Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৩রা শাবান, ১৪৪৩ হিজরি।। ০৭ মার্চ, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৩রা শাবান, ১৪৪৩ হিজরি।। ০৭ মার্চ, ২০২২ ঈসায়ী।

    মুসলিমদের হুমকি হিন্দুত্ববাদী মন্ত্রীর – ‘হিন্দুদের ধৈর্যের একটা সীমা আছে’

    ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমদের নির্মূল করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা কেবল একটি অযুহাত দাঁড় করানোর অপেক্ষায় আছে। যার মাধ্যমে তারা মুসলিমদের গণহত্যাকে বৈধ্যতা দিতে পারে। মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুত্ববাদীরা একেরপর এক উসকানীমূলক ভাষণ বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছে।

    এবার কর্ণাটকের গ্রামীণ উন্নয়ন এবং পঞ্চায়েতি রাজ হিন্দুত্ববাদীরা মন্ত্রী কে এস ঈশ্বরাপ্পা, গত শনিবার (০৫/০৩/২২) হিন্দুদের ধৈর্যের সীমা আছে বলে মুসলিমদের হুমকি দিয়েছে। এই মন্ত্রী তার মুসলিম বিরোধী মন্তব্যের জন্য বিতর্কিত এই প্রথমবার নয়। প্রকৃতপক্ষে, সে তার মুসলিম বিরোধী মানসিকতার জন্যই পরিচিত।

    গত বৃহস্পতিবার মেগান হাসপাতালে রানৈতিক কারণে দুর্বৃত্তদের দ্বারা আক্রান্ত হয়।
    আক্রমণকারীদের এখনও শনাক্ত করা হয়নি, তবুও আগের মতই মন্ত্রীর এই ঘটনাটিকে মুসলিম বিরুধী রঙ দিয়েছে।
    সে মন্তব্য করেছে, “হিন্দু সম্প্রদায়ের ধৈর্যের একটা সীমা আছে। যদি সীমা অতিক্রম করা হয়, তাহলে এটি সমাজে সত্যিকারের বিভাজন হতে পারে।”

    আসলে ভারতে মুসলিমদের অবস্থানই তাদের কাছে সহ্য হচ্ছে না। তাই বারবার মিথ্যে অভিযোগ তুলে মুসলিমদের উপর দোস চাপানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

    কয়েকদিন আগেও “গত ২০শে ফেব্রুয়ারাী হর্ষ জিঙ্গাদে নামে একজন বজরং দলের সদস্য শিবমোগা সিগেহাট্টিতে নিহত হয়। তারপর কোন ধরণের যাচাই বাচাই তদন্ত ছাড়াই হিন্দুত্ববাদী ঈশ্বরাপ্পা মুসলিমদের দায়ী করে। পরপরই, প্রধানত হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় মুসলিমদের সহিংসতা শুরু হয়। অনেক মুসলিমদের বাড়িঘর, ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠান ভাঙ্গচুর করে। মুসলিমদের অটোতে আগুন লাগিয়ে দেয়। তাদের উগ্রতা এমন সীমায় পৌছে গেছে তারা যেকোন সময় মুসলিমদের গণহারে খুন করতে পারে। তাই ভয়ে নিজেদের জীবন বাঁচাতে মুসলিমরা বাড়িঘর,ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠান ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।

    হিন্দুত্ববাদী মন্ত্রী কেএস ঈশ্বরাপ্পা আরো বলেছিল, ভবিষ্যতে গেরুয়া পতাকাই দেশের (ভারতের) জাতীয় পতাকা হয়ে যাবে।

    হিন্দুত্ববাদীরা এখন ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতার মুখোশ খুলে প্রকাশ্যে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর ঘোষণা দিচ্ছে। ভারতকে তারা এমন এক কট্টর হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর শপথ নিচ্ছে, যে রাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা হবে গেরুয়া পতাকা। সেখানে অন্য কোন জাতি ধর্মের মানুষ থাকতে পারবে না। এর জন্য যা যা করা দরকার সবকিছুর প্রস্তুতি চালাচ্ছে গেরুয়া সন্ত্রাসীরা। যার চূড়ান্ত রুপ প্রকাশ পেতে যাচ্ছে গণহত্যার মাধ্যমে।

    আর কিছুদিন আগেই একদল বিশেষজ্ঞ, সুশীল সমাজের নেতা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তারা ২৬ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ‘ইন্ডিয়া অন দ্য ব্রিঙ্ক: প্রিভেনটিং জেনোসাইড’ শীর্ষ সম্মেলনের জন্য একত্রিত হয়েছেন।

    কার্যত, ঐ তিন দিনের বৈশ্বিক শীর্ষ সম্মেলনে ঘৃণাত্মক বক্তব্য এবং গণহত্যা নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে- যেহেতু গণহত্যা একটি প্রক্রিয়া এবং একবারের ঘটনা নয়, তাই বলা যেতে পারে যে ভারতে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই হিন্দুত্ববাদীরা গণহত্যা শুরু করে দিয়েছে।

    সেখানে কম্বোডিয়ার জেনোসাইড ডকুমেন্টেশন সেন্টারের একজন গবেষক মং জার্নি বলেছেন, “আমি বিশ্বাস করি যে, ভারত কেবল দ্বারপ্রান্তে নয়- বরং ইতিমধ্যেই একটি প্রকাশ্য গণহত্যার প্রক্রিয়ায় রয়েছে৷ হিন্দুত্ববাদী হত্যাকারীরা দুর্বল জনগোষ্ঠীকে তাদের ধর্মের নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে চিত্রিত করেছে। যখন কোন দেশে এই মানবনির্মূলীকরণ শুরু হয়, তখন ঐ দেশ ইতিমধ্যেই গণহত্যা প্রক্রিয়ার গভীরে চলে যায়। যদিও পূর্ণ মাত্রায় হত্যাকাণ্ড শুরু হতে কিছুটা দেরী হতে পারে।”

    আর শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজকদের দ্বারা জারি করা একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রসিকিউটরের বিশেষ উপদেষ্টা অ্যাডামা ডিয়েং বলেছেন, “… কিন্তু বর্তমানে হিন্তুত্ববাদীদের মুসলিম বিদ্বেষ বেড়ে গণহত্যার রুপ নিয়েছে।”

    এমন মুহূর্তে তাই সরকারের আনুগত্যের সবক দেওয়া ব্যক্তিদের দৃঢ়ভাবে এড়িয়ে যেতে ও নিজেদের প্রতিরক্ষার ব্যাপারে ফিকির করার পরামর্শ দিয়েছেন হক্কপন্থী উলামাগণ।

    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Harsha Murder: Shivamogga Muslims Leave Homes, Businesses Behind for Safety

    2. ‘There is a limit to patience of Hindus’, says K’taka Minister

    3. ভবিষ্যতে গেরুয়াই ভারতের জাতীয় পতাকা হতে পারে : বিজেপি মন্ত্রী –


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হিজাবের পর এবার ওড়না নিয়েও হিন্দুত্ববাদীদের আক্রোশ


    মুসলিম ছাত্রীদের বিপাকে ফেলতে হিজাব নিয়ে দীর্ঘ শুনানির পর কর্নাটক হাইকোর্টের ফুল বেঞ্চ রায়দান রিজার্ভ রেখেছে। আর এই ঝুলে থাকা অবস্থায় হিজাব বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন স্থানে।

    গত শুক্রবার (০৪/০৩/২২) দক্ষিণ কর্নাটকের ম্যাঙ্গালুরু জেলায় দু’টি সরকারি কলেজে ওড়না নিয়ে বিতর্ক বেঁধে যায় দু’দল ছাত্রের মধ্যে। পি দয়ানন্দ কলেজে পরীক্ষার দিন শুরু হয় গোলমাল। একদল মুসলিম ছাত্রী ওড়নাকে মাথার উপর তুলে দিয়ে কলেজে আসে। ওড়না মাথায় দেওয়াতেও তাদের আপত্তি। যদিও কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্রীদের ওড়না মাথায় দিয়ে আসার অনুমতি দিয়ে রেখেছে। দু’টি কলেজে এই ধরনের গোলমাল হয়েছে।

    ছাত্রীদের বক্তব্য, আমরা দীর্ঘ সময় থেকে ওড়না মাথায় ঢেকে কলেজে আসছি। ওড়নাকে হিজাব ভেবে ঝামেলা পাকাচ্ছে একদল হিন্দু ছাত্র। মনে হয় আমাদের কলেজে হিজাব বিতর্ক শুরু করার জন্য তাদের বৃহত্তর পরিকল্পনা রয়েছে। উল্লেখ্য এই ধরনের গোলমালের ভয়ে বহু কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মুসলিম ছাত্রীরা হিজাব ব্যবহার বন্ধ রেখেছে। কিন্তু এই কলেজে হিজাব ছেড়ে এবার ওড়নার পিছনে পড়েছে কট্টরবাদী হিন্দুরা। তাদের দাবি ওড়না ঘাড়ের উপর উঠবে না। যদিও প্রিন্সিপাল তাদের ওড়না মাথায় তোলার অনুমতি দিয়ে রেখেছে।

    এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওতে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবারে হিজাব পরায় কয়েকজন মুসলিম ছাত্রীকে কয়েকজন হিন্দু যুবক হয়রানি করেছে। তারা স্কার্ফ পরে ম্যাঙ্গালুরুর সরকারি প্রথম শ্রেণির কলেজে পরীক্ষার জন্য উপস্থিত হয়েছিল। সেখানেই তাদের প্রকাশ্যে হেনস্থা করা হয়। যদিও কলেজের অধ্যক্ষ ছাত্রীদের দোপাট্টায় পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। তবুও সন্ত্রাসী সংগঠনগুলির সঙ্গে জড়িত হিন্দু যুবকদের একটি দল মেয়েদের এভাবে হয়রানি করে।

    এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পোশাকের শালীনতা বজায় রাখতে গিয়ে ভারতের মতো কথিত গণতান্ত্রিক ও মুখোসধারী ধর্মনিরপেক্ষ দেশে এভাবেই মুসলিরা পদে পদে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এমতাবস্থায় মুসলিমদেরকে ধর্মীয় বিধানে কোনরুপ ছাড় দেওয়ার মনমানসিকতা পরিহার করে পরিপূর্ণ ইসলামের উপর অটল থাকার আহ্ববান জানিয়েছেন হক্কানী উলামায়ে কেরাম। কেননা যতই ছাড় দেওয়া হোক অমুসলিম কখনোই মুসলিমদের উপর সন্তুষ্ট হবে না।

    তথ্যসূত্র:
    ——–
    ১। এবার ওড়নাতেও আপত্তি কর্নাটকের এক কলেজে

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কাশ্মীরে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ভারতীয় ১০ দখলদার সেনা আহত


      কাশ্মীরে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় দখলদার পুলিশ সদস্যদের টার্গেট করে কাশ্মীরি প্রতিরোধ যোদ্ধারা একটি সফল গ্রেনেড হামলা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে। এই হামলার ঘটনায় দখলদার বাহিনীর ১০ সেনা সদস্য আহত হয়েছে।

      স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, আজ ৬ মার্চ রবিবার স্থানীয় প্রতিরোধ যোদ্ধারা দখলদার ভারতীয় সেনাদের টার্গেট করে একটি গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছেন। উক্ত গ্রেনেড হামলাটি কাশ্মীরের শ্রীনগর জেলার আমিরা কাদাল এলাকায় চালানো হয়েছে। যাতে দখলদার এবং উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সামরিক বাহিনীর ১০ সেনা সদস্য আহত হয়েছে।

      দখলদার বাহিনীর এক শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা ‘জিএনএস’কে বলেছে যে, প্রতিরোধ যোদ্ধারা গ্রেনেড দিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি যৌথ দলকে আক্রমণ করেছে। এ ঘটনায় আমাদের দশজন সহকর্মী আহত হয়েছে। যাদেরকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে দ্রুত স্থানান্তর করা হয়েছে।

      কাশ্মীরে দকলদার ভারতীয় সেনা ও পুলিশের উপর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলা সাম্প্রতিক সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটিকে কাশ্মীর ও উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য একটি ভালো ইঙ্গিত বলে উল্লেখ করেছেন ইসলামি বিশ্লেষকগণ।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        মুসলিম জাতির শত্রু ইহুদিবাদী ইসরায়েলকে ‘শত্রু ভাবে না’ মোহাম্মাদ বিন সালমান


        সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ধীরে ধীরে আরবের পবিত্র ভূমিতে বিজাতিও অশ্লীল সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি ইহুদিদের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেই সে ইস্রাঈল-এর সাথে সৌদি আরবের বিমান যোগাযোগ চালু করেছে। আর এখন সে প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে যে, ইসরাইলকে সে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করে না।

        বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগাজিন ‘দ্য আটলান্টিক’-এ প্রকাশিত এক সাক্ষাতকারে এই কথা বলে এই সৌদি যুবরাজ।

        বিন সালমানের ভাষায়, “আমরা ইসরাইলকে শত্রু হিসেবে দেখি না। আমরা তাদের সম্ভাব্য মিত্র হিসেবে বিবেচনা করি, যাদের সাথে আমরা একত্রে বিভিন্ন স্বার্থের সন্ধান করতে পারি।”

        তবে বিষয়টিকে গা-সওয়া করতে সে রাজনৈতিক ভাষায় বলেছে যে, ইসরাইলের সাথে সৌদি আরবের স্বাভাবিক সম্পর্কের জন্য আগে ফিলিস্তিন ইস্যুর সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
        কিন্তু এখানে সে এটা স্পষ্ট করেনি যে, ফিলিস্তিন ইস্যুর কেমন সমাধানের পক্ষে সে। আর তাছাড়া ট্রাম্পজামাতা ইহুদিবাদী জেরার্ড কুশনারের ফিলিস্তিনকে পূর্ণ বেদখলের কথিত ‘ডিল অফ দা সেঞ্চুরি’ নামক ধোঁকাবাজি চুক্তিরও সে পাড় সমর্থক বলেও মিডিয়ায় চাওর হয়।

        আর এই এমবিএস-কে নিয়ে এটাও কথিত আছে যে, সে একজন ইহুদী নারীর সন্তান আর তাকে লালন-পালনকারী নারীও একজন ইহুদী। আর এজন্যই মুহাম্মদ বিন সালমান ইহুদীদের প্রতি এতো নমনিও ও বন্ধুসুলভ বলে মনে করেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।

        মোহাম্মদ বিন সালমানের নতুন এই বিবৃতিকে তাই ইসরাইলের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিক অবস্থানের স্পষ্ট পরিবর্তনেরই ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

        বিন সালমানের এই অবস্থানকে কুরআন ও সুন্নাহর সাথে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক বলে মত দিয়েছেন হক্কপন্থী উলামাগণ। যেখানে কুরআনুল কারিমে আল্লাহ্‌ তাআলা ইহুদি জাতিকে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে ঘোষণা করেছেন, সসেখানে বিন সালমান কিভাবে এই ঘোষণা উপেক্ষা করে ইসরায়েলের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনের দিকে আগাচ্ছে – এমন প্রশ্নও রেখেছেন তাঁরা।

        তথ্যসূত্র :
        ———
        ১। ইসরাইলকে আমরা শত্রু হিসেবে দেখি না : মোহাম্মদ বিন সালমান

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X