বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় আসামিদের ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের আয়োজন করতে ব্যর্থ এনআইসি
বিজেপির বাবরি মসজিদ ধ্বংসে জড়িত সন্ত্রাসীদের মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল ভিডিয়ো কনফারেন্সে৷ লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলিমনোহর যোশী, উমা ভারতী, ধ্বংসের সময়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিং ও শ্রী রামজন্ম ভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মহন্ত নিত্য গোপাল দাসকে সিবিআই কোর্ট এ ব্যাপারে নির্দেশ জারি করেছিল৷
তবে যাদেরকে এই কনফারেন্সের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, সেই ন্যাশনাল ইনফরমেটিকস সেন্টার ভিডিয়ো কনফারেন্সের আয়োজনে ব্যর্থ হয়েছে৷ কোভিড-১৯ ও লকডাউনের জন্যই এমন ব্যবস্থা নেবার কথা ভাবা হয়েছিল৷ কিন্তু মঙ্গলবার বিশেষ আদালত এনআইসির ব্যর্থতা নিয়ে উদবেগ প্রকাশ করেছে৷ সিবিআই কোর্ট বিষয়টি নিয়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্য সচিবকে একটি চিঠিও পাঠিয়েছে৷
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর সাড়ে চারশো বছরের অধিক সময় ধরে অযোধ্যাতে দাঁড়িয়ে থাকা মুসলমানদের ঐতিহাসিক ইমারত বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয় উন্মত্ত করসেবক সন্ত্রাসীরারা৷ সেই সময় ঘটনাস্থলের কাছেই আদবানি, উমা ভারতীরা হাজির থেকে মসজিদ ভাঙতে ইন্ধন জুগিয়েছে। তারই মামলাতে হাজিরা দেবার জন্য আদবানিসহ ১০ জনকে ভিডিয়ো লিঙ্কের মাধ্যমে তার নয়াদিল্লির বাসস্থান থেকেই হাজিরা দেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল৷ এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এন আই সিকে৷ কিন্তু মঙ্গলবার পর্যন্ত তারা কোনও সাড়া দেয়নি কোর্টকে৷ এ নিয়ে মালাউনদের বিশেষ আদালত কার্যত হতাশ৷
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/27/39179/
বিজেপির বাবরি মসজিদ ধ্বংসে জড়িত সন্ত্রাসীদের মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল ভিডিয়ো কনফারেন্সে৷ লালকৃষ্ণ আদবানি, মুরলিমনোহর যোশী, উমা ভারতী, ধ্বংসের সময়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিং ও শ্রী রামজন্ম ভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মহন্ত নিত্য গোপাল দাসকে সিবিআই কোর্ট এ ব্যাপারে নির্দেশ জারি করেছিল৷
তবে যাদেরকে এই কনফারেন্সের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, সেই ন্যাশনাল ইনফরমেটিকস সেন্টার ভিডিয়ো কনফারেন্সের আয়োজনে ব্যর্থ হয়েছে৷ কোভিড-১৯ ও লকডাউনের জন্যই এমন ব্যবস্থা নেবার কথা ভাবা হয়েছিল৷ কিন্তু মঙ্গলবার বিশেষ আদালত এনআইসির ব্যর্থতা নিয়ে উদবেগ প্রকাশ করেছে৷ সিবিআই কোর্ট বিষয়টি নিয়ে উত্তর প্রদেশের মুখ্য সচিবকে একটি চিঠিও পাঠিয়েছে৷
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর সাড়ে চারশো বছরের অধিক সময় ধরে অযোধ্যাতে দাঁড়িয়ে থাকা মুসলমানদের ঐতিহাসিক ইমারত বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয় উন্মত্ত করসেবক সন্ত্রাসীরারা৷ সেই সময় ঘটনাস্থলের কাছেই আদবানি, উমা ভারতীরা হাজির থেকে মসজিদ ভাঙতে ইন্ধন জুগিয়েছে। তারই মামলাতে হাজিরা দেবার জন্য আদবানিসহ ১০ জনকে ভিডিয়ো লিঙ্কের মাধ্যমে তার নয়াদিল্লির বাসস্থান থেকেই হাজিরা দেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল৷ এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এন আই সিকে৷ কিন্তু মঙ্গলবার পর্যন্ত তারা কোনও সাড়া দেয়নি কোর্টকে৷ এ নিয়ে মালাউনদের বিশেষ আদালত কার্যত হতাশ৷
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/27/39179/
Comment