Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২০ রজব, ১৪৪৪ হিজরী।। ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২০ রজব, ১৪৪৪ হিজরী।। ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ঈসায়ী

    আসামে গো-রক্ষকদের পিটুনিতে মুসলিম খুন, অপরাধীদের মুক্তির দাবিতে হিন্দুদের বিক্ষোভ


    আসামের শিবসাগর জেলায় নাজু আলী নামক একজন মুসলিম ব্যক্তিকে উগ্র গো-রক্ষক হিন্দুরা পিটিয়ে হত্যা করেছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাতে বামুনপুখুরী চা বাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    সেখানে গরু চুরির সন্দেহে নাজু আলী নামে এই মুসলিম ব্যক্তিকে মারধর করে একদল কথিত উগ্র গো-রক্ষক হিন্দু। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলেও, অবস্থা নাজুক দেখে তাকে তখন জয়সাগর সিভিল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই নাজু আলীর মৃত্যু হয়।

    নাজু আলীর চাচা জানান, নাজু আলী আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলেন। পরে বামুনপুখুরী চা বাগান এলাকায় আসলে স্থানীয় হিন্দুরা তার উপর হমলা করে।

    উগ্র হিন্দু কর্তৃক মুসলিমদের হতাহত করার ঘটনাগুলোর কোন বিচার হয়না বললেই চলে। যদি অপরাধীদের আটকও করা হয়,তাহলে প্রভাবশালী হিন্দু নেতাদের সহযোগিতায় কারাগার থেকে বের হয়ে আসে ফলে দেখা যায় তাদের আর কোন বিচারই হয় না।

    এমনিভাবে এই ঘটনাতেও হিন্দুরা অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। ঠিক যেমনটা হয়েছিল আসিফা হত্যাকাণ্ডের পর, উগ্র হিন্দুরা ধর্ষণকারী এবং খুনকারীদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিল।

    এদিকে,মুসলিমদের চাপের মুখে এখন পর্যন্ত হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীর ১৪ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। স্থানীয় হিন্দুরা ১৪ খুনির গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছে যে তারা “নিরপরাধ”। এবং তাদের মুক্তির দাবিতে হিন্দুরা বিক্ষোভ করেছে।

    ২০১২ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ভারত জুড়ে গরু সংক্রান্ত সহিংসতার দুই শতাধিক ঘটনায় শতাধিক মুসলমান নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো কয়েক শতাধিক।



    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Muslim man lynched by cow vigilantes in Assam, mob protests for release of accused
    https://tinyurl.com/yu997j4b

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতীয় আগ্রাসন || বিএসএফের গুলিতে পঞ্চগড়ে পাথর শ্রমিক আহত, ঝিনাইদহে যুবক নিহত



    ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় সন্ত্রাসী বিএসএফ-এর গুলিতে আরিফুল ইসলাম নামে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গত ৮ই ফেব্রুয়ারি ভোরে উপজেলার শ্যামকুড় ইউনিয়নের লড়াইঘাট সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডের পর লাশ নিয়ে যায় সন্ত্রাসী বিএসএফ।

    নিহতের স্বজনেরা জানিয়েছেন, উপজেলার লড়াইঘাট সীমান্তে ভোরে হাঁসখালি পাখিউড়া ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা খুব কাছ থেকে টার্গেট করে গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই আরিফুলের মৃত্যু হয়। এ সময় আরও এক বাংলাদেশি যুবক গুলিবিদ্ধ হন। তখন তারা ভারত থেকে গরু আনতে গিয়েছিল।

    অন্যদিকে, পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা সীমান্তেও একই দিনে বিএসএফ-এর গুলিতে হুমায়ুন ফরিদ নামে এক পাথর শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছেন। পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের জায়গীরজোত-কদমতলা এলাকায় ৭৩২/১-এস পিলারের কাছে মহানন্দা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।

    ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আরেক পাথরশ্রমিক তরিকুল ইসলাম জানায়, ‘আমি ও হুমায়ুনসহ একদল পাথর শ্রমিক সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কদমতলা এলাকায় বাংলাদেশের সীমানার ভেতরে মহানন্দা নদী থেকে পাথর তুলতে গেলে বিএসএফ নিষেধ করে। তখন ফেরার সময় হঠাৎ বিএসএফ গুলি করলে হুমায়ূনের শরীরে গুলি লাগে। গুলিতে গুরুতর আহত অবস্থায় আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

    বাংলাদেশ সরকারের ভারতপ্রীতি ও নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণে সন্ত্রাসী বিএসএফ-এর অত্যাচার শুধু সীমান্তেই বেড়েছে তা নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও তাদের নিপীড়ন দিন দিন বাড়ছে। দেশের সীমান্ত এলাকার মানুষ সর্বদায় আতঙ্কে দিন কাটায়। এমনকি অনেক জায়গায় জমিতে চাষাবাদ করতেও মানুষ ভয় পায়।

    অথচ ভারতের লাখ লাখ লোক বাংলাদেশে কোন বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করছে। বাংলাদেশ থেকে ট্রানজিট নিচ্ছে। ভারতের কোন পশু-পাখিও যদি এ দেশে চলে আসে সরকার খুব যত্নসহকারে এটিকে ভারতে ফেরত দিচ্ছে। বিপরীতে কোন বাংলাদেশি মুসলিম যদি ভুলেও সীমান্ত পার হয়, তাকে গুলি করে হত্যা করছে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা।



    তথসূত্র:
    ——-
    ১। মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
    https://tinyurl.com/4w8zyzsv
    ২। বাংলাবান্ধা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি আহত
    https://tinyurl.com/m82x5hjr

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আসামে বাল্যবিবাহের অভিযোগে মুসলিমদের গণগ্রেপ্তার



      আসামে কথিত বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্র্যাকডাউন শুরু করেছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। গত ৩ ফেব্রুয়ারি এই গণগ্রেফতার শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ৩ হাজার জনেরও বেশি লোকের সাথে ৫২ জন পুরুষ এবং কিছু মহিলাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২৩ শে জানুয়ারি, রাজ্য সরকার এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়৷

      এছাড়া পুলিশ প্রায় ৮ হাজার জনকে গ্রেফতারের তালিকা প্রস্তুত করছে। গ্রেফতারকৃতদের অধিকাংশই মুসলিম। মুসলমানদের বাল্যবিবাহ আইনে জেলে রেখে মানসিক, শারীরিক ও আর্থিকভাবে দুর্বল করা হচ্ছে, যা নিছক মুসলিম বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ।

      ন্যাশনাল ফেডারেশন অফ জিআইও-এর সভাপতি অ্যাড. সুমাইয়া রোশন বলেছেন, “এই পদক্ষেপটি নারী ও পরিবারের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। রাতারাতি ৪ হাজারেরও বেশি FIR দায়ের করা হয়েছে এবং ৩ হাজার জনেরও বেশি গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই মুসলিম। যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। ফলে তাদের আটক করার কারণে পরিবারগুলোতে আর্থিক অনটনের পাশাপাশি নানারকম সমস্যা দেখা দিয়েছে।

      জামাত-ই-ইসলামী হিন্দের ছাত্র শাখা জিআইও-এর জাতীয় ফেডারেশন বলেছে, সরকারকে অবশ্যই মহিলাদের আবেদন শুনতে হবে। “সুখি পরিবারগুলিকে নষ্ট করে ফেলা উচিত নয়। পরিবারের উপার্জনকারী ব্যক্তিকে আটকে রেখে নারী ও শিশুদের অসহায় ছেড়ে দেওয়া কোনোভাবেই ভাল পদক্ষেপ হতে পারে না।”

      “পিতা মাতারা তাদের সন্তানদের যেসময় কল্যাণকর মনে করেন তখনই বিয়ে দিয়ে থাকেন। আর ইসলাম ধর্মে বিবাহকে কোন বয়সের সাথে নির্দিষ্ট করেনি। ফলে মুসলিমরা প্রয়োজন দেখা দিলে বিয়ে করে নেন। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন এটাকেই মুসলিম নিপীড়নের হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছে। কথিত বাল্য বিবাহের অভিযোগ তুলে হাজারো মুসলিমদের আটক করছে।”

      গার্লস ইসলামিক অর্গানাইজেশন আসামে রাজ্যব্যাপী ক্র্যাকডাউনকে “অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং নিন্দনীয়” বলে অভিহিত করে বলেছে।
      আসাম সরকারের এমন গণগ্রেপ্তার মুসলিমদের জীবিকা উপার্জনের জন্য হুমকিস্বরূপ।
      এমনিভাবে, বদরুদ্দিন আজমল বলেছেন – এটি সম্পূর্ণরূপে মুসলিমবিরোধী অভিযান। কারণ গ্রেপ্তারকৃতদের ৯০ শতাংশই মুসলিম।

      একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সন্তানকে কোলে নিয়ে কাঁদতে কাঁদতে একজন নারী তার স্বামী ও বাবা-মায়ের মুক্তির জন্য প্রতিবাদ করছেন, তার সাথে আরেক নারী প্রতিবাদ করছেন কারণ তার যে ছেলেকে গ্রেফতার করা হয়েছে সে বাড়ির একমাত্র উপার্জনকারী ছিল।

      এভাবেই হিন্দুত্ববাদীরা একের পর এক ধরে নতুন ইস্যু সামনে এনে মুসলিমদের উপর দমন পীড়ন চালিয়ে আসছে, প্রস্তুত করছে চূড়ান্ত মুসলিম গণহত্যার ক্ষেত্র।



      তথ্যসূত্র:
      ———
      1. Muslim people have been arrested as Assam cracks down on child marriages

      2. This girl is crying at the police station because her parents have been arrested on the pretext of child marriage in Assam.Husband of Khushbu Begum of Salmara district died of Kovid and now she has committed suicide leaving 2 children in the world to save her parents.
      https://tinyurl.com/3hzzmf2e
      3. Badruddin Ajmal said – this is a completely anti-Muslim campaign because 90 percent of the arrests have been of Muslims.
      https://tinyurl.com/444kz4bm
      4. Indiscriminate arrests are not a solution to child marriage, said Girls Islamic Organisation while calling the state-wide crackdown in Assam “extremely shameful and condemnable.”
      https://t.co/z20WQqSIiV

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        থানায় তুলে নিয়ে চার মুসলিম নারীকে অকথ্য নির্যাতন হিন্দু পুলিশের



        উপনিবেশবাদী কায়দায় চার নারীকে থানায় তুলে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছে হিন্দুত্ববাদী ওসি অরূপ কুমার চৌধুরীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ। থানায় নারীদের একটি সিসি ক্যামেরাবিহীন ঘরে নিয়ে স্পর্শকাতর স্থানে চালানো হয় নিপীড়ন। এটি হিন্দুত্ববাদী ভারতের কোন মুসলিম নির্যাতনের ঘটনা নয়, বরং হিন্দুত্ববাদী ভারতের প্রদেশে পরিণত হওয়া ৯২ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের ঘটনা এটি।

        গত ৮ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের রামুর ফতেখাঁরকূল ইউনিয়নের মধ্যম মেরংলোয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, নিজ বসতভিটার বাগানে পারিবারিক পিকনিকের আয়োজন করেছিলেন ঐ নারীরা। পিকনিকে রান্নাবান্না শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে হঠাৎ করে রামু থানার হিন্দুত্ববাদী ওসি অরূপ কুমার চৌধুরীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ পিকনিক স্থলে এসে তাদের বাধা দেয়। এ সময় ভুক্তভোগী নারীরা পিকনিকের খাওয়া-দাওয়া শেষ করার জন্য এক ঘণ্টা সময়ের আবেদন করলে পুলিশ এতে সায় দেয়নি।

        উল্টো তাদের তাৎক্ষণিক স্থান ত্যাগ করতে বকাঝকা করতে থাকে। পুলিশের বাধাদানের কারণে সেখানে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় পুলিশ বেশ কয়েকজন নারীকে হেনস্তা-অপদস্ত করে, এমনকি গায়ে হাত পর্যন্ত তুলে। একপর্যায়ে পুলিশ লাঠিপেটা করে অনেকটা টেনেহিঁচড়ে চার নারীকে পুলিশের গাড়িতে তুলে থানায় নিয়ে যায়। পিকনিকের রান্না করা তরকারির ডেচকি পর্যন্ত থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।

        ভুক্তভোগীরা জানায়, তাদের স্বত্ব দখলীয় জমি দখলে নিতে স্থানীয়দের ইন্ধনে রামু থানার ওসি (তদন্ত) অরূপ কুমার স্বপ্রণোদিত হয়ে অন্যায়ভাবে চার নারীকে আটক করে।
        এ ঘটনায় পুলিশি হয়রানি ও চার নারীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে রামু উপজেলা চত্বরে প্রায় কয়েক ঘণ্টা ধরে প্রতিবাদ অবস্থান করেন ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্যরা।

        মুসলিমপ্রধান বাংলাদেশে হিন্দুত্ববাদী পুলিশি নির্যাতন নতুন কিছু না। হিন্দুত্ববাদী ওসি প্রদীপ কুমার, নিবারন চন্দ্র বর্মণ এবং পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারদের দৌড়ত্বের কথা দেশের মানুষের অজানা নয়। কিন্তু মুসলিম নারীদের কোন অভিযোগ ছাড়াই থানায় নিয়ে এমনভাবে অকথ্য নির্যাতন চালানো ভালো কোন লক্ষন নয়। কেননা কিছুদিন আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় হিন্দু মহাজতের সমাবেশে জয় শ্রী রাম শ্লোগান দিয়ে উস্কানি মূলক বক্তৃতা করেছে উগ্র হিন্দুরা। সেখানে এমনকি বিজেপিড় সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি এবং পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন বিজেপি প্রধান দিলিপ ঘোষ উপস্থিত ছিল, উপস্থিত ছিল বাংলাদেশের নামকরা কিছু রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও।

        আর নারীদেরকে নির্যাতনের এমন ঘটনা যদি কোন হিন্দু নারীর সাথে ঘটতো, তাহলে হয়তো দেশের নারিবাদী ও হিন্দুত্ববাদীদের এ দেশীয় দালালরা হলুদ মিডিয়ায় ঝড় তুলত, প্রতিবাদ সমাবেশ করতো। অথচ আজ মুসলিম নারীদের সাথে এ ঘটনা ঘটায় সবাই নিশ্চুপ!

        হিন্দুত্ববাদীদের এদেশীয় দালাল ও প্রতিনিধিদের এমন নির্যাতন ও আস্ফালনের বিরুদ্ধে যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে এদেশের মুসলিমরা একন ব্যর্থ হয়, তাহলে এসকল হামলা-নির্যাতন-আস্ফালন নিয়মিত বিরতিতে ঘটতে থাকবে। আর অদূর ভবিষ্যতে এদেশের অবস্থাও আরাকান-কাশ্মীর আর হায়দ্রাবাদের মতো হয়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপট তৈরি হবে।


        তথ্যসূত্র:
        ——-
        1. পারিবারিক পিকনিক থেকে ৪ নারীকে থানায় নিয়ে যৌন হেনস্তার অভিযোগ
        https://tinyurl.com/ysx7r9jw

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X