Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২৫ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ২১ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২৫ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ২১ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    [ভিডিও] ইউপিতে ৩০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে দিয়েছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন


    উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী যোগী আদিত্যনাথের প্রদেশ ইউপির মুজাফফরনগরে ৩০০ বছরের পুরোনো একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেয়া হয়েছে। মসজিদটি ১৬২৪ সালে পানিপথ-খাতিমা মহাসড়কের পাশে নির্মাণ করা হয়েছিল।

    হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন মহাসড়ক প্রশস্ত করার অজুহাতে ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদটি ভেঙ্গে দিয়েছে। ইসলাম বিদ্বেষী প্রশাসনের এসডিএম পরমানন্দ ঝা বলেছে, মহাসড়কটি প্রশস্ত করার জন্য মসজিদটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
    Demolishing Islamic manifestations in India is still an active policy. A 300 y/o historic masjid was demolished, claiming that it was an obstacle to widening roads !
    Engineers usually capable to design roads & at the same time, keep places of worship untouched.
    Islam is targeted. pic.twitter.com/zIbNFuhVyp

    — د.عـبدالله العـمـادي (@Abdulla_Alamadi) November 17, 2022



    অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, ভারতে ইসলামিক স্থাপনাগুলো ধ্বংস করা এখন হিন্দুত্ববাদীদের একটি অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে। ঠুনকো অজুহাতে ৩০০ বছরের ঐতিহাসিক মসজিদ ভেঙে দেওয়া মুসলিম বিদ্বেষ ছাড়া আর কিছুই নয়।

    উপাসনার স্থানগুলো বহাল তবিয়তে রেখে রাস্তার নকশা তৈরি করা খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। হিন্দুদের মন্দির কিংবা স্থাপত্যের ক্ষেত্রে দেখা যায় এমন অনেক প্রমাণ পাওয়া যায়। ইসলামের চিহ্নকে মুছে দেয়াই হিন্দুত্ববাদীদের মূল উদ্দেশ্য।

    তথ্যসূত্র:
    ১। Muzaffarnagar: 300-year-old mosque demolished for widening of national highway – https://tinyurl.com/2wbhus3w
    ২। 300-year-old mosque demolished to widen highway in Muzaffarnagar – https://tinyurl.com/yndfx79w
    ৩। video link: https://tinyurl.com/2w7e2mp2

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    “কাশ্মীর ভারতের বিষয়”- মুসলিম ভূখণ্ড নিয়ে পশ্চিমা দ্বিচারিতা


    সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের পাকিস্তান বংশোদ্ভূত আইনপ্রণেতা লর্ড হুসেইন কাশ্মীরে ভারতের মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে নতুন ‘হিন্দু প্রধানমন্ত্রী’ ঋষি সুনাককে কথা বলার আহবান জানিয়েছে। লর্ড হুসেইনের এই আহবানে না সূচক সাড়া দিয়ে ঋষি সুনাক বলেছে, “কাশ্মীর আমাদের বিষয় না। এটা ভারত-পাকিস্তানের বিষয়। তাদের দুই দেশের উচিত এ বিষয়ে একটি স্থায়ী সমাধানে আসা।”

    যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর এমন মন্তব্যে মুসলিম বিশ্বের প্রতি পশ্চিমাদের দ্বিমুখী নীতি আবারও সবার সামনে উন্মোচিত হলো।

    কাশ্মীরে বিগত ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে আসছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। খুন, ধর্ষণ, অঙ্গ অপসারণ, অপহরণসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ড তারা করে যাচ্ছে কাশ্মীরে। অথচ এতকিছুর পরও কাশ্মীর ইস্যুতে যুক্তরাজ্যের কোন কথা না বলা স্বাভাবিকভাবে এটাই প্রমাণ করে যে, কাশ্মীরকে তারা স্বাধীন হতে দিতে চায় না। কারণ কাশ্মীর হলো একটি মুসলিম প্রধান ভূখণ্ড।

    কিন্তু অন্যদিকে সুদান, ইন্দোনেশিয়া কিংবা ফিলিস্তিনের মতো মুসলিম দেশগুলোর ক্ষেত্রে এদের আচরণ হয় সম্পূর্ণ ভিন্ন। এসব মুসলিম দেশকে ভাগ করে সেটা ইহুদী-খ্রিষ্টানদের দিতে তারা কখনওই দ্বিতীয়বার চিন্তা করে না। তখন তাদের মুখ থেকে এটা বের হয় না যে তিমুর কিংবা জেরুজালেম ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তখন তারা বলে না যে, “আমরা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবো না।”

    পশ্চিমাদের এমন কপটতা স্পষ্টতই মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের ‘শত্রুভাবাপন্ন মনোভাব’ বা বিদ্বেষকে প্রকাশিত করে। সুতরাং কাশ্মীরি মুসলিমদের এমন মনে করার কোন কারণ নেই যে, কাশ্মীর ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্ব দখলদার হিন্দুত্ববাদীদের বিরুদ্ধে কাশ্মীরিদের পক্ষে অবস্থান নিবে।

    তাই কাশ্মীরি মুসলিমদের উচিত, কাশ্মীরকে স্বাধীন করতে দখলদার হিন্দুত্ববাদী বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করা। সশরীরে লড়াই করতে না পারলেও অন্তত হক্বপন্থী স্বাধীনতাকামী দলকে সমর্থন ও সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য ও সহযোগীতা করা।



    তথ্যসূত্রঃ
    ———

    1. Wont interfere in Kashmir‼️— #RishiSunak Govt confirms
    https://tinyurl.com/2p8snan4
    2. Rishi Sunak govt to intervene in Kashmir issue? UK PM snubs Pak-origin MP
    https://tinyurl.com/yzjuss9v

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      যোগীর আগমনে বুলডোজার মিছিল: গুজরাটে আবারো হত্যাযজ্ঞ চালানোর দাবি


      উগ্র হিন্দুদের বুলডোজার মিছিল


      উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী উগ্র যোগী আদিত্যনাথ গত ১৯ নভেম্বর শনিবার গুজরাটের মোরবিতে পৌঁছায়। সাথে সাথে বুলডোজার মিছিল থেকে “বুলডোজার বাবা” এবং “জয় শ্রী রাম” স্লোগান দিয়ে তাকে স্বাগত জানায় উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। সে আসন্ন গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মোরবির ওয়াঙ্কানেরে প্রচারে যোগ দিয়েছে।

      বুলডোজার সমাবেশের সময় হিন্দুত্ববাদী দলের কর্মীরা মুসলিম বিরোধী স্লোগান দেয়। তারা যোগীর মুসলিমদের সম্পত্তি ধ্বংসের নীতিকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, “যোগীর উচিত মোল্লাদের (মুসলিমদের) প্রতি এটি পুনরাবৃত্তি করা।”

      বিজেপির পক্ষে প্রচারের সময়, হিন্দুত্ববাদীরা রাম মন্দির এবং জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের কথাও উল্লেখ করে।

      যোগী আদিত্যনাথ বলেছে “অন্যকারো শাসন হলে কি আজ রাম মন্দির দাঁড়াতে দেখতাম?
      নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ কাশ্মীর থেকে ৩৭০ধারা বাতিল করেছে।”

      মোরবিতে যোগী আদিত্যনাথের সভাস্থলের প্রবেশদ্বারে তিনটি জেসিবি পার্ক করে রাখা হয়। পরে সমাবেশে এক বিজেপি কর্মী হীরেন পারেখ আদিত্যনাথকে “বুলডোজার বাবা” হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেয়।

      সাম্প্রতিক বছরগুলিতে মুসলিম সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, মসজিদ, মাদ্রাসা, এবং জীবিকা ধ্বংস করার জন্য ভারতজুড়ে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সরকারের হাতে বুলডোজার একটি নতুন অস্ত্র হয়ে উঠেছে।

      আদিত্যনাথকে এখন “বুলডোজার বাবা” (বুলডোজার সন্ন্যাসী) বলে ডাকা হয়। কারণ সে-ই প্রথম মুসলিমদের বাড়িঘর ভেঙে দেওয়ার জন্য বুলডোজার ব্যবহার শুরু করেছে।

      গুজরাটের মুসলিমরা আতঙ্কে আছেন। হিন্দুত্ববাদীরা সাধারণ হিন্দুদের মাঝে মুসলিম বিদ্বেষ উস্কে দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে ‘গুজরাট মুসলিম গণহত্যা’কে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে হিন্দুদের মাঝে লুকায়িত মুসলিম বিদ্বেষ আবারো প্রকাশ্য হয়ে উঠছে, হয়ে উঠছে নির্বাচনে বিজয়ের হাতিয়ার। তারা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, জয়ী হয়ে আবারো মুসলিম গণহত্যা চালাবে। আর যোগীর বুলডোজার নীতি গ্রহণ করবে।

      এদিকে আবার গুজরাটের নির্বাচনী ক্যাম্পেইনে ঘটেছে আরেক হাস্যকর কাণ্ড। বিজেপির এক নেতা প্রচারণায় লোকজনের আর্শীবাদ নিতে গেলে এক প্রবীণ ব্যক্তি তাকে ফুলের মালার বদলে জুতার মালা পড়িয়ে দেয়। আর মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে।



      তথ্যসূত্র:
      ——–
      1. Gujarat poll: BJP workers welcome Yogi Adityanath with bulldozer rally, hail demolishing Muslim houses
      https://tinyurl.com/4673efte
      2. video link:
      https://tinyurl.com/62wa4d89

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যোগীর আগমনে বুলডোজার মিছিল: গুজরাটে আবারো হত্যাযজ্ঞ চালানোর দাবি


        উগ্র হিন্দুদের বুলডোজার মিছিল

        উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী উগ্র যোগী আদিত্যনাথ গত ১৯ নভেম্বর শনিবার গুজরাটের মোরবিতে পৌঁছায়। সাথে সাথে বুলডোজার মিছিল থেকে “বুলডোজার বাবা” এবং “জয় শ্রী রাম” স্লোগান দিয়ে তাকে স্বাগত জানায় উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। সে আসন্ন গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মোরবির ওয়াঙ্কানেরে প্রচারে যোগ দিয়েছে।

        বুলডোজার সমাবেশের সময় হিন্দুত্ববাদী দলের কর্মীরা মুসলিম বিরোধী স্লোগান দেয়। তারা যোগীর মুসলিমদের সম্পত্তি ধ্বংসের নীতিকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, “যোগীর উচিত মোল্লাদের (মুসলিমদের) প্রতি এটি পুনরাবৃত্তি করা।”

        বিজেপির পক্ষে প্রচারের সময়, হিন্দুত্ববাদীরা রাম মন্দির এবং জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের কথাও উল্লেখ করে।

        যোগী আদিত্যনাথ বলেছে “অন্যকারো শাসন হলে কি আজ রাম মন্দির দাঁড়াতে দেখতাম?
        নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ কাশ্মীর থেকে ৩৭০ধারা বাতিল করেছে।”

        মোরবিতে যোগী আদিত্যনাথের সভাস্থলের প্রবেশদ্বারে তিনটি জেসিবি পার্ক করে রাখা হয়। পরে সমাবেশে এক বিজেপি কর্মী হীরেন পারেখ আদিত্যনাথকে “বুলডোজার বাবা” হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেয়।

        সাম্প্রতিক বছরগুলিতে মুসলিম সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, মসজিদ, মাদ্রাসা, এবং জীবিকা ধ্বংস করার জন্য ভারতজুড়ে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সরকারের হাতে বুলডোজার একটি নতুন অস্ত্র হয়ে উঠেছে।

        আদিত্যনাথকে এখন “বুলডোজার বাবা” (বুলডোজার সন্ন্যাসী) বলে ডাকা হয়। কারণ সে-ই প্রথম মুসলিমদের বাড়িঘর ভেঙে দেওয়ার জন্য বুলডোজার ব্যবহার শুরু করেছে।

        গুজরাটের মুসলিমরা আতঙ্কে আছেন। হিন্দুত্ববাদীরা সাধারণ হিন্দুদের মাঝে মুসলিম বিদ্বেষ উস্কে দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে ‘গুজরাট মুসলিম গণহত্যা’কে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এর মাধ্যমে হিন্দুদের মাঝে লুকায়িত মুসলিম বিদ্বেষ আবারো প্রকাশ্য হয়ে উঠছে, হয়ে উঠছে নির্বাচনে বিজয়ের হাতিয়ার। তারা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, জয়ী হয়ে আবারো মুসলিম গণহত্যা চালাবে। আর যোগীর বুলডোজার নীতি গ্রহণ করবে।

        এদিকে আবার গুজরাটের নির্বাচনী ক্যাম্পেইনে ঘটেছে আরেক হাস্যকর কাণ্ড। বিজেপির এক নেতা প্রচারণায় লোকজনের আর্শীবাদ নিতে গেলে এক প্রবীণ ব্যক্তি তাকে ফুলের মালার বদলে জুতার মালা পড়িয়ে দেয়। আর মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে।



        তথ্যসূত্র:
        ——–
        1. Gujarat poll: BJP workers welcome Yogi Adityanath with bulldozer rally, hail demolishing Muslim houses
        https://tinyurl.com/4673efte
        2. video link:
        https://tinyurl.com/62wa4d89

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কলম থমকে গেছে........ 😭 ইয়া আল্লহ!
          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

          Comment

          Working...
          X