Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# | ১৭ ই জামাদিউল আউয়াল, ১৪৪৩ হিজরি।। ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# | ১৭ ই জামাদিউল আউয়াল, ১৪৪৩ হিজরি।। ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ঈসায়ী।

    উত্তপ্ত নাগাল্যান্ডে ভারতীয় সেনাদের নিষেধাজ্ঞা নাগাবাসীর, মুসলিমদের দুশ্চিন্তা

    ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় খ্রিস্টান অধ্যুষিত অঞ্চল নাগাল্যান্ড। বহুদিন ধরেই এলাকাটি ভারতের কবল থেকে আলাদা হতে চাচ্ছে। স্থানীয়রা গড়ে তুলেছে কয়েকটি স্বাধীকার সংগঠন, যারা ভারতের বিরুদ্ধে কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ জন্য ভারতীয় সরকার নাগাবাসীদের প্রতি ক্ষিপ্ত।

    গত ৪ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনী নাগাল্যান্ডের মন জেলায় স্বাধীনতাকামী ভেবে একটি ট্রাক লক্ষ্য করে গুলিবৃষ্টি শুরু করলে, গুলিতে ১৪ জন সাধারণ যুবক নিহত হয়েছিল। এর পরই থেকেই উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে নাগাল্যান্ডে।

    ঐ মৃত্যুর ঘটনার পর কেটে গিয়েছে বেশ কিছুদিন। কিন্তু নাগাল্যান্ডে উত্তাপ কমার কোনো লক্ষণ নেই। উল্টা তা বেড়েই চলেছে। এত দিন আন্দোলন সংগঠনগুলোয় সীমাবদ্ধ থাকলেও এবার তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো নাগাবাসীদের মধ্যে।

    গত শুক্রবার ১৭ ডিসেম্বর নাগাল্যান্ডের কোহিমায় বিরাট মিছিল করেছে রাজ্যের প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠন। প্রতিবাদ মিছিল থেকে দাবি উঠে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির এবং আর্মড ফোর্সেস স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট (আফস্পা) প্রত্যাহারের। ভারতের উত্তর-পূর্বের সাতটি জেলার মধ্যে চারটিতে জারি রয়েছে বিশেষ সন্ত্রাস দমন আইন আর্মড ফোর্সেস অ্যাক্ট (স্পেশাল পাওয়ারস)। এই আইনের মাধ্যমেই দমন-পীড়ন চালাচ্ছে ভারত। এর বিরুদ্ধেও ফুঁসে উঠেছে নাগাল্যান্ড। পাশাপাশি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকাও পুড়িয়ে তার প্রত্যাহারের দাবি করে আন্দোলনকারীরা।

    এর মধ্যে মোনে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছেন আন্দোলনকর্মীরা। বিষয়টি ভারতের জন্য কৌশলগত কারণে অস্বস্তিকর। কারণ, এসব জেলার পূর্বে রয়েছে মিয়ানমার আর উত্তরে অরুণাচল প্রদেশ।

    প্রায় ২০টি প্রধান নাগা উপজাতির অন্যতম কনিয়াক, নাগাদের সংগঠন কনিয়াক ইউনিয়নই বর্তমানে সেনাবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এর বাইরে অন্যান্য উপজাতির পক্ষ থেকেও আন্দোলনকে সমর্থন দেওয়া হচ্ছে।

    কনিয়াক ইউনিয়ন এক বিবৃতিতে বলেছে, ভারতের নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে সম্পূর্ণ অসহযোগিতার পথে হাঁটবে তারা। সেনাবাহিনীর সঙ্গে সব সম্পর্ক ছেদ করার জন্য স্থানীয়দের নির্দেশ দিয়ে ইউনিয়ন বলেছে, কনিয়াকদের কোনো গ্রাম পরিষদ, ছাত্র বা সমাজের কোনো অংশের মানুষ কোনোরকম সাহায্য বা অনুদান (সরকারের থেকে) নিতে পারবেন না। এছাড়াও নাগাল্যান্ডে ভারতীয় কোন সামাজিক অনুষ্ঠান হবে না এবং জাতীয় উৎসব-অনুষ্ঠানও বর্জন করা হবে।

    বিভিন্ন গোষ্ঠীকে এক ছাতার তলায় আনার কাজ করছে যে সংগঠন, তার নাম ইস্টার্ন নাগা পিপলস অর্গানাইজেশন (ইএনপিও)। অন্য বেশ কয়েকটি উপজাতীয় গোষ্ঠী, যেমন ফোম, চাঙ্গ, খিয়ামিয়াঙ্গান, সংটামও আন্দোলনে যোগ দিয়েছে।

    অন্যদিকে প্রধান নাগা রাজনৈতিক সংগঠন ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট কাউন্সিল অব নাগাল্যান্ডের মুইভা গোষ্ঠীর সঙ্গে কিছুদিন আগে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের শান্তি আলোচনা ভেস্তে গেছে। এ ঘটনার জেরেও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে নাগাল্যান্ড।

    এর আগে নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নেফিউ রিও এবং মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা উত্তর-পূর্ব থেকে আফস্পা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। তারা দু’জনেই কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন এনডিএ-এর সদস্য। সব মিলিয়ে নাগাল্যান্ড নিয়ে ভারত সরকারের মাথাব্যথা ক্রমেই বাড়ছে।

    এখন যেহেতু পূর্ব-ভারতের নাগাল্যান্ড, মনিপুর, মিজোরাম - সীমান্তের অপর পারের মিয়ানমারের শিন ও কাচিন - এই রাজ্যগুলোর অদিবাসিরা সবাই মোটামুটি এক আদি গোত্রভুক্ত, পাশাপাশি এদের সিংহভাগ এখন খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত। সেই সাথে বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলের উপজাতিদের খ্রিস্টানিকরণ - সব মিলিয়ে পশ্চিমাদের এই অঞ্চলে স্বাধীন খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানোর তত্ত্বকে শক্তিশালী করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

    আর এই তিন অঞ্চলের বিদ্রোহী বাহিনীগুলো তো আলাদা আলাদাভাবে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার দাবিই করে আসছে। তাই গোটা ঘটনাপ্রবাহ অত্র অঞ্চলের মুসলিমদের জন্য চিন্তার কারণ বই কি।

    তথ্যসূত্র:
    =====
    ১। Kohima Protest: উত্তপ্ত কোহিমা, মিছিল থেকে আফস্পা তোলার ডাক, সেনা-গতিবিধিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল-

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    চীনা বর্বরতা | মিথ্যা মামলায় নিরপরাধ উইঘুর মুসলিমের ৯ বছরের জেল

    একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে বর্বর চীন, তাকে যেন কিচ্ছুটি বলার কেউ নেই। চীনা পণ্যে সয়লাভ দুনিয়া, তাই তার এসব অপরাধের বিরুদ্ধে জোর গলায় প্রতিবাদ করার কেউ নেই।

    ধারাবাহিক মানবয়া বিরোধী অপরাধের অংশ হিসেবে এবার একজন নিরপরাধ উইঘুর মুসলিম যুবককে ৯ বছরের সাজা দিয়েছে দেশটির প্রশাসন। যুবকের নাম মিউলান নুর মুহাম্মাদ। চীনা প্রশাসন "বিচ্ছিন্নতাবাদের" মামলা এনে তাকে এই সাজা দিয়েছে।

    মিউলানের বোন রিজওয়ানুল নুর মুহাম্মাদ বলেন, " আমার ভাই মিউলান নুর মুহাম্মাদকে চীনা প্রশাসন ২০১৭ সালে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সে কোন অপরাধ করে নি। আমি তাকে নিয়ে খুব শঙ্কিত। সে আমার একমাত্র ভাই"।

    তিনি জোর দাবি করেন যে, মিউলানকে "বিচ্ছিন্নতাবাদের" মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়েই ৯ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে।
    পূর্ব তুর্কিস্তানের মুসলিমদের অবশ্য নামায পরা, রোযা রাখা, কুরআন পরা, সালাম দেওয়া - এসব মৌলিক ইসলামি রীতি চর্চা করার 'অপরাধেই' জ্বেলে যেতে হয়, কাউকে হয়য়ে যেতে হয় চিরজিবনের জন্য নিরুদ্দেশ।

    উল্লেখ্য যে চীন জিনজিয়াং প্রদেশে কথিত সন্ত্রাসবাদ বন্ধের নামে প্রায় ৭০ বছর ধরে উইঘুর মুসলিমদের শোষণ এবং গত ১০ বছর ধরে চরম নির্যাতন করে আসছে, যার উদাহরণ কেবল চেঙ্গিস-হালাকুর আমলেই পাওয়া যায়। অবশ্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বর্তমান বর্বর চীনারা তাদের পূর্বসূরিদেরকেও ছাড়িয়ে গেছে।

    মুসলিম নারীদের জোর করে হান জাতিদের সাথে বিয়ে দেওয়া, নারীদের বোরকা, নিকাব নিষিদ্ধ করা, পুরুষদের দাড়ি রাখায় নিষেধাজ্ঞা সহ আরও অনেক ভয়ানক জুলুম তারা করে যাচ্ছে।
    মুসলিমদের অঙ্গ বিক্রির ঘটনাগুলোতো এখন ওপেন সিক্রেট।

    তাদের জুলুমের মাত্রা ও কায়দা এতটাই বীভৎস যে, জালেম অ্যামেরিকা পর্যন্ত মাঝে মাঝে এসব ঘটনার নিন্দা জানায়।

    তথ্যসূত্র:
    -----
    ১। Uyghur Muslim Mewlan NurMuhammad was detained in January 2017 and sent to a concentration camp for "deradicalisation" -

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গণহত্যার প্রস্তুতি | ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর শপথ গ্রহণ

      সেকুলার নেতারা ভারতকে কথিত বৃহৎ গণতন্ত্রের দেশ দাবি করলেও নিয়ন্ত্রক হিন্দুত্ববাদীরা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে রূপান্তর করার জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী অনেক নেতা ভারতকে শুধু হিন্দুদের দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করে। মুসলিমদের ভারত ছাড়া করার এবং মুসলিম মুক্ত অখণ্ড ভারত নির্মাণের ঘোষণা ও প্রকাশ্য এজেন্ডা নিয়ে এগোচ্ছে এই হিন্দুত্ববাদীরা।

      এবার ভারতের নয়াদিল্লিতে তথাকথিত সাংবাদিক ও কট্টর ইসলামবিদ্বেষী সুরেশ চাভানকে দেখা গেল- সে হিন্দু যুব বাহিনীর সদস্যদের (সিএম যোগী আদিত্যনাথের দল) ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে রূপান্তর করার শপথ করাচ্ছে, যেখানে অন্যকোন ধর্ম কিংবা মতবাদের মানুষের জায়গা হবে না।

      তাদের শপথের ভাষা ছিল এমন -
      "আমরা সবাই শপথ নিচ্ছি, কথা দিচ্ছি ও সংকল্প করছি যে,- আমাদের জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এই দেশকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর জন্য, বানিয়ে রাখার জন্য এবং এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য লড়াই করবো। আমরা মরব, প্রয়োজন পড়লে মারব। যেকোনো ত্যাগ শিকার করার জন্য যে কোন মূল্য চুকাতে আমরা সামান্য এতটুকুও পিছপা হব না।
      আমাদের এই সঙ্কল্প পূর্ণ করার জন্য আমাদের গুরুদেব, আমাদের গুরু দেবতা, আমাদের গ্রাম দেবতা, আমাদের ভারত মাতা, আমাদের পূর্বপুরুষেরা আমাদেরকে শক্তি দিক, শক্তি দিক, জয় দিক, বিজয় দিক, বিজয় দিক, বিজয় দিক, বিজয় দিক, বিজয় দিক।
      ভারত মাতার জয়...

      এভাবেই গোটা ভারতের হিন্দু সমাজকে প্রয়োজনে মুসলিম গণহত্যা চালিয়ে হিন্দুরাষ্ট্র অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার জন্য এক করতে কাজ করছে হিন্দুত্ববাদী উগ্র হিন্দু নেতারা। এই সন্ত্রাসী নেতাদের মিশন যে কতটা সফলতার মুখ দেখতে চলেছে, তা ভারতের বর্তমান মুসলিম নির্যাতনের ঘটনাগুলো দেখলে সহজেই অনেমান করা যায়।

      তথ্যসূত্র:
      -----
      ১। CM Yogi Adityanath's group took pledge to convert India into a Hindu Rashtra.


      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        রিজার্ভ মুক্তির দাবিতে ইসলামী ইমারাতে আফগানিস্তানে সাধারণ মানুষদের বিক্ষোভ

        অ্যামেরিকা ও কথিত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দ্বারা জব্দকৃত সাধারণ আফগান জনগণের বিলিয়ন ডলারের সম্পদ মুক্ত করার দাবিতে গত মঙ্গলবার দেশটির রাজধানী কাবুলে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন হাজার হাজার মানুষ। এটি তালেবান সরকার দ্বারা অনুমোদিত একটি বিরল প্রতিবাদ। কারণ, দেশটি একটি বড় অর্থনৈতিক সঙ্কটের বিরুদ্ধে লড়াই করছে৷ আফগান পিপলস মুভমেন্ট নামে একটি স্বল্প পরিচিত একটি গোষ্ঠী মঙ্গলবারের বিক্ষোভটি আয়োজন করে।

        মঙ্গলবারের এই মার্চে স্পষ্টতই তালিবানদের সম্মতি ছিল। তালেবানের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে একাধিক ছবি এবং ভিডিও ক্লিপ দেখানো হয়েছে। সেখানে দেখা যায় অংশগ্রহণকারীরা সাধারণ নাগরিকদের পক্ষে কথা বলেছেন। মধ্য কাবুলের একটি স্কোয়ারের কাছে একদল বিক্ষোভকারীকে দেখা যায় ‘Let US EAT’ (আমাদেরকে খেতে দিন) লেখা ব্যানার বহন করতে।

        বিক্ষোভের আয়োজক শফিক আহমেদ রহিমি এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের প্রধান দাবি হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের সম্পদ ছেড়ে দেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা জাতির সম্পদ, কোনো একক ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সরকারের নয়।’

        তালেবানরা গত ১৫ আগস্ট ক্ষমতায় ফিরে আসার পর, আফগানিস্তানের প্রায় ১০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক সম্পদ আমেরিকা জব্দ করে নেয়। এতে দেশটি একটি বড় মানবিক সঙ্কটের মুখে পড়ে যায় এবং জাতিসংঘ এ ব্যপারে মন্তব্য করে বলে যে আফগানিস্তানের ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি এই শীতে ক্ষুধার্ত থাকবে।

        অথচ শত-সহস্র সাধারণ আফগান নাগরিকের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই বিক্ষোভ কোন মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আউটলেট প্রচার করেনি। অথচ ৮-১০ জন আফগান নারী যখন কুরুচিপূর্ণ প্লেকার্ড হাতে নিয়ে পশ্চিমাদের শিখানো কথিত নারী অধিকারের নামে কাল্পনিক দাবি তুলেছিল, সেই অতি ক্ষুদ্র জনউপস্থিতি ঠিকই মিডিয়ায় জায়গা করে নিয়েছিল।

        বিশ্লেষকেরা বলছেন- এখন সময় হয়েছে আমেরিকার এই বিষয়টি প্রমাণ করে দেখানোর যে, তারা আসলেই মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে কিনা। যদি সত্যিই তারা মানবাধিকারের ব্যপারে শ্রদ্ধাশীল হয় তাহলে তাদের উচিত হবে সাধারণ আফগানদের সম্পদ মুক্ত করে দেওয়া।

        তথ্যসূত্র:
        -----
        ১। রিজার্ভ মুক্ত করার দাবিতে কাবুলে আফগাদের বিক্ষোভ


        ২। Huge rally on kbul city streets. Western journalists no where to be seen -

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তা'য়ালা আফগানিস্তানের মুসলমানদের সহ গোটা বিশ্বের মাজলুম মুসলিমদের সাহায্য করুন..তাদের সব অভাব পুরণ করে দিন.. আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

          Comment

          Working...
          X