৮ বছরের কাশ্মীরি মুসলিম বালিকা আসিফা বানুর ধর্ষকরা আজ কোথায়?
আজ থেকে চার বছর আগে ১৭ই জানুয়ারী ২০১৮ সালে জম্মু ও কাশ্মীরে কাঠুয়ার রাসানা গ্রামে ৮ বছর বয়সী কাশ্মীরি মুসলিম মেয়ে আসিফা বানুকে গণধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হয়।
পরবর্তীতে রিপোর্টে উঠে আসে যে গণধর্ষণের কারণে ছোট্ট এই শিশুটির জরায়ু নষ্ট হয়ে যায়। আর ধর্ষণের পর পাথর দিয়ে তার মাথা থেঁতলে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
পুরো ঘটনার সাথে জড়িত থাকে সেখানকার স্থানীয় একটি মন্দিরের পুরোহিত সানজি রাম, পুলিশ অফিসার দীপক খাজুরিয়া এবং আরেক পুলিশ অফিসার পরভেশ কুমার। ২০১৯ সালের ১০ জুন এদেরকে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া তিলক রাজ (হেড কনস্টেবল), আনন্দ দত্ত এবং সুরেন্দ্র ভার্মাকে প্রমাণ নষ্ট করার দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু হাস্যকর বিষয় হলো যে দেশে পশু হত্যাকারীদের বিচার হয় এবং এমনকি পশু হত্যার দায়ে যে দেশে বিনা বিচারে মানুষ হত্যা করা হয় সে দেশে শিশু হত্যাকারীদের কোনও বিচার হয় না। সম্প্রতি ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট দুইজন হত্যাকারী আনন্দ দত্ত (প্রাক্তন সাব-ইন্সপেক্টর) এবং তিলক রাজকে (হেড কনস্টেবল) জামিনে মুক্তি দেয়।
বিশ্লেষকদের মতে, হিন্দুত্ববাদীদের এ ধরণের মামলার বিচার করা আমাদের মুসলিমদের চোখে ধূলো দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্রঃ DOAM- Muslim Girl Gang-Raped and Brutally Murdered
লিংকঃ https://tinyurl.com/2p97ypef
আজ থেকে চার বছর আগে ১৭ই জানুয়ারী ২০১৮ সালে জম্মু ও কাশ্মীরে কাঠুয়ার রাসানা গ্রামে ৮ বছর বয়সী কাশ্মীরি মুসলিম মেয়ে আসিফা বানুকে গণধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হয়।
পরবর্তীতে রিপোর্টে উঠে আসে যে গণধর্ষণের কারণে ছোট্ট এই শিশুটির জরায়ু নষ্ট হয়ে যায়। আর ধর্ষণের পর পাথর দিয়ে তার মাথা থেঁতলে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
পুরো ঘটনার সাথে জড়িত থাকে সেখানকার স্থানীয় একটি মন্দিরের পুরোহিত সানজি রাম, পুলিশ অফিসার দীপক খাজুরিয়া এবং আরেক পুলিশ অফিসার পরভেশ কুমার। ২০১৯ সালের ১০ জুন এদেরকে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া তিলক রাজ (হেড কনস্টেবল), আনন্দ দত্ত এবং সুরেন্দ্র ভার্মাকে প্রমাণ নষ্ট করার দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু হাস্যকর বিষয় হলো যে দেশে পশু হত্যাকারীদের বিচার হয় এবং এমনকি পশু হত্যার দায়ে যে দেশে বিনা বিচারে মানুষ হত্যা করা হয় সে দেশে শিশু হত্যাকারীদের কোনও বিচার হয় না। সম্প্রতি ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট দুইজন হত্যাকারী আনন্দ দত্ত (প্রাক্তন সাব-ইন্সপেক্টর) এবং তিলক রাজকে (হেড কনস্টেবল) জামিনে মুক্তি দেয়।
বিশ্লেষকদের মতে, হিন্দুত্ববাদীদের এ ধরণের মামলার বিচার করা আমাদের মুসলিমদের চোখে ধূলো দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়।
তথ্যসূত্রঃ DOAM- Muslim Girl Gang-Raped and Brutally Murdered
লিংকঃ https://tinyurl.com/2p97ypef
Comment