রুুত অবনতি হচ্ছে।
মুহাম্মদ ইয়াছিন খানও আগরা জলে কয়েদি হিশাবে আছেন। উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসকষ্ট, ডাইবেটিস এবং পেটের পীড়ায় ভোগছেন। আগরা জেলের আরও তিনজন রোগী উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত।
এলাহাবাদের নিকটে নাইনি কেন্দ্রীয় জেলে ১৯ কাশ্মীরি বন্দীর মধ্যে পাঁচজন ঘোরতর অসুস্থ। ৭২ বছর বয়স্ক গোলাম কাদির হৃদরোগসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত। ২০ বছর বয়সী জুবাইর আহমদ নামের এক কাশ্মীরী তরুণ তীব্র কাশি ও শ্বাসকষ্ট এবং ২৯ বছর বয়সী মুদ্দাচ্ছির আহমদ ভোগছেন যকৃতের পীড়ায়।
আমবাদকার নগর জেলের রিপোর্ট অনুযায়ী শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক সমস্যায়ও আক্রান্ত সেখানকার দুই রোগী।
গত ডিসেম্বরে গোলাম মুহাম্মদ ভাট নামের ৬৫ বছর বয়স্ক এক বন্দী এলাহাবাদ জেলে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর দুইদিন পর দক্ষিণ কাশ্মীরের কুনালগামে পরিবারের কাছে তার লাশ হস্তান্তর করা হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33560/
--------------------------------------------------------
শাম | কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় ৯ শিশু সহ ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত!
সিরিয়ায় মুসলিম মুজাহিদ ও বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর নিয়ন্ত্রিত সর্বশেষ প্রদেশ “ইদলিব” দখল করতে গত কয়েক মাস সময় ধরে অভিযান চালিয়ে আসছে দখলদার “রাশিয়া-ইরান” ও কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া মুরতাদ বাহিনী।
এরি ধারাবাকিতায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনীর হামলায় নিহত হন ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মাঝে ৯ জন শিশু ও ৬ জন মহিলাও রয়েছেন। এছাড়াও আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে আরো ৯৫ জনকে।
এদিকে “হোয়াইট হেলমেট” কর্মীরা জানান, গতাকাল ইদলিব সিটিতে বেসামরিক লোকদের বাড়িঘর ও মুসলিমদের আশ্রয় শিবিরগুলোতে ৯৬টি বিমান হামলা, ৮টি ক্লাস্টার বোমা হামলা এবং ১৩১টিরও অধিক আর্টিলারি হামলা চালিয়েছে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনী।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33643/
ভারতের উত্তর প্রদেশ জেলে ( ইউ পি জেল ) কাশ্মীরী কয়েদিদের মধ্যে প্রায় দুই ডজন মুসলিম মারাত্মক অসুস্থতায় ভোগছেন।
আর্টিকেল ৩৭০ ইস্যুতে ভারত যাদের গ্রেফতার করে, তাদের মধ্য থেকে ২৩ জন কয়েদি মারাত্মক শারিরিক ও মানসিক অসুস্থতায় ভোগছেন। এ তথ্য জেলের রেকর্ড অনুযায়ী। খবর-নিউজক্লিক ডট ইন
কাশ্মীরের দুই শতাধিক বন্দীর মধ্যে আগরা জেলে আছেন ৮৩ জন। তাদের মধ্যে ৭০ বছর বয়স্ক জম্মু-কাশ্মীর বার এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মিয়া কাইয়ুুম খুব বেশি অসুস্থ। তার হার্ট ও ডাইবেটিসের অবস্থা দ্রুুত অবনতি হচ্ছে।
মুহাম্মদ ইয়াছিন খানও আগরা জলে কয়েদি হিশাবে আছেন। উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসকষ্ট, ডাইবেটিস এবং পেটের পীড়ায় ভোগছেন। আগরা জেলের আরও তিনজন রোগী উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত।
এলাহাবাদের নিকটে নাইনি কেন্দ্রীয় জেলে ১৯ কাশ্মীরি বন্দীর মধ্যে পাঁচজন ঘোরতর অসুস্থ। ৭২ বছর বয়স্ক গোলাম কাদির হৃদরোগসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত। ২০ বছর বয়সী জুবাইর আহমদ নামের এক কাশ্মীরী তরুণ তীব্র কাশি ও শ্বাসকষ্ট এবং ২৯ বছর বয়সী মুদ্দাচ্ছির আহমদ ভোগছেন যকৃতের পীড়ায়।
আমবাদকার নগর জেলের রিপোর্ট অনুযায়ী শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক সমস্যায়ও আক্রান্ত সেখানকার দুই রোগী।
গত ডিসেম্বরে গোলাম মুহাম্মদ ভাট নামের ৬৫ বছর বয়স্ক এক বন্দী এলাহাবাদ জেলে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর দুইদিন পর দক্ষিণ কাশ্মীরের কুনালগামে পরিবারের কাছে তার লাশ হস্তান্তর করা হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33560/
--------------------------------------------------------
শাম | কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় ৯ শিশু সহ ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত!
সিরিয়ায় মুসলিম মুজাহিদ ও বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর নিয়ন্ত্রিত সর্বশেষ প্রদেশ “ইদলিব” দখল করতে গত কয়েক মাস সময় ধরে অভিযান চালিয়ে আসছে দখলদার “রাশিয়া-ইরান” ও কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া মুরতাদ বাহিনী।
এরি ধারাবাকিতায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনীর হামলায় নিহত হন ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মাঝে ৯ জন শিশু ও ৬ জন মহিলাও রয়েছেন। এছাড়াও আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে আরো ৯৫ জনকে।
এদিকে “হোয়াইট হেলমেট” কর্মীরা জানান, গতাকাল ইদলিব সিটিতে বেসামরিক লোকদের বাড়িঘর ও মুসলিমদের আশ্রয় শিবিরগুলোতে ৯৬টি বিমান হামলা, ৮টি ক্লাস্টার বোমা হামলা এবং ১৩১টিরও অধিক আর্টিলারি হামলা চালিয়েছে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনী।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33643/
Comment