Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৬ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৬ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    ভারতজুড়ে বোমা বিস্ফোরণ করে আরএসএস : প্রাক্তন সদস্যের স্বীকারোক্তি



    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের একজন প্রাক্তন সদস্য বলেছে, তার সংগঠন ‘আরএসএস’ এবং এর সহযোগী সংগঠন ‘বিশ্ব হিন্দু পরিষদ’ ২০০০-এর দশকে ভারতীয় জনতা পার্টিকে নির্বাচনে জয়ী হতে সাহায্য করেছে। এছাড়াও তারা বেশ কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে সারা দেশে৷

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ হল মূল সংগঠন এবং ক্ষমতাসীন বিজেপি সহ হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীগুলির একটি আদর্শিক মেরুদণ্ড৷যশবন্ত শিন্ডে, সে ১৯৯০ সাল থেকে আরএসএস-এর সাথে যুক্ত বলে জানায়। তার হলফনামায় শিন্ডে জানিয়েছে, কাশ্মীর রাজ্যের ঔরঙ্গাবাদ জেলার একটি মসজিদে হামলার জন্য সে বোমা তৈরি করে দিয়েছিল।

    ১৯৯৯ সালে শিন্ডে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা ইন্দ্রেশ কুমারের নির্দেশে “হিমাংশু এবং তার ৭ বন্ধুকে জম্মুতে নিয়ে গিয়েছিল…[যেখানে] তারা মুসলিম হত্যার জন্য ভারতীয় সেনা বাহিনীর কাছ থেকে আধুনিক অস্ত্রের প্রশিক্ষণ পেয়েছিল।”

    ১৯৯৮ সালের দিকে শ্রীনগরের শঙ্করাচার্য মন্দিরে ইন্দ্রেশ কুমার এবং সিনিয়র আরএসএস প্রচারক প্রয়াত শ্রীখন্ত জোশীর সাথে শিন্ডে চার বছর পরে, ২০০৩ সালে সে এবং পানসে “পুনের সিংহগড়ের কাছে অনুষ্ঠিত একটি বোমা-প্রশিক্ষণ শিবিরে” যোগ দেয়।

    তার হলফনামায় শিন্দে শিবিরে যা ঘটেছিল তা বর্ণনা করেছে।

    সে বলেছে, মিঠুন চক্রবর্তী ছদ্মনামে এক ব্যক্তি সকাল ১০ টায় ক্যাম্পে পৌঁছায়। এবং বিভিন্ন দলে দুই ঘন্টার প্রশিক্ষণ পরিচালনা করে। প্রশিক্ষণার্থীদের বোমা তৈরির জন্য ৩-৪ ধরনের বিস্ফোরক পাউডার, পাইপের টুকরো, তার, বাল্ব, ঘড়ি ইত্যাদি সামগ্রী দেওয়া হয়।

    …প্রশিক্ষণের পর আয়োজকরা প্রশিক্ষণার্থীদের একটি গাড়িতে করে নির্জন বনাঞ্চলে নিয়ে যায় বোমা পরীক্ষা করার জন্য। সেখানে বিস্ফোরণের মহড়া চালানো হয়। প্রশিক্ষণার্থীদের বলা হয় একটি ছোট গর্ত খনন করবে, তাতে টাইমার সহ বোমা রাখবে, পরে মাটি দিয়ে ঢেকে দেবে।

    হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা ভারত জুড়ে বোমা হামলা চালিয়ে সন্ত্রাস ছড়িয়েছে ও ছড়াচ্ছে। মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালাতে তাদের কর্মীদের অত্যাধুনিক অস্ত্র ও বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে অনেক অনেক বছর ধরেই। আর দেশীয় অস্ত্র প্রশিক্ষণ তো তারা প্রকাশ্যেই করাচ্ছে।

    অন্যদিকে কোন কারণ ছাড়াই হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন মুসলিমদের আতঙ্কবাদী তকমা দিয়ে আটক করছে। এখন কি সুস্থ মানসিকতার ব্যক্তিরা বলবেন যে, মুসলিমরা প্রতিরোধ-সংগ্রামের প্রস্তুতি নিলে তা ‘অন্যায়’ হবে! হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা যে অনিবার্য লড়াইয়ের জন্য তৈরী হচ্ছে এ কথা মুসলিম বিশ্লেষকগণ বহু আগে থেকেই বলে আসছেন।

    প্রাক্তন আরএসএস সন্ত্রাসীর স্বীকারোক্তি সেই কথাকেই আরো দৃঢ় করেছে। এখন তাই – রক্তাক্ত ভবিষ্যৎ কিংবা সংগ্রাম ও প্রতিরোধ – মুসলিমদেরকে এই দু’টির যেকোন একটি বেছে নিতে হবে বলে মত দিয়েছেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। কারণ চোখ বুজে থাকলেও সংঘাত ঠিকই খুঁজে নেবে উপমহাদেশের মুসলমানদেরকে।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. ‘They are polarising India’: Ex RSS worker on why he filed affidavit claiming VHP, RSS set off bombs
    https://tinyurl.com/299uw9wh
    https://tinyurl.com/2ac7nseu
    2. video link:
    https://tinyurl.com/hw5be2df

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে মুসলিমদের ঈদগাহে গণেশ পূজা : স্থান দখলে চক্রান্ত



    হিন্দুত্ববাদী ভারতে হিন্দুরা মুসলিমদের ধর্মীয় স্থানগুলোতে কর্তৃত প্রতিষ্ঠার চূড়ান্ত লড়াইয়ে নেমেছে। মুসলিমরা যেখানে ইবাদত করে সেখানেই হিন্দুদের পূজা করতে হবে, হনুমান চালিশা পড়তে হবে- এটাকে যেন নিওম বানিয়ে ফেলেছে তারা।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, এর মাধ্যমে হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমদের স্থানগুলোতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। অন্যথায়, তাদের কল্পিত দেবতার পূজা করার জন্য হিন্দুদের তো জায়গার অভাব নেই।দখরদারিত্বের অংশ হিসেবে হিন্দুত্ববাদী কর্ণাটক সরকার বেঙ্গালুরু এবং হুবলির ইদগাহ ময়দানে হিন্দুদের গণেশ চতুর্থী উদযাপনের জন্য মূর্তি স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে।

    কয়েকটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠন এই দুই শহরের ইদগাহ মাঠে প্যান্ডেল করতে চেয়েছিল। অথচ, সেখানে গত ২ শত বছরের অধিক সময় ধরে মুসলিমরা ইদের নামায আদায় করে আসছে। কখনো হিন্দুদের পূজা করা হয়নি। তাহলে এখন কেন এই উন্মাদনা? হিন্দু আয়োজকরা কি তাদের পুজো করার জন্য অন্য কোনও জায়গা পেতে পারেনি?

    স্থানীয় মুসলিমরা জানিয়েছেন, আমরা জানি এটা মোটেও পুজোর কথা নয়। বা এটি স্থানের অভাব হওয়ার কারণে নয়। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি নিজেই বিষয়টি স্পষ্ট করেছে; সে আদালতকে বলেছিল যে, জায়গার একেবারেই অভাব ছিল না। কিন্তু তারা চেয়েছিল এই ইদগাহ মাঠে গণেশ প্যান্ডেল বসাতে। যাতে মুসলিমদের স্থানগুলো তাদের দখলে নিতে পারে।হিন্দুত্ববাদীরা চক্রান্ত চালাচ্ছে, ঈদগাহ ময়দান এবং এর মতো অন্যান্য স্থানের উপর মুসলমানদের দাবিকে দুর্বল করে দিতে। এবং শেষ পর্যন্ত তাদের এই জাতীয় স্থানের অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে।

    হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র ও উগ্র হিন্দু দলগুলোর গণেশ পূজার আড়ালে একটি নতুন চক্রান্ত শুরু করতে চায়। তারপরে এটির এই ভিত্তি করে অন্যান্য প্রোগ্রাম এবং ইভেন্টগুলো করার চেষ্টা করবে। ফলে ধীরে ধীরে সেগুলো মুসলিমদের হাতছাড়া হয়ে যাবে। কারণ তাদের কাজই হল প্রথমে একটি স্থানের ব্যাপারে বিতর্ক তৈরী করা পরে হিন্দুত্ববাদী আইন আদালতের মাধ্যমে পুরাপুরি দখল করা। যেমনটা হয়েছিল বাবরী মসজিদের ক্ষেত্রে।


    গণেশ চতুর্থীর আয়োজনের জন্য হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর নেতৃত্বে ছিল- রাম সেন এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদ – যারা হুবলি ইদগাহ মাঠে প্যান্ডেল তৈরি করেছিল। ঠিক একই পন্থায় আরএসএসের সাংগঠনিক নেটওয়ার্ক বাবরি মসজিদের জমি চেয়েছিল।

    এই হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো চায়, মুসলমানরা তাদের জন্য জায়গা ছেড়ে দেক।অযোধ্যা, বারাণসী, মথুরা, হুবলি এবং বেঙ্গালুরুসহ সব জায়গাতেই মুসলমানদের ধর্মীয় স্থানগুলো দখল করার চক্রান্ত চলছে। অনেকগুলো স্থান নিয়ে ইতিমধ্যেই আদালতে মামলা চলছে।

    আর বাবরী মসজিদের স্থান সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ভাবে হিন্দুদের হাতে তুলে দিয়েছে হিন্দুত্ববাদী আদালত। এভাবে একে একে সবকিছু দখল করে মুসলিমদের ভারতছাড়া করার চূড়ান্ত নীলনকশা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। তাই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে না নিয়ে মুসলিমদের উচিত অনাগত ভবিষ্যতের অনিবার্য সংঘাতের প্রস্তুতি নেওয়া – এমনটাই মত ইসলামি চিন্তাবীদদের।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Ganesh Chaturthi at Idgah Grounds Is An Effort to Turn Muslim Spaces ‘Public’
    https://tinyurl.com/kx8neh7v

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বাংলাদেশে ৭১ ভাগ মানুষ দুর্নীতির শিকার




      বিএনপির আমলে দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ আজ আওয়ামিলীগের হাতে মহা চ্যাম্পিয়নের অবস্থানে। এমন কোন খাত নেই যেখানে দূর্নীতি হচ্ছেনা। সকল সেক্টরে যেন চলছে দূর্নীতির মহোৎসব।

      দেশের ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি খাত বা প্রতিষ্ঠানের সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার হয়েছেন। আর ২০২১ সালে দেশের সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত সেবা খাত হলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা। এর পরের তালিকায় রয়েছে-পাসপোর্ট, বিআরটিএ, বিচারিক সেবা, সরকারি স্বাস্থ্য সেবা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, ভুমি সেবা।এছাড়া ঘুস নেওয়ার দিক থেকে তালিকার প্রথমে আছে পাসপোর্ট অধিদপ্তর।

      এর পরেই রয়েছে-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, বিআরটিএ, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, ভূমি সেবা ও বিচারিক সেবা।গত ৩১ আগস্ট ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। দেশের অসংখ্য খাতের মধ্যে মাত্র ১৭টি সেবা খাত ধরে এ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

      সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সার্বিকভাবে সেবা খাতে দুর্নীতি বেড়েছে। সেবা খাতের দুর্নীতির এই চিত্র উদ্বেগজনক। শুধু সেবা খাতের ‘পেটি করাপশনের (ছোট দুর্নীতি)’ মাত্রাই এত ব্যাপক। বড় প্রকল্প, বড় কেনাকাটায় দুর্নীতির মাত্রা আরও বেশি বলেই ধারণা করা যায়।’

      প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি খাত বা প্রতিষ্ঠানের সেবা নিতে গিয়ে কোনো না কোনো খাতে দুর্নীতির শিকার হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ সর্বাধিক দুর্নীতিগ্রস্ত খাত হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে।

      এর পরেই রয়েছে পাসপোর্ট ৭০ দশমিক ৫ শতাংশ, বিআরটিএ ৬৮ দশমিক ৩ শতাংশ, বিচারিক সেবা ৫৬ দশমিক ৮ শতাংশ, সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে ৪৬ দশমিক ৬ শতাংশ এবং ভূমি সেবায় ৪৬ দশমিক ৩ শতাংশ। আর ঘুস গ্রহণের জরিপে উঠে এসেছে, ৪০ দশমিক ১ ভাগ সেবাগ্রহীতাকে ঘুস দিতে হয়েছে। এরমধ্যে পাসপোর্টে ৫৫ দশমিক ৮ ভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ৫৫ দশমিক ৭ ভাগ, বিআরটিএ ৫০ দশমিক ২ ভাগ, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান ৩৩ দশমিক ৫ ভাগ, ভূমি সেবা ৩১ দশমিক ৫ ভাগ।

      প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের তুলনায় ২০২১ সালে সেবা খাতে দুর্নীতির শিকার খানার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। যেখানে ২০১৭ সালে ছিল ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ২০২১ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৭০ দশমিক ৮ শতাংশ।পরিবার প্রতি ঘুস ৬ হাজার ৬৩৬ টাকা : বিভিন্ন সেবা পেতে প্রতিটি পরিবারকে গড়ে ৬ হাজার ৬৩৬ টাকা ঘুস দিতে হয়েছে।

      ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে দেশে ঘুস দেওয়া টাকার পরিমাণ ছিল ১০ হাজার ৮৩০ কোটি। মোট ১৭টি সেবা খাতে এই ঘুষের টাকা দিয়েছেন সাধারণ মানুষ। এই হিসাবে দেশে মাথাপিছু ঘুস দেওয়ার পরিমাণ ৬৭১ টাকা।

      এর আগে ২০১৭ সালে টিআইবির জরিপে প্রতিটি পরিবারকে গড়ে ঘুস দিতে হয়েছিল ৫ হাজার ৯৩০ টাকা; ২০২১ সালে তার পরিমাণ বেড়েছে।আসলে এসব কিছুই হচ্ছে পশ্চিমা এলিট গণতান্ত্রিক সিস্টেমের ফসল।

      ইসলামি শরিয়াতের অনুপস্থিতে দূর্নীতিবাজ শাসকগোষ্ঠী ও নেতা-কর্মীরা একদিকে পশ্চিমা ও স্থানীয় প্রভুদের সন্তুষ্টকরতে দেশ ও জাতির স্বার্থ বিকিয়ে দিচ্ছে; আর অপরদিকে দুর্নীতির সাগর বানিয়ে নিজেরা আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। বিপরীতে এর জের টানতে হয় দেশের সাধারণ মানুষকে। মানুষ দিনভর মাথার ঘাম পায়ে ফেলে খাটুনির পরও পরিবারে শান্তিতে জীবনযাপন করতে পারছেনা।

      আর প্রচলিত গণতান্ত্রিক এলিট শাসকরা প্রত্যেকেই নিজেদের জাতির কর্ণধার হিসেবে উপস্থাপন করে জাতিকে ধোঁকা দিলেও, ক্ষমতা শেষ হলেই বেড়িয়ে আসে তাদের দূর্নীতির ফিরিস্তি। দেখা যায় কোটি কোটি ডলার আত্মসাৎ করে পাচার করেছে বিদেশে।দেশের এই ক্রান্তিকাল আমাদের এই বার্তাই দিচ্ছে যে, ইসলামি শরিয়াতের আইন ব্যতীত মানব রচিত আইন দিয়ে দূর্নীতি ও দুঃশাসন থেকে মুক্তি পাওয়া কখনোই সম্ভব না।

      তাই দূর্নীতি ও দুঃশাসনমুক্ত সমাজ গড়তে কথিত এইসব পশ্চিমা তন্ত্র-মন্ত্রের পথ পরিহার করে ইসলামি শরিয়াত প্রতিষ্ঠায় আমাদেরকে প্রতিরোধ সংগ্রাম শুরু করতে হবে বলে জানিয়েছেন হকপন্থী আলেমগণ৷



      তথ্যসূত্র:
      ——–
      ১। দেশের ৭১ ভাগ মানুষ দুর্নীতির শিকার-
      https://tinyurl.com/2fm4r2vz

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X