দিল্লিতে মুসলিমবিরোধী গণহত্যায় পুলিশের সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রমাণ পেয়েছে অ্যামনেস্টি
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে ভয়াবহ মুসলমানবিরোধী পগরমের ঘটনায় পুলিশের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং বেআইনি কাজে যুক্ত থাকার প্রমাণ দেখতে পেয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটির এক অনুসন্ধানে একথা জানানো হয়েছে। শুক্রবার (২৮ আগস্ট) ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশের ওই মানবাধিকার হরণকারী ভূমিকা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্তও শুরু করেনি ভারত। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের জেরে গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে শুরু হয় ভয়াবহ পগরম। এতে নিহত হয় অন্তত ৫৩ জন। যাদের বেশিরভাগই মুসলমান ধর্মাবলম্বী। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতাদের প্রত্যক্ষ মদতে শুরু হওয়া ওই গণহত্যায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। তবে তা আমলে নেয়নি ক্ষমতাসীন দলটি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে দিল্লির দাঙ্গার ঘটনা অনুসন্ধানে তারা বেঁচে যাওয়া মানুষ, প্রত্যক্ষদর্শী, মানবাধিকার কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলা ছাড়াও বেশ কয়েকটি ভিডিও বিশ্লেষণ করেছে। এসব ভিডিও বিশ্লেষণ ও আলাপচারিতায় দিল্লি পুলিশের ব্যাপক আকারে মানবাধিকার লঙ্ঘনে যুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে সংঘটিত সহিংসতায় সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে পুলিশ আর বেআইনি কাজেও যুক্ত ছিল, তারপরও গত ছয় মাসে পুলিশের মানবাধিকার হরণের ঘটনাও একটি তদন্তও শুরু হয়নি।’ এই ঘটনায় ব্যাপক ও নিরপেক্ষ তদন্ত চালাতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ভারতের নির্বাহী পরিচালক অভিনাশ কুমার বলেন, দিল্লি পুলিশ সরাসরি ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে দায়বদ্ধ আর এটা বিস্ময়কর যে এখন পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিতের কোনও উদ্যোগই নেয়নি।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে ভয়াবহ মুসলমানবিরোধী পগরমের ঘটনায় পুলিশের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং বেআইনি কাজে যুক্ত থাকার প্রমাণ দেখতে পেয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটির এক অনুসন্ধানে একথা জানানো হয়েছে। শুক্রবার (২৮ আগস্ট) ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশের ওই মানবাধিকার হরণকারী ভূমিকা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্তও শুরু করেনি ভারত। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের জেরে গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে শুরু হয় ভয়াবহ পগরম। এতে নিহত হয় অন্তত ৫৩ জন। যাদের বেশিরভাগই মুসলমান ধর্মাবলম্বী। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতাদের প্রত্যক্ষ মদতে শুরু হওয়া ওই গণহত্যায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। তবে তা আমলে নেয়নি ক্ষমতাসীন দলটি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে দিল্লির দাঙ্গার ঘটনা অনুসন্ধানে তারা বেঁচে যাওয়া মানুষ, প্রত্যক্ষদর্শী, মানবাধিকার কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলা ছাড়াও বেশ কয়েকটি ভিডিও বিশ্লেষণ করেছে। এসব ভিডিও বিশ্লেষণ ও আলাপচারিতায় দিল্লি পুলিশের ব্যাপক আকারে মানবাধিকার লঙ্ঘনে যুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অ্যামনেস্টির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দিল্লিতে সংঘটিত সহিংসতায় সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে পুলিশ আর বেআইনি কাজেও যুক্ত ছিল, তারপরও গত ছয় মাসে পুলিশের মানবাধিকার হরণের ঘটনাও একটি তদন্তও শুরু হয়নি।’ এই ঘটনায় ব্যাপক ও নিরপেক্ষ তদন্ত চালাতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ভারতের নির্বাহী পরিচালক অভিনাশ কুমার বলেন, দিল্লি পুলিশ সরাসরি ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে দায়বদ্ধ আর এটা বিস্ময়কর যে এখন পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিতের কোনও উদ্যোগই নেয়নি।
Comment