Announcement

Collapse
No announcement yet.

কেন বাংলাদেশের ইতিহাসে টাকার সর্বোচ্চ অবমূল্যায়ন? মূল্যস্ফীতি কেন লাগামছাড়া?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কেন বাংলাদেশের ইতিহাসে টাকার সর্বোচ্চ অবমূল্যায়ন? মূল্যস্ফীতি কেন লাগামছাড়া?



    সম্প্রতি ডলারের বিপরীতে টাকার সবচেয়ে বড় দরপতন হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে টাকার সর্বোচ্চ অবমূল্যায়ন ঘটেছে ৩রা জুলাই। এদিন বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ থেকে ১০৮.৮৫ টাকা আন্তঃব্যাংক হারে মার্কিন ডলার বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে একদিনে স্থানীয় মুদ্রার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২ টাকা ৮৫ পয়সা অবমূল্যায়ন হয় বলে জানিয়েছে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

    একাধিক বিনিময় হার-ভিত্তিক ব্যবস্থা থেকে সরে এসে বাজার-ভিত্তিক একটি একক বিনিময় হার চালুর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের একটি ঋণ প্যাকেজের যোগ্যতা অর্জনের জন্য আরোপিত একটি শর্ত পূরণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানানো হয়।

    এর মাধ্যমে গত এক বছর ধরে বাংলাদেশী টাকার অবমূল্যায়িত হওয়ার বিষয়টি আরও গতি পেল। বাংলাদেশী মুদ্রা গত এক বছরে ডলার প্রতি ৯৩.৪৫ টাকা থেকে ১৫.৪ টাকা অবমূল্যায়িত হয়ে বর্তমানে ১০৮.৮৫ টাকা হয়েছে।

    করোনা মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ২০২২ সালের শুরুতে বিশ্ব-অর্থনীতিতে এক বিরাট চাপ পড়ে। তেল, গ্যাস, কয়লাসহ বিভিন্ন অতি প্রয়োজনীয় দ্রব্য ও নিত্যদিনের খাদ্যশস্যের দাম বৃদ্ধি পায়। এর ফলে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই দেখা দেয় মূল্যস্ফীতি। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বৈদিশিক মুদ্রার রিজার্ভেও চাপ পড়ে।

    কিন্তু গত ৬ মাসে সব দেশেরই মূল্যস্ফীতির চিত্র পরিবর্তিত হয়েছে। নিজেদেরকে গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে দেশগুলো। এমনকি সম্প্রতি নিজেদের দেওলিয়া ঘোষণা করা শ্রীলংকাও নানা সংকট মোকাবেলা করে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে এনেছে। দেশটি ৬০% থেকে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে নিয়ে এসেছে ১২% এ। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি উন্নত করেছে – বাংলাদেশী সুশীলরা উঠতে-বসতে যাদের কটাক্ষ করে সেই আফগানিস্তান। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, আফগানিস্তানের মূল্যস্ফীতি -১%। আফগানিস্তানে খাদ্যশস্য ও অন্যান্য দ্রব্য এবং পেট্রোলিয়ামের মূল্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম এবং স্থিতিশীল। আফগানিস্তানের মুদ্রার বিপরীতে ডলারের মূল্য কমছে এবং আফগানিস্তানের মুদ্রা সর্বাধিক স্থিতিশীলতা অর্জন করেছে।



    এভাবে বিশ্ববাজারে জ্বালানী তেলের দামও কমে ব্যারেলপ্রতি ৭০ ডলারে নেমেছে। নিয়মিত কমছে অন্যান্য দ্রব্য ও খাদ্যশস্যের দামও। ভোগ্যপণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে কোভিড-পূর্ব স্থিরতা আসছে।

    কিন্তু বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের বাজারে। এখানে এখনও যেন করোনা-মহামারীর স্থবিরতা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমস্ত ব্যয়ভারের দায়িত্ব যেন পড়েছে বাংলাদেশের উপর! বাংলাদেশে ভোগ্যপণ্য ও অন্যান্য দ্রব্যাদির দাম প্রতিনিয়তই বেড়ে চলেছে। সম্প্রতি কাঁচা মরিচের মতো দ্রব্যের দাম বেড়ে হয়েছিল কেজি প্রতি ১০০০ টাকার ওপরে। পরে দাম কিছুটা কমলেও ফিরে আসেনি আগের জায়গায়। এদেশে একবার কোনো জিনিসের দাম বেড়ে গেলে, সেটা আগের জায়গায় ফিরে আসা যেন অসম্ভব। এর আগে একবার ২০-২৫ টাকা কেজি পেঁয়াজের দাম একলাফে বেড়ে হয়েছিল ৩০০ টাকা! এরপর পেঁয়াজের দাম কমেছে, তবে আর কখনও ৪০-৫০ টাকার নিচে নামতে দেখা যায়নি। এক্ষেত্রে সরকারি দলের ব্যবসায়ি নেতাদের সিন্ডিকেট, সরকারের দুর্নীতি আর নজরদারি ও সদিচ্ছার অভাবই মূল অনুঘটক।

    দেশের অর্থনীতির এমন দুরাবস্থার অবসানে সরকার কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদগণ।
    অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বণিকবার্তাকে বলেন, ‘কোনো দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেলে যেসব উদ্যোগের মাধ্যমে সেটিকে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়, বাংলাদেশে সে ধরনের কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদহার বেধে রাখা হয়েছে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দিয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড মূল্যস্ফীতিকে উসকে দেয়।’

    বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও দেশে না কমার কারণ হিসেবে বাজার ব্যবস্থার উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণহীনতাকেই তুলে ধরেন এই অর্থনীতিবিদ।

    অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমানও দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে না আসার পেছনে বাজার ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাকে দায়ী করছেন। বণিক বার্তাকে তিনি বলেছেন, ‘দেশে আমদানি থেকে ভোক্তা এবং উৎপাদন স্তর থেকে ভোক্তা স্তরে বাজার ব্যবস্থাপনা খুবই দুর্বল। চাহিদা ও সরবরাহ, সরকারের নিজস্ব মজুদ এবং আমদানির মধ্যে সমন্বয় থাকলে হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টি কিছুটা কমানো যেত।’

    কিন্তু বাংলাদেশের সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কার্যকর কোনো পদক্ষেপই গ্রহণ করছে না। তারা যেন মূল্যস্ফীতিকে পুঁজি করে নিজেদের পকেট ভারী করার উপায় খুঁজছে। সাধারণ কোনো জিনিস কেনার নাম করে বিদেশ ভ্রমণ কিংবা বিভিন্ন অপরিকল্পিত আমদানির নামে দুর্নীতি করে টাকা মেরে দেওয়া এই সরকারের অত্যন্ত পছন্দনীয় ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। এর কারণে ভাটা পড়েছে দেশের বৈদিশিক মুদ্রার রিজার্ভে, কমেছে টাকার মান, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি।


    তথ্যসূত্র:
    1. Taka sees biggest fall against dollar
    https://tinyurl.com/n6uy24as
    2. সারা বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমছে, বাংলাদেশে নয়
    https://tinyurl.com/4n5bzcub
    3. Inflation rate in Afghanistan dropped to negative one https://tinyurl.com/4d4r8xhc
    4. Inflation Rate Statistics
    https://tinyurl.com/2wr55fet

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কিন্তু বাংলাদেশের সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কার্যকর কোনো পদক্ষেপই গ্রহণ করছে না। তারা যেন মূল্যস্ফীতিকে পুঁজি করে নিজেদের পকেট ভারী করার উপায় খুঁজছে।
    বাংলাদেশের বাস্তবতা এটাই। কিন্তু পরিবর্তন আনার জন্য জাতিগতভাবে আমরা সেভাবে সচেতন না।
    আল্লাহ তা'আলা এ ঘুমন্ত জাতির উপর রহম করুন। তাদের ঘুম ভাংতে আমাদেরকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন আমিন।
    অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা মুহতারামানে আল-ফিরদাউস মিডিয়া বৃন্দ।
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-17-2023, 10:41 AM.
    হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

    Comment


    • #3
      সাধারণ কোনো জিনিস কেনার নাম করে বিদেশ ভ্রমণ কিংবা বিভিন্ন অপরিকল্পিত আমদানির নামে দুর্নীতি করে টাকা মেরে দেওয়া এই সরকারের অত্যন্ত পছন্দনীয় ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। এর কারণে ভাটা পড়েছে দেশের বৈদিশিক মুদ্রার রিজার্ভে, কমেছে টাকার মান, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি।
      আল্লাহ তায়ালা এই অবস্থার পরিবর্তন করে দিন, আমাদের খিলাফাহর সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় দিন। আমীন

      Comment


      • #4
        মূল্যস্ফীতির একটি বড় ও প্রধান কারণ বলা যেতে পারে,সেটা হলো রিজার্ভের টাকা যাচ্ছে তাই খরচ করা,এর ফলে সরকার দেশের প্রধান ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হয়, ফলে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যায়। এটি বড় ধরনের দূর্নীতির একটি ফলাফল। বিশেষ করে যারা বৈদেশিক মুদ্রায় হাত দিবে তাদের অর্থনীতি দ্রুতই নীচের দিকে ফ্লপ করবে। যার উদাহরণ পাকিস্তান। রিজার্ভ কমে গেলে প্রতিটি দেশের সরকারই রিজার্ভ বৃদ্ধির কেন্দ্রিয় ব্যাংক ঋণ নিই,তখন দেশিয় মূদ্রার সংখ্যা বেড়ে যায় এবং জিনিস পত্রেত দাম বেড়ে যায়। তখন আরেকটা বড় সমস্যা দেখা দেয় যাদের হাতে টাকা আছে তারা দাম বেশি হলেও ক্রয় করে। যেমন মরিচের দাম। আর দেশের অধিকাংশ মানুষ খুদায় মরে।
        যে সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে দাড় করাতে পারে না, তারা সত্যিকারের কলিজাখোর হয়। কারণ রিজার্ভ হচ্ছে দেশের কলিজা। যখন ত্বাগুত হাসিনা imf এর কাছে ঋণ চাইল তখন নয় এর বহু আগেই দেশের অর্থনীতি ধ্বংস। imf ঋণ হচ্ছে বিপদজনক চিহ্ন। আল্লাহ আপনি আমাদের দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার তাওফিক দান করুন আমিন।

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশ অর্থনীতির কোন পর্যায়ে আছে যদি প্রশ্ন করা হয়? তাহলে উত্তর হবে বৈষম্য পর্যায়ে। কারণ এখানে ইসলাম প্রতিষ্ঠা নেই। আর ইসলাম না থাকলে যা হয় তাই হচ্ছে। এক শ্রেণির লোকেরা বড় লোক হচ্ছে, বিশেষ করে যারা হারাম উপার্জনকে পরিত্যাগ করছে না। আমাদের দেশে যেই শ্রেণিটি হালালভাবে চলার চেষ্টা করে যাচ্ছে, তাদের অধিকাংশই হচ্ছে কউমির লোকেরা, ফলে তাদের বেতন ভাতা কম হওয়ার কারণে দ্বীন প্রতিষ্ঠাকারী শ্রেনীটি দিনদিন গরিব হয়ে যাচ্ছে। ইসলাম প্রতিষ্ঠার অর্থের বহু প্রয়োজন আছে। এইজন্য দ্বীনদার শ্রেণির লোকেরা মাদ্রাসা কেন্দিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে বিভিন্ন অধিক অর্থনীতির জায়গাগুলোতে বিচরণ সময়ের গুরুত্বপূর্ণ দাবী। বাংলাদেশ একটি আমদানি নির্ভর দেশ। আমদানি নির্ভর দেশ হিসেবে যেভাবে রিজার্ভ খরচ করা, এবং জমা করার কথা ছিলো তার ধারেকাছেও নাই। রিজার্ভ বিভিন্ন সোর্স থেকে আসে, যেমন: রেমিট্যান্স,রফতানি পণ্যের মূল্যের একটা অংশ, এবং দাতাদের দানের টাকা। এখন প্রবাসীরা রিজার্ভে জমা হবে এমন কোর্সগুলোতে টাকা খুবই কম পাঠায়। হুন্ডির মাধ্যেমে তারা টাকা পাঠাচ্ছে বেশি, ফলে এক্ষেত্রে রিজার্ভ কম জমা হচ্ছে। প্রবাসীরা যখন দেশছে রিজার্ভ হাসিনা ধ্বংস করে দিচ্ছে তখন তারা হুন্ডিতে টাকা পাঠানো শুরু করে দিয়েছে। যাইহোক, আল্লাহ আমাদের দেশকে ইসলামের জন্য কবুল করুন আমিন।

          Comment


          • #6
            সাধারণ কোনো জিনিস কেনার নাম করে বিদেশ ভ্রমণ কিংবা বিভিন্ন অপরিকল্পিত আমদানির নামে দুর্নীতি করে টাকা মেরে দেওয়া এই সরকারের অত্যন্ত পছন্দনীয় ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। এর কারণে ভাটা পড়েছে দেশের বৈদিশিক মুদ্রার রিজার্ভে, কমেছে টাকার মান, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি।

            Comment


            • #7
              Originally posted by omayer bin omar View Post
              সাধারণ কোনো জিনিস কেনার নাম করে বিদেশ ভ্রমণ কিংবা বিভিন্ন অপরিকল্পিত আমদানির নামে দুর্নীতি করে টাকা মেরে দেওয়া এই সরকারের অত্যন্ত পছন্দনীয় ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। এর কারণে ভাটা পড়েছে দেশের বৈদিশিক মুদ্রার রিজার্ভে, কমেছে টাকার মান, বেড়েছে মূল্যস্ফীতি।

              আল্লাহ এই জালেম ও চোরদের থেকে এদেশকে হেফাজত করুন

              Comment


              • #8
                এই জালেম দের থেকে এর চাইতে বেশী কিছু আশা করা যায় না। আমাদের এই দূর অবস্থা দূর করার জন্য এই জালেম দের কাছে আশা করে কোন লাভ বা ফায়দা হবে না

                আমাদের এই দূর অবস্থা থেকে একমাত্র উত্তোলন করতে পারে কুরআন এবং সুন্নাহ। তাই আমাদের কে কুরআন সুন্নাহ আইন এবং খিলাফত ব্যবস্থা পূর্ন রায় আবার বাংলাদেশ সহ পুরো পৃথিবীতে প্রতিষ্টা করতে হবে।
                আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে এর উপর আমল করার তওফীক দান করুক --- আমিন

                এবং জালেম দের কে আল্লাহ তায়ালা তাদের পূর্ণ প্রাপ্য বুঝিয়ে দিক এবং তাদের কে ধ্বংস করুক --- আমিন
                হয়তো শরিয়ত নয়তো শাহাদাৎ

                Comment


                • #9
                  রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমস্ত ব্যয়ভারের দায়িত্ব পড়েছে বাংলাদেশের উপর!

                  Comment


                  • #10
                    রাষ্ট্রের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভীত হলো অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা।এটা দূর্বল হলে পুরো রাষ্ট্র কাঠামো দূর্বল হয়ে পড়ে।বাংলাদেশের অর্থনীতি চোরদের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ তাই সেখানে স্থিতিশীলতা কল্পনাতীত।

                    যতক্ষণ না এই সিস্টেম পরিবর্তন হচ্ছে, ইসলামিক সিস্টেম কায়েম না হচ্ছে ততক্ষণ বাঙ্গালী মুসলিদের কোন মুক্তি নেই।

                    Comment


                    • #11
                      এই দেশের সমাজ ব্যবস্থা ও অর্থনীতি ভালো হবে তখনি, যখন আমরা ইসলামের খেলাফার পথে ফিরে আসবো, ইসলামী ব্যবস্থাপনায় সঠিক মানদন্ড দেখতে পাব।
                      Last edited by Rakibul Hassan; 07-21-2023, 11:23 AM.

                      Comment

                      Working...
                      X