ব্রেকিং নিউজ || ইরান-আফগান সীমান্তে বাড়ছে সামরিক উত্তেজনা
সম্প্রতি হেরাত প্রদেশে আফগান ও ইরানকে সংযুক্তকারী সীমান্ত অঞ্চলে সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ২৩ এপ্রিল শনিবার সকালে, ইরানি সেনাবাহিনীর একটি পিকআপ সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে আফগানিস্তানে প্রবেশ করে।
পরে আফগান সেনাবাহিনী সীমান্ত অতিক্রমকারী ইরানের উক্ত সামরিক গাড়িটি ও কয়েকজন সেনা সদস্যকে আটক করে। আর এই ঘটনার পরে সীমান্তে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়েছে।
এদিকে ইরান দাবি করছে যে, আফগান সামরিক বাহিনী সীমান্ত অঞ্চলের একটি রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। আর ইরানি বাহিনী এর বিরোধিতা করে। তখনই আফগান বাহিনী পাল্টা প্রতিবাদ জানিয়ে সীমান্তের আরও একটি রাস্তা বন্ধ করে দেয়, যেগুলো ইরান ব্যবহার করত। আর এ কারণে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
ইরান ও আফগানিস্তানের মধ্যে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সেই সাথে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ, বাণিজ্য ও পরিবহনও অব্যাহত রয়েছে। তবে আফগান সামরিক বাহিনী তাদের ভূমির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে প্রতিবেশি কোন দেশকেই একচুল ছাড় দিতেও প্রস্তুত নয়।
উল্লেখ্য যে, গত সাপ্তাহে দেশবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনার কারণে আফগানিস্তানের ৩টি শিয়া সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়। সেই সাথে সংগঠনগুলো সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় আফগান সরকার। জানা যায় যে, শিয়া প্রধান দেশ ইরানের সহায়তায় পরিচালিত হতো এসব সংগঠনগুলো। আর এসব কিছুকেই সমস্যার মূল কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
ইসলামি চিন্তাবীদগণ বলছেন, শিয়া শাসকরা কখনোই মূল ধারার মুসলিমদের তথা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতকে মেনে নেয়নি। মুসলিম বিশ্বের যত জায়গায় যতবার শিয়ারা ক্ষমতায় এসেছে, ততবারই তাঁরা মুসলিমদের উপরে গণহত্যা চালিয়েছে কিংবা জুলুম-নির্যাতনের ইতিহাস রচনা করেছে। সর্বশেষ তালিবান সরকারের প্রথম মেয়াদেও এই শিয়া ইরান তাঁদের ব্যাপক বিরোধিতা করেছে, বিভিন্ন শিয়া গ্রুপকে অর্থ-অস্ত্র দিয়ে আফগানে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে; এমনকি সেসময় ইরান তাঁদের কথিত শত্রু অ্যামেরিকার সাথে মিলে আফগানিস্তানে আগ্রাসনও চালিয়েছে।
সম্প্রতি হেরাত প্রদেশে আফগান ও ইরানকে সংযুক্তকারী সীমান্ত অঞ্চলে সামরিক বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ২৩ এপ্রিল শনিবার সকালে, ইরানি সেনাবাহিনীর একটি পিকআপ সীমান্ত রেখা অতিক্রম করে আফগানিস্তানে প্রবেশ করে।
পরে আফগান সেনাবাহিনী সীমান্ত অতিক্রমকারী ইরানের উক্ত সামরিক গাড়িটি ও কয়েকজন সেনা সদস্যকে আটক করে। আর এই ঘটনার পরে সীমান্তে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়েছে।
এদিকে ইরান দাবি করছে যে, আফগান সামরিক বাহিনী সীমান্ত অঞ্চলের একটি রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। আর ইরানি বাহিনী এর বিরোধিতা করে। তখনই আফগান বাহিনী পাল্টা প্রতিবাদ জানিয়ে সীমান্তের আরও একটি রাস্তা বন্ধ করে দেয়, যেগুলো ইরান ব্যবহার করত। আর এ কারণে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
ইরান ও আফগানিস্তানের মধ্যে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সেই সাথে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ, বাণিজ্য ও পরিবহনও অব্যাহত রয়েছে। তবে আফগান সামরিক বাহিনী তাদের ভূমির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে প্রতিবেশি কোন দেশকেই একচুল ছাড় দিতেও প্রস্তুত নয়।
উল্লেখ্য যে, গত সাপ্তাহে দেশবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনার কারণে আফগানিস্তানের ৩টি শিয়া সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হয়। সেই সাথে সংগঠনগুলো সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় আফগান সরকার। জানা যায় যে, শিয়া প্রধান দেশ ইরানের সহায়তায় পরিচালিত হতো এসব সংগঠনগুলো। আর এসব কিছুকেই সমস্যার মূল কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
ইসলামি চিন্তাবীদগণ বলছেন, শিয়া শাসকরা কখনোই মূল ধারার মুসলিমদের তথা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’আতকে মেনে নেয়নি। মুসলিম বিশ্বের যত জায়গায় যতবার শিয়ারা ক্ষমতায় এসেছে, ততবারই তাঁরা মুসলিমদের উপরে গণহত্যা চালিয়েছে কিংবা জুলুম-নির্যাতনের ইতিহাস রচনা করেছে। সর্বশেষ তালিবান সরকারের প্রথম মেয়াদেও এই শিয়া ইরান তাঁদের ব্যাপক বিরোধিতা করেছে, বিভিন্ন শিয়া গ্রুপকে অর্থ-অস্ত্র দিয়ে আফগানে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে; এমনকি সেসময় ইরান তাঁদের কথিত শত্রু অ্যামেরিকার সাথে মিলে আফগানিস্তানে আগ্রাসনও চালিয়েছে।
Comment