২০ বছর পর ডা. আফিয়া সিদ্দিকী...
বিশ বছর পর ডা. আফিয়া সিদ্দিকীর সাথে দেখা করতে এবং তাকে জেল থেকে মুক্তির জন্য আমেরিকার হোস্টেন শহরে পৌঁছেছেন তার বোন ডা. ফওজিয়া সিদ্দিকী এবং পাকিস্তানের সিনেটর ডা. মুশতাক আহমাদ। বার্তা সংস্থা বিবিসি জানিয়েছে, "ডা. আফিয়া সিদ্দিকীর সাথে ২০ বিশ বছর তার বোনের সাক্ষাৎ, সীসার দেয়াল দেখে আনন্দ দঃখে পরিণত হয়।"
উম্মাহর এ বীরঙ্গনাকে ২০০৩ সালে আমেরিকার নাপাক সেনারা গুম করে। পরবর্তীতে তার উপর একাধিক মিথ্যা অভিযোগ এনে ৮৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
তিন ঘন্টার দীর্ঘ সাক্ষাৎ শেষে ডা. ফওজিয়া সিদ্দিকী বলেন, তার পুরো শরীর অক্রান্ত হয়ে আছে, সামনের চারটি দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছে। এক টুইট বার্তায় বলেন, ডা. আফিয়া সিদ্দিকী শুধু বলছেন যে, "আমাকে এই জাহান্নাম থেকে বের করো।" তিনি আরো বলেন, "ডা. আফিয়াকে মুক্ত করার মূল চাবি নিউইয়র্কে নয় বরং ইসলামাবাদে।"
জানা যায়, ইতিপূর্বে তালেবানদের পক্ষ থেকে বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে কয়েবার চেষ্ট করা হয় কিন্তু তাতে ভেটো দেয় পাকিস্তান সরকার। তারা বলে, ডা. আফিয়া পাকিস্তানের বাসিন্দা সুতরাং তার মুক্তির জন্য আফগানিস্তান কেন নাক গলাবে?
বড় আফসোসের বিষয়, এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে আমেরিকার নাপাকদের হাত থেকে উম্মার এ বীরঙ্গনাকে মুক্তির জন্য পাকিস্তান সরকার থেকে তেমন কোন পদক্ষেপই গ্রহণই করা হয়নি।
বিশ বছর পর ডা. আফিয়া সিদ্দিকীর সাথে দেখা করতে এবং তাকে জেল থেকে মুক্তির জন্য আমেরিকার হোস্টেন শহরে পৌঁছেছেন তার বোন ডা. ফওজিয়া সিদ্দিকী এবং পাকিস্তানের সিনেটর ডা. মুশতাক আহমাদ। বার্তা সংস্থা বিবিসি জানিয়েছে, "ডা. আফিয়া সিদ্দিকীর সাথে ২০ বিশ বছর তার বোনের সাক্ষাৎ, সীসার দেয়াল দেখে আনন্দ দঃখে পরিণত হয়।"
উম্মাহর এ বীরঙ্গনাকে ২০০৩ সালে আমেরিকার নাপাক সেনারা গুম করে। পরবর্তীতে তার উপর একাধিক মিথ্যা অভিযোগ এনে ৮৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
তিন ঘন্টার দীর্ঘ সাক্ষাৎ শেষে ডা. ফওজিয়া সিদ্দিকী বলেন, তার পুরো শরীর অক্রান্ত হয়ে আছে, সামনের চারটি দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছে। এক টুইট বার্তায় বলেন, ডা. আফিয়া সিদ্দিকী শুধু বলছেন যে, "আমাকে এই জাহান্নাম থেকে বের করো।" তিনি আরো বলেন, "ডা. আফিয়াকে মুক্ত করার মূল চাবি নিউইয়র্কে নয় বরং ইসলামাবাদে।"
জানা যায়, ইতিপূর্বে তালেবানদের পক্ষ থেকে বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে কয়েবার চেষ্ট করা হয় কিন্তু তাতে ভেটো দেয় পাকিস্তান সরকার। তারা বলে, ডা. আফিয়া পাকিস্তানের বাসিন্দা সুতরাং তার মুক্তির জন্য আফগানিস্তান কেন নাক গলাবে?
বড় আফসোসের বিষয়, এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে আমেরিকার নাপাকদের হাত থেকে উম্মার এ বীরঙ্গনাকে মুক্তির জন্য পাকিস্তান সরকার থেকে তেমন কোন পদক্ষেপই গ্রহণই করা হয়নি।
Comment