ইসরায়েলের কারাগারে মৃত্যুমুখে শত-শত ফিলিস্তিনি!
ফিলিস্তিনি বন্দীরা আজ দুটি ফ্রন্টের লড়াইয়ে আটকা পড়েছে-একটি করোনভাইরাস মহামারী থেকে পরিত্রাণ পেতে, অন্যটি দখলদার ইসরায়েলের ভয়াবহ কারানির্যাতনের বিরুদ্ধে। তারা বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু পরিস্তিতি মৃত্যুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে বলে মিডলইস্ট মনিটরের (১৪-মার্চ) প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, চার বন্দী ফিলিস্তিনির করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে, ফলাফল পজিটিভ এসেছে। আশংকা করা হচ্ছে এ সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে, কারণ অন্য একজন বন্দী মুক্তি পাওয়ার কয়েকদিন পরে ভাইরাসের জন্য পরীক্ষা করা হয়, সেখানেও ফলাফল পজিটিভ এসেছে।
ফিলিস্তিনি সংস্থা “প্রিজনার রাইটস গ্রোপ এডেমিয়ার” জানিয়েছেন, দখলদার কারাগারে প্রায় ৫০০০ হাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বন্দী রয়েছেন।
ইতিমধ্যে কারাগারে কমপক্ষে ৭০০ এর বেশি পুরুষ ও মহিলা অসুস্থ হয়েছেন এবং তাদের জরুরী স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজন। তাদের মধ্যে ১ জন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় রমলা কারাগার হাসপাতালে রয়েছেন, যার পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হচ্ছে না।
বেশিরভাগ কারাকক্ষ সঙ্কীর্ণ, ফলে বন্দীরা কোন ধরণের সামাজিক দূরত্ব অনুশীলন করতে পারেছে না, এমনকি সংক্রমণ থেকে নিরাপদ থাকতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা, নিরাপত্তা ও পরিষ্কার সামগ্রীও পাচ্ছেনা।
অসংখ্য মানবাধিকার সংস্থা হুঁশিয়ারি দিয়েছে যে, পুরো বন্দীদের মাঝে ভাইরাস ছড়াতে কেবলমাত্র একজন সংক্রামিত ব্যক্তিই যথেষ্ট যা মারাত্মক পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে। জীবন বাঁচাতে বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো সত্ত্বেও দখলদার কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি না দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে।
বরং মুক্তির পরিবর্তে করোনা ভাইরাসের অজুহাতে ফিলিস্তিনি আটক বন্দীদের উপর উল্টো কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। করোনা ভাইরাসের অজুহাত ব্যবহার করে ইসরায়েল প্রিজন সার্ভিস (আইপিএস) অসুস্থ ও আহত বন্দীদের সেবাদানকারী মেডিকেল ক্লিনিকগুলি সীমিত করেছে। অনেকের মাঝে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ থাকা সত্ত্বেও তাদের কোন প্রকার চেক-আপ করা হচ্ছে না ।
এমনকি ফিলিস্তিনি বন্দীদের উকিলের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নিষিদ্ধ করে শুধুমাত্র ফোনে কথা বলার অনুমতি দিয়েছে, ফলে আটককৃতদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
বন্দীদের প্রয়োজনীয় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান গুলোর অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। ফেস মাস্ক হিসাবে মোজা ব্যবহার করতে বলা হয়েছে এবং কারাগার ক্যান্টিনে অত্যাবশ্যকীয় জরুরী উপাদানের মধ্যে ১৪০ টি পণ্যের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
ফিলিস্তিনি সংস্থা “প্রিজনারস সেন্টার ফর স্টাডিজের” পরিচালক রাফাত হামদোনা বলেছেন, চিকিৎসা অবহেলায় দখলদারদের চারটি নীতি প্রয়োগ করছে – ইচ্ছাকৃতভাবে সঠিক চিকিৎসা সামগ্রী অভাব, সঠিক ওষুধের অভাব, পরীক্ষাগারে পরীক্ষার অভাব এবং জরুরী সার্জারি স্থগিত করা।
তিনি আরও বলেন, দখলদার কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে বন্দীদের ওষুধ প্রেরণ করা থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করেছে।
সাম্প্রতিক নোবেল করোনা ভাইরাসটি বন্দীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অনেকেই ১৯৬৭ সাল থেকে ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনাচিকিৎসায় নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছেন।
ফিলিস্তিনি প্রিজনার সংস্থার মতে, তখন থেকে দখলদার বিশ্ব সন্ত্রাসী ইসরায়েল কারাগারে কমপক্ষে ২২২ ফিলিস্তিনি বন্দী মারা গেছেন,যাদের মধ্যে ৬৫জন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন শুধুমাত্র চিকিৎসার অভাবে।
গত বছরের শেষদিকে, রাজনৈতিক বন্দী সামি আবু দিয়াক ক্যান্সারে মারা গিয়েছিলেন এবং আটকে থাকার সময় ফুসফুস ও পেটে সমস্যায় ভুগছিলেন। নোংরা কারাগার ও অমানবিক পরিস্থিতি এবং ইচ্ছাকৃত চিকিৎসার অবহেলার ফলে ৩৬ বছর বয়সী আবু দিয়াকের শরীরে টিউমার ছড়িয়ে পড়েছিল।
তিনি বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছিলেন এবং বেশ কিছু শারিরীক জটিলতার মুখোমুখি হয়েছিলেন,তবু সন্ত্রাসী ইসরায়েল দখলদার কর্তৃপক্ষ তাকে মানবিক কারণে মুক্তি দিতে অস্বীকার করেছিল।
যে সব ফিলিস্তিনি দখলদার ইসরায়েলের কারাগারে এক দশক সময় আটক থেকে মুক্তিলাভ করেছেন তারা বেঁচে রয়েছেন জটিল অসুস্থতার সাথে এবং তাদের অসুস্থতা শেষ অবধি মৃত্যুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে।
বন্দীদের জীবন যখন মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু মুখে পৌঁছে যায়, টিক তখনই কেবল নামমাত্র চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয় যা মানবাতার জন্য লজ্জাজনক।
কয়েক দশক ধরে কারাগারে বিনাচিকিৎসায় শত শত ফিলিস্তিনিরা তাদের জীবন হারিয়েছে। কারা বিষয়ক কমিশন বলেছেন যে ৯০% বন্দীদের গ্রেফতারের মুহুর্ত থেকেই নির্যাতন করা হয়েছে।জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন এমনকি বন্দীদের কারাগারে রাখার পরেও নির্যাতন অব্যাহত থাকে এবং হাসপাতালে চিকিৎসার পরিবর্তে অনেককে নির্জন কারাগারে আটকে রাখা হয়।
“অ্যাডামিরের ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইউনিটের” সমন্বয়কারী এহতেরাম গাজাওয়ানহ উল্লেখ করেছেন, কারাগারে রোগ নির্ণয় একটি মারাত্মক সমস্যা যা প্রায়ই ভুল রোগ নির্ণয় করে বন্দীদের মৃত্যুর মুখে পৌঁছে দেয়।
বন্দিরা বলেছেন যে তারা তাদের আটকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রায়শই অনশন বা ধর্মঘট করে, যার ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং রোগের জন্য আরও বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
বিশ্বব্যাপী মহামারী চলাকালীন সময়ে ফিলিস্তিনি বন্দীদের রক্ষার জন্য আইপিএস স্বাস্থ্য ব্যবস্থাগুলির অনুপস্থিতি এদিকে আরও স্পষ্ট বার্তা দেয় যে, দখলদার ইসরায়েল অন্যায়ভাবে পূর্ণ ফিলিস্তিন দখল প্রকল্পে অগ্রসর হতে করোনা ভাইরাসকে ফিলিস্তিনের বন্দীদের বিরুদ্ধে মারাত্মক মরণঘাতী অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/15/36395/
ফিলিস্তিনি বন্দীরা আজ দুটি ফ্রন্টের লড়াইয়ে আটকা পড়েছে-একটি করোনভাইরাস মহামারী থেকে পরিত্রাণ পেতে, অন্যটি দখলদার ইসরায়েলের ভয়াবহ কারানির্যাতনের বিরুদ্ধে। তারা বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু পরিস্তিতি মৃত্যুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে বলে মিডলইস্ট মনিটরের (১৪-মার্চ) প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, চার বন্দী ফিলিস্তিনির করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে, ফলাফল পজিটিভ এসেছে। আশংকা করা হচ্ছে এ সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে, কারণ অন্য একজন বন্দী মুক্তি পাওয়ার কয়েকদিন পরে ভাইরাসের জন্য পরীক্ষা করা হয়, সেখানেও ফলাফল পজিটিভ এসেছে।
ফিলিস্তিনি সংস্থা “প্রিজনার রাইটস গ্রোপ এডেমিয়ার” জানিয়েছেন, দখলদার কারাগারে প্রায় ৫০০০ হাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বন্দী রয়েছেন।
ইতিমধ্যে কারাগারে কমপক্ষে ৭০০ এর বেশি পুরুষ ও মহিলা অসুস্থ হয়েছেন এবং তাদের জরুরী স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজন। তাদের মধ্যে ১ জন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় রমলা কারাগার হাসপাতালে রয়েছেন, যার পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হচ্ছে না।
বেশিরভাগ কারাকক্ষ সঙ্কীর্ণ, ফলে বন্দীরা কোন ধরণের সামাজিক দূরত্ব অনুশীলন করতে পারেছে না, এমনকি সংক্রমণ থেকে নিরাপদ থাকতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা, নিরাপত্তা ও পরিষ্কার সামগ্রীও পাচ্ছেনা।
অসংখ্য মানবাধিকার সংস্থা হুঁশিয়ারি দিয়েছে যে, পুরো বন্দীদের মাঝে ভাইরাস ছড়াতে কেবলমাত্র একজন সংক্রামিত ব্যক্তিই যথেষ্ট যা মারাত্মক পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে। জীবন বাঁচাতে বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানো সত্ত্বেও দখলদার কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি না দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে।
বরং মুক্তির পরিবর্তে করোনা ভাইরাসের অজুহাতে ফিলিস্তিনি আটক বন্দীদের উপর উল্টো কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। করোনা ভাইরাসের অজুহাত ব্যবহার করে ইসরায়েল প্রিজন সার্ভিস (আইপিএস) অসুস্থ ও আহত বন্দীদের সেবাদানকারী মেডিকেল ক্লিনিকগুলি সীমিত করেছে। অনেকের মাঝে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ থাকা সত্ত্বেও তাদের কোন প্রকার চেক-আপ করা হচ্ছে না ।
এমনকি ফিলিস্তিনি বন্দীদের উকিলের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ নিষিদ্ধ করে শুধুমাত্র ফোনে কথা বলার অনুমতি দিয়েছে, ফলে আটককৃতদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
বন্দীদের প্রয়োজনীয় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান গুলোর অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। ফেস মাস্ক হিসাবে মোজা ব্যবহার করতে বলা হয়েছে এবং কারাগার ক্যান্টিনে অত্যাবশ্যকীয় জরুরী উপাদানের মধ্যে ১৪০ টি পণ্যের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
ফিলিস্তিনি সংস্থা “প্রিজনারস সেন্টার ফর স্টাডিজের” পরিচালক রাফাত হামদোনা বলেছেন, চিকিৎসা অবহেলায় দখলদারদের চারটি নীতি প্রয়োগ করছে – ইচ্ছাকৃতভাবে সঠিক চিকিৎসা সামগ্রী অভাব, সঠিক ওষুধের অভাব, পরীক্ষাগারে পরীক্ষার অভাব এবং জরুরী সার্জারি স্থগিত করা।
তিনি আরও বলেন, দখলদার কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে বন্দীদের ওষুধ প্রেরণ করা থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করেছে।
সাম্প্রতিক নোবেল করোনা ভাইরাসটি বন্দীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় অনেকেই ১৯৬৭ সাল থেকে ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনাচিকিৎসায় নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছেন।
ফিলিস্তিনি প্রিজনার সংস্থার মতে, তখন থেকে দখলদার বিশ্ব সন্ত্রাসী ইসরায়েল কারাগারে কমপক্ষে ২২২ ফিলিস্তিনি বন্দী মারা গেছেন,যাদের মধ্যে ৬৫জন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন শুধুমাত্র চিকিৎসার অভাবে।
গত বছরের শেষদিকে, রাজনৈতিক বন্দী সামি আবু দিয়াক ক্যান্সারে মারা গিয়েছিলেন এবং আটকে থাকার সময় ফুসফুস ও পেটে সমস্যায় ভুগছিলেন। নোংরা কারাগার ও অমানবিক পরিস্থিতি এবং ইচ্ছাকৃত চিকিৎসার অবহেলার ফলে ৩৬ বছর বয়সী আবু দিয়াকের শরীরে টিউমার ছড়িয়ে পড়েছিল।
তিনি বিভিন্ন চিকিৎসা নিয়েছিলেন এবং বেশ কিছু শারিরীক জটিলতার মুখোমুখি হয়েছিলেন,তবু সন্ত্রাসী ইসরায়েল দখলদার কর্তৃপক্ষ তাকে মানবিক কারণে মুক্তি দিতে অস্বীকার করেছিল।
যে সব ফিলিস্তিনি দখলদার ইসরায়েলের কারাগারে এক দশক সময় আটক থেকে মুক্তিলাভ করেছেন তারা বেঁচে রয়েছেন জটিল অসুস্থতার সাথে এবং তাদের অসুস্থতা শেষ অবধি মৃত্যুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে।
বন্দীদের জীবন যখন মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু মুখে পৌঁছে যায়, টিক তখনই কেবল নামমাত্র চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয় যা মানবাতার জন্য লজ্জাজনক।
কয়েক দশক ধরে কারাগারে বিনাচিকিৎসায় শত শত ফিলিস্তিনিরা তাদের জীবন হারিয়েছে। কারা বিষয়ক কমিশন বলেছেন যে ৯০% বন্দীদের গ্রেফতারের মুহুর্ত থেকেই নির্যাতন করা হয়েছে।জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন এমনকি বন্দীদের কারাগারে রাখার পরেও নির্যাতন অব্যাহত থাকে এবং হাসপাতালে চিকিৎসার পরিবর্তে অনেককে নির্জন কারাগারে আটকে রাখা হয়।
“অ্যাডামিরের ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইউনিটের” সমন্বয়কারী এহতেরাম গাজাওয়ানহ উল্লেখ করেছেন, কারাগারে রোগ নির্ণয় একটি মারাত্মক সমস্যা যা প্রায়ই ভুল রোগ নির্ণয় করে বন্দীদের মৃত্যুর মুখে পৌঁছে দেয়।
বন্দিরা বলেছেন যে তারা তাদের আটকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রায়শই অনশন বা ধর্মঘট করে, যার ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং রোগের জন্য আরও বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
বিশ্বব্যাপী মহামারী চলাকালীন সময়ে ফিলিস্তিনি বন্দীদের রক্ষার জন্য আইপিএস স্বাস্থ্য ব্যবস্থাগুলির অনুপস্থিতি এদিকে আরও স্পষ্ট বার্তা দেয় যে, দখলদার ইসরায়েল অন্যায়ভাবে পূর্ণ ফিলিস্তিন দখল প্রকল্পে অগ্রসর হতে করোনা ভাইরাসকে ফিলিস্তিনের বন্দীদের বিরুদ্ধে মারাত্মক মরণঘাতী অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/15/36395/
Comment