এবার কাশ্মীরি মুসলিমদের উচ্চশিক্ষা থেকেও বঞ্চিত করছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার
দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের মুসলিমদের মৌলিক চাহিদাগুলো খর্ব করার পর এখন সেখানকার মুসলিমদের শিক্ষা ব্যবস্থার পেছনে লেগেছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার। মুসলিমদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সরাসরি অন্যায়ভাবে বাধা দিচ্ছে উগ্র মোদির সরকার। বেশ কিছু মুসলিম যুবকের অভিযোগ যে, উগ্র বিজেপি সরকার তাদের পাকিস্তানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে যেতে বাধা দিচ্ছে।
এদের একজন শ্রীনগরের আসাদুল্লাহ মীর বলেছেন, তিনি ও তাঁর দুই বন্ধু ডাক্তারি শিক্ষার জন্য লাহোরে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাকিস্তানি ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় অনাপত্তি পত্র (এনওসি) দিতে অস্বীকার করে।
শুধু এনওসি প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমেই বিষয়টি শেষ হয়ে যায়নি। ঐ ঘটনার পর থেকেই তদন্তকারী সংস্থাগুলো তাঁকে ও তাঁর আরও দুইজন বন্ধুকে হয়রানি করতে শুরু করে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন এজেন্সির লোকেরা আমাকে প্রশ্ন করতে শুরু করে যে, আপনি কেন পাকিস্তানে শিক্ষার জন্য যেতে চান?’
পাকিস্তানে আসার জন্য ছাত্রদের কী কী অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয় সে সম্পর্কে আব্দুল্লাহ্ নামের এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি বলেন যে, ‘ছাত্রদের বিভিন্ন উপায়ে ভয় দেখানো হয় এবং উপহাস করা হয়। পাকিস্তানে যাওয়ার অনুমতি পেতে তাদের অফিসের বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।’
বিশ্লেষকদের মতে, কাশ্মীরি মুসলিমদের সাথে ঘটে যাওয়া এসব হিংসাত্মক ঘটনা দখলদার ভারতের ‘হিন্দুত্ববাদ’ প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিকতারই একটি অংশ। বর্তমানে কাশ্মীরি মুসলিমদের একে একে সকল মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পর দখলদার ভারত সরকার তাদের উপর চূড়ান্ত গণহত্যা চালানোরই পরিকল্পনা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
তথ্যসূত্র:
১। কাশ্মীরিদের উচ্চশিক্ষায় বাধা দিচ্ছে মোদি সরকার
দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের মুসলিমদের মৌলিক চাহিদাগুলো খর্ব করার পর এখন সেখানকার মুসলিমদের শিক্ষা ব্যবস্থার পেছনে লেগেছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার। মুসলিমদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সরাসরি অন্যায়ভাবে বাধা দিচ্ছে উগ্র মোদির সরকার। বেশ কিছু মুসলিম যুবকের অভিযোগ যে, উগ্র বিজেপি সরকার তাদের পাকিস্তানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে যেতে বাধা দিচ্ছে।
এদের একজন শ্রীনগরের আসাদুল্লাহ মীর বলেছেন, তিনি ও তাঁর দুই বন্ধু ডাক্তারি শিক্ষার জন্য লাহোরে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাকিস্তানি ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় অনাপত্তি পত্র (এনওসি) দিতে অস্বীকার করে।
শুধু এনওসি প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমেই বিষয়টি শেষ হয়ে যায়নি। ঐ ঘটনার পর থেকেই তদন্তকারী সংস্থাগুলো তাঁকে ও তাঁর আরও দুইজন বন্ধুকে হয়রানি করতে শুরু করে। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন এজেন্সির লোকেরা আমাকে প্রশ্ন করতে শুরু করে যে, আপনি কেন পাকিস্তানে শিক্ষার জন্য যেতে চান?’
পাকিস্তানে আসার জন্য ছাত্রদের কী কী অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয় সে সম্পর্কে আব্দুল্লাহ্ নামের এক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি বলেন যে, ‘ছাত্রদের বিভিন্ন উপায়ে ভয় দেখানো হয় এবং উপহাস করা হয়। পাকিস্তানে যাওয়ার অনুমতি পেতে তাদের অফিসের বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়।’
বিশ্লেষকদের মতে, কাশ্মীরি মুসলিমদের সাথে ঘটে যাওয়া এসব হিংসাত্মক ঘটনা দখলদার ভারতের ‘হিন্দুত্ববাদ’ প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিকতারই একটি অংশ। বর্তমানে কাশ্মীরি মুসলিমদের একে একে সকল মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পর দখলদার ভারত সরকার তাদের উপর চূড়ান্ত গণহত্যা চালানোরই পরিকল্পনা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
তথ্যসূত্র:
১। কাশ্মীরিদের উচ্চশিক্ষায় বাধা দিচ্ছে মোদি সরকার
Comment