ব্রেকিং নিউজ || পরাজয়ের গ্লানি নিয়েই অবশেষে মালি ছাড়তে বাধ্য হল ফ্রান্স
অবশেষে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে অবসান ঘটলো ফ্রান্সের দীর্ঘ ৯ বছরের দখলদারিত্বের। ক্রুসেডার দেশটি ২০১৩ সাল থেকে মালিতে সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে দখলদারিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল।
ইউরোপীয় এই ক্রুসেডার দেশটি ২০১৩ সালে মালিতে সামরিক আগ্রাসন চালায়। যার লক্ষ্য ছিলো, মালিতে নবগঠিতব্য ইসলামি ইমারাহ্’র পথচলা যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করা। ক্রুসেডাররা এই লক্ষ্যে সাময়িক সময়ের জন্য সফল হলেও, তারা এর মাধ্যমে মূলত মুজাহিদদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদি এক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। এই যুদ্ধের পূর্বে যার কল্পনাও করতে পারেনি ফ্রান্স। ফলে তাদেরকে এই ভুলের জন্য অর্থনৈতিক এবং সামরিক খাতে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। প্রতিবছরই অসংখ্য সেনার কফিন টানতে হয়েছে ফরাসিদের, মান বাঁচাতে কফিনের রক্তাক্ত দেহর সংখ্যা নিয়েও করা হয়েছে কারচুপি।
কিন্তু দীর্ঘ যুদ্ধের ফলাফল ধীরে ধীরে তাদের এই কারচুপিপূর্ণ তথ্যকে জনগণের সামনে উন্মোচন করে দেয়। শুরু হয় দেশটির সংসদ সহ জনগণের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
এদিকে মুজাহিদদের কাছে যখন মালির প্রতিটি যুদ্ধের ময়দানেই শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে থাকে ফ্রান্স, তখন ফ্রান্সের মিত্র ও গোলামরাও তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ফলে ১৫ আগস্ট যখন বিশ্বের তাওহীদপ্রেমী মুসলিমরা আফগান ইমারাত প্রতিষ্ঠার এক বছর পূর্তিতে আনন্দ উদযাপন করছেন, ঠিক সেই মূহুর্তে ক্রুসেডার ফ্রান্সও দীর্ঘ দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মালি ছেড়ে যায়।
ক্রুসেডার ফ্রান্স ২০১৩ সালে ৫ হাজারেরও বেশি সৈন্য নিয়ে শুরু করে অপারেশন সার্ভাল। কিন্তু তাদের এই অপারেশন যখন মুজাহিদদের পরাজিত করতে ব্যার্থ হয়, তখন ২০১৪ সালে আরও সৈন্য নিয়ে নতুন করে অপারেশন বোরখান শুরু করে দেশটি। কিন্তু তাতেও সফলতা না আসায় এই যুদ্ধে আরও কয়েকটি ক্রুসেডার জোটকে অংশগ্রহণ করায় তারা।
আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ মালির প্রতিটি ময়দানেই সবগুলো জোটকে যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতা দিয়েই ফিরত পাঠিয়েছেন। ইনশাআল্লাহ, খুব শীঘ্রই অমুসলিম জাতিসংঘের কথিত শান্তিরক্ষী ও রুশ ভাড়াটিয়ারাও মালি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হবে। মুসলিমরা আরও একটি ইসলামি ইমারাহ প্রতিষ্ঠিত হতে দেখবেন, ইনশাআল্লাহ্।
অবশেষে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে অবসান ঘটলো ফ্রান্সের দীর্ঘ ৯ বছরের দখলদারিত্বের। ক্রুসেডার দেশটি ২০১৩ সাল থেকে মালিতে সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে দখলদারিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল।
ইউরোপীয় এই ক্রুসেডার দেশটি ২০১৩ সালে মালিতে সামরিক আগ্রাসন চালায়। যার লক্ষ্য ছিলো, মালিতে নবগঠিতব্য ইসলামি ইমারাহ্’র পথচলা যেকোনো মূল্যে প্রতিহত করা। ক্রুসেডাররা এই লক্ষ্যে সাময়িক সময়ের জন্য সফল হলেও, তারা এর মাধ্যমে মূলত মুজাহিদদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদি এক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। এই যুদ্ধের পূর্বে যার কল্পনাও করতে পারেনি ফ্রান্স। ফলে তাদেরকে এই ভুলের জন্য অর্থনৈতিক এবং সামরিক খাতে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। প্রতিবছরই অসংখ্য সেনার কফিন টানতে হয়েছে ফরাসিদের, মান বাঁচাতে কফিনের রক্তাক্ত দেহর সংখ্যা নিয়েও করা হয়েছে কারচুপি।
কিন্তু দীর্ঘ যুদ্ধের ফলাফল ধীরে ধীরে তাদের এই কারচুপিপূর্ণ তথ্যকে জনগণের সামনে উন্মোচন করে দেয়। শুরু হয় দেশটির সংসদ সহ জনগণের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
এদিকে মুজাহিদদের কাছে যখন মালির প্রতিটি যুদ্ধের ময়দানেই শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে থাকে ফ্রান্স, তখন ফ্রান্সের মিত্র ও গোলামরাও তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ফলে ১৫ আগস্ট যখন বিশ্বের তাওহীদপ্রেমী মুসলিমরা আফগান ইমারাত প্রতিষ্ঠার এক বছর পূর্তিতে আনন্দ উদযাপন করছেন, ঠিক সেই মূহুর্তে ক্রুসেডার ফ্রান্সও দীর্ঘ দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মালি ছেড়ে যায়।
ক্রুসেডার ফ্রান্স ২০১৩ সালে ৫ হাজারেরও বেশি সৈন্য নিয়ে শুরু করে অপারেশন সার্ভাল। কিন্তু তাদের এই অপারেশন যখন মুজাহিদদের পরাজিত করতে ব্যার্থ হয়, তখন ২০১৪ সালে আরও সৈন্য নিয়ে নতুন করে অপারেশন বোরখান শুরু করে দেশটি। কিন্তু তাতেও সফলতা না আসায় এই যুদ্ধে আরও কয়েকটি ক্রুসেডার জোটকে অংশগ্রহণ করায় তারা।
আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ মালির প্রতিটি ময়দানেই সবগুলো জোটকে যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতা দিয়েই ফিরত পাঠিয়েছেন। ইনশাআল্লাহ, খুব শীঘ্রই অমুসলিম জাতিসংঘের কথিত শান্তিরক্ষী ও রুশ ভাড়াটিয়ারাও মালি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হবে। মুসলিমরা আরও একটি ইসলামি ইমারাহ প্রতিষ্ঠিত হতে দেখবেন, ইনশাআল্লাহ্।
Comment