Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ০১লা রজব, ১৪৪১ হিজরী # ২৬শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ০১লা রজব, ১৪৪১ হিজরী # ২৬শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    ভারতীয় মালাউনদের কারাগারে চিকিৎসাহীন মৃত্যুর প্রহর গুণছে দুই ডজন কাশ্মীরী



    ভারতের উত্তর প্রদেশ জেলে ( ইউ পি জেল ) কাশ্মীরী কয়েদিদের মধ্যে প্রায় দুই ডজন মুসলিম মারাত্মক অসুস্থতায় ভোগছেন।

    আর্টিকেল ৩৭০ ইস্যুতে ভারত যাদের গ্রেফতার করে, তাদের মধ্য থেকে ২৩ জন কয়েদি মারাত্মক শারিরিক ও মানসিক অসুস্থতায় ভোগছেন। এ তথ্য জেলের রেকর্ড অনুযায়ী। খবর-নিউজক্লিক ডট ইন

    কাশ্মীরের দুই শতাধিক বন্দীর মধ্যে আগরা জেলে আছেন ৮৩ জন। তাদের মধ্যে ৭০ বছর বয়স্ক জম্মু-কাশ্মীর বার এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মিয়া কাইয়ুুম খুব বেশি অসুস্থ। তার হার্ট ও ডাইবেটিসের অবস্থা দ্রুুত অবনতি হচ্ছে।

    মুহাম্মদ ইয়াছিন খানও আগরা জলে কয়েদি হিশাবে আছেন। উচ্চরক্তচাপ, শ্বাসকষ্ট, ডাইবেটিস এবং পেটের পীড়ায় ভোগছেন। আগরা জেলের আরও তিনজন রোগী উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত।

    এলাহাবাদের নিকটে নাইনি কেন্দ্রীয় জেলে ১৯ কাশ্মীরি বন্দীর মধ্যে পাঁচজন ঘোরতর অসুস্থ। ৭২ বছর বয়স্ক গোলাম কাদির হৃদরোগসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত। ২০ বছর বয়সী জুবাইর আহমদ নামের এক কাশ্মীরী তরুণ তীব্র কাশি ও শ্বাসকষ্ট এবং ২৯ বছর বয়সী মুদ্দাচ্ছির আহমদ ভোগছেন যকৃতের পীড়ায়।

    আমবাদকার নগর জেলের রিপোর্ট অনুযায়ী শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি মানসিক সমস্যায়ও আক্রান্ত সেখানকার দুই রোগী।

    গত ডিসেম্বরে গোলাম মুহাম্মদ ভাট নামের ৬৫ বছর বয়স্ক এক বন্দী এলাহাবাদ জেলে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর দুইদিন পর দক্ষিণ কাশ্মীরের কুনালগামে পরিবারের কাছে তার লাশ হস্তান্তর করা হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33560/

    --------------------------------------------------------

    শাম | কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় ৯ শিশু সহ ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত!



    সিরিয়ায় মুসলিম মুজাহিদ ও বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর নিয়ন্ত্রিত সর্বশেষ প্রদেশ “ইদলিব” দখল করতে গত কয়েক মাস সময় ধরে অভিযান চালিয়ে আসছে দখলদার “রাশিয়া-ইরান” ও কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া মুরতাদ বাহিনী।

    এরি ধারাবাকিতায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনীর হামলায় নিহত হন ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মাঝে ৯ জন শিশু ও ৬ জন মহিলাও রয়েছেন। এছাড়াও আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে আরো ৯৫ জনকে।

    এদিকে “হোয়াইট হেলমেট” কর্মীরা জানান, গতাকাল ইদলিব সিটিতে বেসামরিক লোকদের বাড়িঘর ও মুসলিমদের আশ্রয় শিবিরগুলোতে ৯৬টি বিমান হামলা, ৮টি ক্লাস্টার বোমা হামলা এবং ১৩১টিরও অধিক আর্টিলারি হামলা চালিয়েছে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনী।






    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33643/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হিন্দুত্ববাদী স্লোগান দিয়ে মসজিদে ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ, মিনারে গেরুয়া পতাকা!



    ভারতের রাজধানী দিল্লির অশোক নগর এলাকায় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি মসজিদে ভাংচুর ও আগুন লাগিয়ে দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীরা। ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের পর ইসলিম ও মুসলিম বিদ্ধেষী মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীরা ‘জয় শ্রী রাম’ ও ‘হিন্দুস্তান হিন্দুদের’ স্লোগান দিয়ে মহড়া দেয়। এসময় মসজিদের মিনারে উগ্র হিন্দুত্ববাদের পতাকার পাশাপশি ভারতের জাতিয়তাবাদের কুফরী পতাকাও উড়িয়ে দেওয়া হয়।

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায় উগ্র হিন্দুত্ববাদী মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীরা তাদের উগ্রবাদী “হনুমান” যুক্ত পতাকা ও হাতে একটি ভারতীয় কুফরি পতাকা নিয়ে মসজিদের মিনারে আরোহন করে। এসময় মিনারের একাংশ ভাঙতে চেষ্টা করে উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসীরা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সফল না হওয়ায় মিনারের মাইকগুলো ভাঙতে শুরু করে তারা।

    এখানেই শেষ নয়, বরং মসজিদের ভবন সংশ্লিষ্ট ও আশেপাশের দোকানগুলোতে লুটপাটও চালায় উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসীরা। স্থানীয়রা দাবি করেছেন, লুটপাটকারীরা ওই এলাকার বাসিন্দা নন। এত বড় একটি ঘটনাস্থলে দমকলবাহিনীর কর্মীরা অনেক দেরিতে আসলেও ঘটনাস্থলে দেখা যায়নি কোন পুলিশ সদস্যকে।

    স্থানীয়রা বলেছেন, পরে যখন ভারতের মালাউন পুলিশ সদস্যরা আসে, তখন তারা এর কোন বিচার করা ছাড়াই ওই এলাকা থেকে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের সরিয়ে দিয়।

    এদিকে সংঘর্ষ চলাকালে সাংবাদিকদের বেধড়ক মারধরও করে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা। তাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয়। এসময় মালাউদের হামলায় দুই সাংবাদিক গুলিবিদ্ধও হয়েছেন। এমনকি সাংবাদিক মুসলমান কিনা তা নিশ্চিত করতে প্যান্ট খুলে যাচাই করার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে এই মুশরিক হিন্দু সন্ত্রাসীরা।

    উল্লেখ্য যে, গত রবিবার সন্ধ্যা থেকে দিল্লিতে (সিএএ) নিয়ে সহিংসতা বেড়েছে। বিশেষ করে তিনদিনের মধ্যে জাফরাবাদ ও চাঁদবাগ এলাকা থেকে সিএএবিরোধী বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দিতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা মুশরিক “কপিল মিশরা” দিল্লি পুলিশকে আল্টিমেটাম দেওয়ার পর এই সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

    মঙ্গলবার পর্যন্ত সহিংসতায় ১৩ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। উত্তর-পূর্ব দিল্লির বেশ কিছু এলাকায় মুসলিমদের ওপর হামলায় মালাউন পুলিশ সদস্যরাও উগ্র হিন্দুদেরকে সহযোগিতা করেছে বলেও প্রমাণ রয়েছে। এসকল সংঘর্ষের দৃশ্য ধারণকারী সাংবাদিকদের ফোন ও ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ছবি ও ভিডিও মুছে ফেলেছে মালাউন পুলিশ ও মুশরিক হিন্দুরা।

    গুর তেজ বাহাদুর হাসপাতালের মেডিকেল সুপারিনটেন্ডেন্ট সুনিল কুমার আলজাজিরাকে বলেন, সংঘর্ষে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন বলে আমি নিশ্চিত করেছি। এছাড়া আরো অনেক আহত আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

    অন্য একটি হাসপাতালের চিকিৎসক রাজেশ কার্লা বার্তা সংস্থা “এএফপি”কে বলেন, মঙ্গলবার আমাদের হাসপাতালে ৩১ জন ভর্তি হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতরা বেশিরভাগই গুলিবিদ্ধ। আহতদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও রয়েছেন।

    সর্বশেষ তথ্যমতে গত দুই দিনে দিল্লিতে হিন্দুত্ববাদী মালাউন মুশরিক ও পুলিশ বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ১৩ জন নিহত এবং ১৫০ জন আহত হয়েছেন।








    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33551/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      নিহতের সংখ্যা ২০,মালাউন সন্ত্রাসীদের হামলার টার্গেট মুসলিমরা, হিন্দুদের বাড়িতে গেরুয়া পতাকা



      ভারতের রাজধানী দিল্লিতে সম্প্রতি পাস হওয়া মুসলিম বিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে গত সোমবার শুরু হওয়া সংঘাত এখনো চলছে। সিএএ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালিয়ে এখন পর্যন্ত ২০ জনকে খুন করেছে সিএএ সমর্থক উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। এছাড়া ৭০ জন গুলিবিদ্ধসহ গুরুতর আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১৫০ জন।




      পাশাপাশি 3 টি দোকান, দুইপাশে 2 টি হিন্দুর দোকান, মাঝেরটি মুসলমানের। বাম দিক থেকে – শিবা অটো ওয়ার্কস, জুলফিকার মালিকের দোকান ও ত্যাগী সাবুন স্টোর।
      দুই পাশের দুটি হিন্দু দোকান অক্ষত, কেবলমাত্র মুসলিম দোকানটি ভেঙে লুট করেছে।

      বিবিসি বাংলার খবরে বলা হয়েছে, দিল্লিতে টার্গেট করে মুসলিমদের উপর হামলা চালানো হচ্ছে। অনেক মুসলিমের বাড়িঘর, দোকানপাট টার্গেট করা হয়েছে। কয়েক দশকের মধ্যে ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে এত ভয়াবহ সহিংসতা ঘটেনি।

      বিবিসির স্থানীয় একজন সাংবাদিক দেখতে পেয়েছেন একটি মসজিদ আংশিক পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সেখানে ইতস্তত ছড়িয়ে আছে ধর্মীয় গ্রন্থের কিছু পৃষ্ঠা। একই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে অনলাইন আল জাজিরা। বিবিসির রিপোর্টে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব ছবি, ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তাতে ওই শহরটির একটি হিম শীতল রূপ ধরা পড়েছে। অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। দলবদ্ধভাবে লাঠি, লোহার রড এবং ইটপাথর হাতে লোকজনকে দেখা গেছে রাস্তায়।

      ঘটনাস্থলে বিবিসির সাংবাদিক বলেছেন, এসব এলাকার প্রধান সড়কগুলো বিশৃংখল অবস্থায়। রাস্তায় বিক্ষিপ্ত পড়ে আছে ইটপাথর, ভাঙা কাচ, ভাঙা ও পুড়ে যাওয়া গাড়ি এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। অনেক ভবনের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসছিল ধোয়া। এসব বলেছেন বিবিসি হিন্দির সাংবাদিক ফয়সাল মোহাম্মদ। তিনি বলেছেন, আংশিক পুড়ে যাওয়া একটি মসজিদ দেখতে পেয়েছেন তিনি। এর মেঝেতে পড়ে ছিল কুরআন শরীফের কিছু পৃষ্ঠা।

      গুরু তেগ বাহাদুর হাসপাতালের কর্মকর্তাদের মতে, সেখানে আহত প্রায় ১৮৯ জনকে ভর্তি করানো হয়েছে। বিবিসির সাংবাদিকরা হাসপাতালে দেখতে পেয়েছেন বিভিন্ন রকম আহত মানুষকে। তাদের কেউ কেউ গুলিবিদ্ধ। চিকিৎসার জন্য চিৎকার করছেন তারা। তারা বলছেন, ধারণ ক্ষমতার বেশি রোগি গিয়েছেন সেখানে। আহতদের অনেকে এতটাই ভীত শঙ্কিত যে তারা বাসায় যেতেও ভয় পাচ্ছেন।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33603/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দিল্লিতে মালাউন হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ২৭, আহত ২শতাধিক



        ভারতের বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) বিরোধী বিক্ষোভে এবার উত্তর-পূর্ব দিল্লির ভজনপুরা এলাকায় নতুন করে মুসলিমদের উপর হামলা চালাতে শুরু করেছে উগ্র হিন্দুরা। গত রোববার থেকে ভারতীয় মালাউন পুলিশ বাহিনীর সহায়তায় হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলায় শুধু দিল্লিতেই কমপক্ষে ২৭ জন মারা গেছেন এবং আহত হয়েছেন ২০০ জনেরও অধিক।

        এদিকে গত কয়েকদিনে সংঘর্ষে উগ্র হিন্দুরা উত্তর-পূর্ব দিল্লির এলাকাগুলোর মুসলিমদের অনেক বাড়িঘর-দোকানপাটে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউনদের এই আগুন থেকে বাদ পড়েনি মুসলিমদের পবিত্র স্থান মসজিদ ও পবিত্র গ্রন্থ আল-কুরআন। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কায় বাড়িঘর ছাড়ছে আতঙ্কিত অনেক মুসলিম।

        গত বছরের ১১ ডিসেম্বর ভারতের হিন্দুত্ববাদী পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় মুসলিম বিরুধী বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস হয়। পরদিন দেশটির মালাউন রাষ্ট্রপতি এই বিলে স্বাক্ষর করলে সেটি আইনে পরিণত হয়। বিলটি আইনে পরিণত হওয়ার পর দেশজুড়ে বিক্ষোভ করছেন দেশটির হাজার হাজার মানুষ। তবে গত তিনদিন ধরে দিল্লিতে এই বিক্ষোভ সহিংস আকার ধারণ করেছে। সেখানে মুসলিমদের বেছে বেছে মারধর, বাড়িতে আগুন, দোকানপাটে লুটপাট করছে বিজেপির সমর্থক হিন্দু সন্ত্রাসীরা।

        গত তিনদিন ধরে দিল্লিতে নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ চললেও এ নিয়ে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি ভারতের প্রধানমন্ত্রী গুজারাটের কষাই মালাউনদেরকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া নরেন্দ্র মোদি।

        ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া ট্যুডে বলছে, নয়াদিল্লির মৌজপুর, জাফরাবাদ, চাঁদবাগ ও কারাওয়াল নগর এলাকায় কারফিউ জারি করেছে প্রশাসন। এলাকাগুলোতে কেউ রাস্তায় নামলে দেখামাত্রই গুলি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33650/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশের বারবার অনুরোধের পরও মুহুরী বিরোধ ঝুলিয়ে রেখেছে ভারত



          মুহুরী নদীর মধ্যস্রোতকে সীমানা ধরে এ নিয়ে সীমান্ত বিরোধ মিটিয়ে ফেলতে বাংলাদেশ বারবার অনুরোধ করার পরও কথিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারত তা ঝুলিয়ে রেখেছে। খবর- নিউ এইজ

          ভারত সফরের সময় গত ৫ অক্টোবর নয়া দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে বৈঠকের সময় সর্বশেষবারের মতো বিষয়টি উত্থাপন করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

          বাংলাদেশ পক্ষ এই ইস্যুতে কোনো ধরনের সুস্পষ্ট জবাব পায়নি এবং ওই দিন বিকেলে সফরটি নিয়ে প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে এর কোনো উল্লেখই ছিল না।

          প্রধানমন্ত্রী ৯ অক্টোবর গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন যে মুহুরীর চর নিয়ে আমাদের এখনো কিছু কথা আছে। বিষয়টি আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে উত্থাপন করেছি। এর মাধ্যমে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে যে মুহুরী নদীর মধ্যস্রোতকে নিয়ে বিরোধ এখনো রয়ে গেছে।

          শেখ হাসিনা ২০১৫ সালে ঢাকায় ও ২০১৭ সালে নয়া দিল্লিতে মোদির সাথে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার সময়ও বিষয়টি উত্থাপন করেছিল।

          আর মন্ত্রী পর্যায়ে গত আগস্টে দুই দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের সভায় বাংলাদেশ সর্বশেষবারের মতো মুহুরীর মধ্যস্রোত নিয়ে বিরোধের কথা উল্লেখ করে। জবাবে ভারতের মন্ত্রীর কাছ থেকে বাংলাদেশ কেবল ‘আশ্বাস’ই লাভ করে।

          উভয় পক্ষের জরিপকারীরা মুহুরী নদীর মধ্যস্রোত নির্ধারণ করার চেষ্টা চালানোর প্রেক্ষাপটে মুহুরীর চর বিরোধটি সামনে আসে।

          ভারতীয়রা দাবি করছে যে আঁকাবাঁকা নদীটি ২০১১ সালে যেমন অবস্থায় ছিল, তার আলোকে মধ্যস্রোত ধরে সীমান্তকে গ্রহণ করা উচিত বাংলাদেশের। আর বাংলাদেশ চায় ১৯৭৭-৭৮ সালের জরিপের আলোকে ইস্যুটির মীমাংসা।

          বাংলাদেশের অবস্থানের পক্ষে যুক্তি হলো এই যে মুহুরী নদীটি ১৯৭৭-৭৮ সালের পর ধারা বদলে বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে গেছে। আর এমনটা হওয়ার কারণ ভারতীয় এলাকায় শক্ত বাধ ও স্পার নির্মাণ। ফলে বাংলাদেশের ফেনীর বিশাল এলাকা নদীতে চলে গেছে।

          দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীরা মুহুরীর চরের বিরোধী নিয়ে অন্তত আটবার গুলি বিনিময় করেছে বলে সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33548/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কক্সবাজারে দুই লাখ ইয়াবাসহ ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী আটক



            কক্সবাজারে লুণ্ঠিত বিপুল পরিমাণ ইয়াবা থেকে দুই লাখ পিস জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় জেলা ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল আবদুল্লাহসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ইয়াবাসহ তাদের আটক করা হয়।

            গ্রেফতারকৃতরা হলেন, কক্সবাজার পৌরসভার টেকপাড়া মসজিদ রোড এলাকার মৃত আবদুল করিমের ছেলে মো. ফয়সাল আবদুল্লাহ (৩০), সদরের খুরুশকুল কুলিয়াপাড়ার মৃত ফজল মিয়ার ছেলে মো. ফিরোজ (৩২), মৃত সোলতানের ছেলে মো. মোস্তাক আহম্মেদ লালু (৩৬)। এদের মাঝে ফয়সাল আবদুল্লাহ জেলা ছাত্রলীগের সদস্য।

            পলাতকরা হলেন, কক্সবাজার শহরের উত্তর রুমালিয়ারছড়ার মো. মালেকের ছেলে বিলাই হোসেন (৩২), মাঝিরঘাট সৈয়দ কোম্পানির বরফ মিলের পাশের মৃত ফরিদের ছেলে ইফতেখার খান বাবু (২৪), টেকপাড়ার মুবিন বহদ্দারের ছেলে নাসির (৩০), মাঝিরঘাটের আবু ছৈয়দ কোম্পানির ছেলে মুজিব (২২), হাঙ্গরপাড়ার মো. বাশি প্রকাশ বাঁশি বহদ্দারের ছেলে বুলু মিস্ত্রি (৩৩), পেশকার পাড়া বেড়িবাধ এলাকার খোরশেদ আলমের ছেলে তানভীর (২১), পশ্চিম টেকপাড়ার গোলাম মাওলা বাবুল প্রকাশ জজ বাবুলের ছেলে কায়সার (২৮) ও মো. মিজান (৩২ )।

            মোস্তাকের রুমের খাটের নিচ হতে একটি চটের বস্তার ভিতর রক্ষিত ১০ বান্ডিলে রাখা দুই লাখ ইয়াবা জব্দ করা হয়। ধৃতদের স্বীকারোক্তিতে তাদের সহযোগী হিসেবে ফয়সাল আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়।

            গ্রেফতারকৃতরা জানায় ফয়সালের সহযোগীতায় লুণ্ঠিত ইয়াবাগুলো বিকিকিনির চেষ্টা করা হচ্ছিল এবং অপর পলাতক আসামী মিজানের যোগসাজসে মিয়ানমার হতে অবৈধ পথে ইয়াবাগুলো কক্সবাজারে আনে।

            ওসি মানস আরো জানান, উদ্ধার ইয়াবা ছাড়াও চালানের বড় একটি অংশ মিজানের কাছে এবং আরেকটি বড় অংশ পশ্চিম লারপাড়া গ্যাস পাম্পের পিছনে মোক্তার প্র: মোক্তার মেম্বারের ছেলে মো. শহিদ (৩৮) ও মো. বোরহানের (২৭) কাছে রয়েছে।

            অপর এক সূত্র জানায়, ৮ ফেব্রুয়ারি ইয়াবা লুটের পর প্রথমে মোস্তাকের নৌকা করে ইয়াবার একটি অংশ নিয়ে যাওয়া হয়। পরে লুটকৃত ইয়াবার ওই অংশটি রাখা হয় তার ভাই রমজানের বাসায়। ইয়াবা লুটের প্রধান হোতা মিজান বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। বিষয়টিও ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন কক্সবাজার জেলা পুলিশ।

            এদিকে জেলা সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কাজী রাসেল নারীসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার একদিনের ব্যবধানে জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ফয়সাল আবদুল্লাহ আটক হবার খবরে জেলা শহরে আলোচনা সমালোচনার ঝড় উঠেছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33563/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              পুকুর পাড় থেকে এক ছেলে নবজাতক উদ্ধার



              নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার পৌর সদর এলাকার একটি পুকুর পাড় থেকে ২০-২৫ দিন বয়সী এক ছেলে নবজাতককে উদ্ধার করেছে স্থানীয় লোকজন।
              মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে হাতিয়া পৌরসভার চরকৈলাস মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এলাকার বিটুর বাড়ির পুকুর পাড় থেকে নবজাতকটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে তাকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
              বর্তমানে নবজাতকটি স্থানীয় সাংবাদিক ফিরোজ উদ্দিনের হেফাজতে রয়েছে।
              জানা যায়, দুপুরে হাতিয়া পৌরসভার চর কৈলাস এলাকার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স সংলগ্ন বিটুর বাড়ির পুকুরে গোসল করতে এসে বাচ্চার কান্নার শব্দ শুনতে পায় এক গৃহবধূ। একটু এগিয়ে গিয়ে পুকুর পাড়ে ময়লা আবর্জনার মধ্যে নবজাতকটি দেখতে পেয়ে কোলে তুলে নেন এবং বিষয়টি স্থানীয়দের জানান। স্থানীয় লোকজন নবজাতকটি উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
              একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের হাতিয়া উপজেলা প্রতিনিধি ফিরোজ উদ্দিনের হেফাজতে থাকা শিশুটির দায়িত্ব তিনি নিজেই নিতে আগ্রহী। ফিরোজ উদ্দিন জানান, শিশুটির চিকিৎসাসেবা শেষে তার কাছে রেখে দিতে চান।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33567/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মশায় অতিষ্ঠ রেকর্ড ছাড়াতে পারে নগরবাসীর, নেই কোন টেকসই উদ্যোগ



                শীত মৌসুম শেষ হতে না হতেই রাজধানীতে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে মশার উপদ্রব। সন্ধ্যার পর মশার প্রকোপে খোলা জায়গায় দাঁড়ানোও কঠিন হয়ে পড়ে। সারাক্ষণ দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘরের ভেতরে রেহাই মিলছে না মশার কামড় থেকে। অন্যান্য সময়ের তুলনায় আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মশার ঘনত্ব সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কীটতত্ত্ববিদরা। এদিকে কিউলেক্স মশা নিয়ন্ত্রণে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বিশেষ ক্রাশ প্রগ্রাম হাতে নিয়েছে। কিন্তু ঢাকার খালগুলো ভরাট থাকায় এবং যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলায় কিউলেক্স মশা ঠেকানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করেছে সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগ। খবরঃ কালের কন্ঠের

                জানা গেছে, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের প্রতি সপ্তাহে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে নমুনা নিয়ে মশার ঘনত্ব গণনা করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল গবেষক। গবেষকদলের প্রধান ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কীটতত্ত্ববিদ ড. কবিরুল বাশার। কিউলেক্স মশার প্রজননস্থল থেকে পানি সংগ্রহ করে প্রতি আধালিটার পানিতে দুই শর বেশি মশার লার্ভা পেয়েছেন গবেষকরা। এর বাইরে নর্দমা, ডোবা এবং অন্যান্য উৎস জমে থাকা পানিতে ডিমের ঘনত্ব দেখেছেন তাঁরা। ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি থেকে সারা দেশে তাপমাত্রা কিছুটা করে বাড়ছে। এই তাপমাত্রা মশা জন্মানোর জন্য উপযোগী। গত কয়েক দিনে মশা অগণিত ডিম ছেড়েছে, যা ১৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ মশায় রূপান্তরিত হবে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে ১৫ দিন পর তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে বলে মনে করছেন কীটতত্ত্ববিদরা।

                ড. কবিরুল বাশার বলেন, ‘এখনই পদক্ষেপ না নিলে আগামী ১৫ দিনে ঢাকায় মশার ঘনত্বের রেকর্ড ছাড়াবে। ঢাকায় মশা নিয়ন্ত্রণে জরুরি পদক্ষেপ না নিলে আগামী মাসে ঢাকাসহ সারা দেশে মশা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।’

                কবিরুল বাশার আরো বলেন, ‘ড্রেন, ডোবা ও নর্দমার পানি চলন্ত করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা এবং লার্ভা মারার জন্য কীটনাশক প্রয়োগ করা জরুরি। বাংলাদেশে ১২৩ প্রজাতির মশা রয়েছে। ঢাকা শহরে রয়েছে ১৩ প্রজাতির মশা। এখন ঢাকার মোট মশার শতকরা ৯৫ ভাগই কিউলেক্স। এই কিউলেক্স মশা বাংলাদেশের কিছু জেলায় ফাইলেরিয়া রোগ ছড়ায়। তাই জরুরি ভিত্তিতে কিউলেক্স নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’

                সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বর্জ্যে ভরাট হয়ে গেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকার খাল। খালে স্রোত না থাকায় জমাট পানির উপরিভাগে মশার লার্ভা বেড়ে উঠার পরিবেশ পাচ্ছে। এ ছাড়া কোনো কোনো নর্দমার পানিও আটকে আছে। এ ছাড়া গুলশান, বনানী ও বারিধারা লেকের চারপাশে বর্জ্যের মধ্যেও মশা বংশবিস্তার করছে। ওই সব উৎসর বদ্ধ পানিতে মশার লার্ভা খালি চোখেও দেখা যায়। অন্য বছরের তুলনায় এ বছর মশার প্রকোপ বেশি বলে জানিয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা।

                উত্তর বাড্ডা এলাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীত যাইতে না যাইতে বাইড়া গেছে। এত মশা এর আগে কোনো দিন দেহি নাই। কয়েল জ্বালানোর পরও মশার কামড় থাইকা রক্ষা পাওয়া যাইতেছে না।’

                গেণ্ডারিয়া ডিআইটি পুকুরপারের দোকানদার মিল্লাত মিয়া বলেন, ‘সন্ধ্যা হলে কাস্টমার দোকানে বসতে পারে না। কয়েল দেওয়ার পরও মশা কামড়ায়। সিটি করপোরেশনের লোকেরা কী করে জানি না।’


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/26/33619/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  হে আল্লাহ আপনি মুসলামানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X