Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৩রা মুহাররম ১৪৪৪ হিজরী।। ০২রা আগস্ট ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৩রা মুহাররম ১৪৪৪ হিজরী।। ০২রা আগস্ট ২০২২ ঈসায়ী।

    রিজার্ভ কমেছে আরও, কঠিন পরিস্থিতির দিকে বাংলাদেশ

    বাজার স্বাভাবিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিনিই ডলার বি‌ক্রি করায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবা‌হিকভাবে ক‌মছে। বুধবার (২৭ জুলাই) বি‌ভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা দ‌রে ৯৬ মিলিয়ন মা‌র্কিন ডলার ‌বি‌ক্রি ক‌রে‌ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দিন শেষে রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৯৪৯ কোটি (৩৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন) ডলারে। প্রতি মাসে আট বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে এই অর্থ দিয়ে এখন মাত্র পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

    তবে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর দেওয়া তথ্যের চেয়ে রিজার্ভের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক কম, সেকথা আইএমএফ আরও আগেই জানিয়েছে। আর দেশের অর্থনীতিবীদরা বলছেন, এই রিজার্ভ মাত্র ৩১ বিলিয়ন ডলারের মতো।

    ডলারের বাজারে প্রতিদিন দামের ওঠা-নামা, চাহিদা বৃদ্ধি, ডলার সংকট ও এলসি পেমেন্ট বাধাগ্রস্ত হওয়া, রিজার্ভ কমে যাওয়া এখন নিত্যদিনের ঘটনা। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকেরা।

    তবে ইসলামী বিশেষজ্ঞগণ অবশ্য বলছেন দেশে এমন একটা পরিস্থিতি অনুমেয়ই ছিল। দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে পশ্চিমা এবং বিশেষ করে হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালালি করা সরকার দেশের অর্থনিতীকে যেভাবে তিলে তিলে ধ্বংস করেছে, তাতে দেশের মানুষের এমন একটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়া ছিল শুধু সময়ের ব্যপার। কালোবাজারি, বিদেশে অর্থপাচার, নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রজেক্ট- সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আজ একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে এই দালাল সরকার।

    তাঁরা আরও বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য এই সরকার যে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হবে তা এখনই বলে দেওয়া যায়। তাই দেশের জনগণের উচিত হবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালাল এই সরকারকে দেশের শাসনপদ থেকে উৎখাত করা এবং দেশকে ইসলামী শাসনের ছায়াতলে নিয়ে আসার কার্যক্রম শুরু করা।


    তথ্যসূত্র :
    ———
    ১। রিজার্ভ আরও কমেছে
    https://tinyurl.com/49tmyemb

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    গুজরাটে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে “ভারত মাতা পূজা” করার নির্দেশ


    ভারতে কিছুুদিন আগেই হিজাব পড়ে স্কুলে যাওয়ায় হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিম শিক্ষার্থীদের হেনেস্থা করে। পরে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হিন্দুত্ববাদী আদালত মুসলিমদের ধর্মীয় বিধানের তোয়াক্কা না করে স্কুলে হিজাব নিষেদ্ধের রায় দেয়। আর বলে, স্কুল ধর্মীয় বিধান পালনের স্থান নয়। কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের বিষয়, গুজরাটের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে “ভারত মাতা পূজা” করার মত শিরকী বিষয়ের নির্দেশ দিয়েছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। অথচ, সে স্কুলগুলোতে বহু মুসলিম শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করে। আর মুসলিমদের জন্য আল্লাহ ব্যতিত অন্য কারো উপাসনা করা বৈধ নয়। এটা সবচেয়ে বড় অন্যায়।

    হিন্দুত্ববাদীরা জানিয়েছে,”জাতীয়তাবাদের চেতনাকে জাগিয়ে তোলার” প্রয়াসে, গুজরাট প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ ‘আজাদি কা অমৃত’ মহোৎসবের অংশ হিসাবে ১ আগস্ট থেকে “ভারত মাতা পূজা” আয়োজন করার জন্য স্কুলগুলিতে নির্দেশ জারি করেছে৷

    বিশ্লেষকগণ নির্দেশটিকে ভারতের মুসলিমদের বিরুদ্ধে “একতরফা, অযৌক্তিক এবং অসাংবিধানিক” সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেছেন। কারণ “ভারত মাতার মূর্তির কাছে প্রার্থনা করার জন্য হিন্দুত্ববাদীদের নির্দেশ ইসলামের অনুসারী হিসাবে ইসলামের নীতির পরিপন্থী। মূর্তি পূজায় বিশ্বাস করে না এমন কোনও ব্যক্তি এই ধরনের কার্যকলাপে অংশ নিতে পারে না। মূর্তি পূজায় লিপ্ত হলে মুসলিমরা আর মুসলিম থাকে না।

    উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) একটি শাখা (অখিল ভারতীয়) রাষ্ট্রীয় শৈক্ষিক মহাসঙ্ঘ (এবিআরএসএম) এ জঘন্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে।

    হিন্দুত্ববাদীরা একদিকে মুসলিম শিক্ষার্থীদের হিজাব নিষিদ্ধ করে তাদেরকেও অমুসলিম নারীদের মতো বেহায়া বানাতে চায়। আর বাধ্যতামূলকভাবে হিন্দু ধর্মের শিরকি পূজা করিয়ে মুশরিক বানাতে চায়। এটা কি ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ নয়? এই ব্যাপারে তাহলে কথিত প্রগতিশীলরা নীরব কেন?



    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Gujarat primary schools told to hold ‘Bharat Mata Puja’ from tomorrow
    https://tinyurl.com/usdbzhxp
    https://tinyurl.com/2e23ubyn

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পশ্চিম তীর থেকে ৪৯ ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে ইসরাইল



      দখলদার ইসরাইলি বাহিনী অধিকৃত পশ্চিম তীরে একটি বড় আকারের আটক অভিযান চালিয়েছে বলে জানা গেছে। এই আটক অভিযানের সময় ৪৯ জন ফিলিস্তিনিকে তুলে নিয়ে গেছে দখলদার ইহুদিবাদীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল।

      বিবরণ অনুযায়ী, দখলদার ইসরাইলি বাহিনী গত ৩১ জুলাই রাতে এবং ১ আগস্ট ভোরে অধিকৃত পশ্চিম তীরের বিভিন্ন স্থানে এসব আটক অভিযান চালায়েছে। এবং এসময় অনেক ফিলিস্তিনিকে বিনা অপরাধে জোরপূর্বক আটক করেছে বর্বর ইসরাইলি সৈনিকরা।

      প্যালেস্টাইন ইনফরমেশন সেন্টারের খবর অনুযায়ী, দখলদার ইসরাইলি বাহিনী কর্তৃক এই আটক অভিযানগুলি বেশিরভাগ হেবরনে কেন্দ্রীভূত ছিল। যা পশ্চিম তীরের দক্ষিণ অংশে অবস্থিত।
      এতে আরও বলা হয়েছে যে, আটককৃতদের অধিকাংশকে তাদের বাড়িতে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়েছে।

      এদিকে ইসরাইলি বাহিনী নাবলুসের কয়েকটি এলাকায় ফিলিস্তিনি নাগরিকদের উপর গুলি চালায় বর্বর ইসরাইলি সৈনিকরা। এতে দুই মুসলিম যুবক আহত হয়েছেন। এদিন হামলার জেরে আশপাশের কয়েকটি এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। সংঘর্ষের সময় অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে আটক করেছে ইহুদিবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সেনারা।

      ইসরাইলিরা যখন ফিলিস্তিনি মুসলিমদের উপর বর্বর আগ্রাসন চালাচ্ছে, আরবের গাদ্দার শাসকেরা তখন তাদের সাথে সম্পর্ক ‘স্বাভাবিক’ করতে প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইদেরকে বেমালুম ভুলে গেছে। মুসলিম ভূখণ্ডসমুহের এসব গাদ্দার শাসকেরা দুনিয়ার সামান্য স্বার্থের বিনিময়ে তাদের দ্বীন, সম্মান ও আত্মমর্যাদা তাদের জায়নবাদী প্রভুদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। মুসলিমদেরকে তাই এসব গাদ্দারদের অপেক্ষায় না থেকে নিজেদের মুক্তির দায়িত্ব নিজেদের কাঁধেই তুলে নিতে পরামর্শ দিয়েছেন হক্কানী উলামায়ে কেরাম।

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হবিগঞ্জে বোরকা পড়ে স্কুলে আসায় মুসলিম ছাত্রীকে নাকে খত দেওয়ালো হিন্দু শিক্ষিকা


        উগ্র হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে কে বেশি বিভোর, হিন্দুত্ববাদী মিশন বাস্তবায়নে কারা বেশি এগিয়ে? ভারতের নাকি বাংলাদেশের হিন্দুত্ববাদীরা? – এই প্রশ্ন হয়ত পাঠককে অবাক করতে পারে। তবে হিন্দুত্ববাদের উগ্রতা ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশের উগ্র হিন্দুরা যে পিছিয়ে নেই, বরং কিছু ক্ষেত্রে তাদের দুঃসাহস ভারতের হিন্দুদের চেয়ে বেশি, সেটা আবারো প্রমাণ করে দেখাল হবিগঞ্জের এক হিন্দু শিক্ষিকা।

        বোরকা পড়ে স্কুলে আসায় হবিগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর মেধাবী ছাত্রী সাদিয়া আক্তার কে ঐ স্কুলের হিন্দু শিক্ষিকা মৌসুমি রায় তার পায়ের কাছে সেজদা দিয়ে নাকে খত দিতে বলে। কিন্তু সাদিয়া শিক্ষিকা মৌসুমি রায় কে কেঁদে কেঁদে অন্য শাস্তি দেওয়ার কথা বল্লেও সে ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, আমি যা বলেছি তাই তোমাকে করতে হবে। এক পর্যায়ে ঐ মুসলিম শিক্ষার্থীকে তাই করতে বাধ্য করে ঐ হিন্দু শিক্ষিকা। এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ভয় দেখায়। এবং এব্যাপারে কোন রকম উস্কানি দিলে(Tc)টিসি দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয়।

        ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ জুলাই রোজ বৃহস্পতিবার। শিক্ষিকা মৌসুমী রায় ওই স্কুলের একজন খন্ডকালীন শিক্ষক বলে জানা গেছে।
        গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনাটি ঘটলেও, পরদিন শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ হওয়ায় শনিবার বিষয়টি নিয়ে জানাজানি হয়। তখন মুসলিম শিক্ষার্থী ও স্থানীয় মুসলিমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জনান, এবং হিন্দু শিক্ষিকার যথাযথ শাস্তির দাবি করেন। ৯২% মুসলিমের দেশে হিন্দু শিক্ষিকা এমন সাহস কিভাবে দেখায় তা নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন তারা।

        উল্লেখ্য, ভারতে হিন্দুত্ববাদীরা স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করার পর থেকেই এদেশে বসবাসরত হিন্দুরা প্রকাশ্যভাবে বোরকা, হিজাব নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং বাজে আচরণ করা বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ হিন্দুরা এদেশে অবস্থান করলেও ভারতের হিন্দুত্ববাদীদেরকেই তাদের চেতনা ও আদর্শ হিসেবে নিয়েছে। আর ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষের ঘটনা ভারত ও বাংলাদেশে একই ধারায় এবং একই স্কীপ্টে এগিয়ে নিচ্ছে এই উগ্র হিন্দুরা। বিশ্লেষকগণ মনে করছেন, হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের এ ধারা রুখতে না পারলে গোটা উপমহাদেশেই তা মুসলিম গণহত্যায় রুপ নিবে।


        তথ্যসূত্র:
        ——
        ১.হবিগঞ্জের মাটিতে মর্মান্তিক ঘটনা
        https://tinyurl.com/3wdsteyr

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কঙ্গোতে বেসামরিক নাগরিকদের গুলি করে হত্যা করছে জাতিসংঘ


          কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে জাতিসংঘের কথিত শান্তিরক্ষীরা দেশটিতে অশান্তির আগুন আরও বাড়াচ্ছে। সম্প্রতি এই কুফ্ফার সংঘটির সৈন্যরা কঙ্গো এবং উগান্ডার সীমান্তে বেসামরিকদের উপর গুলি চালিয়ে অন্তত ১৭ জনকে হতাহত করেছে।

          স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো (KDC) এবং উগান্ডার সীমান্তে বিক্ষোভকারীদের উপর এলোপাতাড়ি গুলি চালায় জাতিসংঘের সৈন্যরা। এতে ২ জন নিহত এবং ১৫ জন প্রাণ হারিয়েছে।

          মূলত দেশটিতে কুফ্ফার জাতিসংঘের উপস্থিতির বিরুদ্ধে জনগণ বিক্ষোভে নামলে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে। দেশটিতে সম্প্রতি দখলদার জাতিসংঘ বিরোধী বিক্ষোভে শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত জাতিসংঘের কথিত শান্তিরক্ষীসহ অন্তত ২০ জন প্রাণ হারিয়েছে।

          সর্বশেষ এই ঘটনাটি ঘটেছে কঙ্গো এবং উগান্ডা সীমান্তের মধ্যবর্তী কাসিন্দি অঞ্চলে। এই এলাকায় জাতিসংঘের কথিত শান্তিরক্ষীরা বেসামরিক নাগরিকদের ওপর গুলি চালায়।

          দেশটির ইউএন স্ট্যাবিলাইজেশন মিশন (মনসকো) প্রধান ‘বিন্টো কেইটা’ বলেছে যে, “শান্তিরক্ষীরা” কী কারণে গুলি চালিয়েছে সে সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই। তবে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

          উল্লেখ্য যে, কঙ্গোতে জাতিসংঘের ১৬ হাজর সদস্য রয়েছে। যারা শান্তিরক্ষার নামে অশান্তির বীজ বুনছে। দেশে ধর্ষণ, অন্যায় হত্যাকান্ডের মতো ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে এই কথিত শান্তিরক্ষীরা। আর এসব কারণেই বিক্ষোভকারীরা দেশটিতে জাতিসংঘের উপস্থিতির বিরোধিতা করছে।

          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X