রিজার্ভ কমেছে আরও, কঠিন পরিস্থিতির দিকে বাংলাদেশ
বাজার স্বাভাবিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিনিই ডলার বিক্রি করায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। বুধবার (২৭ জুলাই) বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা দরে ৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দিন শেষে রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৯৪৯ কোটি (৩৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন) ডলারে। প্রতি মাসে আট বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে এই অর্থ দিয়ে এখন মাত্র পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর দেওয়া তথ্যের চেয়ে রিজার্ভের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক কম, সেকথা আইএমএফ আরও আগেই জানিয়েছে। আর দেশের অর্থনীতিবীদরা বলছেন, এই রিজার্ভ মাত্র ৩১ বিলিয়ন ডলারের মতো।
ডলারের বাজারে প্রতিদিন দামের ওঠা-নামা, চাহিদা বৃদ্ধি, ডলার সংকট ও এলসি পেমেন্ট বাধাগ্রস্ত হওয়া, রিজার্ভ কমে যাওয়া এখন নিত্যদিনের ঘটনা। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকেরা।
তবে ইসলামী বিশেষজ্ঞগণ অবশ্য বলছেন দেশে এমন একটা পরিস্থিতি অনুমেয়ই ছিল। দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে পশ্চিমা এবং বিশেষ করে হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালালি করা সরকার দেশের অর্থনিতীকে যেভাবে তিলে তিলে ধ্বংস করেছে, তাতে দেশের মানুষের এমন একটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়া ছিল শুধু সময়ের ব্যপার। কালোবাজারি, বিদেশে অর্থপাচার, নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রজেক্ট- সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আজ একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে এই দালাল সরকার।
তাঁরা আরও বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য এই সরকার যে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হবে তা এখনই বলে দেওয়া যায়। তাই দেশের জনগণের উচিত হবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালাল এই সরকারকে দেশের শাসনপদ থেকে উৎখাত করা এবং দেশকে ইসলামী শাসনের ছায়াতলে নিয়ে আসার কার্যক্রম শুরু করা।
তথ্যসূত্র :
———
১। রিজার্ভ আরও কমেছে
– https://tinyurl.com/49tmyemb
বাজার স্বাভাবিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিদিনিই ডলার বিক্রি করায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। বুধবার (২৭ জুলাই) বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা দরে ৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দিন শেষে রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৯৪৯ কোটি (৩৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন) ডলারে। প্রতি মাসে আট বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসাবে এই অর্থ দিয়ে এখন মাত্র পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর দেওয়া তথ্যের চেয়ে রিজার্ভের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক কম, সেকথা আইএমএফ আরও আগেই জানিয়েছে। আর দেশের অর্থনীতিবীদরা বলছেন, এই রিজার্ভ মাত্র ৩১ বিলিয়ন ডলারের মতো।
ডলারের বাজারে প্রতিদিন দামের ওঠা-নামা, চাহিদা বৃদ্ধি, ডলার সংকট ও এলসি পেমেন্ট বাধাগ্রস্ত হওয়া, রিজার্ভ কমে যাওয়া এখন নিত্যদিনের ঘটনা। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিচ্ছেন অর্থনীতি বিশ্লেষকেরা।
তবে ইসলামী বিশেষজ্ঞগণ অবশ্য বলছেন দেশে এমন একটা পরিস্থিতি অনুমেয়ই ছিল। দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে পশ্চিমা এবং বিশেষ করে হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালালি করা সরকার দেশের অর্থনিতীকে যেভাবে তিলে তিলে ধ্বংস করেছে, তাতে দেশের মানুষের এমন একটি পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়া ছিল শুধু সময়ের ব্যপার। কালোবাজারি, বিদেশে অর্থপাচার, নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রজেক্ট- সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিকে আজ একেবারে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে এই দালাল সরকার।
তাঁরা আরও বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য এই সরকার যে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হবে তা এখনই বলে দেওয়া যায়। তাই দেশের জনগণের উচিত হবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালাল এই সরকারকে দেশের শাসনপদ থেকে উৎখাত করা এবং দেশকে ইসলামী শাসনের ছায়াতলে নিয়ে আসার কার্যক্রম শুরু করা।
তথ্যসূত্র :
———
১। রিজার্ভ আরও কমেছে
– https://tinyurl.com/49tmyemb
Comment