আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়ার পর রাতভর নির্যাতন, সকালে লাশ
বাংলাদেশের গাদ্দার প্রশাসন ও গুন্ডা বাহিনীগুলোর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন মুসলিমের সংখ্যা অগণিত। আবার অনেকেই এ জালেমদের জুলুমে শহীদ হয়ে গেছেন। সঠিক বিচার ব্যবস্থা বা তদন্ত না হওয়ায় পুলিশী হেফোজতে মৃত্যুর সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।
এবার সাতক্ষীরা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নির্যাতনে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম বাবুল সরদার (৫৫)। রোববার ভোরে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিজেদের অপকর্ম আড়াল করতে বাবুল আত্মহত্যা করেছে বলে পুলিশ দাবি করলেও স্বজনরা বলছেন, রাতভর নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে।
বাবুল দেবহাটা উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। বাবুল সরদারের মেয়ে সুলতানা মুন্নী বলেন, “গত শনিবার সকাল ১০টায় ৪-৫ জন লোক তাদের বাড়িতে যান। এ সময় তারা এক নারীকে ঘরের ভেতরে পাঠিয়ে ফেন্সিডিল রেখে আসেন। পরে ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে তারা তার বাবাকে ঘরের ভেতরে নিয়ে ৪৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক দেখায়।”
ওই সময় ঘর তল্লাশি করে ৩৫ হাজার টাকাও তারা নিয়ে যান বলে অভিযোগ মুন্নীর। তিনি আরও বলেন, “বাবাকে হাতকড়া পরিয়ে সাতক্ষীরায় নিয়ে যাওয়া হয়। কোনো টাকা-পয়সা নেননি মর্মে একটি ভিডিও করেন ওই ব্যক্তিরা। পরে সাতক্ষীরা ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে নির্যাতন চালানো হয়। একপর্যায়ে মৃত্যু হলে রোববার সকালে মাকে যেতে বলা হয়। ডিবি কার্যালয়ে গেলে আমাদের জানানো হয়, কোমরে থাকা সুতালী (ঘুনসি) দিয়ে বাবা আত্মহত্যা করেছেন। সেখানেও একটি কাগজে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। যাতে তারা নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে পারে।”
এর আগেও বিভিন্ন সময়ে মুসলিমকে মাদক ব্যবসী সাজিয়ে হত্যা করেছে এই গাদ্দার প্রশাসন। অবশ্য পরে আসল তথ্য বেড়িয়ে আসলেও, মুসলিমদের ট্যাক্সের টাকায় পালিত ঐ গুন্ডাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়না দালাল সরকার।
কিন্তু ইসলামি শরিয়াহ ব্যবস্থা না থাকায় এই মানবতার দুশমন সরকারি গুন্ডারা মানবরচিত সংবিধানের নানা রকম ফাঁকফোকড় দিয়ে বেড়িয়ে নতুন কোন অপরাধে মেতে উঠে।।
তথ্যসূত্র:
—–
১। আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়ার পরদিন সকালে লাশ
বাংলাদেশের গাদ্দার প্রশাসন ও গুন্ডা বাহিনীগুলোর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমন মুসলিমের সংখ্যা অগণিত। আবার অনেকেই এ জালেমদের জুলুমে শহীদ হয়ে গেছেন। সঠিক বিচার ব্যবস্থা বা তদন্ত না হওয়ায় পুলিশী হেফোজতে মৃত্যুর সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।
এবার সাতক্ষীরা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নির্যাতনে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম বাবুল সরদার (৫৫)। রোববার ভোরে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিজেদের অপকর্ম আড়াল করতে বাবুল আত্মহত্যা করেছে বলে পুলিশ দাবি করলেও স্বজনরা বলছেন, রাতভর নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে।
বাবুল দেবহাটা উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। বাবুল সরদারের মেয়ে সুলতানা মুন্নী বলেন, “গত শনিবার সকাল ১০টায় ৪-৫ জন লোক তাদের বাড়িতে যান। এ সময় তারা এক নারীকে ঘরের ভেতরে পাঠিয়ে ফেন্সিডিল রেখে আসেন। পরে ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে তারা তার বাবাকে ঘরের ভেতরে নিয়ে ৪৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক দেখায়।”
ওই সময় ঘর তল্লাশি করে ৩৫ হাজার টাকাও তারা নিয়ে যান বলে অভিযোগ মুন্নীর। তিনি আরও বলেন, “বাবাকে হাতকড়া পরিয়ে সাতক্ষীরায় নিয়ে যাওয়া হয়। কোনো টাকা-পয়সা নেননি মর্মে একটি ভিডিও করেন ওই ব্যক্তিরা। পরে সাতক্ষীরা ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে নির্যাতন চালানো হয়। একপর্যায়ে মৃত্যু হলে রোববার সকালে মাকে যেতে বলা হয়। ডিবি কার্যালয়ে গেলে আমাদের জানানো হয়, কোমরে থাকা সুতালী (ঘুনসি) দিয়ে বাবা আত্মহত্যা করেছেন। সেখানেও একটি কাগজে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। যাতে তারা নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করতে পারে।”
এর আগেও বিভিন্ন সময়ে মুসলিমকে মাদক ব্যবসী সাজিয়ে হত্যা করেছে এই গাদ্দার প্রশাসন। অবশ্য পরে আসল তথ্য বেড়িয়ে আসলেও, মুসলিমদের ট্যাক্সের টাকায় পালিত ঐ গুন্ডাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়না দালাল সরকার।
কিন্তু ইসলামি শরিয়াহ ব্যবস্থা না থাকায় এই মানবতার দুশমন সরকারি গুন্ডারা মানবরচিত সংবিধানের নানা রকম ফাঁকফোকড় দিয়ে বেড়িয়ে নতুন কোন অপরাধে মেতে উঠে।।
তথ্যসূত্র:
—–
১। আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়ার পরদিন সকালে লাশ
Comment