বছরের প্রথমার্ধে ২০৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল দখলদার ইসরাইলী বাহিনী
চলতি ২০২৩ সালের শুরু থেকে গত জুন পর্যন্ত দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি মুসলিম হতাহত হয়েছেন। এদের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন এমন ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২০৬ জন বলে জানা গেছে। ইসরাইলি সৈনিকদের বিভিন্ন হামলায় এবং প্রতিরোধ যুদ্ধ পরিচালনাকালীন সময়ে এসকল ফিলিস্তিনি মুসলিমরা নিহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিন তথ্য কেন্দ্রের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরের নাবলুস ও তুলকারিম শহরে ইসরাইলি সেনাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াইয়ের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলাকালে ৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আর এই সময়টাতে সবচেয়ে বেশি মুসলিম প্রাণ হারিয়েছেন জেনিন শহরে; শহরটিতে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬৪ জন। এছাড়াও ইসরাইলি বাহিনীর হামলার ফলে নাবলুসে ৪৬ জন এবং অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ৩৭ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।
এমনিভাবে রামাল্লা শহরে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ১১ জন, হেবরনে প্রাণ হারিয়েছেন ১০ জন, অধিকৃত জেরুজালেমে নিহত হয়েছেন ৮ জন এবং তুলকারিমে ৬ জন। এছাড়াও অন্য ৪টি এলাকায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ১০ জন ফিলিস্তিনি মুসলিম।
বাকিরা ইহুদিদের দখলকৃত রাজধানী তেলআবিব সহ কেন্দ্রীয় শহরগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে মসজিদুল আকসা ভেঙে ইহুদিদের থার্ড টেম্পল নির্মাণের গুঞ্জন জোরেশোরে শুরু হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইসরাইলি বাহিনীগুলোর আগ্রাসনও উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এটিও লক্ষণীয় যে, আরব ও মুসলিম বিশ্বের নিরবতা এবং পশ্চিমাদের সমর্থনে ইসরায়েলি বাহিনীর আক্রমণ বৃদ্ধি পেলেও ফিলিস্তিনি মুসলিমদের প্রতিরোধ যুদ্ধের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টিও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি এড়ায়নি।
চলতি ২০২৩ সালের শুরু থেকে গত জুন পর্যন্ত দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি মুসলিম হতাহত হয়েছেন। এদের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন এমন ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২০৬ জন বলে জানা গেছে। ইসরাইলি সৈনিকদের বিভিন্ন হামলায় এবং প্রতিরোধ যুদ্ধ পরিচালনাকালীন সময়ে এসকল ফিলিস্তিনি মুসলিমরা নিহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিন তথ্য কেন্দ্রের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরের নাবলুস ও তুলকারিম শহরে ইসরাইলি সেনাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াইয়ের প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলাকালে ৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আর এই সময়টাতে সবচেয়ে বেশি মুসলিম প্রাণ হারিয়েছেন জেনিন শহরে; শহরটিতে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬৪ জন। এছাড়াও ইসরাইলি বাহিনীর হামলার ফলে নাবলুসে ৪৬ জন এবং অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ৩৭ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।
এমনিভাবে রামাল্লা শহরে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ১১ জন, হেবরনে প্রাণ হারিয়েছেন ১০ জন, অধিকৃত জেরুজালেমে নিহত হয়েছেন ৮ জন এবং তুলকারিমে ৬ জন। এছাড়াও অন্য ৪টি এলাকায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ১০ জন ফিলিস্তিনি মুসলিম।
বাকিরা ইহুদিদের দখলকৃত রাজধানী তেলআবিব সহ কেন্দ্রীয় শহরগুলোতে প্রাণ হারিয়েছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে মসজিদুল আকসা ভেঙে ইহুদিদের থার্ড টেম্পল নির্মাণের গুঞ্জন জোরেশোরে শুরু হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইসরাইলি বাহিনীগুলোর আগ্রাসনও উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এটিও লক্ষণীয় যে, আরব ও মুসলিম বিশ্বের নিরবতা এবং পশ্চিমাদের সমর্থনে ইসরায়েলি বাহিনীর আক্রমণ বৃদ্ধি পেলেও ফিলিস্তিনি মুসলিমদের প্রতিরোধ যুদ্ধের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়টিও বিশ্ববাসীর দৃষ্টি এড়ায়নি।
Comment