কাশ্মীর | মসজিদে স্বাধীনতার স্লোগান দেয়ায় গ্রেফতার ১৩ যুবক

শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদে জুমুআর সালাতের পর আযাদী আযাদী স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে মসজিদ প্রাঙ্গণ। আর এরই জের ধরে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় পুলিশ ১৩ জন কাশ্মীরী যুবককে গ্রেফতার করেche।পরপর দুটি রমাদান ধরে হিন্দুত্ববাদী ভারত জোরপূর্বক বন্ধ করে রাখে শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদ। দীর্ঘ এই সময়ের পর গত শুক্রবার ৮ এপ্রিল জুমুআর সালাত আদায়ের জন্য কোনরকম খুলে দেয়া হয় মসজিদটি।এরপর জুমুআর সালাত সমাপ্ত হবার পর “আযাদী আযাদী” বলে কাশ্মীরের স্বাধীনতার স্লোগান দিতে থাকেন কাশ্মিরী যুবকরা। আর এই স্লোগান দেওয়ার ঠুনকো অজুহাতে পুলিশ স্লোগানদাতা কাশ্মীরি যুবকদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে।এরপর সেদিন রাতেই শ্রীনগরের হাওয়াল এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইজন যুবককে গ্রেফতার করে দখলদার পুলিশ বাহিনী। তাদের থেকে জোরপূর্বক তথ্য নিয়ে পরবর্তীতে গ্রেফতার করা হয় আরো ১১ জনকে। তাদের সকলের এফআইআর তৈরি করে তদন্ত করা হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ।উল্লেখ্য, জামিয়া মসজিদ কাশ্মীরি প্রতিরোধ আন্দোলনের প্রেরণাস্বরূপ। ২০১০ থেকে শুরু হওয়া সাধারণ কাশ্মীরিদের প্রতিরোধ আন্দোলনের মূল কেন্দ্রবিন্দু এই জামিয়া মসজিদ। প্রত্যেক জুমুআর সালাতের পরই মসজিদের আশেপাশে মুসল্লীদের সাথে হিন্দু সেনাদের সংঘর্ষ বেধে যায়।
তথ্যসূত্র :
———-
1. sloganeering inside srinagar jamia masjid: 13 held, says police
– https://tinyurl.com/2p923ddw

শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদে জুমুআর সালাতের পর আযাদী আযাদী স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে মসজিদ প্রাঙ্গণ। আর এরই জের ধরে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় পুলিশ ১৩ জন কাশ্মীরী যুবককে গ্রেফতার করেche।পরপর দুটি রমাদান ধরে হিন্দুত্ববাদী ভারত জোরপূর্বক বন্ধ করে রাখে শ্রীনগরের জামিয়া মসজিদ। দীর্ঘ এই সময়ের পর গত শুক্রবার ৮ এপ্রিল জুমুআর সালাত আদায়ের জন্য কোনরকম খুলে দেয়া হয় মসজিদটি।এরপর জুমুআর সালাত সমাপ্ত হবার পর “আযাদী আযাদী” বলে কাশ্মীরের স্বাধীনতার স্লোগান দিতে থাকেন কাশ্মিরী যুবকরা। আর এই স্লোগান দেওয়ার ঠুনকো অজুহাতে পুলিশ স্লোগানদাতা কাশ্মীরি যুবকদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে।এরপর সেদিন রাতেই শ্রীনগরের হাওয়াল এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইজন যুবককে গ্রেফতার করে দখলদার পুলিশ বাহিনী। তাদের থেকে জোরপূর্বক তথ্য নিয়ে পরবর্তীতে গ্রেফতার করা হয় আরো ১১ জনকে। তাদের সকলের এফআইআর তৈরি করে তদন্ত করা হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ।উল্লেখ্য, জামিয়া মসজিদ কাশ্মীরি প্রতিরোধ আন্দোলনের প্রেরণাস্বরূপ। ২০১০ থেকে শুরু হওয়া সাধারণ কাশ্মীরিদের প্রতিরোধ আন্দোলনের মূল কেন্দ্রবিন্দু এই জামিয়া মসজিদ। প্রত্যেক জুমুআর সালাতের পরই মসজিদের আশেপাশে মুসল্লীদের সাথে হিন্দু সেনাদের সংঘর্ষ বেধে যায়।
তথ্যসূত্র :
———-
1. sloganeering inside srinagar jamia masjid: 13 held, says police
– https://tinyurl.com/2p923ddw



তালিবান সরকার গত বছরের শেষের দিকে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এসব খনি থেকে তেল উৎপাদন করতে কাজ শুরু করেন। দীর্ঘ এই প্রচেষ্টার পর গতকাল পর্যন্ত সারাইপুলের কাসগাড়ি তেলক্ষেত্রে ১০টি তেলের কূপের কাজ সম্পূর্ণ করেছে সরকার। যার মধ্যে ৯টি থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে গতকাল তেল উত্তলন করতে শুরু করেছে তালিবান সরকার।খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে সারাইপুলের উক্ত তেল খনন থেকে প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ হাজার ডলার আয় হবে (ইনশাআল্লাহ্)। সেই সাথে এই খনন কার্যক্রম ভবিষ্যতে আরও ত্বরান্বিত হবে বলে আশা করেন তাঁরা। বিশেষ করে দেশের উত্তরে অপরিশোধিত তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্রে।
এটি বলা হয়েছে যে, তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস রয়েছে বলে অনুমান করা হয় এমন অববাহিকাগুলিতে সংকল্প প্রক্রিয়া চালানো হবে। যার মাধ্যমে আফগানিস্তানের এসব খনিজ মজুদের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।যদিও দেশে বেশ কয়েকটি পরিচিত রিজার্ভ রয়েছে। তবে ধারণা করা হয় যে, আফগানিস্তানে এসব খনিজের প্রকৃত পরিমাণ অনেক বেশি। যেহেতু একের পর এক যুদ্ধের কারণে সম্ভাব্য রিজার্ভের উপর ব্যাপক গবেষণা করা যায়নি। তাই তালিবান সরকার নতুন করে এসব খনিজ সম্পদের উপর নতুন করে গবেষণা শুরু করবে।
ইতিপূর্বে এই অঞ্চলে করা গবেষণা এবং অনুমান অনুসারে এটি বলা হয়েছে যে, শুধুমাত্র আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলেই ১.৬ বিলিয়ন ব্যারেল অপরিশোধিত তেল, ৩০০০ বিলিয়ন ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাস এবং ৫০০ মিলিয়ন ব্যারেল প্রাকৃতিক তরল গ্যাস রয়েছে। যার পরিমাণ বার্ষিক ৯-১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।জানা যায় যে, তেল সমৃদ্ধ ১৫২টি দেশের মধ্যে আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চল একাই ৭তম স্থানে রয়েছে। এছাড়াও আফগানিস্তানের হেলমান্দ, হেরাত ও পাকতিয়ায় আরও বড় মজুদ রয়েছে।
হাইড্রোকার্বন সম্পদের পরিপ্রেক্ষিতে আফগানিস্তানে ৬টি অববাহিকা-আধা-বেসিন রয়েছে। এগুলি হল আমু-দরিয়া, আফগান-তাজিক, ত্রিপুল, কুশকা, হেলমান্দ এবং কাটভাজ অববাহিকা। বলা হয়েছে যে এই অঞ্চলগুলি থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে তেল এবং গ্যাস উত্তোলন করা যেতে পারে।এভাবেই তালিবান নেতৃবৃন্দের দৃঢ় ও ত্বরিত পদক্ষেপে দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলেছে ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান।
Comment