শাম | নুসাইরি শিয়াদের হামলায় ২১ জন বেসামরিক নাগরিক হতাহত
সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইদলিব সিটিতে বেসামরিক নাগরিকদের আবাসস্থলে হামলা চালিয়েছে কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী। এতে ৮ জন নিহত এবং ১৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
‘হোয়াইট হেলমেট’ ও সাংবাদিক আহমদ রিহাল জানান, গত ৪ অক্টোবর বুধবার সিরিয়ার ইদলিব সিটির পৃথক ৪টি স্থানে ভারী গোলাবর্ষণ করেছে আসাদ সরকারের কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া মুরতাদ বাহিনী। যার ফলে ৩ শিশুসহ মোট ৮ জন বেসামরিক নাগরিক শাহাদাত বরণ করেন। আহত হন আরো ১৩ জন।
হামলাগুলো চালানো হয়েছে ইদলিব সিটির আরিহা, ইদলিব, কুফরিয়া ও নাহলিয়া নামক এলাকাগুলোর আবাসিক স্থানে। হামলায় আহত হওয়া বেসামরিক ও নিরপরাধ লোকদেরকে আশপাশের হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০১৭ সালের মে মাসে দখলদার তুরস্ক, রাশিয়া ও ইরান প্রতারণামূলক আস্তানা চুক্তি করে। যার ফাঁদে পা দেয় সিরিয়ার অধিকাংশ বিদ্রোহী গ্রুপ। এরপর থেকে এক এক করে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলো বিভিন্ন কৌশল ও যুদ্ধের মাধ্যমে দখলে নিতে থাকে আসাদ ও তার সহযোগী দখলদার বাহিনীগুলো। সর্বশেষ ইদলিব সিটিই থেকে যায় বিদ্রোহীদের কাছে, যদিও এখানেও চলছে বর্তমানে দখলদার তুর্কি বাহিনীর অঘোষিত কর্তৃত্ব।
সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইদলিব সিটিতে বেসামরিক নাগরিকদের আবাসস্থলে হামলা চালিয়েছে কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী। এতে ৮ জন নিহত এবং ১৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
‘হোয়াইট হেলমেট’ ও সাংবাদিক আহমদ রিহাল জানান, গত ৪ অক্টোবর বুধবার সিরিয়ার ইদলিব সিটির পৃথক ৪টি স্থানে ভারী গোলাবর্ষণ করেছে আসাদ সরকারের কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া মুরতাদ বাহিনী। যার ফলে ৩ শিশুসহ মোট ৮ জন বেসামরিক নাগরিক শাহাদাত বরণ করেন। আহত হন আরো ১৩ জন।
হামলাগুলো চালানো হয়েছে ইদলিব সিটির আরিহা, ইদলিব, কুফরিয়া ও নাহলিয়া নামক এলাকাগুলোর আবাসিক স্থানে। হামলায় আহত হওয়া বেসামরিক ও নিরপরাধ লোকদেরকে আশপাশের হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০১৭ সালের মে মাসে দখলদার তুরস্ক, রাশিয়া ও ইরান প্রতারণামূলক আস্তানা চুক্তি করে। যার ফাঁদে পা দেয় সিরিয়ার অধিকাংশ বিদ্রোহী গ্রুপ। এরপর থেকে এক এক করে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলো বিভিন্ন কৌশল ও যুদ্ধের মাধ্যমে দখলে নিতে থাকে আসাদ ও তার সহযোগী দখলদার বাহিনীগুলো। সর্বশেষ ইদলিব সিটিই থেকে যায় বিদ্রোহীদের কাছে, যদিও এখানেও চলছে বর্তমানে দখলদার তুর্কি বাহিনীর অঘোষিত কর্তৃত্ব।
Comment