শাম | যুদ্ধে নিহতের মধ্যে ৩ লাখের বেশি মুসলিমই বেসামরিক


সিরিয়া যুদ্ধের প্রথম ১০ বছরে ৩ লাখের বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। একই সময়ে সিরীয় ক্যাম্পে শিয়া বাশার আল-আসাদ বাহিনীর নির্যাতনেও মৃত্যু হয়েছে আহলুসসুন্নাহর অনুসারি অসংখ্য মুসলিম বন্দির।এ তথ্য তথাকথিত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়ের সিরিয়া যুদ্ধ বিষয়ক নতুন প্রতিবেদনে এসেছে। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, যুদ্ধের প্রভাবে খাবার, পানি কিংবা স্বাস্থ্যসেবা না পেয়ে যাদের পরোক্ষ মৃত্যু হয়েছে তাদেরকে এই হিসাবে ধরা হয়নি। এই পরিসংখ্যানে নিহত সেনা ও পুলিশ সদস্যেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। যাদের নিহতের সংখ্যা হবে কয়েক হাজার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত না করেই যাদের কবর দেওয়া হয়েছে তাদেরকেও এই তালিকায় রাখা হয়নি।রাশিয়া-ইরান-হিজবুল্লাহ ও কুখ্যাত বাশার আল আসাদ জোট সিরিয়া যুদ্ধে মুসলিমদের গণহারে হত্যা করেছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত মৌখিক ও কাগজে-কলমে বিবৃতি ছাড়া আর কোন পদক্ষেপ নেয়নি তথাকথিত জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো।তবে জাতিসঙ্ঘ যে মুসলিমদের প্রকৃত নিহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করবে না, এবং নিহতের প্রকৃত সংখ্যা যে আরও অনেক বেশি, তা ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া বড় বড় শহরগুলো দেখলেই স্পষ্ট বুঝা জায়বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, সিরিয়ার যুদ্ধ শুরুর ৬ বছরের মাথায় অর্থাৎ ২০১৮-১৯ সালেই বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সনবাদ মাধ্যমগুলো বলেছিল যে, সেসময়ই সিরিয়ার যুদ্ধে নিহত হয়েছে প্রায় ৫ থেকে ৬ লাখ মানুষ। তাহলে আর ৩-৪ বছর পরে এসে নিহতের সেই সংখ্যা কিভাবে কমে গেল সেই প্রশ্ন করেছেন তাঁরা।
তথ্যসূত্র:
——–
1. More than 300,000 civilians killed in Syrian conflict: UN report-


সিরিয়া যুদ্ধের প্রথম ১০ বছরে ৩ লাখের বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। একই সময়ে সিরীয় ক্যাম্পে শিয়া বাশার আল-আসাদ বাহিনীর নির্যাতনেও মৃত্যু হয়েছে আহলুসসুন্নাহর অনুসারি অসংখ্য মুসলিম বন্দির।এ তথ্য তথাকথিত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়ের সিরিয়া যুদ্ধ বিষয়ক নতুন প্রতিবেদনে এসেছে। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, যুদ্ধের প্রভাবে খাবার, পানি কিংবা স্বাস্থ্যসেবা না পেয়ে যাদের পরোক্ষ মৃত্যু হয়েছে তাদেরকে এই হিসাবে ধরা হয়নি। এই পরিসংখ্যানে নিহত সেনা ও পুলিশ সদস্যেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। যাদের নিহতের সংখ্যা হবে কয়েক হাজার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত না করেই যাদের কবর দেওয়া হয়েছে তাদেরকেও এই তালিকায় রাখা হয়নি।রাশিয়া-ইরান-হিজবুল্লাহ ও কুখ্যাত বাশার আল আসাদ জোট সিরিয়া যুদ্ধে মুসলিমদের গণহারে হত্যা করেছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত মৌখিক ও কাগজে-কলমে বিবৃতি ছাড়া আর কোন পদক্ষেপ নেয়নি তথাকথিত জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো।তবে জাতিসঙ্ঘ যে মুসলিমদের প্রকৃত নিহতের সংখ্যা কখনোই প্রকাশ করবে না, এবং নিহতের প্রকৃত সংখ্যা যে আরও অনেক বেশি, তা ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া বড় বড় শহরগুলো দেখলেই স্পষ্ট বুঝা জায়বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, সিরিয়ার যুদ্ধ শুরুর ৬ বছরের মাথায় অর্থাৎ ২০১৮-১৯ সালেই বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সনবাদ মাধ্যমগুলো বলেছিল যে, সেসময়ই সিরিয়ার যুদ্ধে নিহত হয়েছে প্রায় ৫ থেকে ৬ লাখ মানুষ। তাহলে আর ৩-৪ বছর পরে এসে নিহতের সেই সংখ্যা কিভাবে কমে গেল সেই প্রশ্ন করেছেন তাঁরা।
তথ্যসূত্র:
——–
1. More than 300,000 civilians killed in Syrian conflict: UN report-
Comment